ইলিশ আমদের জাতীয় মাছ। আমাদের জাতীয় সম্পদগুলোর মধ্যে ইলিশও একটি। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তৈরীতেও আমাদের জাতীয় সম্পদ, জাতীয় মাছ ইলিশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আজকে কয়েক বছর পর্যন্ত ইলিশের চরম সংকট চলছে। আমাদের জাতীয় সম্পদ জাতীয় মাছ ইলিশ বহুদিন আগে থেকেই নিন্মবিত্ত পরিবরিবরের রান্নাঘরের খাদ্য তালিকা থেকে উঠে গেছে। ইলিশ মধ্যবিত্তের তালিকা থেকেও উঠে যাওয়ার উপায় হয়েছে। ইলিশ এখন উচ্চ বিত্তের খাদ্য তালিকার পছন্দের নাম। মা ইলিশ রক্ষায় সরকারের ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা থাকলেও কিছু অসাধু ব্যক্তির অতি মাত্রার লোভের কারণে গত কয়েক বছর যাবৎ এই পরিকল্পনা ভেস্তে যাচ্ছে। জেলেরা একবারও আগামী দিনের কথা একবারের জন্যও না ভেবেই তারা নির্বিচারে মা ইলিশ নিধন করে চলছে। যা অনেকটাই নিজেদের পায়ে নিজেরাই কুঁড়াল মারার মতো।
মা ইলিশ রক্ষার দায়িত্ব আমার আপনার এবং সবার। আমাদের ভৌগলিক সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখতে হলে মা ইলিশ রক্ষার কোন বিকল্প নাই। আমাদের জাতীয় সম্পদ মা ইলিশ রক্ষার অভিযানের তিন-চার দিন নৌকাবিহীন নদী দেখে আশায় বুক বেধেঁছিলাম এবং এবার মা ইলিশ রক্ষার অভিযান সফল এবং আগামী দিনে আমরা ইলিশের স্বাদ নিতে পারবো। কিন্তু সেই আশাকে হতাশায় পরিণত করে গত ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২২দিনের মা ইলিশ রক্ষার অভিযান শুরু হওয়ার ৪দিন পার হওয়ার পর ৫দিনের মাথায় শুরু হয়ে গেল মা ইলিশ ধ্বংসের মহোৎসব। মা ইলিশ নিধনের মধ্যামে শুধু জেলেরাই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে না, সর্বনাশ হচ্ছে দেশেরও। এক ইলিশে তেইশ লক্ষ ডিম। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জেলেরা মেতে উঠেছে মা ইলিশ, ডিমওয়ালা নিধনে। এই জেলেরা কি রাষ্ট্র কিংবা প্রশাসনের চেয়ে অধিক ক্ষমতাধর নাকি প্রশাসনের দুর্বলতায় জেলেরা এই হীন কাজে মেতে উঠে। মা ইলিশ রক্ষার অভিযান চলাকালীন সময়ে অসাধু ব্যবসায়ী এবং অতিলোভী জেলেরা বিশেষ করে ভোলা, বরিশাল, পুটুয়াখালী, বরগুণা, পিরোজপুর, শরিয়তপুর, মাদারিপুর, লহ্মীপুর, মুন্সিগঞ্জ, মাওয়া, গজারিয়া, চাঁদপুরের মতলব, রাজরাজেশ্বর, হাইমচর, কাটাখালী, চরভৈরবী, মাঝির বাজার, সাহেবগ্ঞ্জ, ফেরিঘাট, ঈশানবালাসহ আরো কিছু কিছু স্থানে রাতের আধাঁরে অবাধে নিধন করে যাচ্ছে মা ইলিশ এবং ডিমওয়ালা ইলিশ। ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং মা ইলিশ রক্ষার অভিযান সফল করতে কঠোরতা, জবাবদিহিতা এবং সচেতনতার বিকল্প নেই। রাষ্ট্রের এবং রাষ্ট্রের জনগণের উন্নয়নের স্বার্থে মা ইলিশ রক্ষা করার অভিযানকে সফল করতে হবে যে কোন মূল্যে।
মা ইলিশকে যদি প্রজনন মৌসুমে রক্ষা করতে না পারি তবে ইলিশ আর নদীতে পাওয়া যাবে না, ইলিশ পাওয়া যাবে যাদুঘরে। আমরা আমাদের ইলিশকে যাদুঘরে দেখতে চাই না। ডুবোচর এবং ভাসমান চরের কারণে নদীতে ইলিশের উৎপাদন কমে যাচ্ছে পক্ষান্তরে মায়ানমারে ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নদী দূষণ, শব্দ দূষণ এবং নদী দখল ইলিশসহ মিঠা পানির অন্যান্য মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও বড় বাধা। ইলিশসহ মিঠা পানির অন্যান্য মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য মাননীয় কর্তৃপক্ষকে নদী দূষণরোধ এবং নদীকে দখলমুক্ত রাখতে হবে। কিছু দিনের নৌকাবিহীন নদীর সৌন্দর্য, হবে আগামী দিনের মাছে পূর্ণ নদী। যা আমাদের সকলেরই প্রত্যাশা। মা ইলিশ এবং ডিমওয়ালা ইলিশ রক্ষার মধ্য দিয়ে আমাদের ইলিশের উৎপাদন বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে এবং এতে জেলেদের মাঝে অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা ফিরে আসবে। আমরা সকলেই ইলিশের স্বাদ নিতে পারব। মা ইলিশ রক্ষার অভিযানকে সফল করতে হলে প্রশাসনের কঠোর নজরদারী বৃদ্ধি করতে হবে, মা ইলিশ রক্ষায় গৃহীত পদক্ষেপের কঠোর হস্তে সফল বাস্তবায়ন করতে হবে। অভিযানে কেউ যেন কোন প্রকার অবৈধ সুযোগ গ্রহণ করতে না পারে সেই দিকে প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধি স্থানীয় নেতাকর্মীদেরকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। প্রশাসনের পাশাপাশি আামাদের নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীকেও ইলিশ রক্ষার অভিযানকে সফল করার জন্য কাজে নিয়োজিত করা যেতে পারে। আমাদের জাতীয় সম্পদ মা ইলিশ রক্ষার অভিযানের সময় আমাদের জলসীমায় যেন ভারতীয় জেলেরা অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেইদিকেও সজাগদৃষ্টি এবং উপযুক্ত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। দক্ষ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন, প্রশাসনিক স্বচ্ছতা এবং জনসচেতনাই পারে মা ইলিশ রক্ষার অভিযানকে সফল করে তুলতে। ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন সব ধরনের ইলিশ আহরণ, পরিবহণ, বিপণন ও মজুদ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিগত বছরগুলোতে দেখা গিয়েছে, মা ইলিশ সংগ্রহে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করলেও কিছু অসাধু জেলে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবৈধভাবে মা ইলিশ সংগ্রহ করে থাকে, যা ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের জন্যে বড় বাধা। উক্ত নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে প্রশাসনের অপর্যাপ্ত পদক্ষেপের ফলে অসাধু জেলেদের মা ইলিশ সংগ্রহ থেকে বিরত রাখা যাচ্ছে না। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় জনসচেতনতা সৃষ্টি করত কালোবাজারি রোধ করে ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণ ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং তদসংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ করছি। মা ইলিশ রক্ষার জন্য জেলেদের পর্যাপ্ত পরিমাণে উঠান বৈঠক করতে হবে, জেলেদের বোঝাতে হবে এই মা ইলিশ তাদের সন্তানের মতো। সন্তানকে যে ভাবে লালন পালন করতে হয় ঠিক একইভাবে মা ইলিশের যত্ন নিলে এই ইলিশও তাদের অভাব ঘুচাবে। নির্বাচনী গানের মতো মা ইলিশকে নিয়েও এই ধরেণের গান রচনা করে প্রতিটি চ্যানেলে সংবাদের আগে ব্যাপক ভাবে প্রচার করতে হবে। মিডিয়া কর্মীদের আরও ব্যাপক ভূমিকা পালন করতে হবে। আমরাও মা ইলিশ রক্ষার অভিযানের সফলতা কামনা করি। আমরাও ইলিশের স্বাদ গ্রহণ করতে চাই, ইলিশের পুষ্টি পেতা চাই।
