ভিতর রকিকে বলা হচ্ছে ব্রাজিলের নতুন দিনের তারকা। অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসের এই তরুণ ফুটবলারকে দলে নিতে যাচ্ছে বার্সেলোনা। একেবারেই আনকোরা এই ফুটবলারকে বার্সেলোনা সই করাতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। কাতালান ক্লাবটি ব্রাজিলের এই তরুণকে নিয়ে এতটাই উচ্ছ্বসিত যে তাঁকে দলে নিতে ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে ছেড়ে দিচ্ছে।
রকির সঙ্গে চুক্তিমূল্য হিসেবে বার্সেলোনা ৩ কোটি ইউরো দিতে যাচ্ছে। এর বাইরে আরও কিছু অর্থ যোগ হয়ে এটি ৩ কোটি ১০ লাখ ইউরো হতে পারে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত রকির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা। বেতন হিসেবে প্রথম মৌসুমে রকি পাচ্ছেন ৩৫ লাখ ইউরো। বেতনের এই পরিমাণটা কমই। কারণ, তাঁকে নিতে ইউরোপের তিন পরাশক্তি ক্লাব চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও পিএসজি ১ কোটি ইউরো পর্যন্ত দিতে চেয়েছিল। বার্সেলোনার মতো দলে খেলার আকর্ষণেই রকি তুলনামূলক কম অর্থে রাজি হয়েছেন।
এদিকে, কোচ জাভি হার্নান্দেজ রকিকে ফোন দিয়ে এরই মধ্যে বার্সেলোনায় স্বাগত জানিয়েছেন। বলেছেন, বার্সার জার্সিতে রকির ওপর ভরসা রাখবেন তিনি। এ–ও বলেছেন, রকিকে বার্সায় নিয়ে আসার পেছনে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি ব্রাজিলিয়ান তরুণের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার জন্য যে উন্মুখ, সেটিও জানিয়েছেন।
জাভির ফোনকল রকির জন্য আনন্দের উৎস হয়েই এসেছে। বার্সেলোনা কোচ যে তাঁকে এখনই সরাসরি ফোন দিয়ে কথা বলবেন, সেটি ভাবতেও পারেননি এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। এই ফোনকলে এটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বার্সেলোনা কোচ চান রকি এখনই স্কোয়াডে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে নামুন। কিন্তু এর আগে রাফিনিয়া, আনসু ফাতি, ফ্রাঙ্ক কেসি, ফেরান তোরেস, ওসমান দেম্বেলেদের বিক্রির বিষয়টি জোরের সঙ্গেই ভাবতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এএস–এর সাংবাদিক হাভি মিগুয়েল তাঁর এক সংবাদ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, রকিকে দ্রুত দলে টানতে বার্সেলোনা ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে বিক্রির তোড়জোড় শুরু করেছে। এই দুজনকে বিক্রি করতে পারলে লা লিগার দলবদল নীতি অনুযায়ী রকিকে এই গ্রীষ্মেই দলে নেওয়ার ব্যাপারে এগোতে পারবে বার্সেলোনা। তবে অন্তত চারজনকে বিক্রি করলে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা যায়—এই চারজন হচ্ছেন এরিক গর্সিয়া, আনসু ফাতি, ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসি।
ব্রাজিল অনূর্ধ্ব–২০ দলের হয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন রকি। গত মৌসুমে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ক্রুজেইরো থেকে অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। এরপর দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে নিজের বাজারদর বাড়িয়েছেন। ৬৬ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ২২। ফুটবল প্রতিভা খুঁজে বের করার কাজে নিয়োজিত জ্যাক কুলিগ রকিকে নিয়ে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এই ব্রাজিলিয়ান তরুণকে ‘দারুণ প্রতিভা’ বলেছেন। একই সঙ্গে এই ১৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে নিয়ে তাঁর মূল্যায়ন ‘অপ্রতিরোধ্য।’
ব্রাজিল জাতীয় দলে অন্তর্বর্তী কোচ রামন মেনেজেসও দারুণ উচ্ছ্বসিত রকিকে নিয়ে। বার্সেলোনাকে তিনি জানিয়েছেন নিজের অভিমত, ‘রকি দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল এক তরুণ। তাঁর ভবিষ্যৎ দারুণ। বার্সেলোনা দুর্দান্ত এক তরুণ প্রতিভাকে সই করাতে যাচ্ছে। রকি শক্তিশালী খেলোয়াড়, দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত। জায়গা বের করে আক্রমণ তৈরি করতে জানে। সে গতিময় এবং অবশ্যই গোল করতে পারদর্শী।’
