পূর্ব লন্ডনের আপটন পার্ক এলাকার বাসিন্দা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ হিতৈষী শাহ মদরিছ আলী আর নেই (ইন্না….লি..ল্লাহি.. রাজিউন)।
১৬ নভেম্বর শনিবার লন্ডন সময় বিকেল তিন ঘটিকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিউহ্যাম হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। মৃত্যুকালে তিনি পাঁচ কন্যা এক পুত্র (শাহ মঈনুল হোসেন) সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। শাহ মদরিছ আলী ষাটের দশকে ব্রিটেনে আগমন করেন। জীবদ্দশায় তিনি ব্যাবসা বানিজ্যের পাশাপাশি দেশে বিদেশে একাধিক জনহিতকর কাজের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। মরহুমের গ্রামের বাড়ী বৃহত্তর সিলেটের নবীগঞ্জ উপজেলার ৩নং ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের ঐহিত্যবাহী মোকাম পাড়া গ্রামে। সিলেট শহরের কাজিটুলা এলাকার ’’শাহ প্যালেস’’ তার বাসা বাড়ী। তাঁকে লন্ডনেই গার্ডেন অফ পিস মুসলিম সেমেট্রিতে সমাহিত করা হবে বলে পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে। বাংলাদেশে অবস্থান-কালীন সময়ে শহরের বাড়ী শাহ প্যালেসেই তিনি থাকতেন।
মরহুমের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক প্রেসিডেণ্ট বিশিষ্ট সাংবাদিক গবেষক মতিয়ার চৌধুরী, সাংবাদিক শাহ মোস্তাফিজুর রহমান বেলাল, স্বদেশ বিদেশ সম্পাদক বাতিরুল হক সরকার, তার ব্যবসায়িক পাটনার ও বাল্যবন্ধু পূর্বলন্ডনের হ্যানবারি স্ট্রিটের ইস্টার্ন গ্রোসারিজ সুপার মার্কেটের সত্বাধিকারী শেখ আঙ্গুর মিয়া, ইনাতগঞ্জ-দীগলবাক গণদাবি পরিষদের নেতা সাংবাদিক গোলাম কিবরিয়া, মানবাধিকার কর্মি আনসার আহমেদ উল্লাহ পুমুখ । এক শোকবার্তায় তারা মরহুমের বিদহী আত্মার শান্তি কামানা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছন।
মরহুমের রুহের শান্তি কামনায় পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের দোয়া চেয়েছেন বাংলাদেশে অবস্থানরত তার শ্যালক লন্ডন বারা অব টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের সাবেক কাউন্সিলার ব্রিটেনে বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের নেতা ও বজ্রকণ্ঠ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সৈয়দ আখতারুজ্জামান মিজান।
পূর্ব লন্ডনের আপটন পার্ক এলাকার বাসিন্দা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ হিতৈষী শাহ মদরিছ আলী আর নেই (ইন্না….লি..ল্লাহি.. রাজিউন)।
১৬ নভেম্বর শনিবার লন্ডন সময় বিকেল তিন ঘটিকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিউহ্যাম হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। মৃত্যুকালে তিনি পাঁচ কন্যা এক পুত্র (শাহ মঈনুল হোসেন) সহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। শাহ মদরিছ আলী ষাটের দশকে ব্রিটেনে আগমন করেন। জীবদ্দশায় তিনি ব্যাবসা বানিজ্যের পাশাপাশি দেশে বিদেশে একাধিক জনহিতকর কাজের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। মরহুমের গ্রামের বাড়ী বৃহত্তর সিলেটের নবীগঞ্জ উপজেলার ৩নং ইনাতগঞ্জ ইউনিয়নের ঐহিত্যবাহী মোকাম পাড়া গ্রামে। সিলেট শহরের কাজিটুলা এলাকার ’’শাহ প্যালেস’’ তার বাসা বাড়ী। তাঁকে লন্ডনেই গার্ডেন অফ পিস মুসলিম সেমেট্রিতে সমাহিত করা হবে বলে পারিবারিক সূত্র জানিয়েছে। বাংলাদেশে অবস্থান-কালীন সময়ে শহরের বাড়ী শাহ প্যালেসেই তিনি থাকতেন।
মরহুমের মৃত্যুতে গভীর ভাবে শোক প্রকাশ করেছেন ইউকে বাংলা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক প্রেসিডেণ্ট বিশিষ্ট সাংবাদিক গবেষক মতিয়ার চৌধুরী, সাংবাদিক শাহ মোস্তাফিজুর রহমান বেলাল, স্বদেশ বিদেশ সম্পাদক বাতিরুল হক সরকার, তার ব্যবসায়িক পাটনার ও বাল্যবন্ধু পূর্বলন্ডনের হ্যানবারি স্ট্রিটের ইস্টার্ন গ্রোসারিজ সুপার মার্কেটের সত্বাধিকারী শেখ আঙ্গুর মিয়া, ইনাতগঞ্জ-দীগলবাক গণদাবি পরিষদের নেতা সাংবাদিক গোলাম কিবরিয়া, মানবাধিকার কর্মি আনসার আহমেদ উল্লাহ পুমুখ । এক শোকবার্তায় তারা মরহুমের বিদহী আত্মার শান্তি কামানা ও শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছন।
মরহুমের রুহের শান্তি কামনায় পরিবারের পক্ষ থেকে সকলের দোয়া চেয়েছেন বাংলাদেশে অবস্থানরত তার শ্যালক লন্ডন বারা অব টাওয়ার হ্যামলেটস কাউন্সিলের সাবেক কাউন্সিলার ব্রিটেনে বর্ণবাদ বিরোধী আন্দোলনের নেতা ও বজ্রকণ্ঠ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও সৈয়দ আখতারুজ্জামান মিজান।