চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে গতকাল বুধবার সকাল থেকে চলছিল ক্ষতিগ্রস্ত কনটেইনারগুলো ঠান্ডা করা ও ডাম্পিংয়ের কাজ। একটিমাত্র কনটেইনার মুভার (ক্রেন) দিয়ে স্তূপ করা কনটেইনার নামিয়ে এনে ঠান্ডা ও ডাম্পিংয়ের কাজ করছিল ফায়ার সার্ভিস। কিন্তু সন্ধ্যার পর ওই কনটেইনার মুভিং করার ক্রেনটি বন্ধ ছিল। এ কারণে সারা রাত ধরে উত্তপ্ত কনটেইনার স্তূপ থেকে সরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি।এখন পর্যন্ত ২০টির মতো কনটেইনার ঠান্ডা করা ও ডাম্পিং করার কাজ বাকি আছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে কর্তৃপক্ষ থেকে কনটেইনারগুলো সরানোর জন্য কিছু যন্ত্রপাতি এনেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এর মধ্যে এক্সকাভেটর ও ফর্ক লিফট আছে। আজ বৃহস্পতিবার দ্রুত কনটেইনারগুলো তারা সরাতে পারবে বলে আশা করছে।
গত শনিবার রাত সোয়া নয়টার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগে। এক ঘণ্টা পর রাত পৌনে ১১টার দিকে রাসায়নিকের কনটেইনারে বিস্ফোরণ হয়। এতে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আহত হয়েছেন দুই শতাধিক। ঘটনার ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো বিভিন্ন কনটেইনারের ভেতরে থেকে ধোঁয়া উঠছে। এ ছাড়া কনটেইনার থেকে বের করা পণ্য থেকেও ধোঁয়া উঠছে।
গতকাল রাত থেকে দায়িত্বে ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা বাহার উদ্দিন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গত রাতে কনটেইনার ডিপোটির ভেতরে তাঁদের ১৬ জন সদস্য কাজ করেছেন। তিনি সন্ধ্যা ছয়টার দিকে দায়িত্ব নিয়েছেন। এর পর থেকে কনটেইনার মুভিং করার ক্রেনটি চলেনি। এ কারণে তাঁরা রাতভর কোনো কনটেইনারকে স্তূপ থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করতে পারেনি এবং সরাতে পারেনি। রাতের দিকে ফর্ক লিফট ও এক্সকাভেটরসহ কিছু যন্ত্রপাতি কনটেইনার সরানোর জন্য আনা হয়েছে। এক্সকাভেটর দিয়ে একটি কনটেইনার সরানোর চেষ্টা করেছিল ডিপো কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পারেনি। কাজ পুরোপুরি শেষ হতে কাল শুক্রবারও লাগতে পারে বলে এ কর্মকর্তা জানান।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে গতকাল বুধবার সকাল থেকে চলছিল ক্ষতিগ্রস্ত কনটেইনারগুলো ঠান্ডা করা ও ডাম্পিংয়ের কাজ। একটিমাত্র কনটেইনার মুভার (ক্রেন) দিয়ে স্তূপ করা কনটেইনার নামিয়ে এনে ঠান্ডা ও ডাম্পিংয়ের কাজ করছিল ফায়ার সার্ভিস। কিন্তু সন্ধ্যার পর ওই কনটেইনার মুভিং করার ক্রেনটি বন্ধ ছিল। এ কারণে সারা রাত ধরে উত্তপ্ত কনটেইনার স্তূপ থেকে সরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি।এখন পর্যন্ত ২০টির মতো কনটেইনার ঠান্ডা করা ও ডাম্পিং করার কাজ বাকি আছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে কর্তৃপক্ষ থেকে কনটেইনারগুলো সরানোর জন্য কিছু যন্ত্রপাতি এনেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এর মধ্যে এক্সকাভেটর ও ফর্ক লিফট আছে। আজ বৃহস্পতিবার দ্রুত কনটেইনারগুলো তারা সরাতে পারবে বলে আশা করছে।
গত শনিবার রাত সোয়া নয়টার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগে। এক ঘণ্টা পর রাত পৌনে ১১টার দিকে রাসায়নিকের কনটেইনারে বিস্ফোরণ হয়। এতে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আহত হয়েছেন দুই শতাধিক। ঘটনার ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো বিভিন্ন কনটেইনারের ভেতরে থেকে ধোঁয়া উঠছে। এ ছাড়া কনটেইনার থেকে বের করা পণ্য থেকেও ধোঁয়া উঠছে।
গতকাল রাত থেকে দায়িত্বে ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা বাহার উদ্দিন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গত রাতে কনটেইনার ডিপোটির ভেতরে তাঁদের ১৬ জন সদস্য কাজ করেছেন। তিনি সন্ধ্যা ছয়টার দিকে দায়িত্ব নিয়েছেন। এর পর থেকে কনটেইনার মুভিং করার ক্রেনটি চলেনি। এ কারণে তাঁরা রাতভর কোনো কনটেইনারকে স্তূপ থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করতে পারেনি এবং সরাতে পারেনি। রাতের দিকে ফর্ক লিফট ও এক্সকাভেটরসহ কিছু যন্ত্রপাতি কনটেইনার সরানোর জন্য আনা হয়েছে। এক্সকাভেটর দিয়ে একটি কনটেইনার সরানোর চেষ্টা করেছিল ডিপো কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পারেনি। কাজ পুরোপুরি শেষ হতে কাল শুক্রবারও লাগতে পারে বলে এ কর্মকর্তা জানান।