বাংলাদেশে জুলাই-আগষ্ট অভ্যুত্থানে কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে জামাতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির ও নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত সদস্যরা দেশব্যাপী তান্ডব চালিয়ে চার শতাধিক থানা লুট, অস্ত্র ছিন্তাই ও তিন হাজারেরও অধিক পুলিশ সদস্যকে হত্যা, সংবিধান লংঘন করে জাতির জনকের ছবি অপসারন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ সহ জাতীয় দিবস গুলো বাতিল ও দেশ ব্যাপী মব জাষ্ট্রিজের প্রতিবাদে ২১ নভেম্বর ২০২৪ বুধবার লন্ডন সময় সকাল ১১টায় ব্রিটিশ পার্লামেন্ট হাউজ অব কমন্সের সামনে প্রতিবাদ র্যালী করেছে ‘‘গৌরবের একাত্তর ‘’ নামের একটি সামাজিক সংগঠন।
প্রতিবাদ র্যালীতে বক্তারা বলেন এই কোঠাবিরোধী আন্দোলনের পেছনে লুকানো ছিল স্বাধীনতা বিরোধী জামাতে ইসলাম ও নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরিরের সুদুর প্রসারী পরিকল্পনা। আর এই পরিকল্পনার নেপথ্যে নায়ক হলেন বাংলাদেশের অন্তরবর্তি কালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস । ক্রমান্বয়ে তা পরিস্কার হতে শুরু করেছে।
৫ই আগষ্ট আন্দোলনের মুখে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিলে। আন্দোলনে কারীদের সহায়তায় রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসেন ড. মোহাম্মদ ইউনুস। এর পর থেকে এই ইউনুস হিযবুত তাহরির নেতাদের পরামর্শে দেশের ব্যাসাসী-সাংবাদিক বুদ্ধিজীহবী, রাজনীতিবিদদের উপর দেয়া হাজার হাজার মিথ্যা মামলা। এসব মিথা মামলায় তাদের নেতাদের গ্রেফতার করে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করানো হচ্ছে।
অন্যদিকে সংবিধান লঙ্ঘন করে বঙ্গভবন থেকে জাতির জনকের ছবি অপসারন, ঐতিহাসিক ৭ইমার্চ, ১৫ই আগষ্ট, ৪টা নভেম্বর সহ ৮টি রাষ্ট্রীয় বিদস বাতিল করা হচ্ছে। সরকাররী চাকুরী থেকে ইচ্ছে মাফিক ছাটাই করা হচ্ছে। বিচার বিভাগ সহ দেশের প্রতিটি সেক্টরে জামাতের লোকদের চুক্তি ভিক্তিক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। এমনকি উপদেষ্টা পরিষদে স্থান দেয়া হচ্ছে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের। এমনই একজনকে ড. ইউনুস আমেরিকায় একটি অনুষ্টানে আন্দোলনের মাষ্টার মাইন্ড হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। এই মাষ্টার মাইন্ড হলো নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরির সদস্য মাহফুজ আলম।
৫ই আগস্টের পর থেকে দেশব্যাপী হিন্দু, বৌদ্ধ , খৃষ্টান সহ মাইনরিটি সম্প্রদায়ের উপর চলছে অত্যাচার নির্যাতন। তাদের অত্যাচরের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না আহমদিয়া সম্প্রদায় সহ সুফী সাধুরাও। মব জাষ্ট্রিজের নামে দেশে বিভিন্ন স্থানে অন্যায় অত্যাচার এখন চরমে। কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছেনা। দেশকে একটি তালেবানী রাষ্ট্রে পরিনত করতে চাইছে উপদেষ্টারা।
গৌরবের একাত্তরের পক্ষ থেকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন প্রতিবাদকারীরা। সংগঠনের সভাপতি ভিপি আব্দুর রাজাজাক ভূইয়ার সভাপতিত্বে ও সালাহ উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্টিত প্রতিবাদ র্যালীতে আরো বক্তব্য রাখেন সুলতান মাহমুদ শরীফ, সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক, মারুফ চৌধুরী, জহিরুল ইসলাম, ব্যারিস্টার সৈয়দ আলী (জিরু) ,আবদুল আহাদ চৌধুরী, মারুফ চৌধুরী , কামরুজ্জামান দুলাল, কবিরুল ইসলাম কামাল, রোশন আলী মাষ্টার, আব্দুল মন্নান ফকরুল, জাকির হোসেন মাসুদ, শামসুল হক কামাল, মিজনুল বারী, মোহাম্ম নাসিম, ফিতাতুল নূর, রুহিনা বেগম, রীনা কবির ও নাজমা সুলতানা নার্গিস প্রমুখ ।
