লা লিগায় শিরোপা ধরে রাখার লাগামটা এখন আর রিয়াল মাদ্রিদের হাতে নেই। ৮ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা নাটকীয়ভাবে পয়েন্ট হারালে এবং নিজেদের জয়ের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই শুধু কপাল ফিরতে পারে রিয়ালের। কাজটা যে কঠিন তা জানা আছে রিয়ালেরও।
তবে আপাতত সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধানটা ১১ থেকে ৮-এ নিয়ে এসেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। বার্সার চেয়ে রিয়াল অবশ্য এক ম্যাচ বেশি খেলেছে। আর আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারাতে পারলে ব্যবধানটা আবারও ১১ করতে পারবে বার্সা।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে চ্যাম্পিয়নস লিগে চেলসির বিপক্ষে জেতা ম্যাচের ৫ জনকেই বাইরে রেখে মাঠে নামে রিয়াল। দুই অভিজ্ঞ তারকা টনি ক্রুস ও লুকা মদরিচ এবং ছন্দে থাকা রদ্রিগোকে বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান আনচেলত্তি।
তবে এসব পরিবর্তন ম্যাচের ফলকে প্রভাবিত করতে পারেনি। দাপুটে খেলেই জয় পেয়েছে রিয়াল। রিয়ালের জয়ে দারুণ খেলেছেন মার্কো আসেনসিও। একটি গোল করেছেন এবং অন্যটি করিয়েছেন। অন্য গোলটি করেন এদের মিলিতাও। আর গোল না পেলেও ম্যাচে দারুণ খেলেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রও।
মাঠে নেমে শুরুতে আক্রমণে যাওয়ার পরিবর্তে বল পায়ে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করে রিয়াল। ৬ মিনিটের মাথায় লম্বা পাসে দারুণভাবে বল বাড়ান রিয়াল ডিফেন্ডার মিলিতাও। সেল্তা ডিফেন্সের সতর্কতায় যদিও গোল পাওয়া হয়নি রিয়ালের। ৯ মিনিটে দারুণভাবে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ভিনিসিয়ুস। তবে সেল্তা ডি-বক্সে গিয়ে আটকে যায় ভিনির সে প্রচেষ্টা।
শুরুতে চাপে থাকলেও পরে সামলে নিয়ে কয়েকবার রিয়াল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেয় সেল্তা। তবে অতিথিদের সে আক্রমণগুলো দারুণভাবে প্রতিহত করে স্বাগতিকেরা। রিয়ালও চেষ্টা করে সেল্তাকে পাল্টা চাপে রেখে এগিয়ে যেতে। কিন্তু তারাও পাচ্ছিল না গোলের দেখা। ২১ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের দৃষ্টিনন্দন এক ব্যাক হিল থেকে তৈরি হওয়া আক্রমণে ডি-বক্সের বাইরে বল পান বেনজেমা। কিন্তু ফরাসি তারকার শট লক্ষ্যের অনেক বাইরে দিয়ে যায়।
একটু পর দারুণ শট নিয়েও গোলের দেখা পাননি আসেনসিও। দ্রুত আরও কয়েকবার সেল্তার রক্ষণে হানা দেয় রিয়াল। সেই আক্রমণগুলোও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল। ৩২ মিনিটে সুবিধাজনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেয়েও গোল করতে পারনেনি বেনজেমা।
রিয়ালের বেশিরভাগ আক্রমণ তৈরি হচ্ছিল বাঁ প্রান্ত দিয়ে। যেখানে কামাভিঙ্গা ও ভিনিসিয়ুসের বোঝাপড়াও ছিল দারুণ । যদিও তাদের তৈরি করা আক্রমণগুলো কাছাকাছি গিয়ে নষ্ট হয়। অবশেষে রিয়ালের উদ্যাপনের সময় আসে ম্যাচের ৪২ মিনিটে। আক্রমণের সেই ধারাতেই অবশ্য গোল পেয়ে যায় রিয়াল। দানি সেবায়োসের দারুণ এক থ্রো-বল ধরে ভিনিসিয়ুস বাড়িয়ে দেন আসেনসিওসের উদ্দেশে। আর ছুটে এসে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এই স্প্যানিশ তারকা। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রিয়াল।
বিরতির পর ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রিয়ালের হয়ে ব্যবধান ২-০ করেন মিলিতাও। কর্নার থেকে আসেনসিও বল পাঠান ডি-বক্সে। ছুটে গিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন মিলিতাও। দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা থেকে সরে আসেনি রিয়াল। পরপর আরও কিছু আক্রমণ তৈরি করে তারা। যদিও গোল আসেনি।
ম্যাচের ফেরার চেষ্টা করে সেল্তাও। তারাও অবশ্য গোল পায়নি। ৬০ মিনিটে বিপদ তৈরি করেছিলেন ভিনি। যদিও তাতে গোল পায়নি ‘লস ব্লাঙ্কোস’ শিবির। এক মিনিট পর বেনজেমাকে ঠেকিয়ে দিয়ে দলকে তৃতীয় গোল খাওয়া থেকে বাঁচান সেল্তা গোলরক্ষক। ৬৭ মিনিটে পায়ের জাদু দেখান ভিনি। তবে শেষ পর্যন্ত পাননি প্রাপ্য গোলের দেখা।
এরপর ম্যাচের বাকি সময়েও দাপট দেখিয়েছে রিয়াল। ব্যবধান কমাতে চেয়েছে সেল্তাও। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ।