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে গতকাল বুধবার সকাল থেকে চলছিল ক্ষতিগ্রস্ত কনটেইনারগুলো ঠান্ডা করা ও ডাম্পিংয়ের কাজ। একটিমাত্র কনটেইনার মুভার (ক্রেন) দিয়ে স্তূপ করা কনটেইনার নামিয়ে এনে ঠান্ডা ও ডাম্পিংয়ের কাজ করছিল ফায়ার সার্ভিস। কিন্তু সন্ধ্যার পর ওই কনটেইনার মুভিং করার ক্রেনটি বন্ধ ছিল। এ কারণে সারা রাত ধরে উত্তপ্ত কনটেইনার স্তূপ থেকে সরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি।এখন পর্যন্ত ২০টির মতো কনটেইনার ঠান্ডা করা ও ডাম্পিং করার কাজ বাকি আছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে কর্তৃপক্ষ থেকে কনটেইনারগুলো সরানোর জন্য কিছু যন্ত্রপাতি এনেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এর মধ্যে এক্সকাভেটর ও ফর্ক লিফট আছে। আজ বৃহস্পতিবার দ্রুত কনটেইনারগুলো তারা সরাতে পারবে বলে আশা করছে।
গত শনিবার রাত সোয়া নয়টার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগে। এক ঘণ্টা পর রাত পৌনে ১১টার দিকে রাসায়নিকের কনটেইনারে বিস্ফোরণ হয়। এতে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আহত হয়েছেন দুই শতাধিক। ঘটনার ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো বিভিন্ন কনটেইনারের ভেতরে থেকে ধোঁয়া উঠছে। এ ছাড়া কনটেইনার থেকে বের করা পণ্য থেকেও ধোঁয়া উঠছে।
গতকাল রাত থেকে দায়িত্বে ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা বাহার উদ্দিন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গত রাতে কনটেইনার ডিপোটির ভেতরে তাঁদের ১৬ জন সদস্য কাজ করেছেন। তিনি সন্ধ্যা ছয়টার দিকে দায়িত্ব নিয়েছেন। এর পর থেকে কনটেইনার মুভিং করার ক্রেনটি চলেনি। এ কারণে তাঁরা রাতভর কোনো কনটেইনারকে স্তূপ থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করতে পারেনি এবং সরাতে পারেনি। রাতের দিকে ফর্ক লিফট ও এক্সকাভেটরসহ কিছু যন্ত্রপাতি কনটেইনার সরানোর জন্য আনা হয়েছে। এক্সকাভেটর দিয়ে একটি কনটেইনার সরানোর চেষ্টা করেছিল ডিপো কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পারেনি। কাজ পুরোপুরি শেষ হতে কাল শুক্রবারও লাগতে পারে বলে এ কর্মকর্তা জানান।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে বিএম কনটেইনার ডিপোতে গতকাল বুধবার সকাল থেকে চলছিল ক্ষতিগ্রস্ত কনটেইনারগুলো ঠান্ডা করা ও ডাম্পিংয়ের কাজ। একটিমাত্র কনটেইনার মুভার (ক্রেন) দিয়ে স্তূপ করা কনটেইনার নামিয়ে এনে ঠান্ডা ও ডাম্পিংয়ের কাজ করছিল ফায়ার সার্ভিস। কিন্তু সন্ধ্যার পর ওই কনটেইনার মুভিং করার ক্রেনটি বন্ধ ছিল। এ কারণে সারা রাত ধরে উত্তপ্ত কনটেইনার স্তূপ থেকে সরিয়ে আনা সম্ভব হয়নি।এখন পর্যন্ত ২০টির মতো কনটেইনার ঠান্ডা করা ও ডাম্পিং করার কাজ বাকি আছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। তবে কর্তৃপক্ষ থেকে কনটেইনারগুলো সরানোর জন্য কিছু যন্ত্রপাতি এনেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। এর মধ্যে এক্সকাভেটর ও ফর্ক লিফট আছে। আজ বৃহস্পতিবার দ্রুত কনটেইনারগুলো তারা সরাতে পারবে বলে আশা করছে।
গত শনিবার রাত সোয়া নয়টার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোতে আগুন লাগে। এক ঘণ্টা পর রাত পৌনে ১১টার দিকে রাসায়নিকের কনটেইনারে বিস্ফোরণ হয়। এতে এখন পর্যন্ত ৪৬ জনের প্রাণহানি হয়েছে। আহত হয়েছেন দুই শতাধিক। ঘটনার ৫ দিন পেরিয়ে গেলেও এখনো বিভিন্ন কনটেইনারের ভেতরে থেকে ধোঁয়া উঠছে। এ ছাড়া কনটেইনার থেকে বের করা পণ্য থেকেও ধোঁয়া উঠছে।
গতকাল রাত থেকে দায়িত্বে ছিলেন ফায়ার সার্ভিসের জ্যেষ্ঠ স্টেশন কর্মকর্তা বাহার উদ্দিন। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, গত রাতে কনটেইনার ডিপোটির ভেতরে তাঁদের ১৬ জন সদস্য কাজ করেছেন। তিনি সন্ধ্যা ছয়টার দিকে দায়িত্ব নিয়েছেন। এর পর থেকে কনটেইনার মুভিং করার ক্রেনটি চলেনি। এ কারণে তাঁরা রাতভর কোনো কনটেইনারকে স্তূপ থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করতে পারেনি এবং সরাতে পারেনি। রাতের দিকে ফর্ক লিফট ও এক্সকাভেটরসহ কিছু যন্ত্রপাতি কনটেইনার সরানোর জন্য আনা হয়েছে। এক্সকাভেটর দিয়ে একটি কনটেইনার সরানোর চেষ্টা করেছিল ডিপো কর্তৃপক্ষ। কিন্তু পারেনি। কাজ পুরোপুরি শেষ হতে কাল শুক্রবারও লাগতে পারে বলে এ কর্মকর্তা জানান।