আরও দুর্বল টাকা, ডলারের দাম ঠিক করবে ‘বাজার’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। সরকারি আমদানি বিল মেটাতে ব্যাংকগুলোর কাছে এ ডলার বিক্রি করা হয়। ফলে, এটাই ডলারের আনুষ্ঠানিক দর।
তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলারের জন্য ৯৫ টাকার বেশি দাম নিচ্ছে। আর প্রবাসী আয় আনছে ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দরে।
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা।
প্রবাসী আয় আনতে গত বৃহস্পতিবার ডলারের দামের সীমা তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। এর পর থেকে দুই দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।
ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসী আয় আরও কমল
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা। সাধারণত রপ্তানিকারকদের সুবিধা দিতেই স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। রপ্তানিকারকেরা অনেক দিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছিলেন, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাধ্য হয়ে এ পথে যাচ্ছে।
ডলার নিয়ে উভয়সংকট
আমদানি পণ্যের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় দিয়ে সে খরচ মেটানো যাচ্ছে না। এতে তৈরি হয়েছে ডলার–সংকট। সংকট সামলাতে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কারণে বেড়ে গেছে ডলারের দাম।
আরও দুর্বল টাকা, ডলারের দাম ঠিক করবে ‘বাজার’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। সরকারি আমদানি বিল মেটাতে ব্যাংকগুলোর কাছে এ ডলার বিক্রি করা হয়। ফলে, এটাই ডলারের আনুষ্ঠানিক দর।
তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলারের জন্য ৯৫ টাকার বেশি দাম নিচ্ছে। আর প্রবাসী আয় আনছে ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দরে।
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা।
প্রবাসী আয় আনতে গত বৃহস্পতিবার ডলারের দামের সীমা তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। এর পর থেকে দুই দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।
ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসী আয় আরও কমল
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা। সাধারণত রপ্তানিকারকদের সুবিধা দিতেই স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। রপ্তানিকারকেরা অনেক দিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছিলেন, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাধ্য হয়ে এ পথে যাচ্ছে।
ডলার নিয়ে উভয়সংকট
আমদানি পণ্যের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় দিয়ে সে খরচ মেটানো যাচ্ছে না। এতে তৈরি হয়েছে ডলার–সংকট। সংকট সামলাতে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কারণে বেড়ে গেছে ডলারের দাম।
আরও দুর্বল টাকা, ডলারের দাম ঠিক করবে ‘বাজার’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। সরকারি আমদানি বিল মেটাতে ব্যাংকগুলোর কাছে এ ডলার বিক্রি করা হয়। ফলে, এটাই ডলারের আনুষ্ঠানিক দর।
তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলারের জন্য ৯৫ টাকার বেশি দাম নিচ্ছে। আর প্রবাসী আয় আনছে ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দরে।
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা।
প্রবাসী আয় আনতে গত বৃহস্পতিবার ডলারের দামের সীমা তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। এর পর থেকে দুই দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।
ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসী আয় আরও কমল
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা। সাধারণত রপ্তানিকারকদের সুবিধা দিতেই স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। রপ্তানিকারকেরা অনেক দিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছিলেন, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাধ্য হয়ে এ পথে যাচ্ছে।
ডলার নিয়ে উভয়সংকট
আমদানি পণ্যের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় দিয়ে সে খরচ মেটানো যাচ্ছে না। এতে তৈরি হয়েছে ডলার–সংকট। সংকট সামলাতে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কারণে বেড়ে গেছে ডলারের দাম।
আরও দুর্বল টাকা, ডলারের দাম ঠিক করবে ‘বাজার’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। সরকারি আমদানি বিল মেটাতে ব্যাংকগুলোর কাছে এ ডলার বিক্রি করা হয়। ফলে, এটাই ডলারের আনুষ্ঠানিক দর।
তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলারের জন্য ৯৫ টাকার বেশি দাম নিচ্ছে। আর প্রবাসী আয় আনছে ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দরে।
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা।
প্রবাসী আয় আনতে গত বৃহস্পতিবার ডলারের দামের সীমা তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। এর পর থেকে দুই দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।
ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসী আয় আরও কমল
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা। সাধারণত রপ্তানিকারকদের সুবিধা দিতেই স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। রপ্তানিকারকেরা অনেক দিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছিলেন, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাধ্য হয়ে এ পথে যাচ্ছে।
ডলার নিয়ে উভয়সংকট
আমদানি পণ্যের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় দিয়ে সে খরচ মেটানো যাচ্ছে না। এতে তৈরি হয়েছে ডলার–সংকট। সংকট সামলাতে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কারণে বেড়ে গেছে ডলারের দাম।
