সিসিকের ৭ নম্বর ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বী কাউন্সিলর প্রার্থী সুবিধবাজারের সাঈদ আব্দুল্লার বাসার সামনে শুক্রবার কয়েকটি মোটরসাইকেল নিয়ে সশস্ত্র মহড়া দেওয়ার ঘটনার সঙ্গে জড়িত আতিকুর রহমান, জুবের আহমদ ও নুরুজ্জামানকে শনিবার আটক করা হলেও প্রধান আসামি এখানো লাপাত্তা। এ ছাড়া এখনো সেই আগ্নেয়াস্ত্রও উদ্ধার হয়নি।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) সুদীপ দাস রোববার বিকালে জানান, কাউন্সিলর প্রার্থী আফতাব হোসেন খান সহ ২০-২৫ জন আসামি। বাকিদের গ্রেপ্তারে পুলিশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ঐদিন ঘটনার সময় আরেকটি মোটরসাইকেলে কাউন্সিলর প্রার্থী আফতাব হোসেন খানকে সেখানে উপস্থিত থাকতে দেখা যায়। পরে কাউন্সিলর প্রার্থী সায়ীদ আব্দুল্লাহ রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবরে অভিযোগ জানিয়ে তিনি নিজের ও পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিতের অনুরোধ জানান। ঘটনাটি শহরে বেশ চাঞ্চল্য ও আলেচনানর জন্ম দিয়েছে।
এদিকে সিলেটের শান্ত পরিবেশে নির্বাচনী প্রচারণা চলছিল স্বাভাবিক গতিতেই। প্রার্থীরা যে যার মতো প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছিলেন। কিন্ত হঠাৎ করেই শুক্রবার শান্ত নগরীতে অস্ত্রের ঝনঝনানি শুরু হলে সাধারণ মানুষ শঙ্কিত হয়ে উঠেন। নির্বাচন নিয়ে চাপা উত্তেজনাও ছড়িয়ে পড়ে।পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (মিডিয়া) সুদীপ দাস বলেছেন, পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।