তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেটা ভারত জিতেছিল ৮ উইকেটে। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতকে ৮ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনে দক্ষিণ আফ্রিকা। আজ বোল্যান্ড পার্কে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেটি তাই হয়ে গিয়েছিল ‘ফাইনাল’। সেই ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতেছে ভারত।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে সঞ্জু স্যামসনের শতক আর তিলক বর্মার অর্ধশতকে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৯৬ রান তোলে ভারত। জয়ের জন্য ২৯৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৪৫.৫ ওভারে ২১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল প্রোটিয়ারা। ৮.১ ওভারে তুলে ফেলেছিল ৫৯ রান। কিন্তু অর্শদ্বীপ সিং রিজা হেনড্রিকস ও অক্ষর প্যাটেল র্যাসি ফন ডার ডুসেনকে তুলে নেওয়ার পরও ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের এগিয়ে নিচ্ছিলেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান টনি ডি জর্জি ও অধিনায়ক এইডেন মার্করাম। তৃতীয় উইকেটে ৬৫ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
কিন্তু ২ চার ও ১ ছয়ে ৪১ বলে ৩৬ রান করে ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে আউট হয়ে ফেরেন মার্করাম। এরপর আর বড় কোনো জুটি হয়নি। একটা সময় মনে হচ্ছিল ডি জর্জি আরেকটি শতক পেতে চলেছেন। কিন্তু এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে তাঁকে থামান অর্শদ্বীপ। আউট হওয়ার আগে ৮৭ বলে ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে ৮১ রান করেছেন ডি জর্জি। ভারতের পক্ষে ৩০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন অর্শদ্বীপ।
এর আগে ভারত ভালো শুরু না পেলেও তিন শ রানের কাছাকাছি স্কোর করতে পারে স্যামসনের ১১৪ বলে ৬ চার ও ৩ ছয়ে করা ১০৮ রানের ইনিংসের সুবাদে। ভারতের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেছেন তিলক—৫ চার ও ১ ছয়ে ৭৭ বলে ৫২। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন বেউরান হেনড্রিকস। ৯ ওভার বোলিং করে অবশ্য ৬৩ রান দিয়েছেন তিনি।
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেটা ভারত জিতেছিল ৮ উইকেটে। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতকে ৮ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনে দক্ষিণ আফ্রিকা। আজ বোল্যান্ড পার্কে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেটি তাই হয়ে গিয়েছিল ‘ফাইনাল’। সেই ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতেছে ভারত।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে সঞ্জু স্যামসনের শতক আর তিলক বর্মার অর্ধশতকে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৯৬ রান তোলে ভারত। জয়ের জন্য ২৯৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৪৫.৫ ওভারে ২১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল প্রোটিয়ারা। ৮.১ ওভারে তুলে ফেলেছিল ৫৯ রান। কিন্তু অর্শদ্বীপ সিং রিজা হেনড্রিকস ও অক্ষর প্যাটেল র্যাসি ফন ডার ডুসেনকে তুলে নেওয়ার পরও ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের এগিয়ে নিচ্ছিলেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান টনি ডি জর্জি ও অধিনায়ক এইডেন মার্করাম। তৃতীয় উইকেটে ৬৫ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
কিন্তু ২ চার ও ১ ছয়ে ৪১ বলে ৩৬ রান করে ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে আউট হয়ে ফেরেন মার্করাম। এরপর আর বড় কোনো জুটি হয়নি। একটা সময় মনে হচ্ছিল ডি জর্জি আরেকটি শতক পেতে চলেছেন। কিন্তু এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে তাঁকে থামান অর্শদ্বীপ। আউট হওয়ার আগে ৮৭ বলে ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে ৮১ রান করেছেন ডি জর্জি। ভারতের পক্ষে ৩০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন অর্শদ্বীপ।
এর আগে ভারত ভালো শুরু না পেলেও তিন শ রানের কাছাকাছি স্কোর করতে পারে স্যামসনের ১১৪ বলে ৬ চার ও ৩ ছয়ে করা ১০৮ রানের ইনিংসের সুবাদে। ভারতের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেছেন তিলক—৫ চার ও ১ ছয়ে ৭৭ বলে ৫২। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন বেউরান হেনড্রিকস। ৯ ওভার বোলিং করে অবশ্য ৬৩ রান দিয়েছেন তিনি।
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেটা ভারত জিতেছিল ৮ উইকেটে। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতকে ৮ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনে দক্ষিণ আফ্রিকা। আজ বোল্যান্ড পার্কে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেটি তাই হয়ে গিয়েছিল ‘ফাইনাল’। সেই ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতেছে ভারত।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে সঞ্জু স্যামসনের শতক আর তিলক বর্মার অর্ধশতকে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৯৬ রান তোলে ভারত। জয়ের জন্য ২৯৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৪৫.৫ ওভারে ২১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল প্রোটিয়ারা। ৮.১ ওভারে তুলে ফেলেছিল ৫৯ রান। কিন্তু অর্শদ্বীপ সিং রিজা হেনড্রিকস ও অক্ষর প্যাটেল র্যাসি ফন ডার ডুসেনকে তুলে নেওয়ার পরও ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের এগিয়ে নিচ্ছিলেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান টনি ডি জর্জি ও অধিনায়ক এইডেন মার্করাম। তৃতীয় উইকেটে ৬৫ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
কিন্তু ২ চার ও ১ ছয়ে ৪১ বলে ৩৬ রান করে ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে আউট হয়ে ফেরেন মার্করাম। এরপর আর বড় কোনো জুটি হয়নি। একটা সময় মনে হচ্ছিল ডি জর্জি আরেকটি শতক পেতে চলেছেন। কিন্তু এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে তাঁকে থামান অর্শদ্বীপ। আউট হওয়ার আগে ৮৭ বলে ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে ৮১ রান করেছেন ডি জর্জি। ভারতের পক্ষে ৩০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন অর্শদ্বীপ।
এর আগে ভারত ভালো শুরু না পেলেও তিন শ রানের কাছাকাছি স্কোর করতে পারে স্যামসনের ১১৪ বলে ৬ চার ও ৩ ছয়ে করা ১০৮ রানের ইনিংসের সুবাদে। ভারতের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেছেন তিলক—৫ চার ও ১ ছয়ে ৭৭ বলে ৫২। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন বেউরান হেনড্রিকস। ৯ ওভার বোলিং করে অবশ্য ৬৩ রান দিয়েছেন তিনি।
তিন ম্যাচ সিরিজের প্রথম ওয়ানডেটা ভারত জিতেছিল ৮ উইকেটে। দ্বিতীয় ম্যাচে ভারতকে ৮ উইকেটে হারিয়ে সিরিজে সমতা আনে দক্ষিণ আফ্রিকা। আজ বোল্যান্ড পার্কে সিরিজের তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেটি তাই হয়ে গিয়েছিল ‘ফাইনাল’। সেই ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭৮ রানে হারিয়ে সিরিজ জিতেছে ভারত।
সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে সঞ্জু স্যামসনের শতক আর তিলক বর্মার অর্ধশতকে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ২৯৬ রান তোলে ভারত। জয়ের জন্য ২৯৭ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে ৪৫.৫ ওভারে ২১৮ রানে অলআউট হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
রান তাড়া করতে নেমে শুরুটা ভালোই করেছিল প্রোটিয়ারা। ৮.১ ওভারে তুলে ফেলেছিল ৫৯ রান। কিন্তু অর্শদ্বীপ সিং রিজা হেনড্রিকস ও অক্ষর প্যাটেল র্যাসি ফন ডার ডুসেনকে তুলে নেওয়ার পরও ভালোভাবেই এগিয়ে যাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। প্রোটিয়াদের এগিয়ে নিচ্ছিলেন আগের ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান টনি ডি জর্জি ও অধিনায়ক এইডেন মার্করাম। তৃতীয় উইকেটে ৬৫ রানের জুটি গড়েন তাঁরা।
কিন্তু ২ চার ও ১ ছয়ে ৪১ বলে ৩৬ রান করে ওয়াশিংটন সুন্দরের বলে আউট হয়ে ফেরেন মার্করাম। এরপর আর বড় কোনো জুটি হয়নি। একটা সময় মনে হচ্ছিল ডি জর্জি আরেকটি শতক পেতে চলেছেন। কিন্তু এলবিডব্লুর ফাঁদে ফেলে তাঁকে থামান অর্শদ্বীপ। আউট হওয়ার আগে ৮৭ বলে ৬টি চার ও ৩টি ছয়ে ৮১ রান করেছেন ডি জর্জি। ভারতের পক্ষে ৩০ রান দিয়ে সর্বোচ্চ ৪ উইকেট নেন অর্শদ্বীপ।
এর আগে ভারত ভালো শুরু না পেলেও তিন শ রানের কাছাকাছি স্কোর করতে পারে স্যামসনের ১১৪ বলে ৬ চার ও ৩ ছয়ে করা ১০৮ রানের ইনিংসের সুবাদে। ভারতের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ রান করেছেন তিলক—৫ চার ও ১ ছয়ে ৭৭ বলে ৫২। দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নিয়েছেন বেউরান হেনড্রিকস। ৯ ওভার বোলিং করে অবশ্য ৬৩ রান দিয়েছেন তিনি।