দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সময়ে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের নিচু এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদী ও দুধকুমার নদের পানিও আগামী ২৪ ঘণ্টায় কমতে পারে।
এদিকে আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের স্থানগুলোয় (জলপাইগুড়ি, সিকিম) ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ফলে এই সময়ে তিস্তার পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করতে পারে।
শরীয়তপুর ও মাদারীপুরে বন্যার সম্ভাবনা নিয়ে পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উত্তরবঙ্গের পানি পদ্মা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় এই দুই জেলার কোথাও কোথাও পানি উঠতে পারে। তবে তা সাময়িক সময়ের জন্য থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১০৯টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি স্টেশনের মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানি বাড়ছে, কমছে ৯১টিতে আর ৩টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সাতটি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তার মধ্যে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারার শেওলা পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার, পুরাতন সুরমার দেরাই পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, বাউলাইয়ের খালিয়াজুরি পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, সোমেশ্বরীর কলমাকান্দা পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার ও তিতাস নদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সময়ে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের নিচু এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদী ও দুধকুমার নদের পানিও আগামী ২৪ ঘণ্টায় কমতে পারে।
এদিকে আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের স্থানগুলোয় (জলপাইগুড়ি, সিকিম) ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ফলে এই সময়ে তিস্তার পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করতে পারে।
শরীয়তপুর ও মাদারীপুরে বন্যার সম্ভাবনা নিয়ে পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উত্তরবঙ্গের পানি পদ্মা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় এই দুই জেলার কোথাও কোথাও পানি উঠতে পারে। তবে তা সাময়িক সময়ের জন্য থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১০৯টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি স্টেশনের মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানি বাড়ছে, কমছে ৯১টিতে আর ৩টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সাতটি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তার মধ্যে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারার শেওলা পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার, পুরাতন সুরমার দেরাই পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, বাউলাইয়ের খালিয়াজুরি পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, সোমেশ্বরীর কলমাকান্দা পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার ও তিতাস নদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সময়ে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের নিচু এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদী ও দুধকুমার নদের পানিও আগামী ২৪ ঘণ্টায় কমতে পারে।
এদিকে আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের স্থানগুলোয় (জলপাইগুড়ি, সিকিম) ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ফলে এই সময়ে তিস্তার পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করতে পারে।
শরীয়তপুর ও মাদারীপুরে বন্যার সম্ভাবনা নিয়ে পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উত্তরবঙ্গের পানি পদ্মা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় এই দুই জেলার কোথাও কোথাও পানি উঠতে পারে। তবে তা সাময়িক সময়ের জন্য থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১০৯টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি স্টেশনের মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানি বাড়ছে, কমছে ৯১টিতে আর ৩টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সাতটি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তার মধ্যে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারার শেওলা পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার, পুরাতন সুরমার দেরাই পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, বাউলাইয়ের খালিয়াজুরি পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, সোমেশ্বরীর কলমাকান্দা পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার ও তিতাস নদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সময়ে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের নিচু এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদী ও দুধকুমার নদের পানিও আগামী ২৪ ঘণ্টায় কমতে পারে।
এদিকে আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের স্থানগুলোয় (জলপাইগুড়ি, সিকিম) ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ফলে এই সময়ে তিস্তার পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করতে পারে।
শরীয়তপুর ও মাদারীপুরে বন্যার সম্ভাবনা নিয়ে পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উত্তরবঙ্গের পানি পদ্মা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় এই দুই জেলার কোথাও কোথাও পানি উঠতে পারে। তবে তা সাময়িক সময়ের জন্য থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১০৯টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি স্টেশনের মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানি বাড়ছে, কমছে ৯১টিতে আর ৩টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সাতটি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তার মধ্যে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারার শেওলা পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার, পুরাতন সুরমার দেরাই পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, বাউলাইয়ের খালিয়াজুরি পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, সোমেশ্বরীর কলমাকান্দা পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার ও তিতাস নদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সময়ে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের নিচু এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদী ও দুধকুমার নদের পানিও আগামী ২৪ ঘণ্টায় কমতে পারে।
এদিকে আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের স্থানগুলোয় (জলপাইগুড়ি, সিকিম) ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ফলে এই সময়ে তিস্তার পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করতে পারে।
শরীয়তপুর ও মাদারীপুরে বন্যার সম্ভাবনা নিয়ে পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উত্তরবঙ্গের পানি পদ্মা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় এই দুই জেলার কোথাও কোথাও পানি উঠতে পারে। তবে তা সাময়িক সময়ের জন্য থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১০৯টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি স্টেশনের মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানি বাড়ছে, কমছে ৯১টিতে আর ৩টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সাতটি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তার মধ্যে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারার শেওলা পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার, পুরাতন সুরমার দেরাই পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, বাউলাইয়ের খালিয়াজুরি পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, সোমেশ্বরীর কলমাকান্দা পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার ও তিতাস নদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সময়ে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের নিচু এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদী ও দুধকুমার নদের পানিও আগামী ২৪ ঘণ্টায় কমতে পারে।
এদিকে আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের স্থানগুলোয় (জলপাইগুড়ি, সিকিম) ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ফলে এই সময়ে তিস্তার পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করতে পারে।
শরীয়তপুর ও মাদারীপুরে বন্যার সম্ভাবনা নিয়ে পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উত্তরবঙ্গের পানি পদ্মা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় এই দুই জেলার কোথাও কোথাও পানি উঠতে পারে। তবে তা সাময়িক সময়ের জন্য থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১০৯টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি স্টেশনের মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানি বাড়ছে, কমছে ৯১টিতে আর ৩টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সাতটি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তার মধ্যে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারার শেওলা পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার, পুরাতন সুরমার দেরাই পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, বাউলাইয়ের খালিয়াজুরি পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, সোমেশ্বরীর কলমাকান্দা পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার ও তিতাস নদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সময়ে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের নিচু এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদী ও দুধকুমার নদের পানিও আগামী ২৪ ঘণ্টায় কমতে পারে।
এদিকে আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের স্থানগুলোয় (জলপাইগুড়ি, সিকিম) ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ফলে এই সময়ে তিস্তার পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করতে পারে।
শরীয়তপুর ও মাদারীপুরে বন্যার সম্ভাবনা নিয়ে পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উত্তরবঙ্গের পানি পদ্মা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় এই দুই জেলার কোথাও কোথাও পানি উঠতে পারে। তবে তা সাময়িক সময়ের জন্য থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১০৯টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি স্টেশনের মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানি বাড়ছে, কমছে ৯১টিতে আর ৩টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সাতটি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তার মধ্যে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারার শেওলা পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার, পুরাতন সুরমার দেরাই পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, বাউলাইয়ের খালিয়াজুরি পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, সোমেশ্বরীর কলমাকান্দা পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার ও তিতাস নদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।
দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে সিলেট, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে। একই সময়ে শরীয়তপুর ও মাদারীপুরের নিচু এলাকায় স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিতে পারে। আজ রোববার এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ব্রহ্মপুত্র-যমুনা, গঙ্গা-পদ্মা ও দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সব প্রধান নদ-নদীর পানি কমা অব্যাহত থাকতে পারে। দেশের উত্তরাঞ্চলের ধরলা নদী ও দুধকুমার নদের পানিও আগামী ২৪ ঘণ্টায় কমতে পারে।
এদিকে আগামী ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টায় ভারতের হিমালয় পাদদেশীয় পশ্চিমবঙ্গের স্থানগুলোয় (জলপাইগুড়ি, সিকিম) ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। ফলে এই সময়ে তিস্তার পানি সমতল বৃদ্ধি পেয়ে ডালিয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করতে পারে।
শরীয়তপুর ও মাদারীপুরে বন্যার সম্ভাবনা নিয়ে পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আরিফুজ্জামান ভূঁইয়া প্রথম আলোকে বলেন, দেশের উত্তরবঙ্গের পানি পদ্মা দিয়ে নেমে যাওয়ার সময় এই দুই জেলার কোথাও কোথাও পানি উঠতে পারে। তবে তা সাময়িক সময়ের জন্য থাকবে।
বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১০৯টি পর্যবেক্ষণাধীন পানি স্টেশনের মধ্যে ১৫টি স্টেশনে পানি বাড়ছে, কমছে ৯১টিতে আর ৩টিতে অপরিবর্তিত রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সাতটি স্টেশনে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তার মধ্যে কুশিয়ারা নদীর অমলশীদ পয়েন্টে বিপৎসীমার ১৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে ৭৫ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারার শেওলা পয়েন্টে ৬০ সেন্টিমিটার, পুরাতন সুরমার দেরাই পয়েন্টে ৩০ সেন্টিমিটার, বাউলাইয়ের খালিয়াজুরি পয়েন্টে ১৭ সেন্টিমিটার, সোমেশ্বরীর কলমাকান্দা পয়েন্টে ৩৯ সেন্টিমিটার ও তিতাস নদের ব্রাহ্মণবাড়িয়া পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছে।