রোববার সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতু গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার পরিবহনশ্রমিক ও মালিকদের ভোগান্তি শেষ হচ্ছে। পরিবহন খাতে ফিরবে সুদিন এমন প্রত্যাশা তাঁদের।
খুলনা থেকে পেঁয়াজ, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করেন ট্রাকচালক মোরশেদ হোসেন। তিনি আজ শনিবার এসেছিলেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখতে। সেখানে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। মোরশেদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর ধরে ট্রাক চালাই। পদ্মা পাড়ের দুই ঘাটেই পারাপারের জন্য অপেক্ষায় কেটেছে অর্ধেক সময়। এমন সময়ও গেছে, তিন-চার দিন ঘাটে বসে ছিলাম। পদ্মা পার হতে পারিনি। তখন না খেয়েও কাটাতে হয়েছে। আমাদের সেই দুর্ভোগের ভয়াবহ দিন আর আসবে না ভাবলেই আনন্দ লাগছে।’
১০ মাস ধরে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ ছিল। কারণ, গত বছর জুলাই ও আগস্টে পদ্মা সেতুর পিয়ারে কয়েক দফা বাংলাবাজার-শিমুলিয়াগামী ফেরির ধাক্কা লাগে। এরপর ওই নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর সীমিত পরিসরে জরুরি সেবার পরিবহন পারাপার করা হয়। কিন্তু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়। যাত্রীবাহী গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাতায়াত করতে হয়েছে। আর পণ্যবাহী ট্রাকগুলো পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথ ব্যবহার করে চলাচল করেছে। রোববার সকাল থেকে ওই যানবাহনগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার বাসমালিকেরা পদ্মা সেতু ব্যবহার করে ঢাকার সঙ্গে চলার জন্য নতুন বাস এনেছেন। মাদারীপুর শহর থেকে ‘সার্বিক পরিবহন’-এর বাস চলাচল করে ঢাকায়। ওই পরিবহন কোম্পানির বাসচালক এমদাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, পদ্মায় ডুবোচর, কুয়াশা বিভিন্ন কারণে ফেরি বন্ধ থাকত। তখন যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তেন। অনেকে আমাদের ভুল বুঝে গালিগালাজ করতেন। আমরা অনেক কষ্ট পেতাম। কাল থেকে আমাদের দুর্ভোগ আর ভোগান্তি শেষ হচ্ছে।’
শরীয়তপুর জেলার সঙ্গে ঢাকার বাস চলাচল বন্ধ দেড় যুগ ধরে। এবার ৪টি পরিবহন কোম্পানি ২৫০টি বিলাসবহুল বাস নামাচ্ছেন সড়কে। রোববার থেকে বাসগুলো ঢাকার বিভিন্ন স্থানে যাবে।
শরীয়তপুর বাসমালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেরির দুর্ভোগের কারণে দীর্ঘ ১৮ বছর শরীয়তপুরের মানুষ বাসযোগে সরাসরি ঢাকা যেতে পারেননি। এখন থেকে আমরা বাস নিয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যাব। কাল সকাল থেকে আমাদের পরিবহন খাতে সুদিন শুরু হবে।’
ফরিদপুর বাসমালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে সেতুর অভাবে এ অঞ্চলের পরিবহন ব্যবসা ভালো ছিল না। পরিবহনমালিকেরা বছরের পর বছর লোকসান গুনেছেন। এখন সেতু চালু হয়েছে আমরা এর সুফল ভোগ করব।’
রোববার সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতু গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার পরিবহনশ্রমিক ও মালিকদের ভোগান্তি শেষ হচ্ছে। পরিবহন খাতে ফিরবে সুদিন এমন প্রত্যাশা তাঁদের।
খুলনা থেকে পেঁয়াজ, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করেন ট্রাকচালক মোরশেদ হোসেন। তিনি আজ শনিবার এসেছিলেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখতে। সেখানে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। মোরশেদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর ধরে ট্রাক চালাই। পদ্মা পাড়ের দুই ঘাটেই পারাপারের জন্য অপেক্ষায় কেটেছে অর্ধেক সময়। এমন সময়ও গেছে, তিন-চার দিন ঘাটে বসে ছিলাম। পদ্মা পার হতে পারিনি। তখন না খেয়েও কাটাতে হয়েছে। আমাদের সেই দুর্ভোগের ভয়াবহ দিন আর আসবে না ভাবলেই আনন্দ লাগছে।’
১০ মাস ধরে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ ছিল। কারণ, গত বছর জুলাই ও আগস্টে পদ্মা সেতুর পিয়ারে কয়েক দফা বাংলাবাজার-শিমুলিয়াগামী ফেরির ধাক্কা লাগে। এরপর ওই নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর সীমিত পরিসরে জরুরি সেবার পরিবহন পারাপার করা হয়। কিন্তু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়। যাত্রীবাহী গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাতায়াত করতে হয়েছে। আর পণ্যবাহী ট্রাকগুলো পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথ ব্যবহার করে চলাচল করেছে। রোববার সকাল থেকে ওই যানবাহনগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার বাসমালিকেরা পদ্মা সেতু ব্যবহার করে ঢাকার সঙ্গে চলার জন্য নতুন বাস এনেছেন। মাদারীপুর শহর থেকে ‘সার্বিক পরিবহন’-এর বাস চলাচল করে ঢাকায়। ওই পরিবহন কোম্পানির বাসচালক এমদাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, পদ্মায় ডুবোচর, কুয়াশা বিভিন্ন কারণে ফেরি বন্ধ থাকত। তখন যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তেন। অনেকে আমাদের ভুল বুঝে গালিগালাজ করতেন। আমরা অনেক কষ্ট পেতাম। কাল থেকে আমাদের দুর্ভোগ আর ভোগান্তি শেষ হচ্ছে।’
শরীয়তপুর জেলার সঙ্গে ঢাকার বাস চলাচল বন্ধ দেড় যুগ ধরে। এবার ৪টি পরিবহন কোম্পানি ২৫০টি বিলাসবহুল বাস নামাচ্ছেন সড়কে। রোববার থেকে বাসগুলো ঢাকার বিভিন্ন স্থানে যাবে।
শরীয়তপুর বাসমালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেরির দুর্ভোগের কারণে দীর্ঘ ১৮ বছর শরীয়তপুরের মানুষ বাসযোগে সরাসরি ঢাকা যেতে পারেননি। এখন থেকে আমরা বাস নিয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যাব। কাল সকাল থেকে আমাদের পরিবহন খাতে সুদিন শুরু হবে।’
ফরিদপুর বাসমালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে সেতুর অভাবে এ অঞ্চলের পরিবহন ব্যবসা ভালো ছিল না। পরিবহনমালিকেরা বছরের পর বছর লোকসান গুনেছেন। এখন সেতু চালু হয়েছে আমরা এর সুফল ভোগ করব।’
রোববার সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতু গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার পরিবহনশ্রমিক ও মালিকদের ভোগান্তি শেষ হচ্ছে। পরিবহন খাতে ফিরবে সুদিন এমন প্রত্যাশা তাঁদের।
খুলনা থেকে পেঁয়াজ, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করেন ট্রাকচালক মোরশেদ হোসেন। তিনি আজ শনিবার এসেছিলেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখতে। সেখানে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। মোরশেদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর ধরে ট্রাক চালাই। পদ্মা পাড়ের দুই ঘাটেই পারাপারের জন্য অপেক্ষায় কেটেছে অর্ধেক সময়। এমন সময়ও গেছে, তিন-চার দিন ঘাটে বসে ছিলাম। পদ্মা পার হতে পারিনি। তখন না খেয়েও কাটাতে হয়েছে। আমাদের সেই দুর্ভোগের ভয়াবহ দিন আর আসবে না ভাবলেই আনন্দ লাগছে।’
১০ মাস ধরে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ ছিল। কারণ, গত বছর জুলাই ও আগস্টে পদ্মা সেতুর পিয়ারে কয়েক দফা বাংলাবাজার-শিমুলিয়াগামী ফেরির ধাক্কা লাগে। এরপর ওই নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর সীমিত পরিসরে জরুরি সেবার পরিবহন পারাপার করা হয়। কিন্তু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়। যাত্রীবাহী গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাতায়াত করতে হয়েছে। আর পণ্যবাহী ট্রাকগুলো পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথ ব্যবহার করে চলাচল করেছে। রোববার সকাল থেকে ওই যানবাহনগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার বাসমালিকেরা পদ্মা সেতু ব্যবহার করে ঢাকার সঙ্গে চলার জন্য নতুন বাস এনেছেন। মাদারীপুর শহর থেকে ‘সার্বিক পরিবহন’-এর বাস চলাচল করে ঢাকায়। ওই পরিবহন কোম্পানির বাসচালক এমদাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, পদ্মায় ডুবোচর, কুয়াশা বিভিন্ন কারণে ফেরি বন্ধ থাকত। তখন যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তেন। অনেকে আমাদের ভুল বুঝে গালিগালাজ করতেন। আমরা অনেক কষ্ট পেতাম। কাল থেকে আমাদের দুর্ভোগ আর ভোগান্তি শেষ হচ্ছে।’
শরীয়তপুর জেলার সঙ্গে ঢাকার বাস চলাচল বন্ধ দেড় যুগ ধরে। এবার ৪টি পরিবহন কোম্পানি ২৫০টি বিলাসবহুল বাস নামাচ্ছেন সড়কে। রোববার থেকে বাসগুলো ঢাকার বিভিন্ন স্থানে যাবে।
শরীয়তপুর বাসমালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেরির দুর্ভোগের কারণে দীর্ঘ ১৮ বছর শরীয়তপুরের মানুষ বাসযোগে সরাসরি ঢাকা যেতে পারেননি। এখন থেকে আমরা বাস নিয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যাব। কাল সকাল থেকে আমাদের পরিবহন খাতে সুদিন শুরু হবে।’
ফরিদপুর বাসমালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে সেতুর অভাবে এ অঞ্চলের পরিবহন ব্যবসা ভালো ছিল না। পরিবহনমালিকেরা বছরের পর বছর লোকসান গুনেছেন। এখন সেতু চালু হয়েছে আমরা এর সুফল ভোগ করব।’
রোববার সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতু গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার পরিবহনশ্রমিক ও মালিকদের ভোগান্তি শেষ হচ্ছে। পরিবহন খাতে ফিরবে সুদিন এমন প্রত্যাশা তাঁদের।
খুলনা থেকে পেঁয়াজ, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করেন ট্রাকচালক মোরশেদ হোসেন। তিনি আজ শনিবার এসেছিলেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখতে। সেখানে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। মোরশেদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর ধরে ট্রাক চালাই। পদ্মা পাড়ের দুই ঘাটেই পারাপারের জন্য অপেক্ষায় কেটেছে অর্ধেক সময়। এমন সময়ও গেছে, তিন-চার দিন ঘাটে বসে ছিলাম। পদ্মা পার হতে পারিনি। তখন না খেয়েও কাটাতে হয়েছে। আমাদের সেই দুর্ভোগের ভয়াবহ দিন আর আসবে না ভাবলেই আনন্দ লাগছে।’
১০ মাস ধরে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ ছিল। কারণ, গত বছর জুলাই ও আগস্টে পদ্মা সেতুর পিয়ারে কয়েক দফা বাংলাবাজার-শিমুলিয়াগামী ফেরির ধাক্কা লাগে। এরপর ওই নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর সীমিত পরিসরে জরুরি সেবার পরিবহন পারাপার করা হয়। কিন্তু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়। যাত্রীবাহী গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাতায়াত করতে হয়েছে। আর পণ্যবাহী ট্রাকগুলো পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথ ব্যবহার করে চলাচল করেছে। রোববার সকাল থেকে ওই যানবাহনগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার বাসমালিকেরা পদ্মা সেতু ব্যবহার করে ঢাকার সঙ্গে চলার জন্য নতুন বাস এনেছেন। মাদারীপুর শহর থেকে ‘সার্বিক পরিবহন’-এর বাস চলাচল করে ঢাকায়। ওই পরিবহন কোম্পানির বাসচালক এমদাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, পদ্মায় ডুবোচর, কুয়াশা বিভিন্ন কারণে ফেরি বন্ধ থাকত। তখন যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তেন। অনেকে আমাদের ভুল বুঝে গালিগালাজ করতেন। আমরা অনেক কষ্ট পেতাম। কাল থেকে আমাদের দুর্ভোগ আর ভোগান্তি শেষ হচ্ছে।’
শরীয়তপুর জেলার সঙ্গে ঢাকার বাস চলাচল বন্ধ দেড় যুগ ধরে। এবার ৪টি পরিবহন কোম্পানি ২৫০টি বিলাসবহুল বাস নামাচ্ছেন সড়কে। রোববার থেকে বাসগুলো ঢাকার বিভিন্ন স্থানে যাবে।
শরীয়তপুর বাসমালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেরির দুর্ভোগের কারণে দীর্ঘ ১৮ বছর শরীয়তপুরের মানুষ বাসযোগে সরাসরি ঢাকা যেতে পারেননি। এখন থেকে আমরা বাস নিয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যাব। কাল সকাল থেকে আমাদের পরিবহন খাতে সুদিন শুরু হবে।’
ফরিদপুর বাসমালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে সেতুর অভাবে এ অঞ্চলের পরিবহন ব্যবসা ভালো ছিল না। পরিবহনমালিকেরা বছরের পর বছর লোকসান গুনেছেন। এখন সেতু চালু হয়েছে আমরা এর সুফল ভোগ করব।’
রোববার সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতু গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার পরিবহনশ্রমিক ও মালিকদের ভোগান্তি শেষ হচ্ছে। পরিবহন খাতে ফিরবে সুদিন এমন প্রত্যাশা তাঁদের।
খুলনা থেকে পেঁয়াজ, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করেন ট্রাকচালক মোরশেদ হোসেন। তিনি আজ শনিবার এসেছিলেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখতে। সেখানে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। মোরশেদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর ধরে ট্রাক চালাই। পদ্মা পাড়ের দুই ঘাটেই পারাপারের জন্য অপেক্ষায় কেটেছে অর্ধেক সময়। এমন সময়ও গেছে, তিন-চার দিন ঘাটে বসে ছিলাম। পদ্মা পার হতে পারিনি। তখন না খেয়েও কাটাতে হয়েছে। আমাদের সেই দুর্ভোগের ভয়াবহ দিন আর আসবে না ভাবলেই আনন্দ লাগছে।’
১০ মাস ধরে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ ছিল। কারণ, গত বছর জুলাই ও আগস্টে পদ্মা সেতুর পিয়ারে কয়েক দফা বাংলাবাজার-শিমুলিয়াগামী ফেরির ধাক্কা লাগে। এরপর ওই নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর সীমিত পরিসরে জরুরি সেবার পরিবহন পারাপার করা হয়। কিন্তু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়। যাত্রীবাহী গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাতায়াত করতে হয়েছে। আর পণ্যবাহী ট্রাকগুলো পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথ ব্যবহার করে চলাচল করেছে। রোববার সকাল থেকে ওই যানবাহনগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার বাসমালিকেরা পদ্মা সেতু ব্যবহার করে ঢাকার সঙ্গে চলার জন্য নতুন বাস এনেছেন। মাদারীপুর শহর থেকে ‘সার্বিক পরিবহন’-এর বাস চলাচল করে ঢাকায়। ওই পরিবহন কোম্পানির বাসচালক এমদাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, পদ্মায় ডুবোচর, কুয়াশা বিভিন্ন কারণে ফেরি বন্ধ থাকত। তখন যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তেন। অনেকে আমাদের ভুল বুঝে গালিগালাজ করতেন। আমরা অনেক কষ্ট পেতাম। কাল থেকে আমাদের দুর্ভোগ আর ভোগান্তি শেষ হচ্ছে।’
