স্বামীকে হত্যা এবং হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেছেন, এমন সন্দেহে জার্মান কনসাল উভে হার্বার্ট এইচ-কে আটক করেছে ব্রাজিল পুলিশ।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হত্যার আগে বেলজিয়ান এই নাগরিককে ব্যাপক মারধরও করা হয়েছে।
রিও ডি জেনেইরোর ইপানেমা জেলায় এই কূটনীতিকের বাসাতেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা ব্রাজিল পুলিশের।
রিও ডি জেনেইরোর ১৪তম পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তা কামিলা লরেন্সো জানান, কনসাল তার স্বামীর মৃত্যুর ঘটনার যে বিবরণ দিয়েছেন, তার সঙ্গে ফরেনসিকে প্রতিবেদনের মিল পাওয়া যাচ্ছে না। লরেন্সো জানান, ফরেনসিকস রিপোর্টে লাথি দিলে যেমন আঘাত পাওয়া যায়, নিহতের শরীরের উপরিভাগে তেমন একাধিক চিহ্ন এবং নলাকার কোনো বস্তুর আঘাতের ক্ষতও পাওয়া গেছে।
এই মৃত্যু একটি সহিংস ঘটনার কারণেই হয়েছে, এমন পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
উভে হার্বার্ট এইচ রিও ডি জেনেইরোর কনস্যুলেটে কনসাল হিসাবে কর্মরত ছিলেন।
শুক্রবার ব্রাজিলের জরুরি সেবায় কল করেন। সেবাকর্মীরা সেখানে পৌঁছালে কূটনীতিক তাদেরকে বলেন, ওয়াল্টার হেনরি মাক্সিমিলিয়েন বিয়োট শুক্রবার রাতে অসুস্থ হয়ে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পেয়েছেন।
তিনি আরো বলেন যে, তার স্বামী ঘুমের ওষুধের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে মদপানও করছিলেন।
এই দম্পতির বাসার মেঝে ও আসবাবে রক্তের দাগ পায় পুলিশ। পুলিশ আসার আগে সেটা পরিষ্কার করার চেষ্টা করেন জার্মান কূটনীতিক।
কর্তৃপক্ষের ধারণা, প্রমাণ ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছিলেন তিনি।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, এই দম্পতি বিবাহিত ছিলেন এবং অন্তত ২০ বছর একসাথে ছিলেন।
কর্তৃপক্ষের ধারণা, বিয়োট ঘাড়ে আঘাতের কারণে মারা গেছেন।
তদন্তের দায়িত্বে থাকা পুলিশ কমিশনার জানায়, তার শরীরে অন্তত ৩০টি দৃশ্যমান আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি দু’দিনের পুরাতন। এরই মধ্যে জার্মান এই কূটনীতিককে গ্রেফতার দেখিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ব্রাজিল পুলিশ। এরপর পর্যবেক্ষণ এবং মূল্যায়নের জন্য তাকে লিগ্যাল মেডিসিন ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।
স্বামীকে হত্যা এবং হত্যার ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেছেন, এমন সন্দেহে জার্মান কনসাল উভে হার্বার্ট এইচ-কে আটক করেছে ব্রাজিল পুলিশ।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হত্যার আগে বেলজিয়ান এই নাগরিককে ব্যাপক মারধরও করা হয়েছে।
রিও ডি জেনেইরোর ইপানেমা জেলায় এই কূটনীতিকের বাসাতেই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে বলে ধারণা ব্রাজিল পুলিশের।
রিও ডি জেনেইরোর ১৪তম পুলিশ বিভাগের কর্মকর্তা কামিলা লরেন্সো জানান, কনসাল তার স্বামীর মৃত্যুর ঘটনার যে বিবরণ দিয়েছেন, তার সঙ্গে ফরেনসিকে প্রতিবেদনের মিল পাওয়া যাচ্ছে না। লরেন্সো জানান, ফরেনসিকস রিপোর্টে লাথি দিলে যেমন আঘাত পাওয়া যায়, নিহতের শরীরের উপরিভাগে তেমন একাধিক চিহ্ন এবং নলাকার কোনো বস্তুর আঘাতের ক্ষতও পাওয়া গেছে।
এই মৃত্যু একটি সহিংস ঘটনার কারণেই হয়েছে, এমন পর্যাপ্ত প্রমাণ পাওয়া গেছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
উভে হার্বার্ট এইচ রিও ডি জেনেইরোর কনস্যুলেটে কনসাল হিসাবে কর্মরত ছিলেন।
শুক্রবার ব্রাজিলের জরুরি সেবায় কল করেন। সেবাকর্মীরা সেখানে পৌঁছালে কূটনীতিক তাদেরকে বলেন, ওয়াল্টার হেনরি মাক্সিমিলিয়েন বিয়োট শুক্রবার রাতে অসুস্থ হয়ে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পেয়েছেন।
তিনি আরো বলেন যে, তার স্বামী ঘুমের ওষুধের পাশাপাশি প্রচুর পরিমাণে মদপানও করছিলেন।
এই দম্পতির বাসার মেঝে ও আসবাবে রক্তের দাগ পায় পুলিশ। পুলিশ আসার আগে সেটা পরিষ্কার করার চেষ্টা করেন জার্মান কূটনীতিক।
কর্তৃপক্ষের ধারণা, প্রমাণ ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছিলেন তিনি।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানায়, এই দম্পতি বিবাহিত ছিলেন এবং অন্তত ২০ বছর একসাথে ছিলেন।
কর্তৃপক্ষের ধারণা, বিয়োট ঘাড়ে আঘাতের কারণে মারা গেছেন।
তদন্তের দায়িত্বে থাকা পুলিশ কমিশনার জানায়, তার শরীরে অন্তত ৩০টি দৃশ্যমান আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি দু’দিনের পুরাতন। এরই মধ্যে জার্মান এই কূটনীতিককে গ্রেফতার দেখিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ব্রাজিল পুলিশ। এরপর পর্যবেক্ষণ এবং মূল্যায়নের জন্য তাকে লিগ্যাল মেডিসিন ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।