লা লিগায় শিরোপা ধরে রাখার লাগামটা এখন আর রিয়াল মাদ্রিদের হাতে নেই। ৮ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা নাটকীয়ভাবে পয়েন্ট হারালে এবং নিজেদের জয়ের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই শুধু কপাল ফিরতে পারে রিয়ালের। কাজটা যে কঠিন তা জানা আছে রিয়ালেরও।
তবে আপাতত সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধানটা ১১ থেকে ৮-এ নিয়ে এসেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। বার্সার চেয়ে রিয়াল অবশ্য এক ম্যাচ বেশি খেলেছে। আর আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারাতে পারলে ব্যবধানটা আবারও ১১ করতে পারবে বার্সা।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে চ্যাম্পিয়নস লিগে চেলসির বিপক্ষে জেতা ম্যাচের ৫ জনকেই বাইরে রেখে মাঠে নামে রিয়াল। দুই অভিজ্ঞ তারকা টনি ক্রুস ও লুকা মদরিচ এবং ছন্দে থাকা রদ্রিগোকে বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান আনচেলত্তি।
তবে এসব পরিবর্তন ম্যাচের ফলকে প্রভাবিত করতে পারেনি। দাপুটে খেলেই জয় পেয়েছে রিয়াল। রিয়ালের জয়ে দারুণ খেলেছেন মার্কো আসেনসিও। একটি গোল করেছেন এবং অন্যটি করিয়েছেন। অন্য গোলটি করেন এদের মিলিতাও। আর গোল না পেলেও ম্যাচে দারুণ খেলেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রও।
মাঠে নেমে শুরুতে আক্রমণে যাওয়ার পরিবর্তে বল পায়ে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করে রিয়াল। ৬ মিনিটের মাথায় লম্বা পাসে দারুণভাবে বল বাড়ান রিয়াল ডিফেন্ডার মিলিতাও। সেল্তা ডিফেন্সের সতর্কতায় যদিও গোল পাওয়া হয়নি রিয়ালের। ৯ মিনিটে দারুণভাবে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ভিনিসিয়ুস। তবে সেল্তা ডি-বক্সে গিয়ে আটকে যায় ভিনির সে প্রচেষ্টা।
শুরুতে চাপে থাকলেও পরে সামলে নিয়ে কয়েকবার রিয়াল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেয় সেল্তা। তবে অতিথিদের সে আক্রমণগুলো দারুণভাবে প্রতিহত করে স্বাগতিকেরা। রিয়ালও চেষ্টা করে সেল্তাকে পাল্টা চাপে রেখে এগিয়ে যেতে। কিন্তু তারাও পাচ্ছিল না গোলের দেখা। ২১ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের দৃষ্টিনন্দন এক ব্যাক হিল থেকে তৈরি হওয়া আক্রমণে ডি-বক্সের বাইরে বল পান বেনজেমা। কিন্তু ফরাসি তারকার শট লক্ষ্যের অনেক বাইরে দিয়ে যায়।
একটু পর দারুণ শট নিয়েও গোলের দেখা পাননি আসেনসিও। দ্রুত আরও কয়েকবার সেল্তার রক্ষণে হানা দেয় রিয়াল। সেই আক্রমণগুলোও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল। ৩২ মিনিটে সুবিধাজনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেয়েও গোল করতে পারনেনি বেনজেমা।
রিয়ালের বেশিরভাগ আক্রমণ তৈরি হচ্ছিল বাঁ প্রান্ত দিয়ে। যেখানে কামাভিঙ্গা ও ভিনিসিয়ুসের বোঝাপড়াও ছিল দারুণ । যদিও তাদের তৈরি করা আক্রমণগুলো কাছাকাছি গিয়ে নষ্ট হয়। অবশেষে রিয়ালের উদ্যাপনের সময় আসে ম্যাচের ৪২ মিনিটে। আক্রমণের সেই ধারাতেই অবশ্য গোল পেয়ে যায় রিয়াল। দানি সেবায়োসের দারুণ এক থ্রো-বল ধরে ভিনিসিয়ুস বাড়িয়ে দেন আসেনসিওসের উদ্দেশে। আর ছুটে এসে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এই স্প্যানিশ তারকা। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রিয়াল।
বিরতির পর ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রিয়ালের হয়ে ব্যবধান ২-০ করেন মিলিতাও। কর্নার থেকে আসেনসিও বল পাঠান ডি-বক্সে। ছুটে গিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন মিলিতাও। দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা থেকে সরে আসেনি রিয়াল। পরপর আরও কিছু আক্রমণ তৈরি করে তারা। যদিও গোল আসেনি।
ম্যাচের ফেরার চেষ্টা করে সেল্তাও। তারাও অবশ্য গোল পায়নি। ৬০ মিনিটে বিপদ তৈরি করেছিলেন ভিনি। যদিও তাতে গোল পায়নি ‘লস ব্লাঙ্কোস’ শিবির। এক মিনিট পর বেনজেমাকে ঠেকিয়ে দিয়ে দলকে তৃতীয় গোল খাওয়া থেকে বাঁচান সেল্তা গোলরক্ষক। ৬৭ মিনিটে পায়ের জাদু দেখান ভিনি। তবে শেষ পর্যন্ত পাননি প্রাপ্য গোলের দেখা।
