শিরোপার লড়াইয়ে ২৩ মিনিটেই মেসির পেনাল্টিতে ১-০ গোলে এগিয়ে গিয়েছিলো আর্জেন্টিনা। সেই গোলের রেশ কাটতে না কাটতেই ৩৬ মিনিটে ফ্রান্সের জালে আরেকবার বল জড়িয়ে আর্জেন্টিনাকে ২-০ গোলে এগিয়ে নিলেন ডি মারিয়া।
বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৯টায় লুসাইল আইকনিক স্টেডিয়ামে বিশ্বকাপের ফাইনালে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের বিপক্ষে মাঠে নামে আর্জেন্টিনা। ম্যাচের ২১ মিনিটে স্পট কিক থেকে আলবিসেলেস্তাদের এগিয়ে নিতে একটুও ভুল করেননি মেসি। প্রথম গোলের ঠিক ১৩ মিনিট পরই কাউন্টার অ্যাটাক থেকে ম্যাক অ্যালিস্টার বল বাড়ান ফরাসি ডি-বক্সে। সেই বল পেয়ে ফ্রান্সের জালে বল জড়িয়ে আর্জেন্টাইন শিবিরকে দ্বিতিয়বার উল্লাসে মাতান ডি মারিয়া।
ম্যাচের শুরুতেই আক্রমণে যায় আর্জেন্টিনা। ম্যাচের তৃতীয় মিনিটে বাম দিক থেকে ক্রস করেন ডি মারিয়া। সেখান বল পেয়ে পাস দিলে না নিজের দখলে নেন ফ্রান্সের গোলরক্ষক হুগো লরিস। ম্যাচের ৫ মিনিটে ডি বক্সের বাইরে থেকে শট করেন ম্যাক অ্যালিস্টার। তবে তা আটকে দেন হুগো লরিস।
এরপর ম্যাচের ৮ মিনিটে ডি বক্সের বাইরে থেকে শট করেন ডি পল। তবে ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে প্রতিহত হলে কর্নার পায় আর্জেন্টিনা। তবে তা কাজে লাগাতে পারেনি তারা। ম্যাচের ১৩ মিনিটে প্রথম আক্রমণে ওঠে ফ্রান্স। তবে বল নিজের দখলে নিয়ে ক্লিয়ার করে দেন গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্টিনেজ।
ম্যাচের ১৭ মিনিটে ডি বক্সের ভেতর থেকে শট করেন ডি মারিয়া। তবে তা চলে যায় ক্রসবারের অনেক ওপর দিয়ে। ম্যাচের ১৯ মিনিটে বাম দিকে ডি বক্সের বাইরে থেকে ফ্রি কিক পায় ফ্রান্স। সেখান থেকে অ্যান্তোনিও গ্রিজম্যানের নেওয়া ফ্রি কিক থেকে হেড করেন অলিভিয়ের জিরুদ। তবে তা অল্পের জন্য চলে যায় ক্রসবারের ওপর দিয়ে।
ম্যাচের ২১ মিনিটে ডি বক্সের ভেতর ডি মারিয়াকে ফাউল করলে পেনাল্টি পায় আর্জেন্টিনা। সেখান থেকে গোল করে আর্জেন্টিনাকে এগিয়ে দেন লিওনেল মেসি। তার গোলে ম্যাচে প্রথমবারের মতো লিড পায় আর্জেন্টিনা।