রাগ নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল।কিন্তু কারও কারও রাগের মাত্রা এতটাই বেশি যে তা আশেপাশের মানুষের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।সেক্ষেত্রে রাগটা নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।
খুব বেশি রেগে গেলে তা নিয়ন্ত্রণের জন্য তাৎক্ষণিক কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-
১. প্রথমেই সেই জায়গা থেকে সরে আসতে হবে।উত্তপ্ত পরিবেশে থাকলে শরীর বা মন শান্ত করা অসম্ভব চিৎকার,চেঁচামেচি থেকে যতটা সম্ভব নিজেকে দূরে সরিয়ে নিন।
২. পানি খান।চোখেমুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন।
৩. যে কারণে রেগে গেছেন,সেই মুহূর্তে তা নিয়ে আর ভাবনাচিন্তা না করে মন অন্য দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন।এর পর কিছু ক্রিয়েটিভ থেরাপি বা রিল্যাক্সেশন থেরাপিতে মন দেওয়ার চেষ্টা করুন।
শান্ত হতে ক্রিয়েটিভ থেরাপি : যিনি যে ধরনের সৃজনশীল কাজে স্বচ্ছন্দ,তাতেই জোর দিন।কেউ যদি ছবি আঁকতে ভালবাসেন,তাহলে মাথা ঠান্ডা করতে চোখ বন্ধ করে খালি কাগজে আঁকিবুকি কাটতে পারেন।অথবা ক্যানভাসে রং ছুড়তে পারেন।এতে নতুন কিছু সৃষ্টি করাও হবে আবার রাগও মন থেকে বেরিয়ে যাবে।যদি কেউ গানের সঙ্গে যুক্ত থাকেন,তাহলে পছন্দের সুর গুনগুন করলে বা খোলা গলায় গান করলে মন শান্ত হবে।
আবার যারা রাগ হলে হিংস্রতা অনুভব করেন তারা মার্শাল আর্ট,বক্সিংয়ের মতো অ্যাক্টিভিটিতে যোগ দিতে পারেন,নাচও করতে পারেন ।এতে উপকার পাবেন।যে কোনও ধরনের বডি মুভমেন্টের মাধ্যমে মন শান্ত করতে পারেন।পাশাপাশি কিছু রিল্যাক্সেশন ব্যায়ামও করতে পারেন।
রিল্যাক্সেশন থেরাপি : কেউ যখন রেগে যায়,তখন শরীর এবং মনে খুব অস্বস্তিকর একটা পরিবেশ তৈরি হয়।পুরো অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে শরীর এবং মন,দুই শান্ত করা প্রয়োজন।একবার রাগ বেরিয়ে গেলে রিল্যাক্স করা জরুরি।মাসল রিল্যাক্সেশন থেরাপি বা কিছু শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম এক্ষেত্রে ভীষণ উপকারী।লাফিং এক্সারসাইজ়েও ফল পেতে পারেন।যারা অতিরিক্ত হিংস্র হয়ে যান তারা পাঞ্চিং ব্যাগে পাঞ্চ করতে পারেন।কিছু সম্ভব না হলে,ছাদে কিছুক্ষণ দৌড়ে এলেও হালকাবোধ করবেন।
বদল আনুন জীবনধারায় : রাগ নিয়ন্ত্রণের জন্য মন ভাল রাখা জরুরি এবং মন ভাল রাখতে জীবনযাপন অভ্যাস পরিবর্তন জরুরি।দৈনন্দিন সব কাজে নির্দিষ্ট রুটিন বজায় রাখার পাশাপাশি রিল্যাক্সড থাকার উপায়ও খুঁজে নেওয়া প্রয়োজন।
বাড়িতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন।এছাড়া নিয়মিত যোগাব্যায়াম,শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে রাগ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে উপকার পাবেন।
সঠিক সময়ে খাওয়াদাওয়া করুন।এমনিতে রাগের সঙ্গে খাওয়াদাওয়ার সরাসরি কোনও যোগসূত্র না থাকলেও,সুষম খাদ্যাভাস মেনে চললে শরীর ও মন দুই-ই ভাল থাকবে।
