টেলিভিশনের হাত ধরে সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা। কিন্তু ‘তাণ্ডব’, ‘হাশ হাশ’, ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজ তাঁকে সু-অভিনেত্রীর স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজে মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমের বোন ‘হাবিবা’র চরিত্রে অভিনয় করে চমকে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে তাঁকে সাদামাটা মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে। কিন্তু এই সিরিজে অত্যন্ত দাপুটে এক চরিত্রে কৃতিকা। নিজের এই প্রকল্প নিয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, আমাকে হাবিবার চরিত্রে দেখে সবাই রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন। আমাকে সাধারণত নরমসরম মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা যায়। আমাকে যখন এই চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম। নিজেকে হাবিবার চরিত্রে মেলাতে পারছিলাম না।’
সিরিজটিতে শেষে নির্বাচিত হয়েছিলে কৃতিকা। তাই পর্দায় হাবিবা হয়ে উঠতে তিনি কম সময় পেয়েছিলেন। ‘বোম্বাই মেরি জান’ সিরিজে কে কে মেনন ও নিবেদিতা ভট্টাচার্যের মতো দুঁদে অভিনেতাদের দেখা গেছে।
এই সব অভিনেতার সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ উৎফুল্ল কৃতিকা। তিনি বলেন, ‘দুজনেই আমার খুব প্রিয়। এই দম্পতি সেটে পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে আসতেন। তাঁরা সবাইকে সেটে সহজ করে দিতেন। প্রত্যেক অভিনেতার স্বাধীনতা দিতেন তাঁরা।’
টেলিভিশনের একঘেয়েমি কাটাতে বড় পর্দার দিকে এগিয়েছিলেন কৃতিকা। কয়েকটা ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ছবিগুলো পরে হয়নি।
একটু আনমনা হয়ে কৃতিকা বলেন, ‘বড় পর্দায় অভিনয় করব ভেবে টেলিভিশনের পাততাড়ি গুটিয়ে ছিলাম। কিন্তু কপাল এমনই খারাপ যে সেই ছবিগুলো হয়নি। তখন খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন ভাবি যে যা হয়েছে, তা ভালোর জন্যই হয়েছে। ওটিটি আমাকে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ দিচ্ছে।’
একসময় টেলিভিশনের তকমা কিছুতেই গা থেকে মুছতে পারেননি এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ফিল্মের অডিশনের সময় আমার অভিনয়ের খুব প্রশংসা হতো। কিন্তু পরে বলা হতো, টেলিভিশনে অভিনয়ের কারণে আমি বেশি পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছি। আমার মধ্যে আর তাজা ব্যাপারটা নেই। আর তাই নিজেকে বেশ কিছু দিন অন্তরালে রেখেছিলাম। তবে ওটিটির ক্ষেত্রে এভাবে আমাকে দেখা হয়নি।’
দর্শকের প্রত্যাশা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘সবে তো শুরু হলো। আমার প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও অনেক সফলতার সিঁড়ি চড়তে চাই। আমি সহজে খুশি হই না।’
টেলিভিশনের হাত ধরে সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা। কিন্তু ‘তাণ্ডব’, ‘হাশ হাশ’, ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজ তাঁকে সু-অভিনেত্রীর স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজে মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমের বোন ‘হাবিবা’র চরিত্রে অভিনয় করে চমকে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে তাঁকে সাদামাটা মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে। কিন্তু এই সিরিজে অত্যন্ত দাপুটে এক চরিত্রে কৃতিকা। নিজের এই প্রকল্প নিয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, আমাকে হাবিবার চরিত্রে দেখে সবাই রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন। আমাকে সাধারণত নরমসরম মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা যায়। আমাকে যখন এই চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম। নিজেকে হাবিবার চরিত্রে মেলাতে পারছিলাম না।’
