সব ঠিক থাকলে মে কিংবা জুন মাসে কলকাতায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। আর এই বিশ্বকাপ জয়ীকে তিলোত্তমায় আনছেন স্পোর্টস প্রমোটার শতদ্রু দত্ত। গত নভেম্বরেই শতদ্রু কলকাতায় এনেছিলেন দুইবারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান কাফুকে। কলকাতা পেলে, ম্যারাডোনা ও মেসি ম্যাজিক দেখেছে এবার দিবুর পালা।
মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার প্রসঙ্গে শতদ্রু গণমাধ্যম জি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, ‘মার্টিনেজ শুধু বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন গোলকিপার নন, একটা ক্যারিজম্যাটিক চরিত্রও। আমি মাঠে বসে বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখেছি। এমি দুর্দান্ত সব বল সেভ করেছেন। আমি কলকাতার আর্জেন্টাইন ফ্যানদের একটু খুশি করার চেষ্টা করছি। কলকাতা বলতেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ফ্যান। মার্টিনেজ ইপিএল খেলেন। মে কিংবা জুনে অফ-সিজন থাকে, ওই উইন্ডোতেই ওকে আনার চেষ্টা করছি। সব ঠিক থাকলে তিলোত্তমাকে আরও একজন বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়নকে দেখাতে পারব।’
৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেও কিন্তু চরম বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার নেপথ্যে মেসির চেয়ে কোনো অংশে কম ভূমিকা নেই মার্টিনেজের। টুর্নামেন্টের সেরা গোলকিপার হওয়ার জন্যই তাঁর হাতে উঠেছিল গোল্ডেন গ্লাভস। সেই মার্টিনেজ তীব্র বিতর্কে জড়ান পুরস্কার মঞ্চে। তিনি গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অত্যন্ত অশালীন ভঙ্গি করেছিলেন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে!
এ প্রসঙ্গে মার্টিনেজ এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফরাসিরা আমাকে টিটকিরি দিয়েছিল। তাই আমি ওই অঙ্গভঙ্গি করেছিলাম। আমার কাছে অহংকারের কোনো জায়গা নেই। তবে আমরা অনেক সহ্য করেছি।’
এদিকে সব ঠিকঠাক থাকলে কলকাতাবাসী দেখতে যাচ্ছে আরেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে। মেসির সবচেয়ে কাছের একজন হিসেবে পরিচিত ও আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের অন্যতম নায়ক মার্টিনেজের অনুসারীও কম নেই কলকাতায়। তাই তো এই ফুটবলারের আসার সম্ভাবনায় কলকাতাজুড়ে বইছে আনন্দের হাওয়া।
সব ঠিক থাকলে মে কিংবা জুন মাসে কলকাতায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। আর এই বিশ্বকাপ জয়ীকে তিলোত্তমায় আনছেন স্পোর্টস প্রমোটার শতদ্রু দত্ত। গত নভেম্বরেই শতদ্রু কলকাতায় এনেছিলেন দুইবারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান কাফুকে। কলকাতা পেলে, ম্যারাডোনা ও মেসি ম্যাজিক দেখেছে এবার দিবুর পালা।
মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার প্রসঙ্গে শতদ্রু গণমাধ্যম জি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, ‘মার্টিনেজ শুধু বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন গোলকিপার নন, একটা ক্যারিজম্যাটিক চরিত্রও। আমি মাঠে বসে বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখেছি। এমি দুর্দান্ত সব বল সেভ করেছেন। আমি কলকাতার আর্জেন্টাইন ফ্যানদের একটু খুশি করার চেষ্টা করছি। কলকাতা বলতেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ফ্যান। মার্টিনেজ ইপিএল খেলেন। মে কিংবা জুনে অফ-সিজন থাকে, ওই উইন্ডোতেই ওকে আনার চেষ্টা করছি। সব ঠিক থাকলে তিলোত্তমাকে আরও একজন বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়নকে দেখাতে পারব।’
৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেও কিন্তু চরম বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার নেপথ্যে মেসির চেয়ে কোনো অংশে কম ভূমিকা নেই মার্টিনেজের। টুর্নামেন্টের সেরা গোলকিপার হওয়ার জন্যই তাঁর হাতে উঠেছিল গোল্ডেন গ্লাভস। সেই মার্টিনেজ তীব্র বিতর্কে জড়ান পুরস্কার মঞ্চে। তিনি গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অত্যন্ত অশালীন ভঙ্গি করেছিলেন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে!
এ প্রসঙ্গে মার্টিনেজ এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফরাসিরা আমাকে টিটকিরি দিয়েছিল। তাই আমি ওই অঙ্গভঙ্গি করেছিলাম। আমার কাছে অহংকারের কোনো জায়গা নেই। তবে আমরা অনেক সহ্য করেছি।’
এদিকে সব ঠিকঠাক থাকলে কলকাতাবাসী দেখতে যাচ্ছে আরেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে। মেসির সবচেয়ে কাছের একজন হিসেবে পরিচিত ও আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের অন্যতম নায়ক মার্টিনেজের অনুসারীও কম নেই কলকাতায়। তাই তো এই ফুটবলারের আসার সম্ভাবনায় কলকাতাজুড়ে বইছে আনন্দের হাওয়া।
সব ঠিক থাকলে মে কিংবা জুন মাসে কলকাতায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। আর এই বিশ্বকাপ জয়ীকে তিলোত্তমায় আনছেন স্পোর্টস প্রমোটার শতদ্রু দত্ত। গত নভেম্বরেই শতদ্রু কলকাতায় এনেছিলেন দুইবারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান কাফুকে। কলকাতা পেলে, ম্যারাডোনা ও মেসি ম্যাজিক দেখেছে এবার দিবুর পালা।
মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার প্রসঙ্গে শতদ্রু গণমাধ্যম জি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, ‘মার্টিনেজ শুধু বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন গোলকিপার নন, একটা ক্যারিজম্যাটিক চরিত্রও। আমি মাঠে বসে বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখেছি। এমি দুর্দান্ত সব বল সেভ করেছেন। আমি কলকাতার আর্জেন্টাইন ফ্যানদের একটু খুশি করার চেষ্টা করছি। কলকাতা বলতেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ফ্যান। মার্টিনেজ ইপিএল খেলেন। মে কিংবা জুনে অফ-সিজন থাকে, ওই উইন্ডোতেই ওকে আনার চেষ্টা করছি। সব ঠিক থাকলে তিলোত্তমাকে আরও একজন বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়নকে দেখাতে পারব।’
৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেও কিন্তু চরম বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার নেপথ্যে মেসির চেয়ে কোনো অংশে কম ভূমিকা নেই মার্টিনেজের। টুর্নামেন্টের সেরা গোলকিপার হওয়ার জন্যই তাঁর হাতে উঠেছিল গোল্ডেন গ্লাভস। সেই মার্টিনেজ তীব্র বিতর্কে জড়ান পুরস্কার মঞ্চে। তিনি গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অত্যন্ত অশালীন ভঙ্গি করেছিলেন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে!
এ প্রসঙ্গে মার্টিনেজ এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফরাসিরা আমাকে টিটকিরি দিয়েছিল। তাই আমি ওই অঙ্গভঙ্গি করেছিলাম। আমার কাছে অহংকারের কোনো জায়গা নেই। তবে আমরা অনেক সহ্য করেছি।’
এদিকে সব ঠিকঠাক থাকলে কলকাতাবাসী দেখতে যাচ্ছে আরেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে। মেসির সবচেয়ে কাছের একজন হিসেবে পরিচিত ও আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের অন্যতম নায়ক মার্টিনেজের অনুসারীও কম নেই কলকাতায়। তাই তো এই ফুটবলারের আসার সম্ভাবনায় কলকাতাজুড়ে বইছে আনন্দের হাওয়া।
সব ঠিক থাকলে মে কিংবা জুন মাসে কলকাতায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। আর এই বিশ্বকাপ জয়ীকে তিলোত্তমায় আনছেন স্পোর্টস প্রমোটার শতদ্রু দত্ত। গত নভেম্বরেই শতদ্রু কলকাতায় এনেছিলেন দুইবারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান কাফুকে। কলকাতা পেলে, ম্যারাডোনা ও মেসি ম্যাজিক দেখেছে এবার দিবুর পালা।
মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার প্রসঙ্গে শতদ্রু গণমাধ্যম জি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, ‘মার্টিনেজ শুধু বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন গোলকিপার নন, একটা ক্যারিজম্যাটিক চরিত্রও। আমি মাঠে বসে বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখেছি। এমি দুর্দান্ত সব বল সেভ করেছেন। আমি কলকাতার আর্জেন্টাইন ফ্যানদের একটু খুশি করার চেষ্টা করছি। কলকাতা বলতেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ফ্যান। মার্টিনেজ ইপিএল খেলেন। মে কিংবা জুনে অফ-সিজন থাকে, ওই উইন্ডোতেই ওকে আনার চেষ্টা করছি। সব ঠিক থাকলে তিলোত্তমাকে আরও একজন বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়নকে দেখাতে পারব।’
৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেও কিন্তু চরম বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার নেপথ্যে মেসির চেয়ে কোনো অংশে কম ভূমিকা নেই মার্টিনেজের। টুর্নামেন্টের সেরা গোলকিপার হওয়ার জন্যই তাঁর হাতে উঠেছিল গোল্ডেন গ্লাভস। সেই মার্টিনেজ তীব্র বিতর্কে জড়ান পুরস্কার মঞ্চে। তিনি গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অত্যন্ত অশালীন ভঙ্গি করেছিলেন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে!
