চীনের ৩০ বছর বয়সী ওই নারী স্থানীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ইয়ানাহা নামের দ্বীপটি কিনেছে তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা পরিচালিত একটি কোম্পানি। জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানাহা দ্বীপটি অবস্থিত। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দ্বীপের কিছু অংশের মালিকানা টোকিও-ভিত্তিক একটি পরামর্শক সংস্থার মালিকানাধীন, যারা চীনের বিভিন্ন ব্যবসায় বিশেষজ্ঞ। তাদের ওয়েবসাইটে দ্বীপটি নিজেদের দাবি করে তথ্য দেওয়া হয়েছে। ইয়ানাহা দ্বীপের মালিকানা এর আগে একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে।
ইয়ানাহা দ্বীপটি মূলত মাছ শিকার ও ক্যাম্প করে কাটানোর জন্য বেশি পরিচিত। গত জানুয়ারি মাসে এক নারী এই দ্বীপে প্রথমবার আসার পর সেটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনে সাধারণত আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি জমির মালিক হতে পারেন না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারী দ্বীপ কেনার ঘোষণা দেওয়ার পর অনেকেই তাঁর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
চীনের ৩০ বছর বয়সী ওই নারী স্থানীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ইয়ানাহা নামের দ্বীপটি কিনেছে তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা পরিচালিত একটি কোম্পানি। জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানাহা দ্বীপটি অবস্থিত। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দ্বীপের কিছু অংশের মালিকানা টোকিও-ভিত্তিক একটি পরামর্শক সংস্থার মালিকানাধীন, যারা চীনের বিভিন্ন ব্যবসায় বিশেষজ্ঞ। তাদের ওয়েবসাইটে দ্বীপটি নিজেদের দাবি করে তথ্য দেওয়া হয়েছে। ইয়ানাহা দ্বীপের মালিকানা এর আগে একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে।
ইয়ানাহা দ্বীপটি মূলত মাছ শিকার ও ক্যাম্প করে কাটানোর জন্য বেশি পরিচিত। গত জানুয়ারি মাসে এক নারী এই দ্বীপে প্রথমবার আসার পর সেটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনে সাধারণত আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি জমির মালিক হতে পারেন না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারী দ্বীপ কেনার ঘোষণা দেওয়ার পর অনেকেই তাঁর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
চীনের ৩০ বছর বয়সী ওই নারী স্থানীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ইয়ানাহা নামের দ্বীপটি কিনেছে তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা পরিচালিত একটি কোম্পানি। জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানাহা দ্বীপটি অবস্থিত। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দ্বীপের কিছু অংশের মালিকানা টোকিও-ভিত্তিক একটি পরামর্শক সংস্থার মালিকানাধীন, যারা চীনের বিভিন্ন ব্যবসায় বিশেষজ্ঞ। তাদের ওয়েবসাইটে দ্বীপটি নিজেদের দাবি করে তথ্য দেওয়া হয়েছে। ইয়ানাহা দ্বীপের মালিকানা এর আগে একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে।
ইয়ানাহা দ্বীপটি মূলত মাছ শিকার ও ক্যাম্প করে কাটানোর জন্য বেশি পরিচিত। গত জানুয়ারি মাসে এক নারী এই দ্বীপে প্রথমবার আসার পর সেটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনে সাধারণত আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি জমির মালিক হতে পারেন না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারী দ্বীপ কেনার ঘোষণা দেওয়ার পর অনেকেই তাঁর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
চীনের ৩০ বছর বয়সী ওই নারী স্থানীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ইয়ানাহা নামের দ্বীপটি কিনেছে তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা পরিচালিত একটি কোম্পানি। জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানাহা দ্বীপটি অবস্থিত। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দ্বীপের কিছু অংশের মালিকানা টোকিও-ভিত্তিক একটি পরামর্শক সংস্থার মালিকানাধীন, যারা চীনের বিভিন্ন ব্যবসায় বিশেষজ্ঞ। তাদের ওয়েবসাইটে দ্বীপটি নিজেদের দাবি করে তথ্য দেওয়া হয়েছে। ইয়ানাহা দ্বীপের মালিকানা এর আগে একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে।
ইয়ানাহা দ্বীপটি মূলত মাছ শিকার ও ক্যাম্প করে কাটানোর জন্য বেশি পরিচিত। গত জানুয়ারি মাসে এক নারী এই দ্বীপে প্রথমবার আসার পর সেটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনে সাধারণত আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি জমির মালিক হতে পারেন না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারী দ্বীপ কেনার ঘোষণা দেওয়ার পর অনেকেই তাঁর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
চীনের ৩০ বছর বয়সী ওই নারী স্থানীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ইয়ানাহা নামের দ্বীপটি কিনেছে তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা পরিচালিত একটি কোম্পানি। জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানাহা দ্বীপটি অবস্থিত। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দ্বীপের কিছু অংশের মালিকানা টোকিও-ভিত্তিক একটি পরামর্শক সংস্থার মালিকানাধীন, যারা চীনের বিভিন্ন ব্যবসায় বিশেষজ্ঞ। তাদের ওয়েবসাইটে দ্বীপটি নিজেদের দাবি করে তথ্য দেওয়া হয়েছে। ইয়ানাহা দ্বীপের মালিকানা এর আগে একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে।
ইয়ানাহা দ্বীপটি মূলত মাছ শিকার ও ক্যাম্প করে কাটানোর জন্য বেশি পরিচিত। গত জানুয়ারি মাসে এক নারী এই দ্বীপে প্রথমবার আসার পর সেটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনে সাধারণত আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি জমির মালিক হতে পারেন না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারী দ্বীপ কেনার ঘোষণা দেওয়ার পর অনেকেই তাঁর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
চীনের ৩০ বছর বয়সী ওই নারী স্থানীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ইয়ানাহা নামের দ্বীপটি কিনেছে তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা পরিচালিত একটি কোম্পানি। জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানাহা দ্বীপটি অবস্থিত। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দ্বীপের কিছু অংশের মালিকানা টোকিও-ভিত্তিক একটি পরামর্শক সংস্থার মালিকানাধীন, যারা চীনের বিভিন্ন ব্যবসায় বিশেষজ্ঞ। তাদের ওয়েবসাইটে দ্বীপটি নিজেদের দাবি করে তথ্য দেওয়া হয়েছে। ইয়ানাহা দ্বীপের মালিকানা এর আগে একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে।
ইয়ানাহা দ্বীপটি মূলত মাছ শিকার ও ক্যাম্প করে কাটানোর জন্য বেশি পরিচিত। গত জানুয়ারি মাসে এক নারী এই দ্বীপে প্রথমবার আসার পর সেটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনে সাধারণত আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি জমির মালিক হতে পারেন না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারী দ্বীপ কেনার ঘোষণা দেওয়ার পর অনেকেই তাঁর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
চীনের ৩০ বছর বয়সী ওই নারী স্থানীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ইয়ানাহা নামের দ্বীপটি কিনেছে তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা পরিচালিত একটি কোম্পানি। জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানাহা দ্বীপটি অবস্থিত। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দ্বীপের কিছু অংশের মালিকানা টোকিও-ভিত্তিক একটি পরামর্শক সংস্থার মালিকানাধীন, যারা চীনের বিভিন্ন ব্যবসায় বিশেষজ্ঞ। তাদের ওয়েবসাইটে দ্বীপটি নিজেদের দাবি করে তথ্য দেওয়া হয়েছে। ইয়ানাহা দ্বীপের মালিকানা এর আগে একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে।
ইয়ানাহা দ্বীপটি মূলত মাছ শিকার ও ক্যাম্প করে কাটানোর জন্য বেশি পরিচিত। গত জানুয়ারি মাসে এক নারী এই দ্বীপে প্রথমবার আসার পর সেটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনে সাধারণত আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি জমির মালিক হতে পারেন না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারী দ্বীপ কেনার ঘোষণা দেওয়ার পর অনেকেই তাঁর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।
চীনের ৩০ বছর বয়সী ওই নারী স্থানীয় গণমাধ্যমে বলেছেন, ইয়ানাহা নামের দ্বীপটি কিনেছে তাঁর আত্মীয়দের দ্বারা পরিচালিত একটি কোম্পানি। জাপানের দক্ষিণাঞ্চলের ওকিনাওয়া দ্বীপের উত্তরে ইয়ানাহা দ্বীপটি অবস্থিত। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দ্বীপের কিছু অংশের মালিকানা টোকিও-ভিত্তিক একটি পরামর্শক সংস্থার মালিকানাধীন, যারা চীনের বিভিন্ন ব্যবসায় বিশেষজ্ঞ। তাদের ওয়েবসাইটে দ্বীপটি নিজেদের দাবি করে তথ্য দেওয়া হয়েছে। ইয়ানাহা দ্বীপের মালিকানা এর আগে একাধিকবার পরিবর্তিত হয়েছে।
ইয়ানাহা দ্বীপটি মূলত মাছ শিকার ও ক্যাম্প করে কাটানোর জন্য বেশি পরিচিত। গত জানুয়ারি মাসে এক নারী এই দ্বীপে প্রথমবার আসার পর সেটির ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন। চীনে সাধারণত আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যক্তি জমির মালিক হতে পারেন না। কিন্তু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারী দ্বীপ কেনার ঘোষণা দেওয়ার পর অনেকেই তাঁর পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।