বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্ট হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলাম মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।
বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
সুপ্রিমকোর্টের মূখপাত্র ও আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, মরহুমের নামাজে জানাজা আজ বাদ আসর সুপ্রিমকোর্ট-এর ইনার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হবে।
যুক্তরাজ্যের লিঙ্কনস ইন থেকে বার-অ্যাট-ল ডিগ্রিধারী সৈয়দ আমিরুল ইসলাম ১৯৯৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি বিচারক হিসেবে হাইকোর্ট বিভাগে যোগদান করেন। এক যুগেরও বেশি সময় সেই দায়িত্ব পালনের পর ২০০৭ সালে হাইকোর্ট বিভাগ থেকে অবসরে যান তিনি।
সৈয়দ আমিরুল ইসলাম বিচারপতি থেকে অবসরে যাওয়ার পরও আপিল বিভাগে আইন পেশায় যুক্ত ছিলেন। ২০১৩ সালে আপিল বিভাগে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলা পরিচালনার জন্য সাবেক এই বিচারপতিকে অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যায় রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।
বাংলাদেশ সুপ্রিমকোর্ট হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলাম মারা গেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। বুধবার (৭ সেপ্টেম্বর) বেলা পৌনে ১২টার দিকে রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর।
বিচারপতি সৈয়দ আমিরুল ইসলামের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করছেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী। তিনি মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
সুপ্রিমকোর্টের মূখপাত্র ও আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, মরহুমের নামাজে জানাজা আজ বাদ আসর সুপ্রিমকোর্ট-এর ইনার গার্ডেনে অনুষ্ঠিত হবে।
যুক্তরাজ্যের লিঙ্কনস ইন থেকে বার-অ্যাট-ল ডিগ্রিধারী সৈয়দ আমিরুল ইসলাম ১৯৯৪ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি বিচারক হিসেবে হাইকোর্ট বিভাগে যোগদান করেন। এক যুগেরও বেশি সময় সেই দায়িত্ব পালনের পর ২০০৭ সালে হাইকোর্ট বিভাগ থেকে অবসরে যান তিনি।
সৈয়দ আমিরুল ইসলাম বিচারপতি থেকে অবসরে যাওয়ার পরও আপিল বিভাগে আইন পেশায় যুক্ত ছিলেন। ২০১৩ সালে আপিল বিভাগে যুদ্ধাপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলা পরিচালনার জন্য সাবেক এই বিচারপতিকে অ্যাটর্নি জেনারেল পদমর্যায় রাষ্ট্রপক্ষের আইন কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল।