বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে তিন মিনিটের মধ্যেই প্রথম গোল করেছিলেন ভ্যালেন্সিয়া। মাঝ মাঠ থেকে ফ্রি কিক। গোলরক্ষক বেরিয়ে আসেন। এনার ভ্যালেন্সিয়ার গোলে এগিয়ে গেলেও পরে ইকুয়েডরের এই গোলটি বাতিল করা হয়। রেফারি পরে অফসাইড পরীক্ষা করেন এবং গোল বাতিল করার সিদ্ধান্ত নেন।
শুরুতেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় ইকুয়েডর। প্রথম গোলের উদযাপন বেশিক্ষণ রইল না। মাঠের রেফারি গোলটি বৈধ কি না সেটি জানতে ভিডিও এসিস্ট্যান্ট রেফারির (ভার) সহায়তা নেন। সেখানে দেখা যায়, অফিসাইডের কারণে গোলটি বাতিল করা হয়েছে। যদিও খালি চোখে দেখা যায় বলটি অনসাইড ছিল। এ নিয়ে ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সমালোচনা শুরু হয়েছে।
যদিও পরে রিপ্লেতে দেখা যায় অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সহায়তা গোলটি অফসাইড ছিল। এবারই প্রথম এই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে।
একনজরে ইকুয়েডরের দল
আলেকাজান্ডার ডমিনগেজ, অ্যাঞ্জেলো প্রেসিয়াদো, ফেলিক্স তোরেস, পিয়েরো হিনক্য়াপি, পার্ভিস এস্তাপিনান, গঞ্জালো প্লাতা, হেগসন মেন্ডেজ, মোজেস কাইসাদো, রোমারিও ইবারা, এনার ভ্যালেন্সিয়া, মাইকেল এস্ত্রাদা।
একনজরে কাতার দল
সাদ আল সিব, পেদ্রো মিগুয়েল (রো-রো), আব্দুল করিম হাসান, হামাম আল-আমিন, বোয়ালেম খোকি, বসম আল-রাবি, করিম বদিয়াফ, আব্দুলআজিজ হাতিম, হাসান আল হেদোস, আলমোজ আলি, আক্রম আফিফ।