ইলিশ আমদের জাতীয় মাছ। আমাদের জাতীয় সম্পদগুলোর মধ্যে ইলিশও একটি। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক তৈরীতেও আমাদের জাতীয় সম্পদ, জাতীয় মাছ ইলিশ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আজকে কয়েক বছর পর্যন্ত ইলিশের চরম সংকট চলছে। আমাদের জাতীয় সম্পদ জাতীয় মাছ ইলিশ বহুদিন আগে থেকেই নিন্মবিত্ত পরিবরিবরের রান্নাঘরের খাদ্য তালিকা থেকে উঠে গেছে। ইলিশ মধ্যবিত্তের তালিকা থেকেও উঠে যাওয়ার উপায় হয়েছে। ইলিশ এখন উচ্চ বিত্তের খাদ্য তালিকার পছন্দের নাম। মা ইলিশ রক্ষায় সরকারের ব্যাপক কর্মপরিকল্পনা থাকলেও কিছু অসাধু ব্যক্তির অতি মাত্রার লোভের কারণে গত কয়েক বছর যাবৎ এই পরিকল্পনা ভেস্তে যাচ্ছে। জেলেরা একবারও আগামী দিনের কথা একবারের জন্যও না ভেবেই তারা নির্বিচারে মা ইলিশ নিধন করে চলছে। যা অনেকটাই নিজেদের পায়ে নিজেরাই কুঁড়াল মারার মতো।
মা ইলিশ রক্ষার দায়িত্ব আমার আপনার এবং সবার। আমাদের ভৌগলিক সংস্কৃতি টিকিয়ে রাখতে হলে মা ইলিশ রক্ষার কোন বিকল্প নাই। আমাদের জাতীয় সম্পদ মা ইলিশ রক্ষার অভিযানের তিন-চার দিন নৌকাবিহীন নদী দেখে আশায় বুক বেধেঁছিলাম এবং এবার মা ইলিশ রক্ষার অভিযান সফল এবং আগামী দিনে আমরা ইলিশের স্বাদ নিতে পারবো। কিন্তু সেই আশাকে হতাশায় পরিণত করে গত ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২২দিনের মা ইলিশ রক্ষার অভিযান শুরু হওয়ার ৪দিন পার হওয়ার পর ৫দিনের মাথায় শুরু হয়ে গেল মা ইলিশ ধ্বংসের মহোৎসব। মা ইলিশ নিধনের মধ্যামে শুধু জেলেরাই ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে না, সর্বনাশ হচ্ছে দেশেরও। এক ইলিশে তেইশ লক্ষ ডিম। নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জেলেরা মেতে উঠেছে মা ইলিশ, ডিমওয়ালা নিধনে। এই জেলেরা কি রাষ্ট্র কিংবা প্রশাসনের চেয়ে অধিক ক্ষমতাধর নাকি প্রশাসনের দুর্বলতায় জেলেরা এই হীন কাজে মেতে উঠে। মা ইলিশ রক্ষার অভিযান চলাকালীন সময়ে অসাধু ব্যবসায়ী এবং অতিলোভী জেলেরা বিশেষ করে ভোলা, বরিশাল, পুটুয়াখালী, বরগুণা, পিরোজপুর, শরিয়তপুর, মাদারিপুর, লহ্মীপুর, মুন্সিগঞ্জ, মাওয়া, গজারিয়া, চাঁদপুরের মতলব, রাজরাজেশ্বর, হাইমচর, কাটাখালী, চরভৈরবী, মাঝির বাজার, সাহেবগ্ঞ্জ, ফেরিঘাট, ঈশানবালাসহ আরো কিছু কিছু স্থানে রাতের আধাঁরে অবাধে নিধন করে যাচ্ছে মা ইলিশ এবং ডিমওয়ালা ইলিশ। ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি এবং মা ইলিশ রক্ষার অভিযান সফল করতে কঠোরতা, জবাবদিহিতা এবং সচেতনতার বিকল্প নেই। রাষ্ট্রের এবং রাষ্ট্রের জনগণের উন্নয়নের স্বার্থে মা ইলিশ রক্ষা করার অভিযানকে সফল করতে হবে যে কোন মূল্যে।