এ প্রসঙ্গে মার্টিনেজ এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফরাসিরা আমাকে টিটকিরি দিয়েছিল। তাই আমি ওই অঙ্গভঙ্গি করেছিলাম। আমার কাছে অহংকারের কোনো জায়গা নেই। তবে আমরা অনেক সহ্য করেছি।’
এদিকে সব ঠিকঠাক থাকলে কলকাতাবাসী দেখতে যাচ্ছে আরেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে। মেসির সবচেয়ে কাছের একজন হিসেবে পরিচিত ও আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের অন্যতম নায়ক মার্টিনেজের অনুসারীও কম নেই কলকাতায়। তাই তো এই ফুটবলারের আসার সম্ভাবনায় কলকাতাজুড়ে বইছে আনন্দের হাওয়া।
সব ঠিক থাকলে মে কিংবা জুন মাসে কলকাতায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। আর এই বিশ্বকাপ জয়ীকে তিলোত্তমায় আনছেন স্পোর্টস প্রমোটার শতদ্রু দত্ত। গত নভেম্বরেই শতদ্রু কলকাতায় এনেছিলেন দুইবারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান কাফুকে। কলকাতা পেলে, ম্যারাডোনা ও মেসি ম্যাজিক দেখেছে এবার দিবুর পালা।
মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার প্রসঙ্গে শতদ্রু গণমাধ্যম জি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, ‘মার্টিনেজ শুধু বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন গোলকিপার নন, একটা ক্যারিজম্যাটিক চরিত্রও। আমি মাঠে বসে বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখেছি। এমি দুর্দান্ত সব বল সেভ করেছেন। আমি কলকাতার আর্জেন্টাইন ফ্যানদের একটু খুশি করার চেষ্টা করছি। কলকাতা বলতেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ফ্যান। মার্টিনেজ ইপিএল খেলেন। মে কিংবা জুনে অফ-সিজন থাকে, ওই উইন্ডোতেই ওকে আনার চেষ্টা করছি। সব ঠিক থাকলে তিলোত্তমাকে আরও একজন বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়নকে দেখাতে পারব।’
৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেও কিন্তু চরম বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার নেপথ্যে মেসির চেয়ে কোনো অংশে কম ভূমিকা নেই মার্টিনেজের। টুর্নামেন্টের সেরা গোলকিপার হওয়ার জন্যই তাঁর হাতে উঠেছিল গোল্ডেন গ্লাভস। সেই মার্টিনেজ তীব্র বিতর্কে জড়ান পুরস্কার মঞ্চে। তিনি গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অত্যন্ত অশালীন ভঙ্গি করেছিলেন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে!
এ প্রসঙ্গে মার্টিনেজ এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফরাসিরা আমাকে টিটকিরি দিয়েছিল। তাই আমি ওই অঙ্গভঙ্গি করেছিলাম। আমার কাছে অহংকারের কোনো জায়গা নেই। তবে আমরা অনেক সহ্য করেছি।’
এদিকে সব ঠিকঠাক থাকলে কলকাতাবাসী দেখতে যাচ্ছে আরেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে। মেসির সবচেয়ে কাছের একজন হিসেবে পরিচিত ও আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের অন্যতম নায়ক মার্টিনেজের অনুসারীও কম নেই কলকাতায়। তাই তো এই ফুটবলারের আসার সম্ভাবনায় কলকাতাজুড়ে বইছে আনন্দের হাওয়া।
সব ঠিক থাকলে মে কিংবা জুন মাসে কলকাতায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। আর এই বিশ্বকাপ জয়ীকে তিলোত্তমায় আনছেন স্পোর্টস প্রমোটার শতদ্রু দত্ত। গত নভেম্বরেই শতদ্রু কলকাতায় এনেছিলেন দুইবারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান কাফুকে। কলকাতা পেলে, ম্যারাডোনা ও মেসি ম্যাজিক দেখেছে এবার দিবুর পালা।
মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার প্রসঙ্গে শতদ্রু গণমাধ্যম জি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, ‘মার্টিনেজ শুধু বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন গোলকিপার নন, একটা ক্যারিজম্যাটিক চরিত্রও। আমি মাঠে বসে বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখেছি। এমি দুর্দান্ত সব বল সেভ করেছেন। আমি কলকাতার আর্জেন্টাইন ফ্যানদের একটু খুশি করার চেষ্টা করছি। কলকাতা বলতেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ফ্যান। মার্টিনেজ ইপিএল খেলেন। মে কিংবা জুনে অফ-সিজন থাকে, ওই উইন্ডোতেই ওকে আনার চেষ্টা করছি। সব ঠিক থাকলে তিলোত্তমাকে আরও একজন বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়নকে দেখাতে পারব।’
৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেও কিন্তু চরম বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার নেপথ্যে মেসির চেয়ে কোনো অংশে কম ভূমিকা নেই মার্টিনেজের। টুর্নামেন্টের সেরা গোলকিপার হওয়ার জন্যই তাঁর হাতে উঠেছিল গোল্ডেন গ্লাভস। সেই মার্টিনেজ তীব্র বিতর্কে জড়ান পুরস্কার মঞ্চে। তিনি গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অত্যন্ত অশালীন ভঙ্গি করেছিলেন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে!
এ প্রসঙ্গে মার্টিনেজ এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফরাসিরা আমাকে টিটকিরি দিয়েছিল। তাই আমি ওই অঙ্গভঙ্গি করেছিলাম। আমার কাছে অহংকারের কোনো জায়গা নেই। তবে আমরা অনেক সহ্য করেছি।’
এদিকে সব ঠিকঠাক থাকলে কলকাতাবাসী দেখতে যাচ্ছে আরেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে। মেসির সবচেয়ে কাছের একজন হিসেবে পরিচিত ও আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের অন্যতম নায়ক মার্টিনেজের অনুসারীও কম নেই কলকাতায়। তাই তো এই ফুটবলারের আসার সম্ভাবনায় কলকাতাজুড়ে বইছে আনন্দের হাওয়া।
সব ঠিক থাকলে মে কিংবা জুন মাসে কলকাতায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। আর এই বিশ্বকাপ জয়ীকে তিলোত্তমায় আনছেন স্পোর্টস প্রমোটার শতদ্রু দত্ত। গত নভেম্বরেই শতদ্রু কলকাতায় এনেছিলেন দুইবারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান কাফুকে। কলকাতা পেলে, ম্যারাডোনা ও মেসি ম্যাজিক দেখেছে এবার দিবুর পালা।
মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার প্রসঙ্গে শতদ্রু গণমাধ্যম জি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, ‘মার্টিনেজ শুধু বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন গোলকিপার নন, একটা ক্যারিজম্যাটিক চরিত্রও। আমি মাঠে বসে বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখেছি। এমি দুর্দান্ত সব বল সেভ করেছেন। আমি কলকাতার আর্জেন্টাইন ফ্যানদের একটু খুশি করার চেষ্টা করছি। কলকাতা বলতেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ফ্যান। মার্টিনেজ ইপিএল খেলেন। মে কিংবা জুনে অফ-সিজন থাকে, ওই উইন্ডোতেই ওকে আনার চেষ্টা করছি। সব ঠিক থাকলে তিলোত্তমাকে আরও একজন বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়নকে দেখাতে পারব।’
৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেও কিন্তু চরম বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার নেপথ্যে মেসির চেয়ে কোনো অংশে কম ভূমিকা নেই মার্টিনেজের। টুর্নামেন্টের সেরা গোলকিপার হওয়ার জন্যই তাঁর হাতে উঠেছিল গোল্ডেন গ্লাভস। সেই মার্টিনেজ তীব্র বিতর্কে জড়ান পুরস্কার মঞ্চে। তিনি গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অত্যন্ত অশালীন ভঙ্গি করেছিলেন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে!
