এর আগে গত মঙ্গলবার বাক ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এবং সব ধরনের সেন্সরশিপের ওপর প্রতিবাদ জানিয়ে এই ভাস্কর্য স্থাপন করে ঢাবি চারুকলা অনুষদের কিছু শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীতে গত বৃহস্পতিবার নীতিমালাবহির্ভূত উল্লেখ করে ভাস্কর্যটি সরিয়ে ফেলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। পরে ভাস্কর্যের ভাঙা অংশ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে ভাস্কর্য স্থাপনের সাথে যুক্ত ও ছাত্র ইউনিয়নের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সংসদের একাংশের সভাপতি শিমুল কুম্ভকার বলেন, যেহেতু ভেঙে ফেলা হয়েছিল, সেটা প্রমাণ করে যে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বাকস্বাধীনতা ও মুক্ত চিন্তার স্বাধীনতার বিষয়টি সমর্থন করে না। এই ভাস্কর্যটা ভেঙে ফেলা তাদের সরকারের দালালিরই নামান্তর। সেই কারণেই আমরা ভাঙা রবীন্দ্রনাথকে আবার প্রতিবাদী রূপে স্থাপন করেছি।