পাবনার সাঁথিয়ায় উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি মিছিলে, হামলা ও সংঘর্ষে উভয়পক্ষের ২০ জন আহত হয়েছে।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা সদরে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয়পক্ষের কর্মীসমর্থকরা দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। হামলার সময় দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায় এবং পথচারীরা দিক-বিদিক ছুটাছুটি করতে থাকে। আহতদের সাঁথিয়া ও বেড়াসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, গত ১৪ নভেম্বর পাবনা জেলা বিএনপি খাইরুন নাহার খানম মিরুকে আহবায়ক, শামসুর রহমানকে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও সালাহউদ্দীন খানকে সদস্য সচিব করে সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির ২৪ সদস্যবিশিষ্ট আহবায়ক কমিটির অনুমাদন দেয়।
শনিবার বিকেলে নবগঠিত কমিটির আহবায়ক খাইরুন নাহার খানম মিরু ও সদস্য সচিব সালাহউদ্দিন খানের নেতৃত্বে সাঁথিয়া সরকারি পাইলট উচ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে একটি মিছিল বের হয়ে বোয়াইলমারী বাজারে পৌঁছালে কমিটির ১ নং যুগ্ম আহবায়ক শামসুর রহমানের কর্মী সমর্থকরা অপরদিক থেকে ওই আহবায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে মিছিল নিয়ে আসে। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে মুনা (৩৫), হেলাল উদ্দিন(২৭), ইব্রাহিম হোসেন(৪২), হাশেমসহ উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়।
এ ব্যাপারে সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির সদ্য অনুমোদিত আহবায়ক কমিটির ১ নম্বর যুগ্ম আহবায়ক এবং উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান বলেন, “উপজেলা বিএনপির গঠিত আহবায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে শনিবার বিকেলে মিছিল বের হয়। এ সময় ওই আহবায়ক কমিটির আহবায়ক খায়রুন নাহার খানম মিরু ও সদস্য সচিব সালাহ উদ্দিন খানের নেতৃত্বে একটি মিছিল আমার সমর্থকদের ওপর হামলা করে। এতে আমার অন্তত ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হয়।”
এ ব্যাপারে সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সচিব সালাহ উদ্দীন খান বলেন, আমি নেতাকর্মীদের নিয়ে শান্তিপূর্ণ মিছিল শেষে বোয়াইলমারী বাজার থেকে ফেরার পথে ওই কমিটির ১ নম্বর যুগ্ম আহবায়ক শামসুর রহমানের কর্মীসমর্থকরা ট্রাকে করে আ’লীগের লোকজনসহ অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মিছিল অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায় এবং ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। তাদের হামলায় ১০ জন আহত হয়। এছাড়াও নেতাকর্মীদের বাড়িঘর ভাঙচুরের অভিযোগ করেন তিনি।
সাঁথিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল লতিফ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিএনপির উভয় গ্রুপের নেতাকর্মীদের শান্ত করার চেষ্টা করি। তারা উভয় গ্রুপই সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে। এ ব্যাপারে কোনো পক্ষের লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
পাবনার সাঁথিয়ায় উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটি গঠনকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি মিছিলে, হামলা ও সংঘর্ষে উভয়পক্ষের ২০ জন আহত হয়েছে।
শনিবার (১৬ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা সদরে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় উভয়পক্ষের কর্মীসমর্থকরা দেশিয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। হামলার সময় দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায় এবং পথচারীরা দিক-বিদিক ছুটাছুটি করতে থাকে। আহতদের সাঁথিয়া ও বেড়াসহ বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।
জানা গেছে, গত ১৪ নভেম্বর পাবনা জেলা বিএনপি খাইরুন নাহার খানম মিরুকে আহবায়ক, শামসুর রহমানকে সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক ও সালাহউদ্দীন খানকে সদস্য সচিব করে সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির ২৪ সদস্যবিশিষ্ট আহবায়ক কমিটির অনুমাদন দেয়।
শনিবার বিকেলে নবগঠিত কমিটির আহবায়ক খাইরুন নাহার খানম মিরু ও সদস্য সচিব সালাহউদ্দিন খানের নেতৃত্বে সাঁথিয়া সরকারি পাইলট উচ বিদ্যালয়ের সামনে থেকে একটি মিছিল বের হয়ে বোয়াইলমারী বাজারে পৌঁছালে কমিটির ১ নং যুগ্ম আহবায়ক শামসুর রহমানের কর্মী সমর্থকরা অপরদিক থেকে ওই আহবায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে মিছিল নিয়ে আসে। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এতে মুনা (৩৫), হেলাল উদ্দিন(২৭), ইব্রাহিম হোসেন(৪২), হাশেমসহ উভয়পক্ষের অন্তত ২০ জন আহত হয়।
এ ব্যাপারে সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির সদ্য অনুমোদিত আহবায়ক কমিটির ১ নম্বর যুগ্ম আহবায়ক এবং উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামসুর রহমান বলেন, “উপজেলা বিএনপির গঠিত আহবায়ক কমিটি বাতিলের দাবিতে শনিবার বিকেলে মিছিল বের হয়। এ সময় ওই আহবায়ক কমিটির আহবায়ক খায়রুন নাহার খানম মিরু ও সদস্য সচিব সালাহ উদ্দিন খানের নেতৃত্বে একটি মিছিল আমার সমর্থকদের ওপর হামলা করে। এতে আমার অন্তত ১৫ জন নেতাকর্মী আহত হয়।”
এ ব্যাপারে সাঁথিয়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য সচিব সালাহ উদ্দীন খান বলেন, আমি নেতাকর্মীদের নিয়ে শান্তিপূর্ণ মিছিল শেষে বোয়াইলমারী বাজার থেকে ফেরার পথে ওই কমিটির ১ নম্বর যুগ্ম আহবায়ক শামসুর রহমানের কর্মীসমর্থকরা ট্রাকে করে আ’লীগের লোকজনসহ অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মিছিল অংশগ্রহণকারী নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায় এবং ফাঁকা গুলি ছোঁড়ে। তাদের হামলায় ১০ জন আহত হয়। এছাড়াও নেতাকর্মীদের বাড়িঘর ভাঙচুরের অভিযোগ করেন তিনি।
সাঁথিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) আব্দুল লতিফ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, বিএনপির উভয় গ্রুপের নেতাকর্মীদের শান্ত করার চেষ্টা করি। তারা উভয় গ্রুপই সংঘর্ষ জড়িয়ে পড়ে। এ ব্যাপারে কোনো পক্ষের লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। অভিযোগ পেলে তদন্তসাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।