ভিতর রকিকে বলা হচ্ছে ব্রাজিলের নতুন দিনের তারকা। অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসের এই তরুণ ফুটবলারকে দলে নিতে যাচ্ছে বার্সেলোনা। একেবারেই আনকোরা এই ফুটবলারকে বার্সেলোনা সই করাতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। কাতালান ক্লাবটি ব্রাজিলের এই তরুণকে নিয়ে এতটাই উচ্ছ্বসিত যে তাঁকে দলে নিতে ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে ছেড়ে দিচ্ছে।
রকির সঙ্গে চুক্তিমূল্য হিসেবে বার্সেলোনা ৩ কোটি ইউরো দিতে যাচ্ছে। এর বাইরে আরও কিছু অর্থ যোগ হয়ে এটি ৩ কোটি ১০ লাখ ইউরো হতে পারে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত রকির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা। বেতন হিসেবে প্রথম মৌসুমে রকি পাচ্ছেন ৩৫ লাখ ইউরো। বেতনের এই পরিমাণটা কমই। কারণ, তাঁকে নিতে ইউরোপের তিন পরাশক্তি ক্লাব চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও পিএসজি ১ কোটি ইউরো পর্যন্ত দিতে চেয়েছিল। বার্সেলোনার মতো দলে খেলার আকর্ষণেই রকি তুলনামূলক কম অর্থে রাজি হয়েছেন।
এদিকে, কোচ জাভি হার্নান্দেজ রকিকে ফোন দিয়ে এরই মধ্যে বার্সেলোনায় স্বাগত জানিয়েছেন। বলেছেন, বার্সার জার্সিতে রকির ওপর ভরসা রাখবেন তিনি। এ–ও বলেছেন, রকিকে বার্সায় নিয়ে আসার পেছনে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি ব্রাজিলিয়ান তরুণের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার জন্য যে উন্মুখ, সেটিও জানিয়েছেন।
জাভির ফোনকল রকির জন্য আনন্দের উৎস হয়েই এসেছে। বার্সেলোনা কোচ যে তাঁকে এখনই সরাসরি ফোন দিয়ে কথা বলবেন, সেটি ভাবতেও পারেননি এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। এই ফোনকলে এটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বার্সেলোনা কোচ চান রকি এখনই স্কোয়াডে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে নামুন। কিন্তু এর আগে রাফিনিয়া, আনসু ফাতি, ফ্রাঙ্ক কেসি, ফেরান তোরেস, ওসমান দেম্বেলেদের বিক্রির বিষয়টি জোরের সঙ্গেই ভাবতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এএস–এর সাংবাদিক হাভি মিগুয়েল তাঁর এক সংবাদ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, রকিকে দ্রুত দলে টানতে বার্সেলোনা ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে বিক্রির তোড়জোড় শুরু করেছে। এই দুজনকে বিক্রি করতে পারলে লা লিগার দলবদল নীতি অনুযায়ী রকিকে এই গ্রীষ্মেই দলে নেওয়ার ব্যাপারে এগোতে পারবে বার্সেলোনা। তবে অন্তত চারজনকে বিক্রি করলে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা যায়—এই চারজন হচ্ছেন এরিক গর্সিয়া, আনসু ফাতি, ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসি।
ব্রাজিল অনূর্ধ্ব–২০ দলের হয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন রকি। গত মৌসুমে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ক্রুজেইরো থেকে অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। এরপর দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে নিজের বাজারদর বাড়িয়েছেন। ৬৬ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ২২। ফুটবল প্রতিভা খুঁজে বের করার কাজে নিয়োজিত জ্যাক কুলিগ রকিকে নিয়ে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এই ব্রাজিলিয়ান তরুণকে ‘দারুণ প্রতিভা’ বলেছেন। একই সঙ্গে এই ১৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে নিয়ে তাঁর মূল্যায়ন ‘অপ্রতিরোধ্য।’
ব্রাজিল জাতীয় দলে অন্তর্বর্তী কোচ রামন মেনেজেসও দারুণ উচ্ছ্বসিত রকিকে নিয়ে। বার্সেলোনাকে তিনি জানিয়েছেন নিজের অভিমত, ‘রকি দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল এক তরুণ। তাঁর ভবিষ্যৎ দারুণ। বার্সেলোনা দুর্দান্ত এক তরুণ প্রতিভাকে সই করাতে যাচ্ছে। রকি শক্তিশালী খেলোয়াড়, দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত। জায়গা বের করে আক্রমণ তৈরি করতে জানে। সে গতিময় এবং অবশ্যই গোল করতে পারদর্শী।’
