• Login
Banglatimes360.com
Tuesday, November 18, 2025
  • Home
  • রাজনীতি
    • আইন-আদালত
    • অপরাধ
  • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
  • বিশ্ব
    • উত্তর- আমেরিকা
    • যুক্তরাষ্ট্র
      • নিউইয়ার্ক
      • ফ্লোরিডা
    • ইউরোপ
    • ওশেনিয়া
      • অষ্ট্রেলিয়া
      • নিউজিল্যান্ড
    • এশিয়া
    • বাংলাদেশ
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • দক্ষিণ আমেরিকা
    • আফ্রিকা
  • বিনোদন
    • সংগীত
  • যুদ্ধ
  • সাহিত্য
    • পদ্য
    • গদ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • প্রকৃতি
    • আবহাওয়া
    • প্রত্নতত্ত্ব
  • মতামত
  • অনুসন্ধান
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা ও সংস্কৃতি
    • জীবনযাপন
    • প্রিন্ট পেপার
    • মানবাধিকার
No Result
View All Result
  • Home
  • রাজনীতি
    • আইন-আদালত
    • অপরাধ
  • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
  • বিশ্ব
    • উত্তর- আমেরিকা
    • যুক্তরাষ্ট্র
      • নিউইয়ার্ক
      • ফ্লোরিডা
    • ইউরোপ
    • ওশেনিয়া
      • অষ্ট্রেলিয়া
      • নিউজিল্যান্ড
    • এশিয়া
    • বাংলাদেশ
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • দক্ষিণ আমেরিকা
    • আফ্রিকা
  • বিনোদন
    • সংগীত
  • যুদ্ধ
  • সাহিত্য
    • পদ্য
    • গদ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • প্রকৃতি
    • আবহাওয়া
    • প্রত্নতত্ত্ব
  • মতামত
  • অনুসন্ধান
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা ও সংস্কৃতি
    • জীবনযাপন
    • প্রিন্ট পেপার
    • মানবাধিকার
No Result
View All Result
Banglatimes360.com
No Result
View All Result
Home প্রকৃতি

ইলিশ রক্ষা: বাংলাদেশের অস্তিত্বের লড়াই

সুধীর বরণ মাঝি

October 5, 2025
1 0
A A
0
ইলিশ

বাংলার প্রাণ, বাঙালির পরিচয়। এই দুটি শব্দের মধ্যে যদি কোনো প্রতীক খুঁজতে হয়, তবে তার সবচেয়ে উজ্জ্বল উদাহরণ ইলিশ। পদ্মা, মেঘনা, যমুনা কিংবা উপকূলের জোয়ারভাটায় ঝিলিক দেওয়া এই রূপালী মাছ বাঙালির সুখ-দুঃখ, উৎসব ও ঐতিহ্যের সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িয়ে আছে।

ইলিশ শুধু একটি মাছ নয়; এটি আমাদের সংস্কৃতি, খাদ্যাভ্যাস, অর্থনীতি ও আবেগের প্রতীক। কিন্তু দুঃখজনকভাবে, আজ এই জাতীয় সম্পদটি হুমকির মুখে। বাংলাদেশ বিশ্বের ইলিশ উৎপাদনের প্রায় ৮৫ শতাংশ সরবরাহ করে। অথচ গত দুই দশকে ইলিশের প্রজনন হার আশঙ্কাজনকভাবে কমে গেছে। ২০০০ সালের পর থেকে দেখা যাচ্ছে, প্রজনন মৌসুমে মা ইলিশ ধরার কারণে নদীতে ডিম দেওয়া মাছের সংখ্যা ক্রমে হ্রাস পাচ্ছে। ৭০–৮০ দশকে যেখানে পদ্মা-মেঘনায় ইলিশ ধরা পড়ত সহজেই, এখন সেখানে জেলেরা ঘণ্টার পর ঘণ্টা জাল ফেলেও ব্যর্থ হন।

ইলিশকে বলা হয় আমাদের দেশের সিলভার গোল্ড। ইলিশ রক্ষা করতে না পারলে আমাদের পরিবেশ এবং স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিও বেড়ে যাবে। অর্থনীতিতেও এর বিরূপ প্রভাব পড়বে। আজকের নৌকাবিহীন নদী আগামী দিনের মাছে পূর্ণ নদী। ৪ থেকে ২৫অক্টোবর পর্যন্ত সারা দেশে ২২দিনের মা ইলিশ রক্ষার বিশেষ অভিযান। এই অভিযান সফল করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চুন খেয়ে গাল পুড়েছে, এখন দই দেখলে ভয় করে। বিগত বছরগুলোতে অভিযানের সময় মা ইলিশ নিধনের যে চিত্র দেখেছি এবং এবারও সেই চিত্র অনুমান করে হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছে। হাট-বাজার, পাড়ার চায়ের দোকানে তাই শুনতে পাওয়া যায় এবারের ২২ দিনের মা ইলিশ রক্ষার বিশেষ অভিযান সফল হবে তো?