মা ইলিশকে যদি প্রজনন মৌসুমে রক্ষা করতে না পারি তবে ইলিশ আর নদীতে পাওয়া যাবে না, ইলিশ পাওয়া যাবে যাদুঘরে। আমরা আমাদের ইলিশকে যাদুঘরে দেখতে চাই না। ডুবোচর এবং ভাসমান চরের কারণে নদীতে ইলিশের উৎপাদন কমে যাচ্ছে পক্ষান্তরে মায়ানমারে ইলিশের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। নদী দূষণ, শব্দ দূষণ এবং নদী দখল ইলিশসহ মিঠা পানির অন্যান্য মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও বড় বাধা। ইলিশসহ মিঠা পানির অন্যান্য মাছের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য মাননীয় কর্তৃপক্ষকে নদী দূষণরোধ এবং নদীকে দখলমুক্ত রাখতে হবে। কিছু দিনের নৌকাবিহীন নদীর সৌন্দর্য, হবে আগামী দিনের মাছে পূর্ণ নদী। যা আমাদের সকলেরই প্রত্যাশা। মা ইলিশ এবং ডিমওয়ালা ইলিশ রক্ষার মধ্য দিয়ে আমাদের ইলিশের উৎপাদন বহুগুণ বৃদ্ধি পাবে এবং এতে জেলেদের মাঝে অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা ফিরে আসবে। আমরা সকলেই ইলিশের স্বাদ নিতে পারব। মা ইলিশ রক্ষার অভিযানকে সফল করতে হলে প্রশাসনের কঠোর নজরদারী বৃদ্ধি করতে হবে, মা ইলিশ রক্ষায় গৃহীত পদক্ষেপের কঠোর হস্তে সফল বাস্তবায়ন করতে হবে। অভিযানে কেউ যেন কোন প্রকার অবৈধ সুযোগ গ্রহণ করতে না পারে সেই দিকে প্রশাসন এবং জনপ্রতিনিধি স্থানীয় নেতাকর্মীদেরকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। প্রশাসনের পাশাপাশি আামাদের নৌবাহিনী, সেনাবাহিনীকেও ইলিশ রক্ষার অভিযানকে সফল করার জন্য কাজে নিয়োজিত করা যেতে পারে। আমাদের জাতীয় সম্পদ মা ইলিশ রক্ষার অভিযানের সময় আমাদের জলসীমায় যেন ভারতীয় জেলেরা অনুপ্রবেশ করতে না পারে সেইদিকেও সজাগদৃষ্টি এবং উপযুক্ত কর্মপরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। দক্ষ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন, প্রশাসনিক স্বচ্ছতা এবং জনসচেতনাই পারে মা ইলিশ রক্ষার অভিযানকে সফল করে তুলতে। ১৩ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পর্যন্ত ২২ দিন সব ধরনের ইলিশ আহরণ, পরিবহণ, বিপণন ও মজুদ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিগত বছরগুলোতে দেখা গিয়েছে, মা ইলিশ সংগ্রহে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করলেও কিছু অসাধু জেলে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে অবৈধভাবে মা ইলিশ সংগ্রহ করে থাকে, যা ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণ ও উন্নয়নের জন্যে বড় বাধা। উক্ত নিষেধাজ্ঞা বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে প্রশাসনের অপর্যাপ্ত পদক্ষেপের ফলে অসাধু জেলেদের মা ইলিশ সংগ্রহ থেকে বিরত রাখা যাচ্ছে না। ইলিশ সম্পদ রক্ষায় জনসচেতনতা সৃষ্টি করত কালোবাজারি রোধ করে ইলিশ সম্পদ সংরক্ষণ ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে জরুরি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এবং তদসংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ করছি। মা ইলিশ রক্ষার জন্য জেলেদের পর্যাপ্ত পরিমাণে উঠান বৈঠক করতে হবে, জেলেদের বোঝাতে হবে এই মা ইলিশ তাদের সন্তানের মতো। সন্তানকে যে ভাবে লালন পালন করতে হয় ঠিক একইভাবে মা ইলিশের যত্ন নিলে এই ইলিশও তাদের অভাব ঘুচাবে। নির্বাচনী গানের মতো মা ইলিশকে নিয়েও এই ধরেণের গান রচনা করে প্রতিটি চ্যানেলে সংবাদের আগে ব্যাপক ভাবে প্রচার করতে হবে। মিডিয়া কর্মীদের আরও ব্যাপক ভূমিকা পালন করতে হবে। আমরাও মা ইলিশ রক্ষার অভিযানের সফলতা কামনা করি। আমরাও ইলিশের স্বাদ গ্রহণ করতে চাই, ইলিশের পুষ্টি পেতা চাই।