থাইল্যান্ডে রবিবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসনসংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্যসংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।
নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে, তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে ৭৫০ ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।
২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ও-চা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে।
প্রায়ুত চান-ও-চার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত—দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা। এ ছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর বাবা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।
থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রবিবারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।
থাইল্যান্ডে রবিবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসনসংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্যসংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।
নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে, তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে ৭৫০ ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।
২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ও-চা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে।
প্রায়ুত চান-ও-চার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত—দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা। এ ছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর বাবা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।
থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রবিবারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।
থাইল্যান্ডে রবিবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসনসংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্যসংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।
নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে, তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে ৭৫০ ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।
২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ও-চা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে।
প্রায়ুত চান-ও-চার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত—দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা। এ ছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর বাবা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।
থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রবিবারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।
থাইল্যান্ডে রবিবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসনসংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্যসংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।
নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে, তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে ৭৫০ ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।
২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ও-চা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে।
প্রায়ুত চান-ও-চার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত—দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা। এ ছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর বাবা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।
থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রবিবারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।
থাইল্যান্ডে রবিবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসনসংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্যসংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।
নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে, তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে ৭৫০ ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।
২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ও-চা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে।
প্রায়ুত চান-ও-চার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত—দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা। এ ছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর বাবা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।
থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রবিবারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।
থাইল্যান্ডে রবিবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসনসংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্যসংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।
নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে, তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে ৭৫০ ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।
২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ও-চা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে।
প্রায়ুত চান-ও-চার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত—দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা। এ ছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর বাবা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।
থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রবিবারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।
থাইল্যান্ডে রবিবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসনসংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্যসংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।
নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে, তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে ৭৫০ ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।
২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ও-চা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে।
প্রায়ুত চান-ও-চার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত—দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা। এ ছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর বাবা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।
থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রবিবারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।
থাইল্যান্ডে রবিবার সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বিজয়ী প্রার্থী ও সিনেট সদস্যরা নতুন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করবেন। আগামী আগস্ট মাসে সেই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
থাইল্যান্ড সংসদের নিম্নকক্ষে আসনসংখ্যা ৫০০। এর মধ্যে ৪০০টিতে সরাসরি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। বাকি ১০০ আসনে জয়ী দলগুলো তাদের প্রাপ্ত আসন অনুযায়ী আসন পেয়ে থাকে। আর সিনেটের সদস্যসংখ্যা ২৫০। সামরিক বাহিনী তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে।
নিম্নকক্ষে যে দলগুলোর অন্তত ২৫ আসন থাকবে, তারা একজনকে প্রধানমন্ত্রী পদে মনোনীত করতে পারবে। আগস্টের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন হতে পারে। নিম্নকক্ষের ৫০০ ও সিনেটের ২৫০ মিলে ৭৫০ ভোটের মধ্যে যে প্রার্থী ৩৭৬ ভোট পাবেন তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন।
২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করা প্রায়ুত চান-ও-চা বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আছেন। ইউটিএন নামে একটি নতুন দল গঠন করেছেন তিনি। দলটি নির্বাচনে লড়ছে।
প্রায়ুত চান-ও-চার একসময়কার বন্ধু ও সাবেক সেনা কর্মকর্তা প্রাউইত ওয়াংসুওয়ান সামরিক বাহিনী সমর্থিত পিপিআরপি দলের নেতা। প্রায়ুত ও প্রাউইত—দুজনেরই প্রধানমন্ত্রী পদে লড়ার কথা। এ ছাড়া ফিউ থাই পার্টি থেকে তিনজন প্রধানমন্ত্রী পদে লড়তে পারেন। এদের একজন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে। মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি এমপিএফ-এর বাবা লিমজারোনরাতও প্রধানমন্ত্রী পদে লড়বেন।
থাইল্যান্ডে সাধারণত জোট সরকার গঠিত হয়ে থাকে। গত জোট সরকারে এক ডজনের বেশি দল ছিল। ফলে রবিবারের নির্বাচনের পর জোট সরকার গঠন নিয়ে দীর্ঘ আলোচনা হতে পারে।
১৯৩২ সালের পর থেকে থাইল্যান্ডে ১২ বার সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছে। ২০০৬ ও ২০১৪ সালের নির্বাচনে ফিউ থাই পার্টির জয়ের পর সামরিক অভ্যুত্থান হয়েছিল। এবারও ফিউ থাই পার্টি জিতলে তেমনটা হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন চুলালংকর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আলেকজান্দ্রে বার্থেল। তবে সেটা নির্বাচনের ঠিক পরপর না হলেও এক, দুই বা তিন বছর পরও হতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।