মা ইলিশ রক্ষায় সরকারের ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা থাকলেও কিছু অসাধু ব্যক্তির অতি মাত্রার লোভের কারণে গত কয়েক বছরযাবৎ এই পরিকল্পনা ভেস্তে যাচ্ছে। প্রজনন মৌসুমে অবাধ শিকার, নদীর প্রবাহ ব্যাহত হওয়া, দূষণ, প্লাস্টিক বর্জ্য, এবং অবৈধ কারেন্ট জালের ব্যবহার—সব মিলিয়ে ইলিশ আজ অস্তিত্বের সঙ্কটে।


গর্জন নয়, গঠন চাই: নতুন বাংলাদেশের প্রত্যাশা


একসময় যে মাছ ছিল গ্রামীণ মধ্যবিত্তের প্রতিদিনের খাবার, এখন তা বিলাসপণ্যে পরিণত হয়েছে। চলতি বছর ৪ থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত জেলে, ব্যবসায়ী ও সাধারণ মানুষকে আহ্বান জানানো হয় যাতে কেউ প্রজননরত ইলিশ না ধরে, না বিক্রি না করে, মজুত না করে। প্রশাসন, নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, পুলিশ ও মৎস্য বিভাগ যৌথভাবে অভিযান চালায়। কিন্তু বাস্তবতা হলো—অভিযানের ঘোষণার আগেই অনেক স্থানে ইলিশ ধরা পড়ে যায়, আর অভিযানের সময়ও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী গোপনে মজুত করে রাখে মাছ। এখানে আইনের কঠোর প্রয়োগ যতটা প্রয়োজন, তার চেয়েও বেশি দরকার জনসচেতনতা ও বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা। কারণ, অনেক জেলেই এই সময়টিতে একমাত্র উপার্জনের উৎস হারান। সরকার ভিজিএফ কর্মসূচির মাধ্যমে চাল সরবরাহ করে, কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে তা যথাসময়ে পৌঁছায় না, কিংবা যথাযথভাবে বিতরণ হয় না। ফলে জীবিকার তাগিদে অনেক জেলে বাধ্য হয়ে নিষেধাজ্ঞা ভেঙে মাছ ধরেন।

ইলিশের প্রজননের জন্য দরকার পরিষ্কার, গভীর ও মুক্ত প্রবাহমান জল। কিন্তু নদী দখল, বালু তোলা, শিল্পবর্জ্য ফেলা এবং নদীপথের পরিবর্তন ইলিশের চলাচল ব্যাহত করছে। বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের অনেক নদীতে এখন এমন অবস্থা, আগে যেখানে হাজার হাজার ইলিশ ডিম দিত, এখন সেখানকার পানি দূষিত হয়ে গেছে। অন্যদিকে, বাজারে অবৈধ সূক্ষ্ম জাল (কারেন্ট জাল) ব্যবহারের কারণে ছোট ইলিশ ও পোনা নির্বিচারে ধরা পড়ছে। এতে প্রজননক্ষম মাছের সংখ্যা কমে যাচ্ছে এবং প্রাকৃতিক ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে।

আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো জলবায়ু পরিবর্তন। সাগরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও লবণাক্ততার পরিবর্তনের কারণে ইলিশের অভিবাসনপথ বদলে যাচ্ছে। গবেষণায় দেখা গেছে, এখন ইলিশের ঝাক আগের তুলনায় আরও দক্ষিণে বা গভীর সাগরে চলে যাচ্ছে, ফলে জেলেরা সহজে মাছ ধরতে পারছেন না। বাংলাদেশের মোট মৎস্য উৎপাদনের প্রায় ১২ শতাংশ আসে ইলিশ থেকে। প্রায় ২৬ লাখ মানুষ সরাসরি ও পরোক্ষভাবে ইলিশনির্ভর জীবিকা নির্বাহ করে। রপ্তানি আয়েও ইলিশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে—প্রতি বছর প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আসে এ খাত থেকে। তাই ইলিশের সংকট শুধু পরিবেশগত নয়, অর্থনৈতিকভাবেও ভয়াবহ প্রভাব ফেলতে পারে।

