এক সময় মুড়ি, চিড়াসহ হরেক পদের মোয়া দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন ছিল বাঙ্গালি ঐতিহ্যের একটি অংশ। আধুনিকতার ছোঁয়ায় মোয়া হারিয়ে যেতে বসলেও কেউ কেউ বাপ-দাদার ঐতিহ্য হিসেবে এখনো এই মোয়ার ব্যবসাকে ধরে রেখেছেন। তেমনি একজন গোপাল মহন্ত (৪৫)।
সপ্তাহে দুই দিন সন্ধ্যার পরে রংপুর নগরীর প্রধান সড়কের পাশে তাকে ভ্যানে করে হরেক রকমের মোয়া বিক্রি করতে দেখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে মুড়ি, চিড়া, বাদাম, নারিকেল, তিল, কাউন ইত্যাদি।
নগরীর জাহাজ কোম্পানির মোড়ে কথা হয় গোপাল মহন্তের সাথে। তিনি জানান, বাপ-দাদা এই পেশা জড়িত ছিলেন তাই এই পেশা ছাড়তে পারছেনা না। তার বাবার নাম শরৎ চন্দ্র। গাইবান্ধার সাদুল্লাহপুর উপজেলার নলডাঙ্গা এলাকায় তার বাড়ি। তার মোয়ার চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। বাড়ি থেকে ঢাকা-চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা তার মোয়া কিনে নিয়ে যান। এছাড়া দেশের আরও কয়েকটি জেলায় তার মোয়ার চাহিদা রয়েছে।
তিনি বলেন, মোয়া বানাতে তার বাড়িতে ১৩ জন কর্মচারি রয়েছে। এছাড়া পরিবারের অন্য সদস্যরা সহয়তা করেন। গরমের সময় প্রতিদিন ৫-৬ মণ মোয়া তৈরি হয়। তবে শীতকালে চাহিদা বেড়ে ১৫-১৬ মণ মোয়া বিক্রি হয় তার। বাসা থেকে পাইকাররা মোয়া নিয়ে যান। তবে তিনি সপ্তাহে ২ দিন ভ্যানে করে মেয়া বিক্রি করতে নলডাঙ্গা থেকে রংপুরে আসেন। মুড়ির মোয়া ১২০ টাকা, চিড়া ১৩০ টাকা আর তিল, কাউন, বাদাম ও নারিকেল ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি বিক্রি করেন।
গোপাল মহন্ত বলেন, বাড়ি থেকে পাইকারি দরে মোয়া বিক্রির পরে নলডাঙ্গা থেকে মোয়া বিক্রি করতে রংপুরে আসেন। এতে তার আয় হয় প্রায় ১ হাজার টাকা। স্ত্রী, দুই মেয়ে-এক ছেলে নিয়ে তার সংসার। দুই মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন। ছেলে রংপুর ক্যান্টমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
এক সময় মুড়ি, চিড়াসহ হরেক পদের মোয়া দিয়ে অতিথি আপ্যায়ন ছিল বাঙ্গালি ঐতিহ্যের একটি অংশ। আধুনিকতার ছোঁয়ায় মোয়া হারিয়ে যেতে বসলেও কেউ কেউ বাপ-দাদার ঐতিহ্য হিসেবে এখনো এই মোয়ার ব্যবসাকে ধরে রেখেছেন। তেমনি একজন গোপাল মহন্ত (৪৫)।
সপ্তাহে দুই দিন সন্ধ্যার পরে রংপুর নগরীর প্রধান সড়কের পাশে তাকে ভ্যানে করে হরেক রকমের মোয়া বিক্রি করতে দেখা যায়। এর মধ্যে রয়েছে মুড়ি, চিড়া, বাদাম, নারিকেল, তিল, কাউন ইত্যাদি।
নগরীর জাহাজ কোম্পানির মোড়ে কথা হয় গোপাল মহন্তের সাথে। তিনি জানান, বাপ-দাদা এই পেশা জড়িত ছিলেন তাই এই পেশা ছাড়তে পারছেনা না। তার বাবার নাম শরৎ চন্দ্র। গাইবান্ধার সাদুল্লাহপুর উপজেলার নলডাঙ্গা এলাকায় তার বাড়ি। তার মোয়ার চাহিদা রয়েছে ব্যাপক। বাড়ি থেকে ঢাকা-চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা তার মোয়া কিনে নিয়ে যান। এছাড়া দেশের আরও কয়েকটি জেলায় তার মোয়ার চাহিদা রয়েছে।
তিনি বলেন, মোয়া বানাতে তার বাড়িতে ১৩ জন কর্মচারি রয়েছে। এছাড়া পরিবারের অন্য সদস্যরা সহয়তা করেন। গরমের সময় প্রতিদিন ৫-৬ মণ মোয়া তৈরি হয়। তবে শীতকালে চাহিদা বেড়ে ১৫-১৬ মণ মোয়া বিক্রি হয় তার। বাসা থেকে পাইকাররা মোয়া নিয়ে যান। তবে তিনি সপ্তাহে ২ দিন ভ্যানে করে মেয়া বিক্রি করতে নলডাঙ্গা থেকে রংপুরে আসেন। মুড়ির মোয়া ১২০ টাকা, চিড়া ১৩০ টাকা আর তিল, কাউন, বাদাম ও নারিকেল ২০০ থেকে ২২০ টাকা কেজি বিক্রি করেন।
গোপাল মহন্ত বলেন, বাড়ি থেকে পাইকারি দরে মোয়া বিক্রির পরে নলডাঙ্গা থেকে মোয়া বিক্রি করতে রংপুরে আসেন। এতে তার আয় হয় প্রায় ১ হাজার টাকা। স্ত্রী, দুই মেয়ে-এক ছেলে নিয়ে তার সংসার। দুই মেয়ের বিয়ে দিয়েছেন। ছেলে রংপুর ক্যান্টমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।