মিসরের গিজা শহরের একটি গির্জায় অগ্নিকাণ্ড ও পদদলনের ঘটনায় অন্তত ৪১ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া এতে আহত হয়েছেন আরও কয়েক ডজন। প্রাণহানির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা।
মিশরের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রবিবার (১৪ আগস্ট) ইমবাবা এলাকার আবু সিফিন কপটিক গির্জায় ‘বেশ কিছু’ লোক নিহত হয়েছেন।
মিসরের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বলছে, রবিবার সকালের দিকে ঘনবসতিপূর্ণ ইমবাবার আবু সিফিন গির্জায় অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে।
পাঁচ হাজারেরও বেশি মানুষ উপাসনার জন্য সেখানে জড়ো হয়েছিলেন। হঠাৎ সেখানে বৈদ্যুতিক আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
এই ঘটনায় নিহতদের বেশিরভাগই শিশু বলে জানিয়েছেন তারা। মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি আজ সকালে ফেসবুকে লিখেছেন: ‘আমি এই ঘটনা এবং এর ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলা ও আহতদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সব রাষ্ট্রীয় সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।’
দেশটির পুলিশ এক বিবৃতিতে কপটিক আবু সিফিন গির্জায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রোববার সকালের দিকে গির্জায় গণপ্রার্থনা চলাকালীন আগুনের সূত্রপাত হয়।
মিসরের মুসলিম জনসংখ্যার প্রায় ১০ শতাংশ কপ্টিক খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর গিজা। আর এই শহরটির অবস্থান নীল নদের তীর জুড়ে।
মিসরের গিজা শহরের একটি গির্জায় অগ্নিকাণ্ড ও পদদলনের ঘটনায় অন্তত ৪১ জন নিহত হয়েছেন। এছাড়া এতে আহত হয়েছেন আরও কয়েক ডজন। প্রাণহানির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন দেশটির সরকারি কর্মকর্তারা।
মিশরের স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয় জানিয়েছে, রবিবার (১৪ আগস্ট) ইমবাবা এলাকার আবু সিফিন কপটিক গির্জায় ‘বেশ কিছু’ লোক নিহত হয়েছেন।
মিসরের স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের বলছে, রবিবার সকালের দিকে ঘনবসতিপূর্ণ ইমবাবার আবু সিফিন গির্জায় অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে।
পাঁচ হাজারেরও বেশি মানুষ উপাসনার জন্য সেখানে জড়ো হয়েছিলেন। হঠাৎ সেখানে বৈদ্যুতিক আগুন ছড়িয়ে পড়ে এবং আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে পদদলিত হয়ে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
এই ঘটনায় নিহতদের বেশিরভাগই শিশু বলে জানিয়েছেন তারা। মিসরের প্রেসিডেন্ট আবদেল ফাত্তাহ আল সিসি আজ সকালে ফেসবুকে লিখেছেন: ‘আমি এই ঘটনা এবং এর ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলা ও আহতদের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য সংশ্লিষ্ট সব রাষ্ট্রীয় সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।’
দেশটির পুলিশ এক বিবৃতিতে কপটিক আবু সিফিন গির্জায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছে। তবে প্রাথমিকভাবে বৈদ্যুতিক শর্ট-সার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করছে পুলিশ। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, রোববার সকালের দিকে গির্জায় গণপ্রার্থনা চলাকালীন আগুনের সূত্রপাত হয়।
মিসরের মুসলিম জনসংখ্যার প্রায় ১০ শতাংশ কপ্টিক খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর গিজা। আর এই শহরটির অবস্থান নীল নদের তীর জুড়ে।