ইলিশ রক্ষা শুধু সরকারের দায়িত্ব নয়, এটি একটি জাতীয় দায়িত্ব ও সামাজিক আন্দোলন। ইলিশকে জাতীয় সম্পদ হিসেবে সংরক্ষণের মানসিকতা গড়ে তুরতে হবে।

প্রথমত, আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রটি হতে হবে নিরপেক্ষ ও কঠোর। যারা নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরে বা বিক্রি করে, তাদের বিরুদ্ধে দ্রুতবিচার ও জরিমানার ব্যবস্থা কার্যকর করতে হবে। প্রশাসনের কেউ যদি জড়িত থাকে তবে তাকেও আইনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে এবং জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে হবে।

দ্বিতীয়ত, জেলেদের বিকল্প জীবিকার ব্যবস্থা করতে হবে। মা ইলিশ সংরক্ষণকালে ২২ দিন যদি কোনো জেলে মাছ না ধরে, তবে তার পরিবারের জন্য যথাযথ সহায়তা নিশ্চিত করা সরকারের নৈতিক দায়। সহায়তা প্রাপকদের তালিকা হালনাগাদ ও স্বচ্ছভাবে প্রস্তুত করা জরুরি।

তৃতীয়ত, জনসচেতনতা বাড়াতে গণমাধ্যম, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংগঠনগুলোর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্কুল-কলেজে ‘ইলিশ রক্ষা সপ্তাহ’ পালন, স্থানীয় নাটক, গান বা প্রচারপত্রের মাধ্যমে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা যেতে পারে। ইলিশ রক্ষায় গণমাধ্যম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সংগঠনগুলোর ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। টকশো, বিজ্ঞাপনচিত্র, স্কুলের পাঠ্যপুস্তক, স্থানীয় ক্লাব ও যুবসংগঠনের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়াতে হবে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে যুক্ত করে কমিউনিটি-ভিত্তিক পাহারাদারি ও প্রচারণা কার্যক্রম গড়ে তুললে মানসিকতার ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে। যেখানে জনগণ সচেতন হবে, সেখানে আইন প্রয়োগও সহজ হবে।

চতুর্থত, নদী পুনরুদ্ধার ও দূষণ নিয়ন্ত্রণে দীর্ঘমেয়াদি প্রকল্প নিতে হবে। নদীর প্রাকৃতিক প্রবাহ ফিরিয়ে না আনলে ইলিশের প্রজনন টিকবে না। তাই ডুবোচর খনন, নদীকে দখলমুক্ত এবং  দুষণমুক্ত নিশ্চিত করতে হবে।

পঞ্চমত, কারেন্টজালসহ সকল প্রকার অবৈধ জাল উৎপাদন, আমদানি সম্পূর্ণ বন্ধ করতে হবে এবং কারেন্টজালসহ সকল প্রকার অবৈধ জালের বিরুদ্ধে কার্যকর অভিযান পরিচালানা করতে হবে।

ষষ্ঠত, যদি সচেতনা এবং আইন প্রয়োগের মাধ্যমে নিষেধাজ্ঞার সময়ে মা ইলিশসহ অন্যান্য মাছকে রক্ষা করা যায় তবে আগামী ৮ থেকে ১০বছরের জন্য দেশের মাছের চাহিদা পূরণ সম্ভব।

ইলিশ রক্ষার লড়াই কেবল প্রশাসনের নয়; এটি প্রতিটি নাগরিকের নৈতিক দায়িত্ব। কেউ যদি জানে তার প্রতিবেশী অবৈধভাবে মাছ ধরছে, তবে প্রতিবাদ করতে হবে। বাজারে নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ বিক্রি হলে ক্রয় না করে সচেতনতা দেখাতে হবে। একই সঙ্গে শহুরে মধ্যবিত্তের ভোগবাদী মনোভাবও পরিবর্তন করা জরুরি। “যে করেই হোক ইলিশ খাব”—এই প্রবণতা সামাজিকভাবে ক্ষতিকর। ইলিশ না খাওয়ার এই কয়েকটি দিন আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য বিনিয়োগ হিসেবে দেখতে হবে।

ইলিশের জীবনচক্র, অভিবাসনপথ ও প্রজনন পরিবেশ নিয়ে নিয়মিত গবেষণা জরুরি। বাংলাদেশে এখন কিছু উন্নত গবেষণা চলছে—স্যাটেলাইট ডেটা, ডিএনএ মার্কিং এবং ইকোসিস্টেম পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে ইলিশের গতিপথ বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। এসব গবেষণাকে আরও বিস্তৃত করতে হবে এবং ফলাফল নীতিনির্ধারণে কাজে লাগাতে হবে।

যদি আজ আমরা মা ইলিশদের রক্ষায় ব্যর্থ হই, তবে হারাব শুধু একটি মাছ নয়, হারাব আমাদের ঐতিহ্যের এক জীবন্ত প্রতীক। এখনই সময়—আইন প্রয়োগ, প্রশাসনিক উদ্যোগ, জনসচেতনতা ও সামাজিক আন্দোলনের সমন্বয়ে ইলিশ রক্ষাকে জাতীয় অঙ্গীকারে পরিণত করার। আমরা যদি মা ইলিশকে বাঁচাতে পারি, তবে বাঁচবে নদী, জেলেদের জীবন, দেশের অর্থনীতি, আর সর্বোপরি—বাঁচবে বাংলাদেশ। আমাদের মনে রাখতে হবে— “রক্ষা করলে মা ইলিশ, ঘুচবে অভাব, আসবে সুখ। তাতেই ভাত, তাতেই কাপড়।”

ইলিশ শুধু মাছ নয়; ইলিশ আমাদের আত্মপরিচয়। ইলিশ বাঁচানো মানে বাংলাদেশকে বাঁচানো।

 

সুধীর বরণ মাঝি, শিক্ষক, হাইমচর সরকারি মহাবিদ্যালয়, হাইমচর, চাঁদপুর।

Plugin Install : Subscribe Push Notification need OneSignal plugin to be installed.

Related Posts

জলবায়ু
আবহাওয়া

জলবায়ু সম্মেলনে শক্তিশালী পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন পোপ

জাতিসংঘের
মধ্যপ্রাচ্য

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা গৃহীত

আইন-আদালত

ট্রাইব্যুনালের পক্ষপাতদুষ্ট বিচারে ১০২ সাংবাদিকের বিবৃতি

জলবায়ু

জলবায়ু সম্মেলনে শক্তিশালী পদক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছেন পোপ

জাতিসংঘের

জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা গৃহীত

ট্রাইব্যুনালের পক্ষপাতদুষ্ট বিচারে ১০২ সাংবাদিকের বিবৃতি

5100 S Cleveland Avenue Suite 202 Fort Myers, FL33907.
Phone-239.666.1120, Mail-banglatimes360@gmail.com

Follow Us

Browse by Category

সম্পাদক- বখতিয়ার রহমান

প্রকাশক- শাওন ফারহানা

নির্বাহী সম্পাদক- ফরিদ সুমন

গাজা
১১ অক্টোবর গাজা সিটিতে ইসরায়েলি বাহিনী এলাকা থেকে সরে যাওয়ার পর, ড্রোনের একটি দৃশ্যে ফিলিস্তিনিরা ধ্বংসস্তূপের পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে। রয়টার্স
  • Home
  • রাজনীতি
  • অর্থনীতি
  • বিশ্ব
  • বিনোদন
  • যুদ্ধ
  • সাহিত্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • প্রকৃতি
  • মতামত
  • অনুসন্ধান
  • অন্যান্য

© 2025 banglatimes360.com - - BT360.

Welcome Back!

Login to your account below

Forgotten Password?

Retrieve your password

Please enter your username or email address to reset your password.

Log In
No Result
View All Result
  • Home
  • রাজনীতি
    • আইন-আদালত
    • অপরাধ
  • অর্থনীতি
    • বাণিজ্য
  • বিশ্ব
    • উত্তর- আমেরিকা
    • যুক্তরাষ্ট্র
      • নিউইয়ার্ক
      • ফ্লোরিডা
    • ইউরোপ
    • ওশেনিয়া
      • অষ্ট্রেলিয়া
      • নিউজিল্যান্ড
    • এশিয়া
    • বাংলাদেশ
    • মধ্যপ্রাচ্য
    • দক্ষিণ আমেরিকা
    • আফ্রিকা
  • বিনোদন
    • সংগীত
  • যুদ্ধ
  • সাহিত্য
    • পদ্য
    • গদ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • প্রকৃতি
    • আবহাওয়া
    • প্রত্নতত্ত্ব
  • মতামত
  • অনুসন্ধান
  • অন্যান্য
    • শিক্ষা ও সংস্কৃতি
    • জীবনযাপন
    • প্রিন্ট পেপার
    • মানবাধিকার

© 2025 banglatimes360.com - - BT360.