ডলার-সংকটের কারণে এলসি খুলতে পারছে না অনেক ব্যাংক। এর মধ্যে আইএমএফের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রিজার্ভ সংরক্ষণের লক্ষ্যে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত কেনা হয়েছে ১০৪ কোটি ডলার। পাশাপাশি কিছু বৈদেশিক ঋণ যোগ হওয়ার ফলে ১৫ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি বেড়ে আইএমএফের পদ্ধতির হিসাবে মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার।
আইএমএফের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ডিসেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ রাখতে হবে ১৭ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। নিট রিজার্ভ শেষ পর্যন্ত কত হয়েছে, তার চূড়ান্ত পরিসংখ্যান অবশ্য জানা যায়নি।
আইএমএফের বিপিএম৬ অনুযায়ী, গত ১৩ ডিসেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস বা মোট রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার। এরপর আইএমএফ ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির ৬৯ কোটি এবং এডিবির ঋণের ৪০ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। এছাড়া কোরিয়ান সরকারের ৯ কোটি এবং বিভিন্ন উৎস থেকে আরও ১৩ কোটি ডলার পাওয়া গেছে। গত বুধবার পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ৭৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সব মিলিয়ে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রিজার্ভ দাঁড়ায় ২১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত ৭ বিলিয়ন ডলারের মতো বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আইএমএফ ঋণের শর্ত মেনে এখন সংস্থাটির হিসাব পদ্ধতি বিপিএম৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী রিজার্ভের হিসাব করা হচ্ছে। সংস্থাটির পক্ষ থেকে প্রথমে চলতি ডিসেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ রাখার কথা ছিল ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। তবে তা থেকে অনেক দূরে থাকায় গত ১২ ডিসেম্বর দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের সময় ডিসেম্বরের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ১৭ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার করা হয়েছে।
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রিজার্ভ উঠেছিল ২০২১ সালের আগস্টে। তখন রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৮ দশমিক শূন্য ৪ বিলিয়ন ডলার। তবে করোনা-পরবর্তী চাহিদা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রিজার্ভ থেকে প্রচুর ডলার বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত বিক্রি করেছে ৭ বিলিয়ন ডলারের মতো। ২০২১ সালের আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত বিক্রি করা হয়েছে ২৮ বিলিয়ন ডলারের মতো। রিজার্ভ কমে যাওয়ার সঙ্গে ডলারের দরও বেড়েছে। ঐ সময়ে প্রতি ডলার ছিল ৮৪ থেকে ৮৬ টাকা। এখন আনুষ্ঠানিক দর ১১০ টাকা। যদিও ছোট অনেক আমদানিকারককে প্রতি ডলারে এখন ১২০ থেকে ১২৪ টাকা খরচ করতে হচ্ছে।
ডলার-সংকটের কারণে এলসি খুলতে পারছে না অনেক ব্যাংক। এর মধ্যে আইএমএফের লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী রিজার্ভ সংরক্ষণের লক্ষ্যে বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত কেনা হয়েছে ১০৪ কোটি ডলার। পাশাপাশি কিছু বৈদেশিক ঋণ যোগ হওয়ার ফলে ১৫ দিনে দুই বিলিয়ন ডলারের বেশি বেড়ে আইএমএফের পদ্ধতির হিসাবে মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার।
আইএমএফের সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ডিসেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ রাখতে হবে ১৭ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার। নিট রিজার্ভ শেষ পর্যন্ত কত হয়েছে, তার চূড়ান্ত পরিসংখ্যান অবশ্য জানা যায়নি।
আইএমএফের বিপিএম৬ অনুযায়ী, গত ১৩ ডিসেম্বর বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস বা মোট রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ১৬ বিলিয়ন ডলার। এরপর আইএমএফ ঋণের দ্বিতীয় কিস্তির ৬৯ কোটি এবং এডিবির ঋণের ৪০ কোটি ডলার পেয়েছে বাংলাদেশ। এছাড়া কোরিয়ান সরকারের ৯ কোটি এবং বিভিন্ন উৎস থেকে আরও ১৩ কোটি ডলার পাওয়া গেছে। গত বুধবার পর্যন্ত বিভিন্ন ব্যাংক থেকে ৭৯ কোটি ৫০ লাখ ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সব মিলিয়ে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত রিজার্ভ দাঁড়ায় ২১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত ৭ বিলিয়ন ডলারের মতো বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আইএমএফ ঋণের শর্ত মেনে এখন সংস্থাটির হিসাব পদ্ধতি বিপিএম৬ ম্যানুয়াল অনুযায়ী রিজার্ভের হিসাব করা হচ্ছে। সংস্থাটির পক্ষ থেকে প্রথমে চলতি ডিসেম্বর শেষে নিট রিজার্ভ রাখার কথা ছিল ২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলার। তবে তা থেকে অনেক দূরে থাকায় গত ১২ ডিসেম্বর দ্বিতীয় কিস্তি ছাড়ের সময় ডিসেম্বরের লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে ১৭ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন ডলার করা হয়েছে।
দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রিজার্ভ উঠেছিল ২০২১ সালের আগস্টে। তখন রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৪৮ দশমিক শূন্য ৪ বিলিয়ন ডলার। তবে করোনা-পরবর্তী চাহিদা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রিজার্ভ থেকে প্রচুর ডলার বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত বিক্রি করেছে ৭ বিলিয়ন ডলারের মতো। ২০২১ সালের আগস্ট থেকে এ পর্যন্ত বিক্রি করা হয়েছে ২৮ বিলিয়ন ডলারের মতো। রিজার্ভ কমে যাওয়ার সঙ্গে ডলারের দরও বেড়েছে। ঐ সময়ে প্রতি ডলার ছিল ৮৪ থেকে ৮৬ টাকা। এখন আনুষ্ঠানিক দর ১১০ টাকা। যদিও ছোট অনেক আমদানিকারককে প্রতি ডলারে এখন ১২০ থেকে ১২৪ টাকা খরচ করতে হচ্ছে।