সিরিজটিতে শেষে নির্বাচিত হয়েছিলে কৃতিকা। তাই পর্দায় হাবিবা হয়ে উঠতে তিনি কম সময় পেয়েছিলেন। ‘বোম্বাই মেরি জান’ সিরিজে কে কে মেনন ও নিবেদিতা ভট্টাচার্যের মতো দুঁদে অভিনেতাদের দেখা গেছে।
এই সব অভিনেতার সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ উৎফুল্ল কৃতিকা। তিনি বলেন, ‘দুজনেই আমার খুব প্রিয়। এই দম্পতি সেটে পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে আসতেন। তাঁরা সবাইকে সেটে সহজ করে দিতেন। প্রত্যেক অভিনেতার স্বাধীনতা দিতেন তাঁরা।’
টেলিভিশনের একঘেয়েমি কাটাতে বড় পর্দার দিকে এগিয়েছিলেন কৃতিকা। কয়েকটা ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ছবিগুলো পরে হয়নি।
একটু আনমনা হয়ে কৃতিকা বলেন, ‘বড় পর্দায় অভিনয় করব ভেবে টেলিভিশনের পাততাড়ি গুটিয়ে ছিলাম। কিন্তু কপাল এমনই খারাপ যে সেই ছবিগুলো হয়নি। তখন খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন ভাবি যে যা হয়েছে, তা ভালোর জন্যই হয়েছে। ওটিটি আমাকে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ দিচ্ছে।’
একসময় টেলিভিশনের তকমা কিছুতেই গা থেকে মুছতে পারেননি এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ফিল্মের অডিশনের সময় আমার অভিনয়ের খুব প্রশংসা হতো। কিন্তু পরে বলা হতো, টেলিভিশনে অভিনয়ের কারণে আমি বেশি পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছি। আমার মধ্যে আর তাজা ব্যাপারটা নেই। আর তাই নিজেকে বেশ কিছু দিন অন্তরালে রেখেছিলাম। তবে ওটিটির ক্ষেত্রে এভাবে আমাকে দেখা হয়নি।’
দর্শকের প্রত্যাশা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘সবে তো শুরু হলো। আমার প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও অনেক সফলতার সিঁড়ি চড়তে চাই। আমি সহজে খুশি হই না।’
টেলিভিশনের হাত ধরে সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা। কিন্তু ‘তাণ্ডব’, ‘হাশ হাশ’, ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজ তাঁকে সু-অভিনেত্রীর স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজে মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমের বোন ‘হাবিবা’র চরিত্রে অভিনয় করে চমকে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে তাঁকে সাদামাটা মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে। কিন্তু এই সিরিজে অত্যন্ত দাপুটে এক চরিত্রে কৃতিকা। নিজের এই প্রকল্প নিয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, আমাকে হাবিবার চরিত্রে দেখে সবাই রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন। আমাকে সাধারণত নরমসরম মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা যায়। আমাকে যখন এই চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম। নিজেকে হাবিবার চরিত্রে মেলাতে পারছিলাম না।’
সিরিজটিতে শেষে নির্বাচিত হয়েছিলে কৃতিকা। তাই পর্দায় হাবিবা হয়ে উঠতে তিনি কম সময় পেয়েছিলেন। ‘বোম্বাই মেরি জান’ সিরিজে কে কে মেনন ও নিবেদিতা ভট্টাচার্যের মতো দুঁদে অভিনেতাদের দেখা গেছে।
এই সব অভিনেতার সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ উৎফুল্ল কৃতিকা। তিনি বলেন, ‘দুজনেই আমার খুব প্রিয়। এই দম্পতি সেটে পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে আসতেন। তাঁরা সবাইকে সেটে সহজ করে দিতেন। প্রত্যেক অভিনেতার স্বাধীনতা দিতেন তাঁরা।’
টেলিভিশনের একঘেয়েমি কাটাতে বড় পর্দার দিকে এগিয়েছিলেন কৃতিকা। কয়েকটা ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ছবিগুলো পরে হয়নি।