আরও দুর্বল টাকা, ডলারের দাম ঠিক করবে ‘বাজার’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। সরকারি আমদানি বিল মেটাতে ব্যাংকগুলোর কাছে এ ডলার বিক্রি করা হয়। ফলে, এটাই ডলারের আনুষ্ঠানিক দর।
তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলারের জন্য ৯৫ টাকার বেশি দাম নিচ্ছে। আর প্রবাসী আয় আনছে ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দরে।
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা।
প্রবাসী আয় আনতে গত বৃহস্পতিবার ডলারের দামের সীমা তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। এর পর থেকে দুই দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।
ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসী আয় আরও কমল
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা। সাধারণত রপ্তানিকারকদের সুবিধা দিতেই স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। রপ্তানিকারকেরা অনেক দিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছিলেন, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাধ্য হয়ে এ পথে যাচ্ছে।
ডলার নিয়ে উভয়সংকট
আমদানি পণ্যের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় দিয়ে সে খরচ মেটানো যাচ্ছে না। এতে তৈরি হয়েছে ডলার–সংকট। সংকট সামলাতে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কারণে বেড়ে গেছে ডলারের দাম।
আরও দুর্বল টাকা, ডলারের দাম ঠিক করবে ‘বাজার’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। সরকারি আমদানি বিল মেটাতে ব্যাংকগুলোর কাছে এ ডলার বিক্রি করা হয়। ফলে, এটাই ডলারের আনুষ্ঠানিক দর।
তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলারের জন্য ৯৫ টাকার বেশি দাম নিচ্ছে। আর প্রবাসী আয় আনছে ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দরে।
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা।
প্রবাসী আয় আনতে গত বৃহস্পতিবার ডলারের দামের সীমা তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। এর পর থেকে দুই দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।
ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসী আয় আরও কমল
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা। সাধারণত রপ্তানিকারকদের সুবিধা দিতেই স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। রপ্তানিকারকেরা অনেক দিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছিলেন, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাধ্য হয়ে এ পথে যাচ্ছে।
ডলার নিয়ে উভয়সংকট
আমদানি পণ্যের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় দিয়ে সে খরচ মেটানো যাচ্ছে না। এতে তৈরি হয়েছে ডলার–সংকট। সংকট সামলাতে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কারণে বেড়ে গেছে ডলারের দাম।
আরও দুর্বল টাকা, ডলারের দাম ঠিক করবে ‘বাজার’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। সরকারি আমদানি বিল মেটাতে ব্যাংকগুলোর কাছে এ ডলার বিক্রি করা হয়। ফলে, এটাই ডলারের আনুষ্ঠানিক দর।
তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলারের জন্য ৯৫ টাকার বেশি দাম নিচ্ছে। আর প্রবাসী আয় আনছে ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দরে।
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা।
প্রবাসী আয় আনতে গত বৃহস্পতিবার ডলারের দামের সীমা তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। এর পর থেকে দুই দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।
ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসী আয় আরও কমল
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা। সাধারণত রপ্তানিকারকদের সুবিধা দিতেই স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। রপ্তানিকারকেরা অনেক দিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছিলেন, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাধ্য হয়ে এ পথে যাচ্ছে।
ডলার নিয়ে উভয়সংকট
আমদানি পণ্যের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় দিয়ে সে খরচ মেটানো যাচ্ছে না। এতে তৈরি হয়েছে ডলার–সংকট। সংকট সামলাতে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কারণে বেড়ে গেছে ডলারের দাম।
আরও দুর্বল টাকা, ডলারের দাম ঠিক করবে ‘বাজার’
বাংলাদেশ ব্যাংক আজ সোমবার থেকে ৯১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করবে। সরকারি আমদানি বিল মেটাতে ব্যাংকগুলোর কাছে এ ডলার বিক্রি করা হয়। ফলে, এটাই ডলারের আনুষ্ঠানিক দর।
তবে ব্যাংকগুলো আমদানিকারকদের কাছে প্রতি ডলারের জন্য ৯৫ টাকার বেশি দাম নিচ্ছে। আর প্রবাসী আয় আনছে ৯৩ থেকে ৯৪ টাকা দরে।
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা।
প্রবাসী আয় আনতে গত বৃহস্পতিবার ডলারের দামের সীমা তুলে নেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। গত বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে জানিয়ে দেওয়া হয়, বাজারের সঙ্গে সংগতি রেখে ব্যাংকগুলো নিজেরাই ডলারের দাম নির্ধারণ করতে পারবে। এর পর থেকে দুই দফা দাম বাড়ানো হয়েছে।
ডলার সংকটের মধ্যে প্রবাসী আয় আরও কমল
টাকার মান আরেক দফা অবমূল্যায়নের কারণে আমদানির ব্যয় আরও বাড়বে, আর লাভবান হবেন রপ্তানিকারকেরা। সাধারণত রপ্তানিকারকদের সুবিধা দিতেই স্থানীয় মুদ্রার অবমূল্যায়ন করা হয়। রপ্তানিকারকেরা অনেক দিন ধরেই এ দাবি জানিয়ে আসছিলেন, তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এখন বাধ্য হয়ে এ পথে যাচ্ছে।
ডলার নিয়ে উভয়সংকট
আমদানি পণ্যের দাম ও জাহাজভাড়া বেড়ে যাওয়ায় ইতিমধ্যে আমদানি ব্যয় বেড়েছে প্রায় ৪৪ শতাংশ। রপ্তানি ও প্রবাসী আয় দিয়ে সে খরচ মেটানো যাচ্ছে না। এতে তৈরি হয়েছে ডলার–সংকট। সংকট সামলাতে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি করছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এ কারণে বেড়ে গেছে ডলারের দাম।