এরপর ম্যাচের বাকি সময়েও দাপট দেখিয়েছে রিয়াল। ব্যবধান কমাতে চেয়েছে সেল্তাও। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ।
লা লিগায় শিরোপা ধরে রাখার লাগামটা এখন আর রিয়াল মাদ্রিদের হাতে নেই। ৮ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা নাটকীয়ভাবে পয়েন্ট হারালে এবং নিজেদের জয়ের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই শুধু কপাল ফিরতে পারে রিয়ালের। কাজটা যে কঠিন তা জানা আছে রিয়ালেরও।
তবে আপাতত সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধানটা ১১ থেকে ৮-এ নিয়ে এসেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। বার্সার চেয়ে রিয়াল অবশ্য এক ম্যাচ বেশি খেলেছে। আর আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারাতে পারলে ব্যবধানটা আবারও ১১ করতে পারবে বার্সা।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে চ্যাম্পিয়নস লিগে চেলসির বিপক্ষে জেতা ম্যাচের ৫ জনকেই বাইরে রেখে মাঠে নামে রিয়াল। দুই অভিজ্ঞ তারকা টনি ক্রুস ও লুকা মদরিচ এবং ছন্দে থাকা রদ্রিগোকে বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান আনচেলত্তি।
তবে এসব পরিবর্তন ম্যাচের ফলকে প্রভাবিত করতে পারেনি। দাপুটে খেলেই জয় পেয়েছে রিয়াল। রিয়ালের জয়ে দারুণ খেলেছেন মার্কো আসেনসিও। একটি গোল করেছেন এবং অন্যটি করিয়েছেন। অন্য গোলটি করেন এদের মিলিতাও। আর গোল না পেলেও ম্যাচে দারুণ খেলেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রও।
মাঠে নেমে শুরুতে আক্রমণে যাওয়ার পরিবর্তে বল পায়ে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করে রিয়াল। ৬ মিনিটের মাথায় লম্বা পাসে দারুণভাবে বল বাড়ান রিয়াল ডিফেন্ডার মিলিতাও। সেল্তা ডিফেন্সের সতর্কতায় যদিও গোল পাওয়া হয়নি রিয়ালের। ৯ মিনিটে দারুণভাবে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ভিনিসিয়ুস। তবে সেল্তা ডি-বক্সে গিয়ে আটকে যায় ভিনির সে প্রচেষ্টা।
শুরুতে চাপে থাকলেও পরে সামলে নিয়ে কয়েকবার রিয়াল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেয় সেল্তা। তবে অতিথিদের সে আক্রমণগুলো দারুণভাবে প্রতিহত করে স্বাগতিকেরা। রিয়ালও চেষ্টা করে সেল্তাকে পাল্টা চাপে রেখে এগিয়ে যেতে। কিন্তু তারাও পাচ্ছিল না গোলের দেখা। ২১ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের দৃষ্টিনন্দন এক ব্যাক হিল থেকে তৈরি হওয়া আক্রমণে ডি-বক্সের বাইরে বল পান বেনজেমা। কিন্তু ফরাসি তারকার শট লক্ষ্যের অনেক বাইরে দিয়ে যায়।
একটু পর দারুণ শট নিয়েও গোলের দেখা পাননি আসেনসিও। দ্রুত আরও কয়েকবার সেল্তার রক্ষণে হানা দেয় রিয়াল। সেই আক্রমণগুলোও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল। ৩২ মিনিটে সুবিধাজনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেয়েও গোল করতে পারনেনি বেনজেমা।
রিয়ালের বেশিরভাগ আক্রমণ তৈরি হচ্ছিল বাঁ প্রান্ত দিয়ে। যেখানে কামাভিঙ্গা ও ভিনিসিয়ুসের বোঝাপড়াও ছিল দারুণ । যদিও তাদের তৈরি করা আক্রমণগুলো কাছাকাছি গিয়ে নষ্ট হয়। অবশেষে রিয়ালের উদ্যাপনের সময় আসে ম্যাচের ৪২ মিনিটে। আক্রমণের সেই ধারাতেই অবশ্য গোল পেয়ে যায় রিয়াল। দানি সেবায়োসের দারুণ এক থ্রো-বল ধরে ভিনিসিয়ুস বাড়িয়ে দেন আসেনসিওসের উদ্দেশে। আর ছুটে এসে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এই স্প্যানিশ তারকা। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রিয়াল।
বিরতির পর ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রিয়ালের হয়ে ব্যবধান ২-০ করেন মিলিতাও। কর্নার থেকে আসেনসিও বল পাঠান ডি-বক্সে। ছুটে গিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন মিলিতাও। দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা থেকে সরে আসেনি রিয়াল। পরপর আরও কিছু আক্রমণ তৈরি করে তারা। যদিও গোল আসেনি।
ম্যাচের ফেরার চেষ্টা করে সেল্তাও। তারাও অবশ্য গোল পায়নি। ৬০ মিনিটে বিপদ তৈরি করেছিলেন ভিনি। যদিও তাতে গোল পায়নি ‘লস ব্লাঙ্কোস’ শিবির। এক মিনিট পর বেনজেমাকে ঠেকিয়ে দিয়ে দলকে তৃতীয় গোল খাওয়া থেকে বাঁচান সেল্তা গোলরক্ষক। ৬৭ মিনিটে পায়ের জাদু দেখান ভিনি। তবে শেষ পর্যন্ত পাননি প্রাপ্য গোলের দেখা।