ভিতর রকিকে বলা হচ্ছে ব্রাজিলের নতুন দিনের তারকা। অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসের এই তরুণ ফুটবলারকে দলে নিতে যাচ্ছে বার্সেলোনা। একেবারেই আনকোরা এই ফুটবলারকে বার্সেলোনা সই করাতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। কাতালান ক্লাবটি ব্রাজিলের এই তরুণকে নিয়ে এতটাই উচ্ছ্বসিত যে তাঁকে দলে নিতে ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে ছেড়ে দিচ্ছে।
রকির সঙ্গে চুক্তিমূল্য হিসেবে বার্সেলোনা ৩ কোটি ইউরো দিতে যাচ্ছে। এর বাইরে আরও কিছু অর্থ যোগ হয়ে এটি ৩ কোটি ১০ লাখ ইউরো হতে পারে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত রকির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা। বেতন হিসেবে প্রথম মৌসুমে রকি পাচ্ছেন ৩৫ লাখ ইউরো। বেতনের এই পরিমাণটা কমই। কারণ, তাঁকে নিতে ইউরোপের তিন পরাশক্তি ক্লাব চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও পিএসজি ১ কোটি ইউরো পর্যন্ত দিতে চেয়েছিল। বার্সেলোনার মতো দলে খেলার আকর্ষণেই রকি তুলনামূলক কম অর্থে রাজি হয়েছেন।
এদিকে, কোচ জাভি হার্নান্দেজ রকিকে ফোন দিয়ে এরই মধ্যে বার্সেলোনায় স্বাগত জানিয়েছেন। বলেছেন, বার্সার জার্সিতে রকির ওপর ভরসা রাখবেন তিনি। এ–ও বলেছেন, রকিকে বার্সায় নিয়ে আসার পেছনে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি ব্রাজিলিয়ান তরুণের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার জন্য যে উন্মুখ, সেটিও জানিয়েছেন।
জাভির ফোনকল রকির জন্য আনন্দের উৎস হয়েই এসেছে। বার্সেলোনা কোচ যে তাঁকে এখনই সরাসরি ফোন দিয়ে কথা বলবেন, সেটি ভাবতেও পারেননি এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। এই ফোনকলে এটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বার্সেলোনা কোচ চান রকি এখনই স্কোয়াডে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে নামুন। কিন্তু এর আগে রাফিনিয়া, আনসু ফাতি, ফ্রাঙ্ক কেসি, ফেরান তোরেস, ওসমান দেম্বেলেদের বিক্রির বিষয়টি জোরের সঙ্গেই ভাবতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এএস–এর সাংবাদিক হাভি মিগুয়েল তাঁর এক সংবাদ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, রকিকে দ্রুত দলে টানতে বার্সেলোনা ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে বিক্রির তোড়জোড় শুরু করেছে। এই দুজনকে বিক্রি করতে পারলে লা লিগার দলবদল নীতি অনুযায়ী রকিকে এই গ্রীষ্মেই দলে নেওয়ার ব্যাপারে এগোতে পারবে বার্সেলোনা। তবে অন্তত চারজনকে বিক্রি করলে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা যায়—এই চারজন হচ্ছেন এরিক গর্সিয়া, আনসু ফাতি, ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসি।
ব্রাজিল অনূর্ধ্ব–২০ দলের হয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন রকি। গত মৌসুমে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ক্রুজেইরো থেকে অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। এরপর দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে নিজের বাজারদর বাড়িয়েছেন। ৬৬ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ২২। ফুটবল প্রতিভা খুঁজে বের করার কাজে নিয়োজিত জ্যাক কুলিগ রকিকে নিয়ে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এই ব্রাজিলিয়ান তরুণকে ‘দারুণ প্রতিভা’ বলেছেন। একই সঙ্গে এই ১৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে নিয়ে তাঁর মূল্যায়ন ‘অপ্রতিরোধ্য।’
ব্রাজিল জাতীয় দলে অন্তর্বর্তী কোচ রামন মেনেজেসও দারুণ উচ্ছ্বসিত রকিকে নিয়ে। বার্সেলোনাকে তিনি জানিয়েছেন নিজের অভিমত, ‘রকি দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল এক তরুণ। তাঁর ভবিষ্যৎ দারুণ। বার্সেলোনা দুর্দান্ত এক তরুণ প্রতিভাকে সই করাতে যাচ্ছে। রকি শক্তিশালী খেলোয়াড়, দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত। জায়গা বের করে আক্রমণ তৈরি করতে জানে। সে গতিময় এবং অবশ্যই গোল করতে পারদর্শী।’