শরীয়তপুর জেলার সঙ্গে ঢাকার বাস চলাচল বন্ধ দেড় যুগ ধরে। এবার ৪টি পরিবহন কোম্পানি ২৫০টি বিলাসবহুল বাস নামাচ্ছেন সড়কে। রোববার থেকে বাসগুলো ঢাকার বিভিন্ন স্থানে যাবে।
শরীয়তপুর বাসমালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেরির দুর্ভোগের কারণে দীর্ঘ ১৮ বছর শরীয়তপুরের মানুষ বাসযোগে সরাসরি ঢাকা যেতে পারেননি। এখন থেকে আমরা বাস নিয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যাব। কাল সকাল থেকে আমাদের পরিবহন খাতে সুদিন শুরু হবে।’
ফরিদপুর বাসমালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে সেতুর অভাবে এ অঞ্চলের পরিবহন ব্যবসা ভালো ছিল না। পরিবহনমালিকেরা বছরের পর বছর লোকসান গুনেছেন। এখন সেতু চালু হয়েছে আমরা এর সুফল ভোগ করব।’
রোববার সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতু গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার পরিবহনশ্রমিক ও মালিকদের ভোগান্তি শেষ হচ্ছে। পরিবহন খাতে ফিরবে সুদিন এমন প্রত্যাশা তাঁদের।
খুলনা থেকে পেঁয়াজ, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করেন ট্রাকচালক মোরশেদ হোসেন। তিনি আজ শনিবার এসেছিলেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখতে। সেখানে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। মোরশেদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর ধরে ট্রাক চালাই। পদ্মা পাড়ের দুই ঘাটেই পারাপারের জন্য অপেক্ষায় কেটেছে অর্ধেক সময়। এমন সময়ও গেছে, তিন-চার দিন ঘাটে বসে ছিলাম। পদ্মা পার হতে পারিনি। তখন না খেয়েও কাটাতে হয়েছে। আমাদের সেই দুর্ভোগের ভয়াবহ দিন আর আসবে না ভাবলেই আনন্দ লাগছে।’
১০ মাস ধরে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ ছিল। কারণ, গত বছর জুলাই ও আগস্টে পদ্মা সেতুর পিয়ারে কয়েক দফা বাংলাবাজার-শিমুলিয়াগামী ফেরির ধাক্কা লাগে। এরপর ওই নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর সীমিত পরিসরে জরুরি সেবার পরিবহন পারাপার করা হয়। কিন্তু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়। যাত্রীবাহী গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাতায়াত করতে হয়েছে। আর পণ্যবাহী ট্রাকগুলো পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথ ব্যবহার করে চলাচল করেছে। রোববার সকাল থেকে ওই যানবাহনগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার বাসমালিকেরা পদ্মা সেতু ব্যবহার করে ঢাকার সঙ্গে চলার জন্য নতুন বাস এনেছেন। মাদারীপুর শহর থেকে ‘সার্বিক পরিবহন’-এর বাস চলাচল করে ঢাকায়। ওই পরিবহন কোম্পানির বাসচালক এমদাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, পদ্মায় ডুবোচর, কুয়াশা বিভিন্ন কারণে ফেরি বন্ধ থাকত। তখন যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তেন। অনেকে আমাদের ভুল বুঝে গালিগালাজ করতেন। আমরা অনেক কষ্ট পেতাম। কাল থেকে আমাদের দুর্ভোগ আর ভোগান্তি শেষ হচ্ছে।’