একটু আনমনা হয়ে কৃতিকা বলেন, ‘বড় পর্দায় অভিনয় করব ভেবে টেলিভিশনের পাততাড়ি গুটিয়ে ছিলাম। কিন্তু কপাল এমনই খারাপ যে সেই ছবিগুলো হয়নি। তখন খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন ভাবি যে যা হয়েছে, তা ভালোর জন্যই হয়েছে। ওটিটি আমাকে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ দিচ্ছে।’
একসময় টেলিভিশনের তকমা কিছুতেই গা থেকে মুছতে পারেননি এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ফিল্মের অডিশনের সময় আমার অভিনয়ের খুব প্রশংসা হতো। কিন্তু পরে বলা হতো, টেলিভিশনে অভিনয়ের কারণে আমি বেশি পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছি। আমার মধ্যে আর তাজা ব্যাপারটা নেই। আর তাই নিজেকে বেশ কিছু দিন অন্তরালে রেখেছিলাম। তবে ওটিটির ক্ষেত্রে এভাবে আমাকে দেখা হয়নি।’
দর্শকের প্রত্যাশা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘সবে তো শুরু হলো। আমার প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও অনেক সফলতার সিঁড়ি চড়তে চাই। আমি সহজে খুশি হই না।’
টেলিভিশনের হাত ধরে সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা। কিন্তু ‘তাণ্ডব’, ‘হাশ হাশ’, ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজ তাঁকে সু-অভিনেত্রীর স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজে মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমের বোন ‘হাবিবা’র চরিত্রে অভিনয় করে চমকে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে তাঁকে সাদামাটা মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে। কিন্তু এই সিরিজে অত্যন্ত দাপুটে এক চরিত্রে কৃতিকা। নিজের এই প্রকল্প নিয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, আমাকে হাবিবার চরিত্রে দেখে সবাই রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন। আমাকে সাধারণত নরমসরম মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা যায়। আমাকে যখন এই চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম। নিজেকে হাবিবার চরিত্রে মেলাতে পারছিলাম না।’
সিরিজটিতে শেষে নির্বাচিত হয়েছিলে কৃতিকা। তাই পর্দায় হাবিবা হয়ে উঠতে তিনি কম সময় পেয়েছিলেন। ‘বোম্বাই মেরি জান’ সিরিজে কে কে মেনন ও নিবেদিতা ভট্টাচার্যের মতো দুঁদে অভিনেতাদের দেখা গেছে।
এই সব অভিনেতার সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ উৎফুল্ল কৃতিকা। তিনি বলেন, ‘দুজনেই আমার খুব প্রিয়। এই দম্পতি সেটে পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে আসতেন। তাঁরা সবাইকে সেটে সহজ করে দিতেন। প্রত্যেক অভিনেতার স্বাধীনতা দিতেন তাঁরা।’
টেলিভিশনের একঘেয়েমি কাটাতে বড় পর্দার দিকে এগিয়েছিলেন কৃতিকা। কয়েকটা ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ছবিগুলো পরে হয়নি।
একটু আনমনা হয়ে কৃতিকা বলেন, ‘বড় পর্দায় অভিনয় করব ভেবে টেলিভিশনের পাততাড়ি গুটিয়ে ছিলাম। কিন্তু কপাল এমনই খারাপ যে সেই ছবিগুলো হয়নি। তখন খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন ভাবি যে যা হয়েছে, তা ভালোর জন্যই হয়েছে। ওটিটি আমাকে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ দিচ্ছে।’
একসময় টেলিভিশনের তকমা কিছুতেই গা থেকে মুছতে পারেননি এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ফিল্মের অডিশনের সময় আমার অভিনয়ের খুব প্রশংসা হতো। কিন্তু পরে বলা হতো, টেলিভিশনে অভিনয়ের কারণে আমি বেশি পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছি। আমার মধ্যে আর তাজা ব্যাপারটা নেই। আর তাই নিজেকে বেশ কিছু দিন অন্তরালে রেখেছিলাম। তবে ওটিটির ক্ষেত্রে এভাবে আমাকে দেখা হয়নি।’