এ প্রসঙ্গে মার্টিনেজ এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফরাসিরা আমাকে টিটকিরি দিয়েছিল। তাই আমি ওই অঙ্গভঙ্গি করেছিলাম। আমার কাছে অহংকারের কোনো জায়গা নেই। তবে আমরা অনেক সহ্য করেছি।’
এদিকে সব ঠিকঠাক থাকলে কলকাতাবাসী দেখতে যাচ্ছে আরেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে। মেসির সবচেয়ে কাছের একজন হিসেবে পরিচিত ও আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের অন্যতম নায়ক মার্টিনেজের অনুসারীও কম নেই কলকাতায়। তাই তো এই ফুটবলারের আসার সম্ভাবনায় কলকাতাজুড়ে বইছে আনন্দের হাওয়া।
সব ঠিক থাকলে মে কিংবা জুন মাসে কলকাতায় আসতে পারেন মার্টিনেজ। আর এই বিশ্বকাপ জয়ীকে তিলোত্তমায় আনছেন স্পোর্টস প্রমোটার শতদ্রু দত্ত। গত নভেম্বরেই শতদ্রু কলকাতায় এনেছিলেন দুইবারের বিশ্বকাপ জয়ী ব্রাজিলিয়ান কাফুকে। কলকাতা পেলে, ম্যারাডোনা ও মেসি ম্যাজিক দেখেছে এবার দিবুর পালা।
মার্টিনেজকে কলকাতায় আনার প্রসঙ্গে শতদ্রু গণমাধ্যম জি ২৪ ঘণ্টাকে বলেন, ‘মার্টিনেজ শুধু বিশ্বকাপ চ্যাম্পিয়ন গোলকিপার নন, একটা ক্যারিজম্যাটিক চরিত্রও। আমি মাঠে বসে বিশ্বকাপ ফাইনাল দেখেছি। এমি দুর্দান্ত সব বল সেভ করেছেন। আমি কলকাতার আর্জেন্টাইন ফ্যানদের একটু খুশি করার চেষ্টা করছি। কলকাতা বলতেই ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনার ফ্যান। মার্টিনেজ ইপিএল খেলেন। মে কিংবা জুনে অফ-সিজন থাকে, ওই উইন্ডোতেই ওকে আনার চেষ্টা করছি। সব ঠিক থাকলে তিলোত্তমাকে আরও একজন বিশ্বকাপ জয়ী চ্যাম্পিয়নকে দেখাতে পারব।’
৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জিতেও কিন্তু চরম বিতর্কে জড়িয়ে ছিলেন মার্টিনেজ। আর্জেন্টিনাকে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন করার নেপথ্যে মেসির চেয়ে কোনো অংশে কম ভূমিকা নেই মার্টিনেজের। টুর্নামেন্টের সেরা গোলকিপার হওয়ার জন্যই তাঁর হাতে উঠেছিল গোল্ডেন গ্লাভস। সেই মার্টিনেজ তীব্র বিতর্কে জড়ান পুরস্কার মঞ্চে। তিনি গোল্ডেন গ্লাভস হাতে নিয়ে অত্যন্ত অশালীন ভঙ্গি করেছিলেন ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে!
এ প্রসঙ্গে মার্টিনেজ এক রেডিও সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘ফরাসিরা আমাকে টিটকিরি দিয়েছিল। তাই আমি ওই অঙ্গভঙ্গি করেছিলাম। আমার কাছে অহংকারের কোনো জায়গা নেই। তবে আমরা অনেক সহ্য করেছি।’
এদিকে সব ঠিকঠাক থাকলে কলকাতাবাসী দেখতে যাচ্ছে আরেক বিশ্বচ্যাম্পিয়নকে। মেসির সবচেয়ে কাছের একজন হিসেবে পরিচিত ও আর্জেন্টিনার বিশ্বজয়ের অন্যতম নায়ক মার্টিনেজের অনুসারীও কম নেই কলকাতায়। তাই তো এই ফুটবলারের আসার সম্ভাবনায় কলকাতাজুড়ে বইছে আনন্দের হাওয়া।