বাংলাদেশে জুলাই-আগষ্ট অভ্যুত্থানে কোটাবিরোধী আন্দোলনের নামে জামাতে ইসলামীর ছাত্র সংগঠন ইসলামী ছাত্র শিবির ও নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত সদস্যরা দেশব্যাপী তান্ডব চালিয়ে চার শতাধিক থানা লুট, অস্ত্র ছিন্তাই ও তিন হাজারেরও অধিক পুলিশ সদস্যকে হত্যা, সংবিধান লংঘন করে জাতির জনকের ছবি অপসারন, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ সহ জাতীয় দিবস গুলো বাতিল ও দেশ ব্যাপী মব জাষ্ট্রিজের প্রতিবাদে ২১ নভেম্বর ২০২৪ বুধবার লন্ডন সময় সকাল ১১টায় ব্রিটিশ পার্লামেন্ট হাউজ অব কমন্সের সামনে প্রতিবাদ র্যালী করেছে ‘‘গৌরবের একাত্তর ‘’ নামের একটি সামাজিক সংগঠন।
প্রতিবাদ র্যালীতে বক্তারা বলেন এই কোঠাবিরোধী আন্দোলনের পেছনে লুকানো ছিল স্বাধীনতা বিরোধী জামাতে ইসলাম ও নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরিরের সুদুর প্রসারী পরিকল্পনা। আর এই পরিকল্পনার নেপথ্যে নায়ক হলেন বাংলাদেশের অন্তরবর্তি কালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মোহাম্মদ ইউনুস । ক্রমান্বয়ে তা পরিস্কার হতে শুরু করেছে।
৫ই আগষ্ট আন্দোলনের মুখে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশছেড়ে ভারতে আশ্রয় নিলে। আন্দোলনে কারীদের সহায়তায় রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসেন ড. মোহাম্মদ ইউনুস। এর পর থেকে এই ইউনুস হিযবুত তাহরির নেতাদের পরামর্শে দেশের ব্যাসাসী-সাংবাদিক বুদ্ধিজীহবী, রাজনীতিবিদদের উপর দেয়া হাজার হাজার মিথ্যা মামলা। এসব মিথা মামলায় তাদের নেতাদের গ্রেফতার করে মানবতা বিরোধী অপরাধের অভিযোগ এনে বিচারের কাঠগড়ায় দাড় করানো হচ্ছে।
অন্যদিকে সংবিধান লঙ্ঘন করে বঙ্গভবন থেকে জাতির জনকের ছবি অপসারন, ঐতিহাসিক ৭ইমার্চ, ১৫ই আগষ্ট, ৪টা নভেম্বর সহ ৮টি রাষ্ট্রীয় বিদস বাতিল করা হচ্ছে। সরকাররী চাকুরী থেকে ইচ্ছে মাফিক ছাটাই করা হচ্ছে। বিচার বিভাগ সহ দেশের প্রতিটি সেক্টরে জামাতের লোকদের চুক্তি ভিক্তিক নিয়োগ দেয়া হচ্ছে। এমনকি উপদেষ্টা পরিষদে স্থান দেয়া হচ্ছে নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনের সদস্যদের। এমনই একজনকে ড. ইউনুস আমেরিকায় একটি অনুষ্টানে আন্দোলনের মাষ্টার মাইন্ড হিসেবে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন। এই মাষ্টার মাইন্ড হলো নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন হিযবুত তাহরির সদস্য মাহফুজ আলম।
৫ই আগস্টের পর থেকে দেশব্যাপী হিন্দু, বৌদ্ধ , খৃষ্টান সহ মাইনরিটি সম্প্রদায়ের উপর চলছে অত্যাচার নির্যাতন। তাদের অত্যাচরের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না আহমদিয়া সম্প্রদায় সহ সুফী সাধুরাও। মব জাষ্ট্রিজের নামে দেশে বিভিন্ন স্থানে অন্যায় অত্যাচার এখন চরমে। কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছেনা। দেশকে একটি তালেবানী রাষ্ট্রে পরিনত করতে চাইছে উপদেষ্টারা।
গৌরবের একাত্তরের পক্ষ থেকে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী সহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন প্রতিবাদকারীরা। সংগঠনের সভাপতি ভিপি আব্দুর রাজাজাক ভূইয়ার সভাপতিত্বে ও সালাহ উদ্দিনের পরিচালনায় অনুষ্টিত প্রতিবাদ র্যালীতে আরো বক্তব্য রাখেন সুলতান মাহমুদ শরীফ, সৈয়দ সাজিদুর রহমান ফারুক, মারুফ চৌধুরী, জহিরুল ইসলাম, ব্যারিস্টার সৈয়দ আলী (জিরু) ,আবদুল আহাদ চৌধুরী, মারুফ চৌধুরী , কামরুজ্জামান দুলাল, কবিরুল ইসলাম কামাল, রোশন আলী মাষ্টার, আব্দুল মন্নান ফকরুল, জাকির হোসেন মাসুদ, শামসুল হক কামাল, মিজনুল বারী, মোহাম্ম নাসিম, ফিতাতুল নূর, রুহিনা বেগম, রীনা কবির ও নাজমা সুলতানা নার্গিস প্রমুখ ।