পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার নিজেদের সক্ষমতার প্রতীক পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে মাওয়া থেকে জাজিরা—দুই প্রান্তেই আয়োজন করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠানের। এর মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ ছিল বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ‘স্মোক পাস ডিসপ্লে’।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এই অনুষ্ঠানকে রঙিন করতে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নানের নির্দেশে এক বর্ণিল ফ্লাইপাস্টের আয়োজন করা হয়। গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. মনিরুজ্জামান হাওলাদারের নেতৃত্বে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান, পরিবহন বিমান ও হেলিকপ্টারসহ ২৮টি উড়োজাহাজ এই ফ্লাইপাস্টে অংশ নেয়।
আইএসপিআর জানায়, বিমানবাহিনীর ফ্লাইপাস্টে মিগ-২৯ ও এফ-৭ সিরিজের যুদ্ধবিমান, সি-১৩০ জে ও এল-৪১০ পরিবহন বিমান এবং গ্রোব-১২০ টিপি প্রশিক্ষণ বিমান উড্ডয়নের পাশাপাশি বর্ণিল ধোঁয়া ছেড়ে অনুষ্ঠানস্থল অতিক্রম করে। এ সময় জাতীয় পতাকাকে সামনে রেখে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি, উদ্বোধনকৃত পদ্মা সেতু ও জয় বাংলা ব্যানার নিয়ে এগিয়ে যায় পাঁচটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার। এ ছাড়া একটি বেল-২১২ হেলিকপ্টার থেকে অনুষ্ঠানে আসা অতিথিদের জন্য লিফলেট বিতরণ করা হয়। সবশেষে সাতটি কে-৮ ডব্লিউ এবং একটি মিগ-২৯ বিমান দিয়ে এক মনোমুগ্ধকর অ্যারোবেটিক প্রদর্শনীর মাধ্যমে ফ্লাইপাস্ট শেষ হয়।
আজ দুপুরে মাওয়ায় স্থাপিত টোলপ্লাজায় টোল পরিশোধের পর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে সেখানে মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মাওয়া প্রান্ত থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশে যাত্রা করেন প্রধানমন্ত্রী। পথে পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ‘স্মোক পাস ডিসপ্লে’ উপভোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। পুতুলকে বিমানবাহিনীর ডিসপ্লে ক্যামেরাবন্দী করতে দেখা যায়।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার নিজেদের সক্ষমতার প্রতীক পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে মাওয়া থেকে জাজিরা—দুই প্রান্তেই আয়োজন করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠানের। এর মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ ছিল বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ‘স্মোক পাস ডিসপ্লে’।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এই অনুষ্ঠানকে রঙিন করতে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নানের নির্দেশে এক বর্ণিল ফ্লাইপাস্টের আয়োজন করা হয়। গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. মনিরুজ্জামান হাওলাদারের নেতৃত্বে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান, পরিবহন বিমান ও হেলিকপ্টারসহ ২৮টি উড়োজাহাজ এই ফ্লাইপাস্টে অংশ নেয়।
আইএসপিআর জানায়, বিমানবাহিনীর ফ্লাইপাস্টে মিগ-২৯ ও এফ-৭ সিরিজের যুদ্ধবিমান, সি-১৩০ জে ও এল-৪১০ পরিবহন বিমান এবং গ্রোব-১২০ টিপি প্রশিক্ষণ বিমান উড্ডয়নের পাশাপাশি বর্ণিল ধোঁয়া ছেড়ে অনুষ্ঠানস্থল অতিক্রম করে। এ সময় জাতীয় পতাকাকে সামনে রেখে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি, উদ্বোধনকৃত পদ্মা সেতু ও জয় বাংলা ব্যানার নিয়ে এগিয়ে যায় পাঁচটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার। এ ছাড়া একটি বেল-২১২ হেলিকপ্টার থেকে অনুষ্ঠানে আসা অতিথিদের জন্য লিফলেট বিতরণ করা হয়। সবশেষে সাতটি কে-৮ ডব্লিউ এবং একটি মিগ-২৯ বিমান দিয়ে এক মনোমুগ্ধকর অ্যারোবেটিক প্রদর্শনীর মাধ্যমে ফ্লাইপাস্ট শেষ হয়।
আজ দুপুরে মাওয়ায় স্থাপিত টোলপ্লাজায় টোল পরিশোধের পর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে সেখানে মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মাওয়া প্রান্ত থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশে যাত্রা করেন প্রধানমন্ত্রী। পথে পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ‘স্মোক পাস ডিসপ্লে’ উপভোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। পুতুলকে বিমানবাহিনীর ডিসপ্লে ক্যামেরাবন্দী করতে দেখা যায়।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার নিজেদের সক্ষমতার প্রতীক পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে মাওয়া থেকে জাজিরা—দুই প্রান্তেই আয়োজন করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠানের। এর মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ ছিল বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ‘স্মোক পাস ডিসপ্লে’।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এই অনুষ্ঠানকে রঙিন করতে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নানের নির্দেশে এক বর্ণিল ফ্লাইপাস্টের আয়োজন করা হয়। গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. মনিরুজ্জামান হাওলাদারের নেতৃত্বে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান, পরিবহন বিমান ও হেলিকপ্টারসহ ২৮টি উড়োজাহাজ এই ফ্লাইপাস্টে অংশ নেয়।
আইএসপিআর জানায়, বিমানবাহিনীর ফ্লাইপাস্টে মিগ-২৯ ও এফ-৭ সিরিজের যুদ্ধবিমান, সি-১৩০ জে ও এল-৪১০ পরিবহন বিমান এবং গ্রোব-১২০ টিপি প্রশিক্ষণ বিমান উড্ডয়নের পাশাপাশি বর্ণিল ধোঁয়া ছেড়ে অনুষ্ঠানস্থল অতিক্রম করে। এ সময় জাতীয় পতাকাকে সামনে রেখে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি, উদ্বোধনকৃত পদ্মা সেতু ও জয় বাংলা ব্যানার নিয়ে এগিয়ে যায় পাঁচটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার। এ ছাড়া একটি বেল-২১২ হেলিকপ্টার থেকে অনুষ্ঠানে আসা অতিথিদের জন্য লিফলেট বিতরণ করা হয়। সবশেষে সাতটি কে-৮ ডব্লিউ এবং একটি মিগ-২৯ বিমান দিয়ে এক মনোমুগ্ধকর অ্যারোবেটিক প্রদর্শনীর মাধ্যমে ফ্লাইপাস্ট শেষ হয়।
আজ দুপুরে মাওয়ায় স্থাপিত টোলপ্লাজায় টোল পরিশোধের পর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে সেখানে মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মাওয়া প্রান্ত থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশে যাত্রা করেন প্রধানমন্ত্রী। পথে পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ‘স্মোক পাস ডিসপ্লে’ উপভোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। পুতুলকে বিমানবাহিনীর ডিসপ্লে ক্যামেরাবন্দী করতে দেখা যায়।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধন হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ শনিবার নিজেদের সক্ষমতার প্রতীক পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে মাওয়া থেকে জাজিরা—দুই প্রান্তেই আয়োজন করা হয় বিশেষ অনুষ্ঠানের। এর মধ্যে অন্যতম আকর্ষণ ছিল বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ‘স্মোক পাস ডিসপ্লে’।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের এই অনুষ্ঠানকে রঙিন করতে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল শেখ আবদুল হান্নানের নির্দেশে এক বর্ণিল ফ্লাইপাস্টের আয়োজন করা হয়। গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. মনিরুজ্জামান হাওলাদারের নেতৃত্বে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান, পরিবহন বিমান ও হেলিকপ্টারসহ ২৮টি উড়োজাহাজ এই ফ্লাইপাস্টে অংশ নেয়।
আইএসপিআর জানায়, বিমানবাহিনীর ফ্লাইপাস্টে মিগ-২৯ ও এফ-৭ সিরিজের যুদ্ধবিমান, সি-১৩০ জে ও এল-৪১০ পরিবহন বিমান এবং গ্রোব-১২০ টিপি প্রশিক্ষণ বিমান উড্ডয়নের পাশাপাশি বর্ণিল ধোঁয়া ছেড়ে অনুষ্ঠানস্থল অতিক্রম করে। এ সময় জাতীয় পতাকাকে সামনে রেখে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতিকৃতি, উদ্বোধনকৃত পদ্মা সেতু ও জয় বাংলা ব্যানার নিয়ে এগিয়ে যায় পাঁচটি এমআই-১৭ হেলিকপ্টার। এ ছাড়া একটি বেল-২১২ হেলিকপ্টার থেকে অনুষ্ঠানে আসা অতিথিদের জন্য লিফলেট বিতরণ করা হয়। সবশেষে সাতটি কে-৮ ডব্লিউ এবং একটি মিগ-২৯ বিমান দিয়ে এক মনোমুগ্ধকর অ্যারোবেটিক প্রদর্শনীর মাধ্যমে ফ্লাইপাস্ট শেষ হয়।
আজ দুপুরে মাওয়ায় স্থাপিত টোলপ্লাজায় টোল পরিশোধের পর উদ্বোধনী ফলক ও ম্যুরাল-১ উন্মোচনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে সেখানে মোনাজাতে অংশ নেন তিনি। এরপর বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মাওয়া প্রান্ত থেকে শরীয়তপুরের জাজিরা প্রান্তের উদ্দেশে যাত্রা করেন প্রধানমন্ত্রী। পথে পদ্মা সেতুতে দাঁড়িয়ে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর ‘স্মোক পাস ডিসপ্লে’ উপভোগ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল। পুতুলকে বিমানবাহিনীর ডিসপ্লে ক্যামেরাবন্দী করতে দেখা যায়।