দর্শকের প্রত্যাশা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘সবে তো শুরু হলো। আমার প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও অনেক সফলতার সিঁড়ি চড়তে চাই। আমি সহজে খুশি হই না।’
টেলিভিশনের হাত ধরে সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা। কিন্তু ‘তাণ্ডব’, ‘হাশ হাশ’, ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজ তাঁকে সু-অভিনেত্রীর স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজে মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমের বোন ‘হাবিবা’র চরিত্রে অভিনয় করে চমকে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে তাঁকে সাদামাটা মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে। কিন্তু এই সিরিজে অত্যন্ত দাপুটে এক চরিত্রে কৃতিকা। নিজের এই প্রকল্প নিয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, আমাকে হাবিবার চরিত্রে দেখে সবাই রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন। আমাকে সাধারণত নরমসরম মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা যায়। আমাকে যখন এই চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম। নিজেকে হাবিবার চরিত্রে মেলাতে পারছিলাম না।’
সিরিজটিতে শেষে নির্বাচিত হয়েছিলে কৃতিকা। তাই পর্দায় হাবিবা হয়ে উঠতে তিনি কম সময় পেয়েছিলেন। ‘বোম্বাই মেরি জান’ সিরিজে কে কে মেনন ও নিবেদিতা ভট্টাচার্যের মতো দুঁদে অভিনেতাদের দেখা গেছে।
এই সব অভিনেতার সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ উৎফুল্ল কৃতিকা। তিনি বলেন, ‘দুজনেই আমার খুব প্রিয়। এই দম্পতি সেটে পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে আসতেন। তাঁরা সবাইকে সেটে সহজ করে দিতেন। প্রত্যেক অভিনেতার স্বাধীনতা দিতেন তাঁরা।’
টেলিভিশনের একঘেয়েমি কাটাতে বড় পর্দার দিকে এগিয়েছিলেন কৃতিকা। কয়েকটা ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ছবিগুলো পরে হয়নি।
একটু আনমনা হয়ে কৃতিকা বলেন, ‘বড় পর্দায় অভিনয় করব ভেবে টেলিভিশনের পাততাড়ি গুটিয়ে ছিলাম। কিন্তু কপাল এমনই খারাপ যে সেই ছবিগুলো হয়নি। তখন খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন ভাবি যে যা হয়েছে, তা ভালোর জন্যই হয়েছে। ওটিটি আমাকে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ দিচ্ছে।’
একসময় টেলিভিশনের তকমা কিছুতেই গা থেকে মুছতে পারেননি এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ফিল্মের অডিশনের সময় আমার অভিনয়ের খুব প্রশংসা হতো। কিন্তু পরে বলা হতো, টেলিভিশনে অভিনয়ের কারণে আমি বেশি পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছি। আমার মধ্যে আর তাজা ব্যাপারটা নেই। আর তাই নিজেকে বেশ কিছু দিন অন্তরালে রেখেছিলাম। তবে ওটিটির ক্ষেত্রে এভাবে আমাকে দেখা হয়নি।’
দর্শকের প্রত্যাশা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘সবে তো শুরু হলো। আমার প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও অনেক সফলতার সিঁড়ি চড়তে চাই। আমি সহজে খুশি হই না।’
টেলিভিশনের হাত ধরে সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা। কিন্তু ‘তাণ্ডব’, ‘হাশ হাশ’, ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজ তাঁকে সু-অভিনেত্রীর স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজে মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমের বোন ‘হাবিবা’র চরিত্রে অভিনয় করে চমকে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে তাঁকে সাদামাটা মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে। কিন্তু এই সিরিজে অত্যন্ত দাপুটে এক চরিত্রে কৃতিকা। নিজের এই প্রকল্প নিয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, আমাকে হাবিবার চরিত্রে দেখে সবাই রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন। আমাকে সাধারণত নরমসরম মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা যায়। আমাকে যখন এই চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম। নিজেকে হাবিবার চরিত্রে মেলাতে পারছিলাম না।’