ভিতর রকিকে বলা হচ্ছে ব্রাজিলের নতুন দিনের তারকা। অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসের এই তরুণ ফুটবলারকে দলে নিতে যাচ্ছে বার্সেলোনা। একেবারেই আনকোরা এই ফুটবলারকে বার্সেলোনা সই করাতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। কাতালান ক্লাবটি ব্রাজিলের এই তরুণকে নিয়ে এতটাই উচ্ছ্বসিত যে তাঁকে দলে নিতে ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে ছেড়ে দিচ্ছে।
রকির সঙ্গে চুক্তিমূল্য হিসেবে বার্সেলোনা ৩ কোটি ইউরো দিতে যাচ্ছে। এর বাইরে আরও কিছু অর্থ যোগ হয়ে এটি ৩ কোটি ১০ লাখ ইউরো হতে পারে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত রকির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা। বেতন হিসেবে প্রথম মৌসুমে রকি পাচ্ছেন ৩৫ লাখ ইউরো। বেতনের এই পরিমাণটা কমই। কারণ, তাঁকে নিতে ইউরোপের তিন পরাশক্তি ক্লাব চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও পিএসজি ১ কোটি ইউরো পর্যন্ত দিতে চেয়েছিল। বার্সেলোনার মতো দলে খেলার আকর্ষণেই রকি তুলনামূলক কম অর্থে রাজি হয়েছেন।
এদিকে, কোচ জাভি হার্নান্দেজ রকিকে ফোন দিয়ে এরই মধ্যে বার্সেলোনায় স্বাগত জানিয়েছেন। বলেছেন, বার্সার জার্সিতে রকির ওপর ভরসা রাখবেন তিনি। এ–ও বলেছেন, রকিকে বার্সায় নিয়ে আসার পেছনে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি ব্রাজিলিয়ান তরুণের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার জন্য যে উন্মুখ, সেটিও জানিয়েছেন।
জাভির ফোনকল রকির জন্য আনন্দের উৎস হয়েই এসেছে। বার্সেলোনা কোচ যে তাঁকে এখনই সরাসরি ফোন দিয়ে কথা বলবেন, সেটি ভাবতেও পারেননি এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। এই ফোনকলে এটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বার্সেলোনা কোচ চান রকি এখনই স্কোয়াডে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে নামুন। কিন্তু এর আগে রাফিনিয়া, আনসু ফাতি, ফ্রাঙ্ক কেসি, ফেরান তোরেস, ওসমান দেম্বেলেদের বিক্রির বিষয়টি জোরের সঙ্গেই ভাবতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এএস–এর সাংবাদিক হাভি মিগুয়েল তাঁর এক সংবাদ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, রকিকে দ্রুত দলে টানতে বার্সেলোনা ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে বিক্রির তোড়জোড় শুরু করেছে। এই দুজনকে বিক্রি করতে পারলে লা লিগার দলবদল নীতি অনুযায়ী রকিকে এই গ্রীষ্মেই দলে নেওয়ার ব্যাপারে এগোতে পারবে বার্সেলোনা। তবে অন্তত চারজনকে বিক্রি করলে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা যায়—এই চারজন হচ্ছেন এরিক গর্সিয়া, আনসু ফাতি, ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসি।
ব্রাজিল অনূর্ধ্ব–২০ দলের হয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন রকি। গত মৌসুমে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ক্রুজেইরো থেকে অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। এরপর দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে নিজের বাজারদর বাড়িয়েছেন। ৬৬ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ২২। ফুটবল প্রতিভা খুঁজে বের করার কাজে নিয়োজিত জ্যাক কুলিগ রকিকে নিয়ে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এই ব্রাজিলিয়ান তরুণকে ‘দারুণ প্রতিভা’ বলেছেন। একই সঙ্গে এই ১৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে নিয়ে তাঁর মূল্যায়ন ‘অপ্রতিরোধ্য।’
ব্রাজিল জাতীয় দলে অন্তর্বর্তী কোচ রামন মেনেজেসও দারুণ উচ্ছ্বসিত রকিকে নিয়ে। বার্সেলোনাকে তিনি জানিয়েছেন নিজের অভিমত, ‘রকি দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল এক তরুণ। তাঁর ভবিষ্যৎ দারুণ। বার্সেলোনা দুর্দান্ত এক তরুণ প্রতিভাকে সই করাতে যাচ্ছে। রকি শক্তিশালী খেলোয়াড়, দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত। জায়গা বের করে আক্রমণ তৈরি করতে জানে। সে গতিময় এবং অবশ্যই গোল করতে পারদর্শী।’
ভিতর রকিকে বলা হচ্ছে ব্রাজিলের নতুন দিনের তারকা। অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসের এই তরুণ ফুটবলারকে দলে নিতে যাচ্ছে বার্সেলোনা। একেবারেই আনকোরা এই ফুটবলারকে বার্সেলোনা সই করাতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। কাতালান ক্লাবটি ব্রাজিলের এই তরুণকে নিয়ে এতটাই উচ্ছ্বসিত যে তাঁকে দলে নিতে ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে ছেড়ে দিচ্ছে।
রকির সঙ্গে চুক্তিমূল্য হিসেবে বার্সেলোনা ৩ কোটি ইউরো দিতে যাচ্ছে। এর বাইরে আরও কিছু অর্থ যোগ হয়ে এটি ৩ কোটি ১০ লাখ ইউরো হতে পারে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত রকির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা। বেতন হিসেবে প্রথম মৌসুমে রকি পাচ্ছেন ৩৫ লাখ ইউরো। বেতনের এই পরিমাণটা কমই। কারণ, তাঁকে নিতে ইউরোপের তিন পরাশক্তি ক্লাব চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও পিএসজি ১ কোটি ইউরো পর্যন্ত দিতে চেয়েছিল। বার্সেলোনার মতো দলে খেলার আকর্ষণেই রকি তুলনামূলক কম অর্থে রাজি হয়েছেন।
এদিকে, কোচ জাভি হার্নান্দেজ রকিকে ফোন দিয়ে এরই মধ্যে বার্সেলোনায় স্বাগত জানিয়েছেন। বলেছেন, বার্সার জার্সিতে রকির ওপর ভরসা রাখবেন তিনি। এ–ও বলেছেন, রকিকে বার্সায় নিয়ে আসার পেছনে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি ব্রাজিলিয়ান তরুণের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার জন্য যে উন্মুখ, সেটিও জানিয়েছেন।
জাভির ফোনকল রকির জন্য আনন্দের উৎস হয়েই এসেছে। বার্সেলোনা কোচ যে তাঁকে এখনই সরাসরি ফোন দিয়ে কথা বলবেন, সেটি ভাবতেও পারেননি এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। এই ফোনকলে এটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বার্সেলোনা কোচ চান রকি এখনই স্কোয়াডে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে নামুন। কিন্তু এর আগে রাফিনিয়া, আনসু ফাতি, ফ্রাঙ্ক কেসি, ফেরান তোরেস, ওসমান দেম্বেলেদের বিক্রির বিষয়টি জোরের সঙ্গেই ভাবতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এএস–এর সাংবাদিক হাভি মিগুয়েল তাঁর এক সংবাদ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, রকিকে দ্রুত দলে টানতে বার্সেলোনা ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে বিক্রির তোড়জোড় শুরু করেছে। এই দুজনকে বিক্রি করতে পারলে লা লিগার দলবদল নীতি অনুযায়ী রকিকে এই গ্রীষ্মেই দলে নেওয়ার ব্যাপারে এগোতে পারবে বার্সেলোনা। তবে অন্তত চারজনকে বিক্রি করলে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা যায়—এই চারজন হচ্ছেন এরিক গর্সিয়া, আনসু ফাতি, ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসি।
ব্রাজিল অনূর্ধ্ব–২০ দলের হয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন রকি। গত মৌসুমে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ক্রুজেইরো থেকে অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। এরপর দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে নিজের বাজারদর বাড়িয়েছেন। ৬৬ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ২২। ফুটবল প্রতিভা খুঁজে বের করার কাজে নিয়োজিত জ্যাক কুলিগ রকিকে নিয়ে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এই ব্রাজিলিয়ান তরুণকে ‘দারুণ প্রতিভা’ বলেছেন। একই সঙ্গে এই ১৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে নিয়ে তাঁর মূল্যায়ন ‘অপ্রতিরোধ্য।’
ব্রাজিল জাতীয় দলে অন্তর্বর্তী কোচ রামন মেনেজেসও দারুণ উচ্ছ্বসিত রকিকে নিয়ে। বার্সেলোনাকে তিনি জানিয়েছেন নিজের অভিমত, ‘রকি দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল এক তরুণ। তাঁর ভবিষ্যৎ দারুণ। বার্সেলোনা দুর্দান্ত এক তরুণ প্রতিভাকে সই করাতে যাচ্ছে। রকি শক্তিশালী খেলোয়াড়, দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত। জায়গা বের করে আক্রমণ তৈরি করতে জানে। সে গতিময় এবং অবশ্যই গোল করতে পারদর্শী।’
ভিতর রকিকে বলা হচ্ছে ব্রাজিলের নতুন দিনের তারকা। অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসের এই তরুণ ফুটবলারকে দলে নিতে যাচ্ছে বার্সেলোনা। একেবারেই আনকোরা এই ফুটবলারকে বার্সেলোনা সই করাতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। কাতালান ক্লাবটি ব্রাজিলের এই তরুণকে নিয়ে এতটাই উচ্ছ্বসিত যে তাঁকে দলে নিতে ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে ছেড়ে দিচ্ছে।
রকির সঙ্গে চুক্তিমূল্য হিসেবে বার্সেলোনা ৩ কোটি ইউরো দিতে যাচ্ছে। এর বাইরে আরও কিছু অর্থ যোগ হয়ে এটি ৩ কোটি ১০ লাখ ইউরো হতে পারে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত রকির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা। বেতন হিসেবে প্রথম মৌসুমে রকি পাচ্ছেন ৩৫ লাখ ইউরো। বেতনের এই পরিমাণটা কমই। কারণ, তাঁকে নিতে ইউরোপের তিন পরাশক্তি ক্লাব চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও পিএসজি ১ কোটি ইউরো পর্যন্ত দিতে চেয়েছিল। বার্সেলোনার মতো দলে খেলার আকর্ষণেই রকি তুলনামূলক কম অর্থে রাজি হয়েছেন।
এদিকে, কোচ জাভি হার্নান্দেজ রকিকে ফোন দিয়ে এরই মধ্যে বার্সেলোনায় স্বাগত জানিয়েছেন। বলেছেন, বার্সার জার্সিতে রকির ওপর ভরসা রাখবেন তিনি। এ–ও বলেছেন, রকিকে বার্সায় নিয়ে আসার পেছনে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি ব্রাজিলিয়ান তরুণের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার জন্য যে উন্মুখ, সেটিও জানিয়েছেন।
জাভির ফোনকল রকির জন্য আনন্দের উৎস হয়েই এসেছে। বার্সেলোনা কোচ যে তাঁকে এখনই সরাসরি ফোন দিয়ে কথা বলবেন, সেটি ভাবতেও পারেননি এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। এই ফোনকলে এটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বার্সেলোনা কোচ চান রকি এখনই স্কোয়াডে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে নামুন। কিন্তু এর আগে রাফিনিয়া, আনসু ফাতি, ফ্রাঙ্ক কেসি, ফেরান তোরেস, ওসমান দেম্বেলেদের বিক্রির বিষয়টি জোরের সঙ্গেই ভাবতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এএস–এর সাংবাদিক হাভি মিগুয়েল তাঁর এক সংবাদ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, রকিকে দ্রুত দলে টানতে বার্সেলোনা ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে বিক্রির তোড়জোড় শুরু করেছে। এই দুজনকে বিক্রি করতে পারলে লা লিগার দলবদল নীতি অনুযায়ী রকিকে এই গ্রীষ্মেই দলে নেওয়ার ব্যাপারে এগোতে পারবে বার্সেলোনা। তবে অন্তত চারজনকে বিক্রি করলে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা যায়—এই চারজন হচ্ছেন এরিক গর্সিয়া, আনসু ফাতি, ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসি।
ব্রাজিল অনূর্ধ্ব–২০ দলের হয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন রকি। গত মৌসুমে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ক্রুজেইরো থেকে অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। এরপর দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে নিজের বাজারদর বাড়িয়েছেন। ৬৬ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ২২। ফুটবল প্রতিভা খুঁজে বের করার কাজে নিয়োজিত জ্যাক কুলিগ রকিকে নিয়ে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এই ব্রাজিলিয়ান তরুণকে ‘দারুণ প্রতিভা’ বলেছেন। একই সঙ্গে এই ১৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে নিয়ে তাঁর মূল্যায়ন ‘অপ্রতিরোধ্য।’
ব্রাজিল জাতীয় দলে অন্তর্বর্তী কোচ রামন মেনেজেসও দারুণ উচ্ছ্বসিত রকিকে নিয়ে। বার্সেলোনাকে তিনি জানিয়েছেন নিজের অভিমত, ‘রকি দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল এক তরুণ। তাঁর ভবিষ্যৎ দারুণ। বার্সেলোনা দুর্দান্ত এক তরুণ প্রতিভাকে সই করাতে যাচ্ছে। রকি শক্তিশালী খেলোয়াড়, দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত। জায়গা বের করে আক্রমণ তৈরি করতে জানে। সে গতিময় এবং অবশ্যই গোল করতে পারদর্শী।’
ভিতর রকিকে বলা হচ্ছে ব্রাজিলের নতুন দিনের তারকা। অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসের এই তরুণ ফুটবলারকে দলে নিতে যাচ্ছে বার্সেলোনা। একেবারেই আনকোরা এই ফুটবলারকে বার্সেলোনা সই করাতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। কাতালান ক্লাবটি ব্রাজিলের এই তরুণকে নিয়ে এতটাই উচ্ছ্বসিত যে তাঁকে দলে নিতে ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে ছেড়ে দিচ্ছে।
রকির সঙ্গে চুক্তিমূল্য হিসেবে বার্সেলোনা ৩ কোটি ইউরো দিতে যাচ্ছে। এর বাইরে আরও কিছু অর্থ যোগ হয়ে এটি ৩ কোটি ১০ লাখ ইউরো হতে পারে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত রকির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা। বেতন হিসেবে প্রথম মৌসুমে রকি পাচ্ছেন ৩৫ লাখ ইউরো। বেতনের এই পরিমাণটা কমই। কারণ, তাঁকে নিতে ইউরোপের তিন পরাশক্তি ক্লাব চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও পিএসজি ১ কোটি ইউরো পর্যন্ত দিতে চেয়েছিল। বার্সেলোনার মতো দলে খেলার আকর্ষণেই রকি তুলনামূলক কম অর্থে রাজি হয়েছেন।
এদিকে, কোচ জাভি হার্নান্দেজ রকিকে ফোন দিয়ে এরই মধ্যে বার্সেলোনায় স্বাগত জানিয়েছেন। বলেছেন, বার্সার জার্সিতে রকির ওপর ভরসা রাখবেন তিনি। এ–ও বলেছেন, রকিকে বার্সায় নিয়ে আসার পেছনে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি ব্রাজিলিয়ান তরুণের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার জন্য যে উন্মুখ, সেটিও জানিয়েছেন।
জাভির ফোনকল রকির জন্য আনন্দের উৎস হয়েই এসেছে। বার্সেলোনা কোচ যে তাঁকে এখনই সরাসরি ফোন দিয়ে কথা বলবেন, সেটি ভাবতেও পারেননি এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। এই ফোনকলে এটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বার্সেলোনা কোচ চান রকি এখনই স্কোয়াডে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে নামুন। কিন্তু এর আগে রাফিনিয়া, আনসু ফাতি, ফ্রাঙ্ক কেসি, ফেরান তোরেস, ওসমান দেম্বেলেদের বিক্রির বিষয়টি জোরের সঙ্গেই ভাবতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এএস–এর সাংবাদিক হাভি মিগুয়েল তাঁর এক সংবাদ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, রকিকে দ্রুত দলে টানতে বার্সেলোনা ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে বিক্রির তোড়জোড় শুরু করেছে। এই দুজনকে বিক্রি করতে পারলে লা লিগার দলবদল নীতি অনুযায়ী রকিকে এই গ্রীষ্মেই দলে নেওয়ার ব্যাপারে এগোতে পারবে বার্সেলোনা। তবে অন্তত চারজনকে বিক্রি করলে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা যায়—এই চারজন হচ্ছেন এরিক গর্সিয়া, আনসু ফাতি, ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসি।
ব্রাজিল অনূর্ধ্ব–২০ দলের হয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন রকি। গত মৌসুমে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ক্রুজেইরো থেকে অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। এরপর দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে নিজের বাজারদর বাড়িয়েছেন। ৬৬ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ২২। ফুটবল প্রতিভা খুঁজে বের করার কাজে নিয়োজিত জ্যাক কুলিগ রকিকে নিয়ে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এই ব্রাজিলিয়ান তরুণকে ‘দারুণ প্রতিভা’ বলেছেন। একই সঙ্গে এই ১৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে নিয়ে তাঁর মূল্যায়ন ‘অপ্রতিরোধ্য।’
ব্রাজিল জাতীয় দলে অন্তর্বর্তী কোচ রামন মেনেজেসও দারুণ উচ্ছ্বসিত রকিকে নিয়ে। বার্সেলোনাকে তিনি জানিয়েছেন নিজের অভিমত, ‘রকি দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল এক তরুণ। তাঁর ভবিষ্যৎ দারুণ। বার্সেলোনা দুর্দান্ত এক তরুণ প্রতিভাকে সই করাতে যাচ্ছে। রকি শক্তিশালী খেলোয়াড়, দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত। জায়গা বের করে আক্রমণ তৈরি করতে জানে। সে গতিময় এবং অবশ্যই গোল করতে পারদর্শী।’
ভিতর রকিকে বলা হচ্ছে ব্রাজিলের নতুন দিনের তারকা। অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসের এই তরুণ ফুটবলারকে দলে নিতে যাচ্ছে বার্সেলোনা। একেবারেই আনকোরা এই ফুটবলারকে বার্সেলোনা সই করাতে যাচ্ছে ভবিষ্যতের বিনিয়োগ হিসেবে। কাতালান ক্লাবটি ব্রাজিলের এই তরুণকে নিয়ে এতটাই উচ্ছ্বসিত যে তাঁকে দলে নিতে ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে ছেড়ে দিচ্ছে।
রকির সঙ্গে চুক্তিমূল্য হিসেবে বার্সেলোনা ৩ কোটি ইউরো দিতে যাচ্ছে। এর বাইরে আরও কিছু অর্থ যোগ হয়ে এটি ৩ কোটি ১০ লাখ ইউরো হতে পারে। ২০৩০ সাল পর্যন্ত রকির সঙ্গে চুক্তি করতে যাচ্ছে বার্সা। বেতন হিসেবে প্রথম মৌসুমে রকি পাচ্ছেন ৩৫ লাখ ইউরো। বেতনের এই পরিমাণটা কমই। কারণ, তাঁকে নিতে ইউরোপের তিন পরাশক্তি ক্লাব চেলসি, ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ও পিএসজি ১ কোটি ইউরো পর্যন্ত দিতে চেয়েছিল। বার্সেলোনার মতো দলে খেলার আকর্ষণেই রকি তুলনামূলক কম অর্থে রাজি হয়েছেন।
এদিকে, কোচ জাভি হার্নান্দেজ রকিকে ফোন দিয়ে এরই মধ্যে বার্সেলোনায় স্বাগত জানিয়েছেন। বলেছেন, বার্সার জার্সিতে রকির ওপর ভরসা রাখবেন তিনি। এ–ও বলেছেন, রকিকে বার্সায় নিয়ে আসার পেছনে তাঁর ভূমিকা আছে। তিনি ব্রাজিলিয়ান তরুণের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনার জন্য যে উন্মুখ, সেটিও জানিয়েছেন।
জাভির ফোনকল রকির জন্য আনন্দের উৎস হয়েই এসেছে। বার্সেলোনা কোচ যে তাঁকে এখনই সরাসরি ফোন দিয়ে কথা বলবেন, সেটি ভাবতেও পারেননি এই ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার। এই ফোনকলে এটাও স্পষ্ট হয়ে গেছে যে বার্সেলোনা কোচ চান রকি এখনই স্কোয়াডে জায়গা করে নেওয়ার লড়াইয়ে নামুন। কিন্তু এর আগে রাফিনিয়া, আনসু ফাতি, ফ্রাঙ্ক কেসি, ফেরান তোরেস, ওসমান দেম্বেলেদের বিক্রির বিষয়টি জোরের সঙ্গেই ভাবতে হচ্ছে বার্সেলোনাকে।
স্পেনের সংবাদমাধ্যম এএস–এর সাংবাদিক হাভি মিগুয়েল তাঁর এক সংবাদ প্রতিবেদনে জানিয়েছেন, রকিকে দ্রুত দলে টানতে বার্সেলোনা ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসিকে বিক্রির তোড়জোড় শুরু করেছে। এই দুজনকে বিক্রি করতে পারলে লা লিগার দলবদল নীতি অনুযায়ী রকিকে এই গ্রীষ্মেই দলে নেওয়ার ব্যাপারে এগোতে পারবে বার্সেলোনা। তবে অন্তত চারজনকে বিক্রি করলে ব্যাপারটা নিশ্চিত করা যায়—এই চারজন হচ্ছেন এরিক গর্সিয়া, আনসু ফাতি, ফেরান তোরেস ও ফ্রাঙ্ক কেসি।
ব্রাজিল অনূর্ধ্ব–২০ দলের হয়ে দুর্দান্ত খেলেছেন রকি। গত মৌসুমে ব্রাজিলিয়ান ক্লাব ক্রুজেইরো থেকে অ্যাথলেটিকো পারানায়েনসে তিনি যোগ দিয়েছিলেন। এরপর দারুণ নৈপুণ্য দেখিয়ে নিজের বাজারদর বাড়িয়েছেন। ৬৬ ম্যাচে তাঁর গোলসংখ্যা ২২। ফুটবল প্রতিভা খুঁজে বের করার কাজে নিয়োজিত জ্যাক কুলিগ রকিকে নিয়ে নিজের উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছিলেন। তিনি এই ব্রাজিলিয়ান তরুণকে ‘দারুণ প্রতিভা’ বলেছেন। একই সঙ্গে এই ১৮ বছর বয়সী ফুটবলারকে নিয়ে তাঁর মূল্যায়ন ‘অপ্রতিরোধ্য।’
ব্রাজিল জাতীয় দলে অন্তর্বর্তী কোচ রামন মেনেজেসও দারুণ উচ্ছ্বসিত রকিকে নিয়ে। বার্সেলোনাকে তিনি জানিয়েছেন নিজের অভিমত, ‘রকি দারুণ প্রতিশ্রুতিশীল এক তরুণ। তাঁর ভবিষ্যৎ দারুণ। বার্সেলোনা দুর্দান্ত এক তরুণ প্রতিভাকে সই করাতে যাচ্ছে। রকি শক্তিশালী খেলোয়াড়, দারুণ বুদ্ধিদীপ্ত। জায়গা বের করে আক্রমণ তৈরি করতে জানে। সে গতিময় এবং অবশ্যই গোল করতে পারদর্শী।’