এরপর ম্যাচের বাকি সময়েও দাপট দেখিয়েছে রিয়াল। ব্যবধান কমাতে চেয়েছে সেল্তাও। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ।
লা লিগায় শিরোপা ধরে রাখার লাগামটা এখন আর রিয়াল মাদ্রিদের হাতে নেই। ৮ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা নাটকীয়ভাবে পয়েন্ট হারালে এবং নিজেদের জয়ের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই শুধু কপাল ফিরতে পারে রিয়ালের। কাজটা যে কঠিন তা জানা আছে রিয়ালেরও।
তবে আপাতত সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধানটা ১১ থেকে ৮-এ নিয়ে এসেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। বার্সার চেয়ে রিয়াল অবশ্য এক ম্যাচ বেশি খেলেছে। আর আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারাতে পারলে ব্যবধানটা আবারও ১১ করতে পারবে বার্সা।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে চ্যাম্পিয়নস লিগে চেলসির বিপক্ষে জেতা ম্যাচের ৫ জনকেই বাইরে রেখে মাঠে নামে রিয়াল। দুই অভিজ্ঞ তারকা টনি ক্রুস ও লুকা মদরিচ এবং ছন্দে থাকা রদ্রিগোকে বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান আনচেলত্তি।
তবে এসব পরিবর্তন ম্যাচের ফলকে প্রভাবিত করতে পারেনি। দাপুটে খেলেই জয় পেয়েছে রিয়াল। রিয়ালের জয়ে দারুণ খেলেছেন মার্কো আসেনসিও। একটি গোল করেছেন এবং অন্যটি করিয়েছেন। অন্য গোলটি করেন এদের মিলিতাও। আর গোল না পেলেও ম্যাচে দারুণ খেলেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রও।
মাঠে নেমে শুরুতে আক্রমণে যাওয়ার পরিবর্তে বল পায়ে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করে রিয়াল। ৬ মিনিটের মাথায় লম্বা পাসে দারুণভাবে বল বাড়ান রিয়াল ডিফেন্ডার মিলিতাও। সেল্তা ডিফেন্সের সতর্কতায় যদিও গোল পাওয়া হয়নি রিয়ালের। ৯ মিনিটে দারুণভাবে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ভিনিসিয়ুস। তবে সেল্তা ডি-বক্সে গিয়ে আটকে যায় ভিনির সে প্রচেষ্টা।
শুরুতে চাপে থাকলেও পরে সামলে নিয়ে কয়েকবার রিয়াল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেয় সেল্তা। তবে অতিথিদের সে আক্রমণগুলো দারুণভাবে প্রতিহত করে স্বাগতিকেরা। রিয়ালও চেষ্টা করে সেল্তাকে পাল্টা চাপে রেখে এগিয়ে যেতে। কিন্তু তারাও পাচ্ছিল না গোলের দেখা। ২১ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের দৃষ্টিনন্দন এক ব্যাক হিল থেকে তৈরি হওয়া আক্রমণে ডি-বক্সের বাইরে বল পান বেনজেমা। কিন্তু ফরাসি তারকার শট লক্ষ্যের অনেক বাইরে দিয়ে যায়।
একটু পর দারুণ শট নিয়েও গোলের দেখা পাননি আসেনসিও। দ্রুত আরও কয়েকবার সেল্তার রক্ষণে হানা দেয় রিয়াল। সেই আক্রমণগুলোও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল। ৩২ মিনিটে সুবিধাজনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেয়েও গোল করতে পারনেনি বেনজেমা।
রিয়ালের বেশিরভাগ আক্রমণ তৈরি হচ্ছিল বাঁ প্রান্ত দিয়ে। যেখানে কামাভিঙ্গা ও ভিনিসিয়ুসের বোঝাপড়াও ছিল দারুণ । যদিও তাদের তৈরি করা আক্রমণগুলো কাছাকাছি গিয়ে নষ্ট হয়। অবশেষে রিয়ালের উদ্যাপনের সময় আসে ম্যাচের ৪২ মিনিটে। আক্রমণের সেই ধারাতেই অবশ্য গোল পেয়ে যায় রিয়াল। দানি সেবায়োসের দারুণ এক থ্রো-বল ধরে ভিনিসিয়ুস বাড়িয়ে দেন আসেনসিওসের উদ্দেশে। আর ছুটে এসে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এই স্প্যানিশ তারকা। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রিয়াল।
বিরতির পর ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রিয়ালের হয়ে ব্যবধান ২-০ করেন মিলিতাও। কর্নার থেকে আসেনসিও বল পাঠান ডি-বক্সে। ছুটে গিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন মিলিতাও। দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা থেকে সরে আসেনি রিয়াল। পরপর আরও কিছু আক্রমণ তৈরি করে তারা। যদিও গোল আসেনি।
ম্যাচের ফেরার চেষ্টা করে সেল্তাও। তারাও অবশ্য গোল পায়নি। ৬০ মিনিটে বিপদ তৈরি করেছিলেন ভিনি। যদিও তাতে গোল পায়নি ‘লস ব্লাঙ্কোস’ শিবির। এক মিনিট পর বেনজেমাকে ঠেকিয়ে দিয়ে দলকে তৃতীয় গোল খাওয়া থেকে বাঁচান সেল্তা গোলরক্ষক। ৬৭ মিনিটে পায়ের জাদু দেখান ভিনি। তবে শেষ পর্যন্ত পাননি প্রাপ্য গোলের দেখা।
