ব্যঙ্গের সুরে রুদ্রনীল বলেন, বাংলার কয়লা আর গরু অনুব্রতকে বেজায় মিস করবে। সঙ্গে তিনি পরামর্শ দিয়েছেন, গ্রেপ্তারির পর অন্তত মামাদের সব খুলে বলো। মাছের ল্যাজাটা তিনি খেয়েছেন। কিন্তু মুড়োটা খেল কে? আর চেপে রেখে লাভ হবে না। রুদ্রনীলের কথায়, ‘চড়াম চড়াম ঢাক বাজিও, হোক না তারাও জবাই’। সবশেষে কালীঘাটের তরফে ‘ফ্লাইং কিস’ পাঠাতেও ভোলেননি রুদ্রনীল।