সিরিজটিতে শেষে নির্বাচিত হয়েছিলে কৃতিকা। তাই পর্দায় হাবিবা হয়ে উঠতে তিনি কম সময় পেয়েছিলেন। ‘বোম্বাই মেরি জান’ সিরিজে কে কে মেনন ও নিবেদিতা ভট্টাচার্যের মতো দুঁদে অভিনেতাদের দেখা গেছে।
এই সব অভিনেতার সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ উৎফুল্ল কৃতিকা। তিনি বলেন, ‘দুজনেই আমার খুব প্রিয়। এই দম্পতি সেটে পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে আসতেন। তাঁরা সবাইকে সেটে সহজ করে দিতেন। প্রত্যেক অভিনেতার স্বাধীনতা দিতেন তাঁরা।’
টেলিভিশনের একঘেয়েমি কাটাতে বড় পর্দার দিকে এগিয়েছিলেন কৃতিকা। কয়েকটা ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ছবিগুলো পরে হয়নি।
একটু আনমনা হয়ে কৃতিকা বলেন, ‘বড় পর্দায় অভিনয় করব ভেবে টেলিভিশনের পাততাড়ি গুটিয়ে ছিলাম। কিন্তু কপাল এমনই খারাপ যে সেই ছবিগুলো হয়নি। তখন খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন ভাবি যে যা হয়েছে, তা ভালোর জন্যই হয়েছে। ওটিটি আমাকে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ দিচ্ছে।’
একসময় টেলিভিশনের তকমা কিছুতেই গা থেকে মুছতে পারেননি এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ফিল্মের অডিশনের সময় আমার অভিনয়ের খুব প্রশংসা হতো। কিন্তু পরে বলা হতো, টেলিভিশনে অভিনয়ের কারণে আমি বেশি পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছি। আমার মধ্যে আর তাজা ব্যাপারটা নেই। আর তাই নিজেকে বেশ কিছু দিন অন্তরালে রেখেছিলাম। তবে ওটিটির ক্ষেত্রে এভাবে আমাকে দেখা হয়নি।’
দর্শকের প্রত্যাশা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘সবে তো শুরু হলো। আমার প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও অনেক সফলতার সিঁড়ি চড়তে চাই। আমি সহজে খুশি হই না।’
টেলিভিশনের হাত ধরে সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা। কিন্তু ‘তাণ্ডব’, ‘হাশ হাশ’, ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজ তাঁকে সু-অভিনেত্রীর স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজে মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমের বোন ‘হাবিবা’র চরিত্রে অভিনয় করে চমকে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে তাঁকে সাদামাটা মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে। কিন্তু এই সিরিজে অত্যন্ত দাপুটে এক চরিত্রে কৃতিকা। নিজের এই প্রকল্প নিয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, আমাকে হাবিবার চরিত্রে দেখে সবাই রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন। আমাকে সাধারণত নরমসরম মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা যায়। আমাকে যখন এই চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম। নিজেকে হাবিবার চরিত্রে মেলাতে পারছিলাম না।’
সিরিজটিতে শেষে নির্বাচিত হয়েছিলে কৃতিকা। তাই পর্দায় হাবিবা হয়ে উঠতে তিনি কম সময় পেয়েছিলেন। ‘বোম্বাই মেরি জান’ সিরিজে কে কে মেনন ও নিবেদিতা ভট্টাচার্যের মতো দুঁদে অভিনেতাদের দেখা গেছে।
এই সব অভিনেতার সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ উৎফুল্ল কৃতিকা। তিনি বলেন, ‘দুজনেই আমার খুব প্রিয়। এই দম্পতি সেটে পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে আসতেন। তাঁরা সবাইকে সেটে সহজ করে দিতেন। প্রত্যেক অভিনেতার স্বাধীনতা দিতেন তাঁরা।’
টেলিভিশনের একঘেয়েমি কাটাতে বড় পর্দার দিকে এগিয়েছিলেন কৃতিকা। কয়েকটা ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ছবিগুলো পরে হয়নি।
একটু আনমনা হয়ে কৃতিকা বলেন, ‘বড় পর্দায় অভিনয় করব ভেবে টেলিভিশনের পাততাড়ি গুটিয়ে ছিলাম। কিন্তু কপাল এমনই খারাপ যে সেই ছবিগুলো হয়নি। তখন খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন ভাবি যে যা হয়েছে, তা ভালোর জন্যই হয়েছে। ওটিটি আমাকে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ দিচ্ছে।’
একসময় টেলিভিশনের তকমা কিছুতেই গা থেকে মুছতে পারেননি এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ফিল্মের অডিশনের সময় আমার অভিনয়ের খুব প্রশংসা হতো। কিন্তু পরে বলা হতো, টেলিভিশনে অভিনয়ের কারণে আমি বেশি পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছি। আমার মধ্যে আর তাজা ব্যাপারটা নেই। আর তাই নিজেকে বেশ কিছু দিন অন্তরালে রেখেছিলাম। তবে ওটিটির ক্ষেত্রে এভাবে আমাকে দেখা হয়নি।’
দর্শকের প্রত্যাশা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘সবে তো শুরু হলো। আমার প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও অনেক সফলতার সিঁড়ি চড়তে চাই। আমি সহজে খুশি হই না।’
টেলিভিশনের হাত ধরে সবার ঘরে ঘরে পৌঁছে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী কৃতিকা কামরা। কিন্তু ‘তাণ্ডব’, ‘হাশ হাশ’, ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজ তাঁকে সু-অভিনেত্রীর স্বীকৃতি দিয়েছে। তবে ‘বোম্বাই মেরি জান’ ওয়েব সিরিজে মাফিয়া দাউদ ইব্রাহিমের বোন ‘হাবিবা’র চরিত্রে অভিনয় করে চমকে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী।
এর আগে তাঁকে সাদামাটা মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা গেছে। কিন্তু এই সিরিজে অত্যন্ত দাপুটে এক চরিত্রে কৃতিকা। নিজের এই প্রকল্প নিয়ে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, আমাকে হাবিবার চরিত্রে দেখে সবাই রীতিমতো হতবাক হয়েছিলেন। আমাকে সাধারণত নরমসরম মেয়ের চরিত্রে বেশি দেখা যায়। আমাকে যখন এই চরিত্রের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল, তখন আমিও অবাক হয়েছিলাম। নিজেকে হাবিবার চরিত্রে মেলাতে পারছিলাম না।’
সিরিজটিতে শেষে নির্বাচিত হয়েছিলে কৃতিকা। তাই পর্দায় হাবিবা হয়ে উঠতে তিনি কম সময় পেয়েছিলেন। ‘বোম্বাই মেরি জান’ সিরিজে কে কে মেনন ও নিবেদিতা ভট্টাচার্যের মতো দুঁদে অভিনেতাদের দেখা গেছে।
এই সব অভিনেতার সঙ্গে পর্দা ভাগ করে নিতে পেরে দারুণ উৎফুল্ল কৃতিকা। তিনি বলেন, ‘দুজনেই আমার খুব প্রিয়। এই দম্পতি সেটে পুরোপুরি প্রস্তুতি নিয়ে আসতেন। তাঁরা সবাইকে সেটে সহজ করে দিতেন। প্রত্যেক অভিনেতার স্বাধীনতা দিতেন তাঁরা।’
টেলিভিশনের একঘেয়েমি কাটাতে বড় পর্দার দিকে এগিয়েছিলেন কৃতিকা। কয়েকটা ছবিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই ছবিগুলো পরে হয়নি।
একটু আনমনা হয়ে কৃতিকা বলেন, ‘বড় পর্দায় অভিনয় করব ভেবে টেলিভিশনের পাততাড়ি গুটিয়ে ছিলাম। কিন্তু কপাল এমনই খারাপ যে সেই ছবিগুলো হয়নি। তখন খুব হতাশ হয়ে পড়েছিলাম। কিন্তু এখন ভাবি যে যা হয়েছে, তা ভালোর জন্যই হয়েছে। ওটিটি আমাকে নিজেকে প্রমাণ করার সুযোগ দিচ্ছে।’
একসময় টেলিভিশনের তকমা কিছুতেই গা থেকে মুছতে পারেননি এই অভিনেত্রী। তিনি বলেন, ‘ফিল্মের অডিশনের সময় আমার অভিনয়ের খুব প্রশংসা হতো। কিন্তু পরে বলা হতো, টেলিভিশনে অভিনয়ের কারণে আমি বেশি পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছি। আমার মধ্যে আর তাজা ব্যাপারটা নেই। আর তাই নিজেকে বেশ কিছু দিন অন্তরালে রেখেছিলাম। তবে ওটিটির ক্ষেত্রে এভাবে আমাকে দেখা হয়নি।’
দর্শকের প্রত্যাশা নিয়ে অভিনেত্রী বলেন, ‘সবে তো শুরু হলো। আমার প্রত্যাশা অনেক বেশি। আরও অনেক সফলতার সিঁড়ি চড়তে চাই। আমি সহজে খুশি হই না।’