২০০৬ এ মেসিতে মুগ্ধ ২০২৪-এ মেসির সাথে এক ফ্রেমে যুক্ত ‘মেহেদী জামান সনেট’।
বাতিস্তায় শুরু হয়ে মেসিতে লীন ফরিদপুরের মেহেদী জামান, ফুটবল আত্মপ্রাণ সনেট বিশ্ব ঘুরে বেড়ান মেসির খেলার ভেনু ফোকাস করে। যদি মিলে যায় সেই পরশপাথর!
মেসি অন্বেষণে ২০১৫ সালে স্পেন যাত্রা। সেবার ঘুরে ঘুরে বার্সেলোনা দেখা হয়েছে, ক্যাম্প লু দেখা হয়েছে কিন্তু যে রত্নের ছোঁয়া পেতে এতো দূর আসা সেই মেসির ঠিকানা খুঁজে খুঁজেই কেটে যায় ভ্রমনের টাইমফ্রেম। অপ্রাপ্তির কষ্ট নিয়ে ফিরে যেতে হয় দেশে। ফেরার পথেই পরের স্টেপ কী হবে সে পরিকল্পনা সাজাতে থাকেন মেসিতে মজে থাকা সনেট।
২০২০, আবারও মেসির খোঁজে বার্সেলোনায় সনেট। আবারও মেসিকে খুঁজে বেড়ানো, ঠিকানাও সংগ্রহ করে ফেলেন এবার। এর পরেই শুরু করেন তার দুয়ারে ধর্ণা, সব কিছু ছেড়ে তার বাসার সামনে ৫ঘন্টার দীর্ঘ অপেক্ষা যদি কাছে থেকে ফুটবল অবতারকে একবার দৃষ্টিবদ্ধ করা যায়। কিন্তু এবারও ভাগ্য সহায় হয়নি, দেবতা সদয় হলো না দেখা পেলেন না মেসির। কিন্তু হাল ছাড়তে রাজি না, তাই পরবর্তি কর্মপন্থা সেট করে নিয়েছিলেন।
এর মধ্যে চলে এলো ২০২২ এর বিশ্বকাপ, এবার কাতার মিশন। ব্যাগ ও ব্যাগেজ নিয়ে ছুট কাতারে। কিন্তু সর্বচ্চো নিরাপত্তায় নিয়ন্ত্রিত থাকায় কোন ভাবেই মেসির ত্রি-সীমায় নিজেকে নিয়ে যেতে পারেনি। মাঠে সীমানায় মেসির সহধর্মীনিকে নাগালের মধ্যে পেয়ে তার সাথে ছবি তুলে সাফল্যের কাছাকাছি চলে গিয়েছিলেন ‘সনেট’। সেবার অর্ধ সাফল্যের সার্থকতা নিয়ে ফিরে আসেন দেশে।
২০২৩এ সুযোগ আসে আর এক কিংবদন্তি রোনালদিনহোকে হাতের নাগালের মধ্যে পেয়ে যান, তিনি ঢাকায় এলে বিমান বন্দরে তার পাশে বসে সময় কাটাতে পেরে ধন্য হয়েছিলেন ‘সনেট’।
এর পরে আসে সেই কাংক্ষিত সুযোগ। ৮ই অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার টিকিট হয়েছে আর ১৯ অক্টোবর মায়ামিতে মেসিদের খেলা। যেখানে বহুদিনে ইনজুরি কাটিয়ে তার খেলার সম্ভাবনা আছে, দ্বিতীয় কোন ভাবনা না ভেবে স্ত্রী-সন্তান ক্যালিফোর্নিয়া রেখে মায়ামির ফ্লাইট ধরে সোজা মেসি অন্বেশনে ছুট। খেলার আগের দিন মায়ামিতে এসেই আগেই জেনে নেওয়া মেসির ঠিকানায় চলে গেলেন, সেখানে দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পরে দূর থেকে তাকে এক ঝলক দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হলো। তবে নিশ্চিত হওয়া গেলো আর একটু চেষ্টা করলে হয়তো এ যাত্রায় ব্যর্থ মনোরথে ফিরিতে হবে না।
এর পরে আবার দুপুরে মেসির বাসার সামনে অপেক্ষা, আবারও দূর থেকে দেখেই হোটেলে ফিরতে হলো।
পরের দিনে আবার মেসির বাসার সামনে চলে গেলেন ‘মেহেদি সনেট’, দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থাকলেন সাথে আরও একটা ফ্যামিলি যোগ দিলো আজ। সম্ভবত সনেটের অপেক্ষা নজরে পরেছিলো মেসির। দুপুরের পরে এলো সেই কাংক্ষিত মুহুর্ত, বেরিয়ে এলো মেসি, সনেটের পাশে এসে জানালার গ্লাস নামিয়ে কাছে ডেকে নিয়ে সেলফির সাথী হলেন মেহেদী জামান সনেটের। তন্ময় হয়ে দুই চোখ ভরে দেখলেন মেসিকে, এতো কষ্টের পরে প্রাপ্তি উপভোগ করলো মন পূর্ণ করে। মেসির পাশে যে লুইস সুয়ারেজ আছে তা খেয়ালই করলো না।
২০০৬ এ মেসিতে মুগ্ধ ২০২৪-এ মেসির সাথে এক ফ্রেমে যুক্ত ‘মেহেদী জামান সনেট’।
বাতিস্তায় শুরু হয়ে মেসিতে লীন ফরিদপুরের মেহেদী জামান, ফুটবল আত্মপ্রাণ সনেট বিশ্ব ঘুরে বেড়ান মেসির খেলার ভেনু ফোকাস করে। যদি মিলে যায় সেই পরশপাথর!
