দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ যুক্তরাজ্য থেকে পাকিস্তানে ফিরছেন। আগামী সেপ্টেম্বরেই তিনি দেশের মাটিতে পা রাখবেন বলে সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন পাকিস্তান মুসলিম লীগ- নওয়াজের (পিএমএল-এন) জ্যেষ্ঠ নেতা জাভেদ লতিফ।
পাকিস্তানের সবচেয়ে জনবহুল প্রদেশ পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে আয়োজিত সেই সংবাদ সম্মেলনে জাভেদ লতিফ বলেন, ‘আমাদের নেতা নওয়াজ শরিফ দেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আগমী সেপ্টেম্বরেই দেশে ফিরবেন তিনি।’
২০১৯ সালে আদালতের অনুমতি নিয়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান নওয়াজ শরিফ। সেই থেকে সেই দেশেই আছেন তিনি।
তবে সোমবার লাহোরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তানের জনগণকে নওয়াজের ‘প্রধান ডাক্তার’ উল্লেখ করে জাভেদ লতিফ বলেন, ‘দেশের জনগণই হচ্ছেন তার ডাক্তার। সময়ে সঙ্গে সঙ্গে এই ডাক্তারদের মতামতে পরিবর্তন আসে এবং জাতি মনে করে, নওয়াজ শরিফের ফিরে আসা উচিত।’
আল-আজিজিয়া স্টিল মিলস দুর্নীতি ও অন্যান্য আর্থিক অনিয়মে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২০১৮ সালে পাকিস্তানের একটি বিশেষ আদালত নওয়াজকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয়। সেই সঙ্গে তাকে জরিমানা করা হয় ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি।
কারাগারে থাকা অবস্থায় লাহোর হাইকোর্টে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়ার আবেদন করেন নওয়াজ। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করার পর ওই বছরই দেশ ছাড়েন তিনি, তারপর আর তাকে পাকিস্তানে দেখা যায়নি।
অবশ্য ২০১৯ সালের নির্বাচনে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন দল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) বিজয়ী হওয়ায় তার দেশে আসার উপায়ও ছিল না। পিটিআই সরকারের আমলে দেশে ফিরলেই গ্রেপ্তার হতে হতো তাকে।
তবে চলতি বছর ১০ এপ্রিল পার্লামেন্টে বিরোধীদের অনাস্থা ভোটে ইমরান খান ক্ষমতা হারানোর পর পরিস্থিতিতে বদল ঘটে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ নওয়াজেরেই আপন ছোটভাই ও বর্তমান পিএমএল-এনের নেতা।
সোমবার জাভেদ লতিফের কথাতেও তার আভাস পাওয়া গেছে। লাহোরের সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমরা তাকে কারাগারে থাকতে দেব না।’
দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফ যুক্তরাজ্য থেকে পাকিস্তানে ফিরছেন। আগামী সেপ্টেম্বরেই তিনি দেশের মাটিতে পা রাখবেন বলে সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে জানিয়েছেন পাকিস্তান মুসলিম লীগ- নওয়াজের (পিএমএল-এন) জ্যেষ্ঠ নেতা জাভেদ লতিফ।
পাকিস্তানের সবচেয়ে জনবহুল প্রদেশ পাঞ্জাবের রাজধানী লাহোরে আয়োজিত সেই সংবাদ সম্মেলনে জাভেদ লতিফ বলেন, ‘আমাদের নেতা নওয়াজ শরিফ দেশে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আগমী সেপ্টেম্বরেই দেশে ফিরবেন তিনি।’
২০১৯ সালে আদালতের অনুমতি নিয়ে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে পাড়ি জমান নওয়াজ শরিফ। সেই থেকে সেই দেশেই আছেন তিনি।
তবে সোমবার লাহোরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পাকিস্তানের জনগণকে নওয়াজের ‘প্রধান ডাক্তার’ উল্লেখ করে জাভেদ লতিফ বলেন, ‘দেশের জনগণই হচ্ছেন তার ডাক্তার। সময়ে সঙ্গে সঙ্গে এই ডাক্তারদের মতামতে পরিবর্তন আসে এবং জাতি মনে করে, নওয়াজ শরিফের ফিরে আসা উচিত।’
আল-আজিজিয়া স্টিল মিলস দুর্নীতি ও অন্যান্য আর্থিক অনিয়মে সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় ২০১৮ সালে পাকিস্তানের একটি বিশেষ আদালত নওয়াজকে ১১ বছরের কারাদণ্ড দেয়। সেই সঙ্গে তাকে জরিমানা করা হয় ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন পাকিস্তানি রুপি।
কারাগারে থাকা অবস্থায় লাহোর হাইকোর্টে চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে যাওয়ার আবেদন করেন নওয়াজ। আদালত সেই আবেদন মঞ্জুর করার পর ওই বছরই দেশ ছাড়েন তিনি, তারপর আর তাকে পাকিস্তানে দেখা যায়নি।
অবশ্য ২০১৯ সালের নির্বাচনে ইমরান খানের নেতৃত্বাধীন দল পাকিস্তান তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) বিজয়ী হওয়ায় তার দেশে আসার উপায়ও ছিল না। পিটিআই সরকারের আমলে দেশে ফিরলেই গ্রেপ্তার হতে হতো তাকে।
তবে চলতি বছর ১০ এপ্রিল পার্লামেন্টে বিরোধীদের অনাস্থা ভোটে ইমরান খান ক্ষমতা হারানোর পর পরিস্থিতিতে বদল ঘটে। পাকিস্তানের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফ নওয়াজেরেই আপন ছোটভাই ও বর্তমান পিএমএল-এনের নেতা।
সোমবার জাভেদ লতিফের কথাতেও তার আভাস পাওয়া গেছে। লাহোরের সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘আমরা তাকে কারাগারে থাকতে দেব না।’