রাগ নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া মুশকিল।কিন্তু কারও কারও রাগের মাত্রা এতটাই বেশি যে তা আশেপাশের মানুষের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।সেক্ষেত্রে রাগটা নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি।
খুব বেশি রেগে গেলে তা নিয়ন্ত্রণের জন্য তাৎক্ষণিক কিছু বিষয় অনুসরণ করতে পারেন। যেমন-
১. প্রথমেই সেই জায়গা থেকে সরে আসতে হবে।উত্তপ্ত পরিবেশে থাকলে শরীর বা মন শান্ত করা অসম্ভব চিৎকার,চেঁচামেচি থেকে যতটা সম্ভব নিজেকে দূরে সরিয়ে নিন।
২. পানি খান।চোখেমুখে ঠান্ডা পানির ঝাপটা দিন।
৩. যে কারণে রেগে গেছেন,সেই মুহূর্তে তা নিয়ে আর ভাবনাচিন্তা না করে মন অন্য দিকে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করুন।এর পর কিছু ক্রিয়েটিভ থেরাপি বা রিল্যাক্সেশন থেরাপিতে মন দেওয়ার চেষ্টা করুন।
শান্ত হতে ক্রিয়েটিভ থেরাপি : যিনি যে ধরনের সৃজনশীল কাজে স্বচ্ছন্দ,তাতেই জোর দিন।কেউ যদি ছবি আঁকতে ভালবাসেন,তাহলে মাথা ঠান্ডা করতে চোখ বন্ধ করে খালি কাগজে আঁকিবুকি কাটতে পারেন।অথবা ক্যানভাসে রং ছুড়তে পারেন।এতে নতুন কিছু সৃষ্টি করাও হবে আবার রাগও মন থেকে বেরিয়ে যাবে।যদি কেউ গানের সঙ্গে যুক্ত থাকেন,তাহলে পছন্দের সুর গুনগুন করলে বা খোলা গলায় গান করলে মন শান্ত হবে।
আবার যারা রাগ হলে হিংস্রতা অনুভব করেন তারা মার্শাল আর্ট,বক্সিংয়ের মতো অ্যাক্টিভিটিতে যোগ দিতে পারেন,নাচও করতে পারেন ।এতে উপকার পাবেন।যে কোনও ধরনের বডি মুভমেন্টের মাধ্যমে মন শান্ত করতে পারেন।পাশাপাশি কিছু রিল্যাক্সেশন ব্যায়ামও করতে পারেন।
রিল্যাক্সেশন থেরাপি : কেউ যখন রেগে যায়,তখন শরীর এবং মনে খুব অস্বস্তিকর একটা পরিবেশ তৈরি হয়।পুরো অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে শরীর এবং মন,দুই শান্ত করা প্রয়োজন।একবার রাগ বেরিয়ে গেলে রিল্যাক্স করা জরুরি।মাসল রিল্যাক্সেশন থেরাপি বা কিছু শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম এক্ষেত্রে ভীষণ উপকারী।লাফিং এক্সারসাইজ়েও ফল পেতে পারেন।যারা অতিরিক্ত হিংস্র হয়ে যান তারা পাঞ্চিং ব্যাগে পাঞ্চ করতে পারেন।কিছু সম্ভব না হলে,ছাদে কিছুক্ষণ দৌড়ে এলেও হালকাবোধ করবেন।
বদল আনুন জীবনধারায় : রাগ নিয়ন্ত্রণের জন্য মন ভাল রাখা জরুরি এবং মন ভাল রাখতে জীবনযাপন অভ্যাস পরিবর্তন জরুরি।দৈনন্দিন সব কাজে নির্দিষ্ট রুটিন বজায় রাখার পাশাপাশি রিল্যাক্সড থাকার উপায়ও খুঁজে নেওয়া প্রয়োজন।
বাড়িতে নিয়মিত শরীরচর্চা করুন।এছাড়া নিয়মিত যোগাব্যায়াম,শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করলে রাগ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে উপকার পাবেন।
সঠিক সময়ে খাওয়াদাওয়া করুন।এমনিতে রাগের সঙ্গে খাওয়াদাওয়ার সরাসরি কোনও যোগসূত্র না থাকলেও,সুষম খাদ্যাভাস মেনে চললে শরীর ও মন দুই-ই ভাল থাকবে।