উচ্চ আয়ের দেশে উত্তরণে মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে বিদ্যুৎ ও জ্বালানির চাহিদা ক্রমান্বয়ে বাড়বে। এটি সামনে রেখে এ খাতের অবকাঠামো উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে চায় সরকার। তবে এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে আগের চেয়ে বরাদ্দ কমেছে ১ হাজার ৪১৮ কোটি টাকা। আগের অর্থবছরে বরাদ্দ ১৫ দশমিক ৫৬ শতাংশ বাড়ানো হলেও এবার কমেছে ৫ দশমিক ১৬ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে বাজেট উপস্থাপনের সময় এ তথ্য জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। চলমান বাজেটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২৭ হাজার ৪৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছিল। যদিও সংশোধিত বাজেটে বরাদ্দ দাঁড়ায় ২৪ হাজার ৫১৯ কোটি টাকা। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে (২০২২-২৩) ২৬ হাজার ৬৬ কোটি টাকা বরাদ্দের প্রস্তাব করা হয়েছে। এবার উন্নয়ন বাজেটের ১০ শতাংশ ব
অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল তাঁর বাজেট বক্তৃতায় বলেন, ক্রমবর্ধিঞ্চু চাহিদার দিকে লক্ষ রেখে মানসম্মত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির সংস্থান নিশ্চিত করা সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। কাজেই সবার জন্য বিদ্যুৎ পৌঁছানো ও দেশজুড়ে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং নিরাপদ ও টেকসই জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিতকরণে সরকার বদ্ধপরিকর।
প্রস্তাবিত বাজেটের সংক্ষিপ্তসার বলছে, এ বছর বিদ্যুৎ–জ্বালানিতে বরাদ্দ মোট বাজেটের ৩ দশমিক ৮ শতাংশ। বিদ্যুৎ খাতে ২৪ হাজার ১৯৬ কোটি টাকা এবং জ্বালানিতে ১ হাজার ৮৭০ কোটি টাকা জ্বালানিতে বরাদ্দ রাখা হয়েছে। দুই খাতেই আগের চেয়ে বরাদ্দ কমানো হয়েছে। বর্তমান বাজেটে বিদ্যুৎ খাতে ২৫ হাজার ৩৯৮ কোটি টাকা এবং জ্বালানি খাতের জন্য ২ হাজার ৮৬ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছিল। যদিও সংশোধিত বাজেটে দুই খাতেই বরাদ্দ কমে যায়।
রাদ্দ হয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে।