থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুত চান-ও-চাকে তার সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে অব্যাহতি দিয়েছে দেশটির সাংবিধানিক এক আদালত। প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের সীমা ৮ বছর করায় ওচার অপসারণ চেয়ে দেশটির আদালতে বিরোধীদের দায়ের করা একটি পিটিশনের শুনানির সিদ্ধান্ত দেয়া হয়েছে।
বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও এপি।
প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার মেয়াদের সীমার বিষয়ে থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত পর্যালোচনার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত তাকে সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকতে বলেছে আদালত।
আদালত বলেছে, বিরোধীদের করা আবেদনের গ্রহণযোগ্যতা থাকায় সর্বসম্মতভাবে সেটি পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আদালতের পাঁচ সদস্যের বিচারিক প্যানেলের মধ্যে চারজনই প্রায়ুতের সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে অব্যাহতির সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। আদালত যুক্তি দিয়েছে ও-চা তার মেয়াদের সীমা অতিক্রম করেছেন এবং তার পদত্যাগ করা উচিত।
থাই মিডিয়ায় খবর ফাঁস হওয়ার পর এক বিবৃতিতে আদালতের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। গণমাধ্যমের কাছে পাঠানো এক বিবৃতিতে আদালতের এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। তবে দেশটির প্রধান বিরোধীদলের করা আবেদনের বিষয়ে চূড়ান্ত রায় কবে ঘোষণা করা হবে সেটি পরিষ্কার নয়।
এদিকে প্রয়ুথ চান-ও-চা তার প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সমসাময়িক পদ ধরে রাখতে পারবেন কিনা তা বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়নি।
ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কে তার দায়িত্ব পালন করবেন তা তাৎক্ষণিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। আইন অনুসারে, উপ-প্রধানমন্ত্রী প্রবিত ওংসুওয়ান অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্ব নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আদালতের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের মাধ্যমে প্রায়ুত চান ওচা তার দায়িত্ব পুনরায় ফিরেও পেতে পারেন। আদালতের সিদ্ধান্তের জবাব দেয়ার জন্য প্রায়ুত ১৫ দিনের সময় পাবেন।
২০১৪ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে থাইল্যান্ডের ক্ষমতায় আসেন তৎকালীন সেনাপ্রধান প্রায়ুত। পরে ২০১৯ সালে সেনারচিত সংবিধানের আওতায় অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে জয় পেয়ে বেসামরিক প্রধানমন্ত্রী হন তিনি। সামরিক জান্তার প্রধান হিসাবে প্রায়ুতের কাটানো সময় তার সাংবিধানিকভাবে নির্ধারিত আট বছরের মেয়াদের জন্য গণনা করা উচিত বলে যুক্তি দিয়েছেন বিরোধীদলগুলো।
থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুত চান-ও-চাকে তার সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে অব্যাহতি দিয়েছে দেশটির সাংবিধানিক এক আদালত। প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদের সীমা ৮ বছর করায় ওচার অপসারণ চেয়ে দেশটির আদালতে বিরোধীদের দায়ের করা একটি পিটিশনের শুনানির সিদ্ধান্ত দেয়া হয়েছে।
বুধবার এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স ও এপি।
প্রধানমন্ত্রীর ক্ষমতার মেয়াদের সীমার বিষয়ে থাইল্যান্ডের সাংবিধানিক আদালত পর্যালোচনার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। এই বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত না আসা পর্যন্ত তাকে সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে বিরত থাকতে বলেছে আদালত।
আদালত বলেছে, বিরোধীদের করা আবেদনের গ্রহণযোগ্যতা থাকায় সর্বসম্মতভাবে সেটি পর্যালোচনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আদালতের পাঁচ সদস্যের বিচারিক প্যানেলের মধ্যে চারজনই প্রায়ুতের সরকারি দায়িত্ব পালন থেকে অব্যাহতির সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন। আদালত যুক্তি দিয়েছে ও-চা তার মেয়াদের সীমা অতিক্রম করেছেন এবং তার পদত্যাগ করা উচিত।
থাই মিডিয়ায় খবর ফাঁস হওয়ার পর এক বিবৃতিতে আদালতের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হয়। গণমাধ্যমের কাছে পাঠানো এক বিবৃতিতে আদালতের এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে। তবে দেশটির প্রধান বিরোধীদলের করা আবেদনের বিষয়ে চূড়ান্ত রায় কবে ঘোষণা করা হবে সেটি পরিষ্কার নয়।
এদিকে প্রয়ুথ চান-ও-চা তার প্রতিরক্ষা মন্ত্রীর সমসাময়িক পদ ধরে রাখতে পারবেন কিনা তা বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়নি।
ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কে তার দায়িত্ব পালন করবেন তা তাৎক্ষণিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। আইন অনুসারে, উপ-প্রধানমন্ত্রী প্রবিত ওংসুওয়ান অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্ব নেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আদালতের চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের মাধ্যমে প্রায়ুত চান ওচা তার দায়িত্ব পুনরায় ফিরেও পেতে পারেন। আদালতের সিদ্ধান্তের জবাব দেয়ার জন্য প্রায়ুত ১৫ দিনের সময় পাবেন।
২০১৪ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে থাইল্যান্ডের ক্ষমতায় আসেন তৎকালীন সেনাপ্রধান প্রায়ুত। পরে ২০১৯ সালে সেনারচিত সংবিধানের আওতায় অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে জয় পেয়ে বেসামরিক প্রধানমন্ত্রী হন তিনি। সামরিক জান্তার প্রধান হিসাবে প্রায়ুতের কাটানো সময় তার সাংবিধানিকভাবে নির্ধারিত আট বছরের মেয়াদের জন্য গণনা করা উচিত বলে যুক্তি দিয়েছেন বিরোধীদলগুলো।