এরপর ম্যাচের বাকি সময়েও দাপট দেখিয়েছে রিয়াল। ব্যবধান কমাতে চেয়েছে সেল্তাও। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ।
লা লিগায় শিরোপা ধরে রাখার লাগামটা এখন আর রিয়াল মাদ্রিদের হাতে নেই। ৮ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা নাটকীয়ভাবে পয়েন্ট হারালে এবং নিজেদের জয়ের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই শুধু কপাল ফিরতে পারে রিয়ালের। কাজটা যে কঠিন তা জানা আছে রিয়ালেরও।
তবে আপাতত সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধানটা ১১ থেকে ৮-এ নিয়ে এসেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। বার্সার চেয়ে রিয়াল অবশ্য এক ম্যাচ বেশি খেলেছে। আর আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারাতে পারলে ব্যবধানটা আবারও ১১ করতে পারবে বার্সা।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে চ্যাম্পিয়নস লিগে চেলসির বিপক্ষে জেতা ম্যাচের ৫ জনকেই বাইরে রেখে মাঠে নামে রিয়াল। দুই অভিজ্ঞ তারকা টনি ক্রুস ও লুকা মদরিচ এবং ছন্দে থাকা রদ্রিগোকে বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান আনচেলত্তি।
তবে এসব পরিবর্তন ম্যাচের ফলকে প্রভাবিত করতে পারেনি। দাপুটে খেলেই জয় পেয়েছে রিয়াল। রিয়ালের জয়ে দারুণ খেলেছেন মার্কো আসেনসিও। একটি গোল করেছেন এবং অন্যটি করিয়েছেন। অন্য গোলটি করেন এদের মিলিতাও। আর গোল না পেলেও ম্যাচে দারুণ খেলেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রও।
মাঠে নেমে শুরুতে আক্রমণে যাওয়ার পরিবর্তে বল পায়ে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করে রিয়াল। ৬ মিনিটের মাথায় লম্বা পাসে দারুণভাবে বল বাড়ান রিয়াল ডিফেন্ডার মিলিতাও। সেল্তা ডিফেন্সের সতর্কতায় যদিও গোল পাওয়া হয়নি রিয়ালের। ৯ মিনিটে দারুণভাবে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ভিনিসিয়ুস। তবে সেল্তা ডি-বক্সে গিয়ে আটকে যায় ভিনির সে প্রচেষ্টা।
শুরুতে চাপে থাকলেও পরে সামলে নিয়ে কয়েকবার রিয়াল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেয় সেল্তা। তবে অতিথিদের সে আক্রমণগুলো দারুণভাবে প্রতিহত করে স্বাগতিকেরা। রিয়ালও চেষ্টা করে সেল্তাকে পাল্টা চাপে রেখে এগিয়ে যেতে। কিন্তু তারাও পাচ্ছিল না গোলের দেখা। ২১ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের দৃষ্টিনন্দন এক ব্যাক হিল থেকে তৈরি হওয়া আক্রমণে ডি-বক্সের বাইরে বল পান বেনজেমা। কিন্তু ফরাসি তারকার শট লক্ষ্যের অনেক বাইরে দিয়ে যায়।
একটু পর দারুণ শট নিয়েও গোলের দেখা পাননি আসেনসিও। দ্রুত আরও কয়েকবার সেল্তার রক্ষণে হানা দেয় রিয়াল। সেই আক্রমণগুলোও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল। ৩২ মিনিটে সুবিধাজনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেয়েও গোল করতে পারনেনি বেনজেমা।
রিয়ালের বেশিরভাগ আক্রমণ তৈরি হচ্ছিল বাঁ প্রান্ত দিয়ে। যেখানে কামাভিঙ্গা ও ভিনিসিয়ুসের বোঝাপড়াও ছিল দারুণ । যদিও তাদের তৈরি করা আক্রমণগুলো কাছাকাছি গিয়ে নষ্ট হয়। অবশেষে রিয়ালের উদ্যাপনের সময় আসে ম্যাচের ৪২ মিনিটে। আক্রমণের সেই ধারাতেই অবশ্য গোল পেয়ে যায় রিয়াল। দানি সেবায়োসের দারুণ এক থ্রো-বল ধরে ভিনিসিয়ুস বাড়িয়ে দেন আসেনসিওসের উদ্দেশে। আর ছুটে এসে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এই স্প্যানিশ তারকা। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রিয়াল।
বিরতির পর ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রিয়ালের হয়ে ব্যবধান ২-০ করেন মিলিতাও। কর্নার থেকে আসেনসিও বল পাঠান ডি-বক্সে। ছুটে গিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন মিলিতাও। দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা থেকে সরে আসেনি রিয়াল। পরপর আরও কিছু আক্রমণ তৈরি করে তারা। যদিও গোল আসেনি।
ম্যাচের ফেরার চেষ্টা করে সেল্তাও। তারাও অবশ্য গোল পায়নি। ৬০ মিনিটে বিপদ তৈরি করেছিলেন ভিনি। যদিও তাতে গোল পায়নি ‘লস ব্লাঙ্কোস’ শিবির। এক মিনিট পর বেনজেমাকে ঠেকিয়ে দিয়ে দলকে তৃতীয় গোল খাওয়া থেকে বাঁচান সেল্তা গোলরক্ষক। ৬৭ মিনিটে পায়ের জাদু দেখান ভিনি। তবে শেষ পর্যন্ত পাননি প্রাপ্য গোলের দেখা।
এরপর ম্যাচের বাকি সময়েও দাপট দেখিয়েছে রিয়াল। ব্যবধান কমাতে চেয়েছে সেল্তাও। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ।
লা লিগায় শিরোপা ধরে রাখার লাগামটা এখন আর রিয়াল মাদ্রিদের হাতে নেই। ৮ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা নাটকীয়ভাবে পয়েন্ট হারালে এবং নিজেদের জয়ের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই শুধু কপাল ফিরতে পারে রিয়ালের। কাজটা যে কঠিন তা জানা আছে রিয়ালেরও।
তবে আপাতত সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধানটা ১১ থেকে ৮-এ নিয়ে এসেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। বার্সার চেয়ে রিয়াল অবশ্য এক ম্যাচ বেশি খেলেছে। আর আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারাতে পারলে ব্যবধানটা আবারও ১১ করতে পারবে বার্সা।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে চ্যাম্পিয়নস লিগে চেলসির বিপক্ষে জেতা ম্যাচের ৫ জনকেই বাইরে রেখে মাঠে নামে রিয়াল। দুই অভিজ্ঞ তারকা টনি ক্রুস ও লুকা মদরিচ এবং ছন্দে থাকা রদ্রিগোকে বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান আনচেলত্তি।
তবে এসব পরিবর্তন ম্যাচের ফলকে প্রভাবিত করতে পারেনি। দাপুটে খেলেই জয় পেয়েছে রিয়াল। রিয়ালের জয়ে দারুণ খেলেছেন মার্কো আসেনসিও। একটি গোল করেছেন এবং অন্যটি করিয়েছেন। অন্য গোলটি করেন এদের মিলিতাও। আর গোল না পেলেও ম্যাচে দারুণ খেলেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রও।
মাঠে নেমে শুরুতে আক্রমণে যাওয়ার পরিবর্তে বল পায়ে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করে রিয়াল। ৬ মিনিটের মাথায় লম্বা পাসে দারুণভাবে বল বাড়ান রিয়াল ডিফেন্ডার মিলিতাও। সেল্তা ডিফেন্সের সতর্কতায় যদিও গোল পাওয়া হয়নি রিয়ালের। ৯ মিনিটে দারুণভাবে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ভিনিসিয়ুস। তবে সেল্তা ডি-বক্সে গিয়ে আটকে যায় ভিনির সে প্রচেষ্টা।
শুরুতে চাপে থাকলেও পরে সামলে নিয়ে কয়েকবার রিয়াল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেয় সেল্তা। তবে অতিথিদের সে আক্রমণগুলো দারুণভাবে প্রতিহত করে স্বাগতিকেরা। রিয়ালও চেষ্টা করে সেল্তাকে পাল্টা চাপে রেখে এগিয়ে যেতে। কিন্তু তারাও পাচ্ছিল না গোলের দেখা। ২১ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের দৃষ্টিনন্দন এক ব্যাক হিল থেকে তৈরি হওয়া আক্রমণে ডি-বক্সের বাইরে বল পান বেনজেমা। কিন্তু ফরাসি তারকার শট লক্ষ্যের অনেক বাইরে দিয়ে যায়।
একটু পর দারুণ শট নিয়েও গোলের দেখা পাননি আসেনসিও। দ্রুত আরও কয়েকবার সেল্তার রক্ষণে হানা দেয় রিয়াল। সেই আক্রমণগুলোও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল। ৩২ মিনিটে সুবিধাজনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেয়েও গোল করতে পারনেনি বেনজেমা।
রিয়ালের বেশিরভাগ আক্রমণ তৈরি হচ্ছিল বাঁ প্রান্ত দিয়ে। যেখানে কামাভিঙ্গা ও ভিনিসিয়ুসের বোঝাপড়াও ছিল দারুণ । যদিও তাদের তৈরি করা আক্রমণগুলো কাছাকাছি গিয়ে নষ্ট হয়। অবশেষে রিয়ালের উদ্যাপনের সময় আসে ম্যাচের ৪২ মিনিটে। আক্রমণের সেই ধারাতেই অবশ্য গোল পেয়ে যায় রিয়াল। দানি সেবায়োসের দারুণ এক থ্রো-বল ধরে ভিনিসিয়ুস বাড়িয়ে দেন আসেনসিওসের উদ্দেশে। আর ছুটে এসে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এই স্প্যানিশ তারকা। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রিয়াল।
বিরতির পর ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রিয়ালের হয়ে ব্যবধান ২-০ করেন মিলিতাও। কর্নার থেকে আসেনসিও বল পাঠান ডি-বক্সে। ছুটে গিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন মিলিতাও। দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা থেকে সরে আসেনি রিয়াল। পরপর আরও কিছু আক্রমণ তৈরি করে তারা। যদিও গোল আসেনি।
ম্যাচের ফেরার চেষ্টা করে সেল্তাও। তারাও অবশ্য গোল পায়নি। ৬০ মিনিটে বিপদ তৈরি করেছিলেন ভিনি। যদিও তাতে গোল পায়নি ‘লস ব্লাঙ্কোস’ শিবির। এক মিনিট পর বেনজেমাকে ঠেকিয়ে দিয়ে দলকে তৃতীয় গোল খাওয়া থেকে বাঁচান সেল্তা গোলরক্ষক। ৬৭ মিনিটে পায়ের জাদু দেখান ভিনি। তবে শেষ পর্যন্ত পাননি প্রাপ্য গোলের দেখা।
এরপর ম্যাচের বাকি সময়েও দাপট দেখিয়েছে রিয়াল। ব্যবধান কমাতে চেয়েছে সেল্তাও। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ।
লা লিগায় শিরোপা ধরে রাখার লাগামটা এখন আর রিয়াল মাদ্রিদের হাতে নেই। ৮ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা নাটকীয়ভাবে পয়েন্ট হারালে এবং নিজেদের জয়ের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই শুধু কপাল ফিরতে পারে রিয়ালের। কাজটা যে কঠিন তা জানা আছে রিয়ালেরও।
তবে আপাতত সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধানটা ১১ থেকে ৮-এ নিয়ে এসেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। বার্সার চেয়ে রিয়াল অবশ্য এক ম্যাচ বেশি খেলেছে। আর আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারাতে পারলে ব্যবধানটা আবারও ১১ করতে পারবে বার্সা।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে চ্যাম্পিয়নস লিগে চেলসির বিপক্ষে জেতা ম্যাচের ৫ জনকেই বাইরে রেখে মাঠে নামে রিয়াল। দুই অভিজ্ঞ তারকা টনি ক্রুস ও লুকা মদরিচ এবং ছন্দে থাকা রদ্রিগোকে বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান আনচেলত্তি।
তবে এসব পরিবর্তন ম্যাচের ফলকে প্রভাবিত করতে পারেনি। দাপুটে খেলেই জয় পেয়েছে রিয়াল। রিয়ালের জয়ে দারুণ খেলেছেন মার্কো আসেনসিও। একটি গোল করেছেন এবং অন্যটি করিয়েছেন। অন্য গোলটি করেন এদের মিলিতাও। আর গোল না পেলেও ম্যাচে দারুণ খেলেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রও।
মাঠে নেমে শুরুতে আক্রমণে যাওয়ার পরিবর্তে বল পায়ে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করে রিয়াল। ৬ মিনিটের মাথায় লম্বা পাসে দারুণভাবে বল বাড়ান রিয়াল ডিফেন্ডার মিলিতাও। সেল্তা ডিফেন্সের সতর্কতায় যদিও গোল পাওয়া হয়নি রিয়ালের। ৯ মিনিটে দারুণভাবে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ভিনিসিয়ুস। তবে সেল্তা ডি-বক্সে গিয়ে আটকে যায় ভিনির সে প্রচেষ্টা।
শুরুতে চাপে থাকলেও পরে সামলে নিয়ে কয়েকবার রিয়াল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেয় সেল্তা। তবে অতিথিদের সে আক্রমণগুলো দারুণভাবে প্রতিহত করে স্বাগতিকেরা। রিয়ালও চেষ্টা করে সেল্তাকে পাল্টা চাপে রেখে এগিয়ে যেতে। কিন্তু তারাও পাচ্ছিল না গোলের দেখা। ২১ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের দৃষ্টিনন্দন এক ব্যাক হিল থেকে তৈরি হওয়া আক্রমণে ডি-বক্সের বাইরে বল পান বেনজেমা। কিন্তু ফরাসি তারকার শট লক্ষ্যের অনেক বাইরে দিয়ে যায়।
একটু পর দারুণ শট নিয়েও গোলের দেখা পাননি আসেনসিও। দ্রুত আরও কয়েকবার সেল্তার রক্ষণে হানা দেয় রিয়াল। সেই আক্রমণগুলোও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল। ৩২ মিনিটে সুবিধাজনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেয়েও গোল করতে পারনেনি বেনজেমা।
রিয়ালের বেশিরভাগ আক্রমণ তৈরি হচ্ছিল বাঁ প্রান্ত দিয়ে। যেখানে কামাভিঙ্গা ও ভিনিসিয়ুসের বোঝাপড়াও ছিল দারুণ । যদিও তাদের তৈরি করা আক্রমণগুলো কাছাকাছি গিয়ে নষ্ট হয়। অবশেষে রিয়ালের উদ্যাপনের সময় আসে ম্যাচের ৪২ মিনিটে। আক্রমণের সেই ধারাতেই অবশ্য গোল পেয়ে যায় রিয়াল। দানি সেবায়োসের দারুণ এক থ্রো-বল ধরে ভিনিসিয়ুস বাড়িয়ে দেন আসেনসিওসের উদ্দেশে। আর ছুটে এসে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এই স্প্যানিশ তারকা। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রিয়াল।
বিরতির পর ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রিয়ালের হয়ে ব্যবধান ২-০ করেন মিলিতাও। কর্নার থেকে আসেনসিও বল পাঠান ডি-বক্সে। ছুটে গিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন মিলিতাও। দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা থেকে সরে আসেনি রিয়াল। পরপর আরও কিছু আক্রমণ তৈরি করে তারা। যদিও গোল আসেনি।
ম্যাচের ফেরার চেষ্টা করে সেল্তাও। তারাও অবশ্য গোল পায়নি। ৬০ মিনিটে বিপদ তৈরি করেছিলেন ভিনি। যদিও তাতে গোল পায়নি ‘লস ব্লাঙ্কোস’ শিবির। এক মিনিট পর বেনজেমাকে ঠেকিয়ে দিয়ে দলকে তৃতীয় গোল খাওয়া থেকে বাঁচান সেল্তা গোলরক্ষক। ৬৭ মিনিটে পায়ের জাদু দেখান ভিনি। তবে শেষ পর্যন্ত পাননি প্রাপ্য গোলের দেখা।
এরপর ম্যাচের বাকি সময়েও দাপট দেখিয়েছে রিয়াল। ব্যবধান কমাতে চেয়েছে সেল্তাও। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ।
লা লিগায় শিরোপা ধরে রাখার লাগামটা এখন আর রিয়াল মাদ্রিদের হাতে নেই। ৮ পয়েন্টে এগিয়ে থাকা বার্সেলোনা নাটকীয়ভাবে পয়েন্ট হারালে এবং নিজেদের জয়ের কাজটা ঠিকঠাক করতে পারলেই শুধু কপাল ফিরতে পারে রিয়ালের। কাজটা যে কঠিন তা জানা আছে রিয়ালেরও।
তবে আপাতত সেল্তা ভিগোকে ২-০ গোলে হারিয়ে পয়েন্টের ব্যবধানটা ১১ থেকে ৮-এ নিয়ে এসেছে কার্লো আনচেলত্তির দল। বার্সার চেয়ে রিয়াল অবশ্য এক ম্যাচ বেশি খেলেছে। আর আজ রাতে আতলেতিকো মাদ্রিদকে হারাতে পারলে ব্যবধানটা আবারও ১১ করতে পারবে বার্সা।
সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে চ্যাম্পিয়নস লিগে চেলসির বিপক্ষে জেতা ম্যাচের ৫ জনকেই বাইরে রেখে মাঠে নামে রিয়াল। দুই অভিজ্ঞ তারকা টনি ক্রুস ও লুকা মদরিচ এবং ছন্দে থাকা রদ্রিগোকে বেঞ্চে রেখে এদিন একাদশ সাজান আনচেলত্তি।
তবে এসব পরিবর্তন ম্যাচের ফলকে প্রভাবিত করতে পারেনি। দাপুটে খেলেই জয় পেয়েছে রিয়াল। রিয়ালের জয়ে দারুণ খেলেছেন মার্কো আসেনসিও। একটি গোল করেছেন এবং অন্যটি করিয়েছেন। অন্য গোলটি করেন এদের মিলিতাও। আর গোল না পেলেও ম্যাচে দারুণ খেলেছেন ভিনিসিয়ুস জুনিয়রও।
মাঠে নেমে শুরুতে আক্রমণে যাওয়ার পরিবর্তে বল পায়ে রেখে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করে রিয়াল। ৬ মিনিটের মাথায় লম্বা পাসে দারুণভাবে বল বাড়ান রিয়াল ডিফেন্ডার মিলিতাও। সেল্তা ডিফেন্সের সতর্কতায় যদিও গোল পাওয়া হয়নি রিয়ালের। ৯ মিনিটে দারুণভাবে বল নিয়ে ঢুকে পড়েন ভিনিসিয়ুস। তবে সেল্তা ডি-বক্সে গিয়ে আটকে যায় ভিনির সে প্রচেষ্টা।
শুরুতে চাপে থাকলেও পরে সামলে নিয়ে কয়েকবার রিয়াল ডিফেন্সের পরীক্ষা নেয় সেল্তা। তবে অতিথিদের সে আক্রমণগুলো দারুণভাবে প্রতিহত করে স্বাগতিকেরা। রিয়ালও চেষ্টা করে সেল্তাকে পাল্টা চাপে রেখে এগিয়ে যেতে। কিন্তু তারাও পাচ্ছিল না গোলের দেখা। ২১ মিনিটে ভিনিসিয়ুসের দৃষ্টিনন্দন এক ব্যাক হিল থেকে তৈরি হওয়া আক্রমণে ডি-বক্সের বাইরে বল পান বেনজেমা। কিন্তু ফরাসি তারকার শট লক্ষ্যের অনেক বাইরে দিয়ে যায়।
একটু পর দারুণ শট নিয়েও গোলের দেখা পাননি আসেনসিও। দ্রুত আরও কয়েকবার সেল্তার রক্ষণে হানা দেয় রিয়াল। সেই আক্রমণগুলোও বারবার ব্যর্থ হচ্ছিল। ৩২ মিনিটে সুবিধাজনক জায়গায় ফ্রি-কিক পেয়েও গোল করতে পারনেনি বেনজেমা।
রিয়ালের বেশিরভাগ আক্রমণ তৈরি হচ্ছিল বাঁ প্রান্ত দিয়ে। যেখানে কামাভিঙ্গা ও ভিনিসিয়ুসের বোঝাপড়াও ছিল দারুণ । যদিও তাদের তৈরি করা আক্রমণগুলো কাছাকাছি গিয়ে নষ্ট হয়। অবশেষে রিয়ালের উদ্যাপনের সময় আসে ম্যাচের ৪২ মিনিটে। আক্রমণের সেই ধারাতেই অবশ্য গোল পেয়ে যায় রিয়াল। দানি সেবায়োসের দারুণ এক থ্রো-বল ধরে ভিনিসিয়ুস বাড়িয়ে দেন আসেনসিওসের উদ্দেশে। আর ছুটে এসে দারুণ ফিনিশিংয়ে গোল করে দলকে এগিয়ে দেন এই স্প্যানিশ তারকা। এগিয়ে থেকেই বিরতিতে যায় রিয়াল।
বিরতির পর ম্যাচের ৪৮ মিনিটে রিয়ালের হয়ে ব্যবধান ২-০ করেন মিলিতাও। কর্নার থেকে আসেনসিও বল পাঠান ডি-বক্সে। ছুটে গিয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন মিলিতাও। দুই গোলে এগিয়ে গিয়েও ব্যবধান বাড়ানোর প্রচেষ্টা থেকে সরে আসেনি রিয়াল। পরপর আরও কিছু আক্রমণ তৈরি করে তারা। যদিও গোল আসেনি।
ম্যাচের ফেরার চেষ্টা করে সেল্তাও। তারাও অবশ্য গোল পায়নি। ৬০ মিনিটে বিপদ তৈরি করেছিলেন ভিনি। যদিও তাতে গোল পায়নি ‘লস ব্লাঙ্কোস’ শিবির। এক মিনিট পর বেনজেমাকে ঠেকিয়ে দিয়ে দলকে তৃতীয় গোল খাওয়া থেকে বাঁচান সেল্তা গোলরক্ষক। ৬৭ মিনিটে পায়ের জাদু দেখান ভিনি। তবে শেষ পর্যন্ত পাননি প্রাপ্য গোলের দেখা।
এরপর ম্যাচের বাকি সময়েও দাপট দেখিয়েছে রিয়াল। ব্যবধান কমাতে চেয়েছে সেল্তাও। কিন্তু গোলের দেখা পায়নি কেউ।