শরীয়তপুর জেলার সঙ্গে ঢাকার বাস চলাচল বন্ধ দেড় যুগ ধরে। এবার ৪টি পরিবহন কোম্পানি ২৫০টি বিলাসবহুল বাস নামাচ্ছেন সড়কে। রোববার থেকে বাসগুলো ঢাকার বিভিন্ন স্থানে যাবে।
শরীয়তপুর বাসমালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেরির দুর্ভোগের কারণে দীর্ঘ ১৮ বছর শরীয়তপুরের মানুষ বাসযোগে সরাসরি ঢাকা যেতে পারেননি। এখন থেকে আমরা বাস নিয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যাব। কাল সকাল থেকে আমাদের পরিবহন খাতে সুদিন শুরু হবে।’
ফরিদপুর বাসমালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে সেতুর অভাবে এ অঞ্চলের পরিবহন ব্যবসা ভালো ছিল না। পরিবহনমালিকেরা বছরের পর বছর লোকসান গুনেছেন। এখন সেতু চালু হয়েছে আমরা এর সুফল ভোগ করব।’
রোববার সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতু গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার পরিবহনশ্রমিক ও মালিকদের ভোগান্তি শেষ হচ্ছে। পরিবহন খাতে ফিরবে সুদিন এমন প্রত্যাশা তাঁদের।
খুলনা থেকে পেঁয়াজ, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করেন ট্রাকচালক মোরশেদ হোসেন। তিনি আজ শনিবার এসেছিলেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখতে। সেখানে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। মোরশেদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর ধরে ট্রাক চালাই। পদ্মা পাড়ের দুই ঘাটেই পারাপারের জন্য অপেক্ষায় কেটেছে অর্ধেক সময়। এমন সময়ও গেছে, তিন-চার দিন ঘাটে বসে ছিলাম। পদ্মা পার হতে পারিনি। তখন না খেয়েও কাটাতে হয়েছে। আমাদের সেই দুর্ভোগের ভয়াবহ দিন আর আসবে না ভাবলেই আনন্দ লাগছে।’
১০ মাস ধরে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ ছিল। কারণ, গত বছর জুলাই ও আগস্টে পদ্মা সেতুর পিয়ারে কয়েক দফা বাংলাবাজার-শিমুলিয়াগামী ফেরির ধাক্কা লাগে। এরপর ওই নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর সীমিত পরিসরে জরুরি সেবার পরিবহন পারাপার করা হয়। কিন্তু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়। যাত্রীবাহী গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাতায়াত করতে হয়েছে। আর পণ্যবাহী ট্রাকগুলো পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথ ব্যবহার করে চলাচল করেছে। রোববার সকাল থেকে ওই যানবাহনগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার বাসমালিকেরা পদ্মা সেতু ব্যবহার করে ঢাকার সঙ্গে চলার জন্য নতুন বাস এনেছেন। মাদারীপুর শহর থেকে ‘সার্বিক পরিবহন’-এর বাস চলাচল করে ঢাকায়। ওই পরিবহন কোম্পানির বাসচালক এমদাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, পদ্মায় ডুবোচর, কুয়াশা বিভিন্ন কারণে ফেরি বন্ধ থাকত। তখন যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তেন। অনেকে আমাদের ভুল বুঝে গালিগালাজ করতেন। আমরা অনেক কষ্ট পেতাম। কাল থেকে আমাদের দুর্ভোগ আর ভোগান্তি শেষ হচ্ছে।’
শরীয়তপুর জেলার সঙ্গে ঢাকার বাস চলাচল বন্ধ দেড় যুগ ধরে। এবার ৪টি পরিবহন কোম্পানি ২৫০টি বিলাসবহুল বাস নামাচ্ছেন সড়কে। রোববার থেকে বাসগুলো ঢাকার বিভিন্ন স্থানে যাবে।
শরীয়তপুর বাসমালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেরির দুর্ভোগের কারণে দীর্ঘ ১৮ বছর শরীয়তপুরের মানুষ বাসযোগে সরাসরি ঢাকা যেতে পারেননি। এখন থেকে আমরা বাস নিয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যাব। কাল সকাল থেকে আমাদের পরিবহন খাতে সুদিন শুরু হবে।’
