ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ৪৭ জন নিহত হয়েছেন পূর্ব আফ্রিকার দেশ তানজানিয়াতে । এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও বহু মানুষ। ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় এবং উদ্ধার প্রচেষ্টায় সহায়তার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৪৭ জন নিহত এবং ৮০ জন আহত হয়েছেন বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। দেশটির হানাং পর্বতের ঢালের কাছে এই ঘটনা ঘটেছে।
পরে সেখানে উদ্ধার প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করেন প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান। প্রতিকূল আবহাওয়ায় ওই অঞ্চলের ঘরবাড়ি ও অবকাঠামোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বন্যাকে তানজানিয়ায় সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক বিপদ বলা হয়ে থাকে। বন্যায় প্রতি বছর দেশটিতে কয়েক হাজার মানুষ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়ে থাকেন। মূলত পূর্ব আফ্রিকার দেশগুলো ২০২৩ সালে বন্যা এবং ভূমিধসে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর সেটি আবার আংশিকভাবে আবহাওয়ার এল নিনোর কারণে।
গত মাসে তানজানিয়ায়, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের ফলে রাজধানী দারুস সালাম এবং কিগোমা, কাগেরা, গেইতা ও উনগুজা এলাকায় প্রাণহানি এবং বহু সম্পত্তি ধ্বংস হয়ে গেছে। পূর্ব আফ্রিকার এই দেশের কিছু অংশের ফসলও ভেসে গেছে এবং মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর প্রভাব পড়েছে।
এদিকে চলতি মাসে এই বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে বলে সতর্ক করেছে তানজানিয়ার আবহাওয়া সংস্থা।
ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে কমপক্ষে ৪৭ জন নিহত হয়েছেন পূর্ব আফ্রিকার দেশ তানজানিয়াতে । এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও বহু মানুষ। ভারী বৃষ্টিপাতের জেরে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পরিস্থিতি মোকাবিলায় এবং উদ্ধার প্রচেষ্টায় সহায়তার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।
সোমবারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যা ও ভূমিধসে অন্তত ৪৭ জন নিহত এবং ৮০ জন আহত হয়েছেন বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন। দেশটির হানাং পর্বতের ঢালের কাছে এই ঘটনা ঘটেছে।
পরে সেখানে উদ্ধার প্রচেষ্টায় সহায়তা করার জন্য জাতীয় নিরাপত্তা বাহিনী মোতায়েন করেন প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান। প্রতিকূল আবহাওয়ায় ওই অঞ্চলের ঘরবাড়ি ও অবকাঠামোও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
বন্যাকে তানজানিয়ায় সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক বিপদ বলা হয়ে থাকে। বন্যায় প্রতি বছর দেশটিতে কয়েক হাজার মানুষ ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়ে থাকেন। মূলত পূর্ব আফ্রিকার দেশগুলো ২০২৩ সালে বন্যা এবং ভূমিধসে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আর সেটি আবার আংশিকভাবে আবহাওয়ার এল নিনোর কারণে।
গত মাসে তানজানিয়ায়, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাতের ফলে রাজধানী দারুস সালাম এবং কিগোমা, কাগেরা, গেইতা ও উনগুজা এলাকায় প্রাণহানি এবং বহু সম্পত্তি ধ্বংস হয়ে গেছে। পূর্ব আফ্রিকার এই দেশের কিছু অংশের ফসলও ভেসে গেছে এবং মানুষের জীবন-জীবিকার ওপর প্রভাব পড়েছে।
এদিকে চলতি মাসে এই বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে বলে সতর্ক করেছে তানজানিয়ার আবহাওয়া সংস্থা।