পাবনার সাঁথিয়া পৌরসভার কালাইচারা গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মুদি দোকান ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ করেছে এক ভুক্তভোগী।
শনিবার (২০ এপ্রিল ) সকালে কালাইচারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আবু সাইদের কাছে ভাতিজি জামাই শামীম ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পায়। টাকা না দিতে পারায় কালাইচারা মধ্যপাড়া রাস্তা সংলগ্ন একটা পজিশনে দোকানঘর তুলে ব্যবসা করতে দেয়।
জামাইয়ের টাকা ফেরত না দিয়েই দোকানঘর সরিয়ে জায়গা খালি করে দিতে চাপ দিতে থাকে আবু সাইদ। শনিবার ২০ এপ্রিল সকাল ৯ টায় সাঈদের নেতৃত্বে ৬/৭ জন এসে দোকানঘর ভাঙচুর করে ১০ লাখ টাকার মালপত্র নষ্ট করে। এ সময় দোকানের ক্যাশ বাক্স থেকে ৫০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। তবে আবু সাঈদ বলেন, আমি চাকরি করি সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমি জানিইনা আমার জায়গায় আমার ভাতিজি জামাই দোকানঘর তুলেছে। আমি বেশকিছু দিন ধরে তাকে দোকানঘর সরাতে বলে আসছি। সে দোকান সরিয়ে নেওয়ার জন্য পাশেই আরেকটা ঘরের কাজ শুরু করছে। আজকে দোকানের পাশে থাকা গাছ কাটার জন্য লোক লাগিয়েছি। আমার ভাতিজি জামাই তাদের ভয়ভীতি দেখিয়েছে। এ নিয়ে ঝগড়াঝাটি হয়েছে। কোন রকম দোকানঘর ভাংচুর অথবা মারামারি হয় নাই।
এসআই শাহ আলম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখলাম, দোকানঘর তুলে ব্যবসা করতেছে ভাতিজি জামাই। শশুর ঘর সরাতে বলতেছে। আর জামাই বলতেছে, হালখাতার পরে ঘর সরাবো। এনিয়ে ঝগড়াঝাটি হয়েছে।
পাবনার সাঁথিয়া পৌরসভার কালাইচারা গ্রামে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মুদি দোকান ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ করেছে এক ভুক্তভোগী।
শনিবার (২০ এপ্রিল ) সকালে কালাইচারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, আবু সাইদের কাছে ভাতিজি জামাই শামীম ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা পায়। টাকা না দিতে পারায় কালাইচারা মধ্যপাড়া রাস্তা সংলগ্ন একটা পজিশনে দোকানঘর তুলে ব্যবসা করতে দেয়।
জামাইয়ের টাকা ফেরত না দিয়েই দোকানঘর সরিয়ে জায়গা খালি করে দিতে চাপ দিতে থাকে আবু সাইদ। শনিবার ২০ এপ্রিল সকাল ৯ টায় সাঈদের নেতৃত্বে ৬/৭ জন এসে দোকানঘর ভাঙচুর করে ১০ লাখ টাকার মালপত্র নষ্ট করে। এ সময় দোকানের ক্যাশ বাক্স থেকে ৫০ হাজার টাকা লুট করে নিয়ে যায়। তবে আবু সাঈদ বলেন, আমি চাকরি করি সিলেট শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে। আমি জানিইনা আমার জায়গায় আমার ভাতিজি জামাই দোকানঘর তুলেছে। আমি বেশকিছু দিন ধরে তাকে দোকানঘর সরাতে বলে আসছি। সে দোকান সরিয়ে নেওয়ার জন্য পাশেই আরেকটা ঘরের কাজ শুরু করছে। আজকে দোকানের পাশে থাকা গাছ কাটার জন্য লোক লাগিয়েছি। আমার ভাতিজি জামাই তাদের ভয়ভীতি দেখিয়েছে। এ নিয়ে ঝগড়াঝাটি হয়েছে। কোন রকম দোকানঘর ভাংচুর অথবা মারামারি হয় নাই।
এসআই শাহ আলম বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখলাম, দোকানঘর তুলে ব্যবসা করতেছে ভাতিজি জামাই। শশুর ঘর সরাতে বলতেছে। আর জামাই বলতেছে, হালখাতার পরে ঘর সরাবো। এনিয়ে ঝগড়াঝাটি হয়েছে।