চলমান মেগা প্রকল্পে টাকা না দিয়ে ফেলে রাখা ঠিক হবে না’ বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
তিনি বলেন, পদ্মা সেতুতে মানুষ ছবি তোলে, এটা দারুণ একটা উপহার। মেট্রোরেলের জন্য মানুষ ব্যাকুল হয়ে আছে, এগুলোতে টাকা বরাদ্দ দিতেই হবে। তবে যেগুলো ড্রয়িং মুডে আছে, চিন্তা- চেতনায় আছে, নকশা বা পরিকল্পনার পর্যায়ে আছে সেগুলোর জন্য হয়তো আরও কিছু সময় নেবো।
রোববার রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোরে ‘দ্য রিচার্স ফাইন্ডিংস অব দ্য লেবার মার্কেট স্ট্যাডিজ ফর স্কিল অ্যান্ড ইম্পলয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আমরা শুধু খাতা নিয়ে কাজ করি না, জনগণের মনের কথাও শুনি। গ্রামের মানুষ সুশাসন বোঝে না, উন্নয়ন বোঝে। গ্রামের মানুষের সঙ্গে যখন কথা বলি, দেখি তারা পানি চায়, বিদ্যুৎ চায়, ঘর চায়, খাবার চায়, ভালো মতো থাকতে চায়। সুশাসন বলতে তারা সামাজিক নিরাপত্তা চায়।
চলমান বিদ্যুৎ সংকট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এদেশে আজীবন বিদ্যুৎ ছিল না। বিদ্যুৎ আওয়ামী লীগ সরকার দিয়েছে। তবে বর্তমানে মানুষের সামান্য একটু অসুবিধা হচ্ছে। এটাকে কেউ কেউ ইস্যু বানাতে চায়। গ্রামের মানুষের সঙ্গে আমার নিয়মিত সাক্ষাৎ হয়। তারা দু-এক ঘণ্টা বিদ্যুতের কষ্ট সহ্য করছেন। তবে এ সমস্যা বেশিদিন থাকবে না।
‘বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান’ (বিআইডিএস)-এর মহাপরিচালক (ডিজি) ড. বিনায়ক সেন-এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) নাসরিন আফরোজ, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) ড. মোহাম্মদ ইমদাদ উল্লাহ মিয়ান ও প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক (কর্পোরেট-ফাইন্যান্স) উজমা চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চলমান মেগা প্রকল্পে টাকা না দিয়ে ফেলে রাখা ঠিক হবে না’ বলে মন্তব্য করেছেন পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান।
তিনি বলেন, পদ্মা সেতুতে মানুষ ছবি তোলে, এটা দারুণ একটা উপহার। মেট্রোরেলের জন্য মানুষ ব্যাকুল হয়ে আছে, এগুলোতে টাকা বরাদ্দ দিতেই হবে। তবে যেগুলো ড্রয়িং মুডে আছে, চিন্তা- চেতনায় আছে, নকশা বা পরিকল্পনার পর্যায়ে আছে সেগুলোর জন্য হয়তো আরও কিছু সময় নেবো।
রোববার রাজধানীর গুলশানে হোটেল লেকশোরে ‘দ্য রিচার্স ফাইন্ডিংস অব দ্য লেবার মার্কেট স্ট্যাডিজ ফর স্কিল অ্যান্ড ইম্পলয়মেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রোগ্রাম’ শীর্ষক এক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, আমরা শুধু খাতা নিয়ে কাজ করি না, জনগণের মনের কথাও শুনি। গ্রামের মানুষ সুশাসন বোঝে না, উন্নয়ন বোঝে। গ্রামের মানুষের সঙ্গে যখন কথা বলি, দেখি তারা পানি চায়, বিদ্যুৎ চায়, ঘর চায়, খাবার চায়, ভালো মতো থাকতে চায়। সুশাসন বলতে তারা সামাজিক নিরাপত্তা চায়।
চলমান বিদ্যুৎ সংকট প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এদেশে আজীবন বিদ্যুৎ ছিল না। বিদ্যুৎ আওয়ামী লীগ সরকার দিয়েছে। তবে বর্তমানে মানুষের সামান্য একটু অসুবিধা হচ্ছে। এটাকে কেউ কেউ ইস্যু বানাতে চায়। গ্রামের মানুষের সঙ্গে আমার নিয়মিত সাক্ষাৎ হয়। তারা দু-এক ঘণ্টা বিদ্যুতের কষ্ট সহ্য করছেন। তবে এ সমস্যা বেশিদিন থাকবে না।
‘বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান’ (বিআইডিএস)-এর মহাপরিচালক (ডিজি) ড. বিনায়ক সেন-এর সভাপতিত্বে কর্মশালায় জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের নির্বাহী চেয়ারম্যান (সচিব) নাসরিন আফরোজ, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য (সচিব) ড. মোহাম্মদ ইমদাদ উল্লাহ মিয়ান ও প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পরিচালক (কর্পোরেট-ফাইন্যান্স) উজমা চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।