মেসি অন্বেষণে ২০১৫ সালে স্পেন যাত্রা। সেবার ঘুরে ঘুরে বার্সেলোনা দেখা হয়েছে, ক্যাম্প লু দেখা হয়েছে কিন্তু যে রত্নের ছোঁয়া পেতে এতো দূর আসা সেই মেসির ঠিকানা খুঁজে খুঁজেই কেটে যায় ভ্রমনের টাইমফ্রেম। অপ্রাপ্তির কষ্ট নিয়ে ফিরে যেতে হয় দেশে। ফেরার পথেই পরের স্টেপ কী হবে সে পরিকল্পনা সাজাতে থাকেন মেসিতে মজে থাকা সনেট।
২০২০, আবারও মেসির খোঁজে বার্সেলোনায় সনেট। আবারও মেসিকে খুঁজে বেড়ানো, ঠিকানাও সংগ্রহ করে ফেলেন এবার। এর পরেই শুরু করেন তার দুয়ারে ধর্ণা, সব কিছু ছেড়ে তার বাসার সামনে ৫ঘন্টার দীর্ঘ অপেক্ষা যদি কাছে থেকে ফুটবল অবতারকে একবার দৃষ্টিবদ্ধ করা যায়। কিন্তু এবারও ভাগ্য সহায় হয়নি, দেবতা সদয় হলো না দেখা পেলেন না মেসির। কিন্তু হাল ছাড়তে রাজি না, তাই পরবর্তি কর্মপন্থা সেট করে নিয়েছিলেন।
এর মধ্যে চলে এলো ২০২২ এর বিশ্বকাপ, এবার কাতার মিশন। ব্যাগ ও ব্যাগেজ নিয়ে ছুট কাতারে। কিন্তু সর্বচ্চো নিরাপত্তায় নিয়ন্ত্রিত থাকায় কোন ভাবেই মেসির ত্রি-সীমায় নিজেকে নিয়ে যেতে পারেনি। মাঠে সীমানায় মেসির সহধর্মীনিকে নাগালের মধ্যে পেয়ে তার সাথে ছবি তুলে সাফল্যের কাছাকাছি চলে গিয়েছিলেন ‘সনেট’। সেবার অর্ধ সাফল্যের সার্থকতা নিয়ে ফিরে আসেন দেশে।
২০২৩এ সুযোগ আসে আর এক কিংবদন্তি রোনালদিনহোকে হাতের নাগালের মধ্যে পেয়ে যান, তিনি ঢাকায় এলে বিমান বন্দরে তার পাশে বসে সময় কাটাতে পেরে ধন্য হয়েছিলেন ‘সনেট’।
এর পরে আসে সেই কাংক্ষিত সুযোগ। ৮ই অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার টিকিট হয়েছে আর ১৯ অক্টোবর মায়ামিতে মেসিদের খেলা। যেখানে বহুদিনে ইনজুরি কাটিয়ে তার খেলার সম্ভাবনা আছে, দ্বিতীয় কোন ভাবনা না ভেবে স্ত্রী-সন্তান ক্যালিফোর্নিয়া রেখে মায়ামির ফ্লাইট ধরে সোজা মেসি অন্বেশনে ছুট। খেলার আগের দিন মায়ামিতে এসেই আগেই জেনে নেওয়া মেসির ঠিকানায় চলে গেলেন, সেখানে দীর্ঘ সময় অপেক্ষার পরে দূর থেকে তাকে এক ঝলক দেখেই সন্তুষ্ট থাকতে হলো। তবে নিশ্চিত হওয়া গেলো আর একটু চেষ্টা করলে হয়তো এ যাত্রায় ব্যর্থ মনোরথে ফিরিতে হবে না।
এর পরে আবার দুপুরে মেসির বাসার সামনে অপেক্ষা, আবারও দূর থেকে দেখেই হোটেলে ফিরতে হলো।
পরের দিনে আবার মেসির বাসার সামনে চলে গেলেন ‘মেহেদি সনেট’, দীর্ঘ সময় অপেক্ষায় থাকলেন সাথে আরও একটা ফ্যামিলি যোগ দিলো আজ। সম্ভবত সনেটের অপেক্ষা নজরে পরেছিলো মেসির। দুপুরের পরে এলো সেই কাংক্ষিত মুহুর্ত, বেরিয়ে এলো মেসি, সনেটের পাশে এসে জানালার গ্লাস নামিয়ে কাছে ডেকে নিয়ে সেলফির সাথী হলেন মেহেদী জামান সনেটের। তন্ময় হয়ে দুই চোখ ভরে দেখলেন মেসিকে, এতো কষ্টের পরে প্রাপ্তি উপভোগ করলো মন পূর্ণ করে। মেসির পাশে যে লুইস সুয়ারেজ আছে তা খেয়ালই করলো না।