ফরিদপুর বাসমালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে সেতুর অভাবে এ অঞ্চলের পরিবহন ব্যবসা ভালো ছিল না। পরিবহনমালিকেরা বছরের পর বছর লোকসান গুনেছেন। এখন সেতু চালু হয়েছে আমরা এর সুফল ভোগ করব।’
রোববার সকাল ছয়টা থেকে পদ্মা সেতু গাড়ি চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। এর মধ্য দিয়ে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার পরিবহনশ্রমিক ও মালিকদের ভোগান্তি শেষ হচ্ছে। পরিবহন খাতে ফিরবে সুদিন এমন প্রত্যাশা তাঁদের।
খুলনা থেকে পেঁয়াজ, আদাসহ বিভিন্ন পণ্য নিয়ে ঢাকায় যাতায়াত করেন ট্রাকচালক মোরশেদ হোসেন। তিনি আজ শনিবার এসেছিলেন পদ্মা সেতুর উদ্বোধন দেখতে। সেখানে কথা হয় তাঁর সঙ্গে। মোরশেদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘২০ বছর ধরে ট্রাক চালাই। পদ্মা পাড়ের দুই ঘাটেই পারাপারের জন্য অপেক্ষায় কেটেছে অর্ধেক সময়। এমন সময়ও গেছে, তিন-চার দিন ঘাটে বসে ছিলাম। পদ্মা পার হতে পারিনি। তখন না খেয়েও কাটাতে হয়েছে। আমাদের সেই দুর্ভোগের ভয়াবহ দিন আর আসবে না ভাবলেই আনন্দ লাগছে।’
১০ মাস ধরে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথ দিয়ে যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ ছিল। কারণ, গত বছর জুলাই ও আগস্টে পদ্মা সেতুর পিয়ারে কয়েক দফা বাংলাবাজার-শিমুলিয়াগামী ফেরির ধাক্কা লাগে। এরপর ওই নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর সীমিত পরিসরে জরুরি সেবার পরিবহন পারাপার করা হয়। কিন্তু যাত্রীবাহী বাস ও পণ্যবাহী ট্রাক চলাচল বন্ধ রাখা হয়। যাত্রীবাহী গাড়ির যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে ভেঙে ভেঙে যাতায়াত করতে হয়েছে। আর পণ্যবাহী ট্রাকগুলো পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং শরীয়তপুর-চাঁদপুর নৌপথ ব্যবহার করে চলাচল করেছে। রোববার সকাল থেকে ওই যানবাহনগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।
দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলার বাসমালিকেরা পদ্মা সেতু ব্যবহার করে ঢাকার সঙ্গে চলার জন্য নতুন বাস এনেছেন। মাদারীপুর শহর থেকে ‘সার্বিক পরিবহন’-এর বাস চলাচল করে ঢাকায়। ওই পরিবহন কোম্পানির বাসচালক এমদাদ হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, ‘দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, পদ্মায় ডুবোচর, কুয়াশা বিভিন্ন কারণে ফেরি বন্ধ থাকত। তখন যাত্রীরা ভোগান্তিতে পড়তেন। অনেকে আমাদের ভুল বুঝে গালিগালাজ করতেন। আমরা অনেক কষ্ট পেতাম। কাল থেকে আমাদের দুর্ভোগ আর ভোগান্তি শেষ হচ্ছে।’
শরীয়তপুর জেলার সঙ্গে ঢাকার বাস চলাচল বন্ধ দেড় যুগ ধরে। এবার ৪টি পরিবহন কোম্পানি ২৫০টি বিলাসবহুল বাস নামাচ্ছেন সড়কে। রোববার থেকে বাসগুলো ঢাকার বিভিন্ন স্থানে যাবে।
শরীয়তপুর বাসমালিক গ্রুপের সভাপতি ফারুক আহম্মেদ তালুকদার প্রথম আলোকে বলেন, ‘ফেরির দুর্ভোগের কারণে দীর্ঘ ১৮ বছর শরীয়তপুরের মানুষ বাসযোগে সরাসরি ঢাকা যেতে পারেননি। এখন থেকে আমরা বাস নিয়ে পদ্মা সেতু দিয়ে ঢাকা যাব। কাল সকাল থেকে আমাদের পরিবহন খাতে সুদিন শুরু হবে।’
ফরিদপুর বাসমালিক সমিতির সভাপতি রাশেদ খন্দকার প্রথম আলোকে বলেন, ‘পদ্মা নদীতে সেতুর অভাবে এ অঞ্চলের পরিবহন ব্যবসা ভালো ছিল না। পরিবহনমালিকেরা বছরের পর বছর লোকসান গুনেছেন। এখন সেতু চালু হয়েছে আমরা এর সুফল ভোগ করব।’