গাজা এখন উত্তর গাজা ও দক্ষিণ গাজা এই দুই ভাগে বিভক্ত, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর। রোববার (৫ নভেম্বর) উত্তর গাজায় ভয়াবহ আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সের (আইডিএফ) মুখপাত্র ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেছেন, বেসামরিক মানুষ এখনো দক্ষিণ গাজায় যেতে পারছেন এবং তাদের সেখানেই চলে যাওয়া উচিত।
ফিলিস্তিনি টেলিকম সংস্থা প্যালটেল জানায়, ‘গাজায় টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন এবং ইসরায়েলের লাগাতার আক্রমণের ফলে এই অবস্থা হয়েছে।’ গাজায় মৃতের সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু জানান, পণ বন্দিদের ফেরত না দিলে যুদ্ধবিরতি দেয়া হবে না। তিনি বলেছেন, ‘যতক্ষণ আমরা বিজয়ী না হচ্ছি, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের সামনে লড়াই করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ পাওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, ইসরায়েলের সেনারা প্রতিটি বাড়িতে ঢুকে কামান ও সাঁজোয়া যান দিয়ে বুলড্রোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে।
গাজার বাসিন্দা আবু হাসেরিয়া জানিয়েছেন, ‘ইসরায়েলের আক্রমণ দেখে মনে হচ্ছে যেন প্রবল ভূমিকম্প হচ্ছে। তারা পুরো এলাকা ধুলোয় মিশিয়ে দিচ্ছে।’
এরই মধ্যে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন প্রথমে ওয়েস্ট ব্যাংক ও পরে ইরাক যান। রোববার সন্ধ্যায় তিনি ইরাকে পৌঁছান। এই সফরের বিষয়ে আগে থেকে জানানো হয়নি। তিনি ইরাকের প্রধানমন্ত্রী আল-সুদানির সঙ্গে কথা বলেন।
ব্লিংকেন বলেছেন, গাজার সংঘাত যাতে এই এলাকার অন্যত্র ছড়িয়ে না পড়ে সে জন্য অ্যামেরিকা চেষ্টা করছে। তিনি জানিয়েছেন, গাজায় যে পরিমাণ ত্রাণ পাঠানো হয়েছে, তা চাহিদার তুলনায় খুবই কম। তিনি আরও বলেন, হামাস যাতে পণ-বন্দিদের ছেড়ে দেয়, তার উপর অ্যামেরিকা নজর রেখেছে।
ব্লিংকেনের মধ্যপ্রাচ্য সফরের আগে ইরানের মদতপুষ্ট হেজবোল্লাহ জানিয়ে দিয়েছিল, ব্লিকেনের সফরের ফলে সংঘাত আরো তীব্র হবে।
অন্যদিকে ইসরায়েলের মন্ত্রী ইলিয়াহু বলেছিলেন, ‘গাজায় পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার করা হোক।’ তারপরই প্রধানমন্ত্রীর অফিস জানিয়েছে, ‘ইলিয়াহুকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তার বিবৃতি, বাস্তবসম্মত নয়। আন্তর্জাতিক আইন মেনে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী আক্রমণ করছে। নিরপরাধীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন, সেটাও তারা দেখছে।’
গাজা এখন উত্তর গাজা ও দক্ষিণ গাজা এই দুই ভাগে বিভক্ত, ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর। রোববার (৫ নভেম্বর) উত্তর গাজায় ভয়াবহ আক্রমণ চালায় ইসরায়েল। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
ইসরায়েল ডিফেন্স ফোর্সের (আইডিএফ) মুখপাত্র ড্যানিয়েল হ্যাগারি বলেছেন, বেসামরিক মানুষ এখনো দক্ষিণ গাজায় যেতে পারছেন এবং তাদের সেখানেই চলে যাওয়া উচিত।
ফিলিস্তিনি টেলিকম সংস্থা প্যালটেল জানায়, ‘গাজায় টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন এবং ইসরায়েলের লাগাতার আক্রমণের ফলে এই অবস্থা হয়েছে।’ গাজায় মৃতের সংখ্যা বেড়েই যাচ্ছে।
এদিকে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু জানান, পণ বন্দিদের ফেরত না দিলে যুদ্ধবিরতি দেয়া হবে না। তিনি বলেছেন, ‘যতক্ষণ আমরা বিজয়ী না হচ্ছি, ততক্ষণ পর্যন্ত আমাদের সামনে লড়াই করা ছাড়া আর কোনো বিকল্প নেই।’
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ পাওয়া এক ভিডিওতে দেখা যায়, ইসরায়েলের সেনারা প্রতিটি বাড়িতে ঢুকে কামান ও সাঁজোয়া যান দিয়ে বুলড্রোজার দিয়ে গুড়িয়ে দিচ্ছে।
গাজার বাসিন্দা আবু হাসেরিয়া জানিয়েছেন, ‘ইসরায়েলের আক্রমণ দেখে মনে হচ্ছে যেন প্রবল ভূমিকম্প হচ্ছে। তারা পুরো এলাকা ধুলোয় মিশিয়ে দিচ্ছে।’
এরই মধ্যে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন প্রথমে ওয়েস্ট ব্যাংক ও পরে ইরাক যান। রোববার সন্ধ্যায় তিনি ইরাকে পৌঁছান। এই সফরের বিষয়ে আগে থেকে জানানো হয়নি। তিনি ইরাকের প্রধানমন্ত্রী আল-সুদানির সঙ্গে কথা বলেন।
ব্লিংকেন বলেছেন, গাজার সংঘাত যাতে এই এলাকার অন্যত্র ছড়িয়ে না পড়ে সে জন্য অ্যামেরিকা চেষ্টা করছে। তিনি জানিয়েছেন, গাজায় যে পরিমাণ ত্রাণ পাঠানো হয়েছে, তা চাহিদার তুলনায় খুবই কম। তিনি আরও বলেন, হামাস যাতে পণ-বন্দিদের ছেড়ে দেয়, তার উপর অ্যামেরিকা নজর রেখেছে।
ব্লিংকেনের মধ্যপ্রাচ্য সফরের আগে ইরানের মদতপুষ্ট হেজবোল্লাহ জানিয়ে দিয়েছিল, ব্লিকেনের সফরের ফলে সংঘাত আরো তীব্র হবে।
অন্যদিকে ইসরায়েলের মন্ত্রী ইলিয়াহু বলেছিলেন, ‘গাজায় পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার করা হোক।’ তারপরই প্রধানমন্ত্রীর অফিস জানিয়েছে, ‘ইলিয়াহুকে বরখাস্ত করা হয়েছে। তার বিবৃতি, বাস্তবসম্মত নয়। আন্তর্জাতিক আইন মেনে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী আক্রমণ করছে। নিরপরাধীরা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন, সেটাও তারা দেখছে।’