খুলনার পাইকগাছা থানা বিএনপি সভাপতি ডাঃ আব্দুল মজিদ ও জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পির নাম ভাঙ্গিয়ে লতা ইউনিয়ন কমিটির সাধারন সম্পাদক আবু মুছা হিন্দুদের উপর অত্যাচার, মারপিট, লুটপাট, চাঁদাবাজি ও অগ্নিসংযোগের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে।
শনিবার দুপুরে পাইকগাছা প্রেসক্লাবে লিখিত সংবাদ সম্মেলন করেন লতা ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি সাবেক ছাত্র ও যুবদল নেতা ইব্রাহীম গাজী। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ৫ আগষ্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলে লতা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুছার নের্তৃত্বে তার আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে শামুক পোতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিপ্লব সরকার, মদন মোহন মন্ডলের বাড়িতে হামলা, লুটপাট ভাংচুর করে চাঁদা আদায় করে। তখন আবু মুছা থানা সভাপতিকে মোবাইলে কথা বলিয়ে দেয়। এ সময় তিনি বলেন মুছা যা বলে তাই করো। এ ছাড়াও আবু মুছা লতা ইউনিয়নের শামুক পোতা বাজারের হিরম্ময় মন্ডল, প্রশান্ত মন্ডল, সমিরণ মন্ডল এবং একই ইউনিয়নের কাঁঠামারি বাজারে সমারেশ ঘোষ, আনন্দ মোহন মন্ডলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। এ ছাড়া অনেক হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে মামলায় আসামি করার ভয় ভীতি দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় করা হয়েছে বলে জানান।
অনেকে চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় থানা সভাপতি ও জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিবের নিকট মোবাইল ধরিয়ে দেয়। এ সময় তারা বলেন মুছা যা বলে তাই শুনেন। বর্তমানে তারা বহিরাগত লীজ মালিকদের নিকট থেকে চাঁদা আদায় অব্যাহত রেখেছে। তিনি আরো বলেন, আমি একজন বিএনপির কর্মী হয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে গেলে মুছা বাহিনীর অত্যাচারের স্বীকার হয়েছি। মুছা বাহিনীর অত্যাচার থেকে এলাকাবাসিকে রেহাই পেতে প্রশাসনসহ বিএনপির উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ ইব্রাহীম গাজী।
অভিযোগ প্রসঙ্গে থানা বিএনপির সভাপতি ডাঃ আব্দুল মজিদ বলেন, আমি এসব বিষয়ে কিছু জানিনা। সবই কাল্পনিক, মিথ্যা বানোয়াট কাহিনি। যদি কেহ আমার নাম ভাঙ্গিয়ে কিছু করে থাকে তাহলে সে দায় দায়িত্ব তাকেই বহন করতে হবে। এছাড়া ইব্রাহীম গাজী আমার সর্ম্পকে যে সমস্ত মিথ্যা বানোয়াট কাল্পনিক অভিযোগ এনেছে সেগুলো তাকে প্রমাণ করতে হবে। আর প্রমাণ করতে না পারলে ইব্রাহীমের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানিয়েছেন থানা বিএনপির সভাপতি ডাঃ আব্দুল মজিদ।
খুলনার পাইকগাছা থানা বিএনপি সভাপতি ডাঃ আব্দুল মজিদ ও জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পির নাম ভাঙ্গিয়ে লতা ইউনিয়ন কমিটির সাধারন সম্পাদক আবু মুছা হিন্দুদের উপর অত্যাচার, মারপিট, লুটপাট, চাঁদাবাজি ও অগ্নিসংযোগের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন হয়েছে।
শনিবার দুপুরে পাইকগাছা প্রেসক্লাবে লিখিত সংবাদ সম্মেলন করেন লতা ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ সভাপতি সাবেক ছাত্র ও যুবদল নেতা ইব্রাহীম গাজী। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ৫ আগষ্ট ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলে লতা ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মুছার নের্তৃত্বে তার আত্মীয় স্বজনদের নিয়ে শামুক পোতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক বিপ্লব সরকার, মদন মোহন মন্ডলের বাড়িতে হামলা, লুটপাট ভাংচুর করে চাঁদা আদায় করে। তখন আবু মুছা থানা সভাপতিকে মোবাইলে কথা বলিয়ে দেয়। এ সময় তিনি বলেন মুছা যা বলে তাই করো। এ ছাড়াও আবু মুছা লতা ইউনিয়নের শামুক পোতা বাজারের হিরম্ময় মন্ডল, প্রশান্ত মন্ডল, সমিরণ মন্ডল এবং একই ইউনিয়নের কাঁঠামারি বাজারে সমারেশ ঘোষ, আনন্দ মোহন মন্ডলের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ করে। এ ছাড়া অনেক হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে মামলায় আসামি করার ভয় ভীতি দেখিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা চাঁদা আদায় করা হয়েছে বলে জানান।
অনেকে চাঁদা দিতে অস্বীকার করায় থানা সভাপতি ও জেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিবের নিকট মোবাইল ধরিয়ে দেয়। এ সময় তারা বলেন মুছা যা বলে তাই শুনেন। বর্তমানে তারা বহিরাগত লীজ মালিকদের নিকট থেকে চাঁদা আদায় অব্যাহত রেখেছে। তিনি আরো বলেন, আমি একজন বিএনপির কর্মী হয়ে তাদের পাশে দাঁড়াতে গেলে মুছা বাহিনীর অত্যাচারের স্বীকার হয়েছি। মুছা বাহিনীর অত্যাচার থেকে এলাকাবাসিকে রেহাই পেতে প্রশাসনসহ বিএনপির উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি মোঃ ইব্রাহীম গাজী।
অভিযোগ প্রসঙ্গে থানা বিএনপির সভাপতি ডাঃ আব্দুল মজিদ বলেন, আমি এসব বিষয়ে কিছু জানিনা। সবই কাল্পনিক, মিথ্যা বানোয়াট কাহিনি। যদি কেহ আমার নাম ভাঙ্গিয়ে কিছু করে থাকে তাহলে সে দায় দায়িত্ব তাকেই বহন করতে হবে। এছাড়া ইব্রাহীম গাজী আমার সর্ম্পকে যে সমস্ত মিথ্যা বানোয়াট কাল্পনিক অভিযোগ এনেছে সেগুলো তাকে প্রমাণ করতে হবে। আর প্রমাণ করতে না পারলে ইব্রাহীমের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ও আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে বলে জানিয়েছেন থানা বিএনপির সভাপতি ডাঃ আব্দুল মজিদ।