লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আতাউর রহমান প্রধান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং অফিসার তা বাতিল করে দেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ‘ঈগল পাখি’ নিয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
তিনি ‘হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে রায় নিয়েছেন’ বলে স্পর্শকাতর মন্তব্য করেছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল।
গত মঙ্গলবার হাতীবান্ধার গড্ডিমারী বাজারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। তার দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আর আতাউর রহমান প্রধান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তার বাড়ি পাটগ্রামের বুড়িমারীতে। দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন।জানা গেছে, আতাউর রহমান প্রধান রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরবর্তীতে যাচাই-বাছাইয়ে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হলেও তা বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পান।আতাউর রহমানের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামলের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় শ্যামল বলেন, ‘ওনার প্রার্থিতা কোনোভাবেই বৈধ হওয়ার কোনো কারণ নাই। ওনার প্রার্থিতা জেলার রিটার্নিং অফিসার বাতিল করেছেন, বিজ্ঞ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাতিল করেছেন।
উনি হাইকোর্টে, হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে উনি রায়টি নিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় বহাল রেখে আতাউর রহমান প্রধানের নির্বাচনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে রায় দেন। এর পরই ‘ঈগল’ নিয়ে মাঠে নামেন ওই প্রার্থী।
উচ্চ আদালত নিয়ে করা মন্তব্যের বিষয়ে গতকাল বুধবার জানতে চাইলে আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘না, না। ওই কথাটা হলো উকিলদেরকে (আইনজীবী) ম্যানেজ করেছে। কোর্ট তো আর ম্যানেজ হয় না।’
অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমার প্রতি লালমনিরহাট-১ আসনের মানুষের ভালোবাসা দেখে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষরা আমাকে ভোটের মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের ন্যায়বিচারে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে আছি। আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ভোটাররাও ন্যায়বিচার করবেন।’
এর আগে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নৌকায় ভোট না দিলে তাদের দেশ ছাড়া করা হবে বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল। এ সময় তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।
লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আতাউর রহমান প্রধান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং অফিসার তা বাতিল করে দেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ‘ঈগল পাখি’ নিয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
তিনি ‘হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে রায় নিয়েছেন’ বলে স্পর্শকাতর মন্তব্য করেছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল।
গত মঙ্গলবার হাতীবান্ধার গড্ডিমারী বাজারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। তার দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আর আতাউর রহমান প্রধান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তার বাড়ি পাটগ্রামের বুড়িমারীতে। দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন।জানা গেছে, আতাউর রহমান প্রধান রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরবর্তীতে যাচাই-বাছাইয়ে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হলেও তা বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পান।আতাউর রহমানের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামলের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় শ্যামল বলেন, ‘ওনার প্রার্থিতা কোনোভাবেই বৈধ হওয়ার কোনো কারণ নাই। ওনার প্রার্থিতা জেলার রিটার্নিং অফিসার বাতিল করেছেন, বিজ্ঞ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাতিল করেছেন।
উনি হাইকোর্টে, হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে উনি রায়টি নিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় বহাল রেখে আতাউর রহমান প্রধানের নির্বাচনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে রায় দেন। এর পরই ‘ঈগল’ নিয়ে মাঠে নামেন ওই প্রার্থী।
উচ্চ আদালত নিয়ে করা মন্তব্যের বিষয়ে গতকাল বুধবার জানতে চাইলে আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘না, না। ওই কথাটা হলো উকিলদেরকে (আইনজীবী) ম্যানেজ করেছে। কোর্ট তো আর ম্যানেজ হয় না।’
অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমার প্রতি লালমনিরহাট-১ আসনের মানুষের ভালোবাসা দেখে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষরা আমাকে ভোটের মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের ন্যায়বিচারে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে আছি। আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ভোটাররাও ন্যায়বিচার করবেন।’
এর আগে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নৌকায় ভোট না দিলে তাদের দেশ ছাড়া করা হবে বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল। এ সময় তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।
লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আতাউর রহমান প্রধান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং অফিসার তা বাতিল করে দেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ‘ঈগল পাখি’ নিয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
তিনি ‘হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে রায় নিয়েছেন’ বলে স্পর্শকাতর মন্তব্য করেছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল।
গত মঙ্গলবার হাতীবান্ধার গড্ডিমারী বাজারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। তার দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আর আতাউর রহমান প্রধান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তার বাড়ি পাটগ্রামের বুড়িমারীতে। দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন।জানা গেছে, আতাউর রহমান প্রধান রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরবর্তীতে যাচাই-বাছাইয়ে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হলেও তা বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পান।আতাউর রহমানের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামলের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় শ্যামল বলেন, ‘ওনার প্রার্থিতা কোনোভাবেই বৈধ হওয়ার কোনো কারণ নাই। ওনার প্রার্থিতা জেলার রিটার্নিং অফিসার বাতিল করেছেন, বিজ্ঞ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাতিল করেছেন।
উনি হাইকোর্টে, হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে উনি রায়টি নিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় বহাল রেখে আতাউর রহমান প্রধানের নির্বাচনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে রায় দেন। এর পরই ‘ঈগল’ নিয়ে মাঠে নামেন ওই প্রার্থী।
উচ্চ আদালত নিয়ে করা মন্তব্যের বিষয়ে গতকাল বুধবার জানতে চাইলে আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘না, না। ওই কথাটা হলো উকিলদেরকে (আইনজীবী) ম্যানেজ করেছে। কোর্ট তো আর ম্যানেজ হয় না।’
অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমার প্রতি লালমনিরহাট-১ আসনের মানুষের ভালোবাসা দেখে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষরা আমাকে ভোটের মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের ন্যায়বিচারে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে আছি। আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ভোটাররাও ন্যায়বিচার করবেন।’
এর আগে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নৌকায় ভোট না দিলে তাদের দেশ ছাড়া করা হবে বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল। এ সময় তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।
লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আতাউর রহমান প্রধান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং অফিসার তা বাতিল করে দেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ‘ঈগল পাখি’ নিয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
তিনি ‘হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে রায় নিয়েছেন’ বলে স্পর্শকাতর মন্তব্য করেছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল।
গত মঙ্গলবার হাতীবান্ধার গড্ডিমারী বাজারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। তার দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আর আতাউর রহমান প্রধান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তার বাড়ি পাটগ্রামের বুড়িমারীতে। দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন।জানা গেছে, আতাউর রহমান প্রধান রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরবর্তীতে যাচাই-বাছাইয়ে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হলেও তা বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পান।আতাউর রহমানের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামলের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় শ্যামল বলেন, ‘ওনার প্রার্থিতা কোনোভাবেই বৈধ হওয়ার কোনো কারণ নাই। ওনার প্রার্থিতা জেলার রিটার্নিং অফিসার বাতিল করেছেন, বিজ্ঞ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাতিল করেছেন।
উনি হাইকোর্টে, হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে উনি রায়টি নিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় বহাল রেখে আতাউর রহমান প্রধানের নির্বাচনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে রায় দেন। এর পরই ‘ঈগল’ নিয়ে মাঠে নামেন ওই প্রার্থী।
উচ্চ আদালত নিয়ে করা মন্তব্যের বিষয়ে গতকাল বুধবার জানতে চাইলে আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘না, না। ওই কথাটা হলো উকিলদেরকে (আইনজীবী) ম্যানেজ করেছে। কোর্ট তো আর ম্যানেজ হয় না।’
অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমার প্রতি লালমনিরহাট-১ আসনের মানুষের ভালোবাসা দেখে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষরা আমাকে ভোটের মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের ন্যায়বিচারে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে আছি। আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ভোটাররাও ন্যায়বিচার করবেন।’
এর আগে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নৌকায় ভোট না দিলে তাদের দেশ ছাড়া করা হবে বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল। এ সময় তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।
লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আতাউর রহমান প্রধান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং অফিসার তা বাতিল করে দেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ‘ঈগল পাখি’ নিয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
তিনি ‘হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে রায় নিয়েছেন’ বলে স্পর্শকাতর মন্তব্য করেছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল।
গত মঙ্গলবার হাতীবান্ধার গড্ডিমারী বাজারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। তার দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আর আতাউর রহমান প্রধান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তার বাড়ি পাটগ্রামের বুড়িমারীতে। দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন।জানা গেছে, আতাউর রহমান প্রধান রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরবর্তীতে যাচাই-বাছাইয়ে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হলেও তা বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পান।আতাউর রহমানের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামলের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় শ্যামল বলেন, ‘ওনার প্রার্থিতা কোনোভাবেই বৈধ হওয়ার কোনো কারণ নাই। ওনার প্রার্থিতা জেলার রিটার্নিং অফিসার বাতিল করেছেন, বিজ্ঞ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাতিল করেছেন।
উনি হাইকোর্টে, হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে উনি রায়টি নিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় বহাল রেখে আতাউর রহমান প্রধানের নির্বাচনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে রায় দেন। এর পরই ‘ঈগল’ নিয়ে মাঠে নামেন ওই প্রার্থী।
উচ্চ আদালত নিয়ে করা মন্তব্যের বিষয়ে গতকাল বুধবার জানতে চাইলে আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘না, না। ওই কথাটা হলো উকিলদেরকে (আইনজীবী) ম্যানেজ করেছে। কোর্ট তো আর ম্যানেজ হয় না।’
অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমার প্রতি লালমনিরহাট-১ আসনের মানুষের ভালোবাসা দেখে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষরা আমাকে ভোটের মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের ন্যায়বিচারে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে আছি। আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ভোটাররাও ন্যায়বিচার করবেন।’
এর আগে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নৌকায় ভোট না দিলে তাদের দেশ ছাড়া করা হবে বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল। এ সময় তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।
লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আতাউর রহমান প্রধান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং অফিসার তা বাতিল করে দেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ‘ঈগল পাখি’ নিয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
তিনি ‘হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে রায় নিয়েছেন’ বলে স্পর্শকাতর মন্তব্য করেছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল।
গত মঙ্গলবার হাতীবান্ধার গড্ডিমারী বাজারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। তার দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আর আতাউর রহমান প্রধান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তার বাড়ি পাটগ্রামের বুড়িমারীতে। দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন।জানা গেছে, আতাউর রহমান প্রধান রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরবর্তীতে যাচাই-বাছাইয়ে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হলেও তা বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পান।আতাউর রহমানের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামলের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় শ্যামল বলেন, ‘ওনার প্রার্থিতা কোনোভাবেই বৈধ হওয়ার কোনো কারণ নাই। ওনার প্রার্থিতা জেলার রিটার্নিং অফিসার বাতিল করেছেন, বিজ্ঞ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাতিল করেছেন।
উনি হাইকোর্টে, হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে উনি রায়টি নিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় বহাল রেখে আতাউর রহমান প্রধানের নির্বাচনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে রায় দেন। এর পরই ‘ঈগল’ নিয়ে মাঠে নামেন ওই প্রার্থী।
উচ্চ আদালত নিয়ে করা মন্তব্যের বিষয়ে গতকাল বুধবার জানতে চাইলে আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘না, না। ওই কথাটা হলো উকিলদেরকে (আইনজীবী) ম্যানেজ করেছে। কোর্ট তো আর ম্যানেজ হয় না।’
অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমার প্রতি লালমনিরহাট-১ আসনের মানুষের ভালোবাসা দেখে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষরা আমাকে ভোটের মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের ন্যায়বিচারে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে আছি। আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ভোটাররাও ন্যায়বিচার করবেন।’
এর আগে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নৌকায় ভোট না দিলে তাদের দেশ ছাড়া করা হবে বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল। এ সময় তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।
লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আতাউর রহমান প্রধান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং অফিসার তা বাতিল করে দেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ‘ঈগল পাখি’ নিয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
তিনি ‘হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে রায় নিয়েছেন’ বলে স্পর্শকাতর মন্তব্য করেছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল।
গত মঙ্গলবার হাতীবান্ধার গড্ডিমারী বাজারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। তার দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আর আতাউর রহমান প্রধান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তার বাড়ি পাটগ্রামের বুড়িমারীতে। দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন।জানা গেছে, আতাউর রহমান প্রধান রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরবর্তীতে যাচাই-বাছাইয়ে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হলেও তা বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পান।আতাউর রহমানের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামলের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় শ্যামল বলেন, ‘ওনার প্রার্থিতা কোনোভাবেই বৈধ হওয়ার কোনো কারণ নাই। ওনার প্রার্থিতা জেলার রিটার্নিং অফিসার বাতিল করেছেন, বিজ্ঞ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাতিল করেছেন।
উনি হাইকোর্টে, হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে উনি রায়টি নিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় বহাল রেখে আতাউর রহমান প্রধানের নির্বাচনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে রায় দেন। এর পরই ‘ঈগল’ নিয়ে মাঠে নামেন ওই প্রার্থী।
উচ্চ আদালত নিয়ে করা মন্তব্যের বিষয়ে গতকাল বুধবার জানতে চাইলে আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘না, না। ওই কথাটা হলো উকিলদেরকে (আইনজীবী) ম্যানেজ করেছে। কোর্ট তো আর ম্যানেজ হয় না।’
অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমার প্রতি লালমনিরহাট-১ আসনের মানুষের ভালোবাসা দেখে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষরা আমাকে ভোটের মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের ন্যায়বিচারে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে আছি। আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ভোটাররাও ন্যায়বিচার করবেন।’
এর আগে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নৌকায় ভোট না দিলে তাদের দেশ ছাড়া করা হবে বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল। এ সময় তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।
লালমনিরহাট-১ (হাতীবান্ধা-পাটগ্রাম) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী এবং সোনালী ও রূপালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আতাউর রহমান প্রধান স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। কিন্তু যাচাই-বাছাইয়ে রিটার্নিং অফিসার তা বাতিল করে দেন। পরে তিনি উচ্চ আদালত থেকে প্রার্থিতা ফিরে পেয়ে ‘ঈগল পাখি’ নিয়ে নেমেছেন ভোটযুদ্ধে।
তিনি ‘হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে রায় নিয়েছেন’ বলে স্পর্শকাতর মন্তব্য করেছেন তার প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য মোতাহার হোসেনের ব্যক্তিগত সহকারী (পিএস) আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল।
গত মঙ্গলবার হাতীবান্ধার গড্ডিমারী বাজারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এমন মন্তব্য করেছেন। তার দেওয়া সাক্ষাৎকারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল গড্ডিমারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান। এছাড়া তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক।
আর আতাউর রহমান প্রধান কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য। তার বাড়ি পাটগ্রামের বুড়িমারীতে। দলীয় মনোনয়ন বঞ্চিত হয়ে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ভোটযুদ্ধে নেমেছেন।জানা গেছে, আতাউর রহমান প্রধান রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও পরবর্তীতে যাচাই-বাছাইয়ে তা বাতিল করে দেওয়া হয়।
পরে নির্বাচন কমিশনে আপিল করা হলেও তা বাতিল করা হয়। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ আদালতের রায়ে প্রার্থিতা ফিরে পান।আতাউর রহমানের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে গত মঙ্গলবার আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামলের সঙ্গে কথা বলেন স্থানীয় কয়েকজন সাংবাদিক। এ সময় শ্যামল বলেন, ‘ওনার প্রার্থিতা কোনোভাবেই বৈধ হওয়ার কোনো কারণ নাই। ওনার প্রার্থিতা জেলার রিটার্নিং অফিসার বাতিল করেছেন, বিজ্ঞ প্রধান নির্বাচন কমিশনার বাতিল করেছেন।
উনি হাইকোর্টে, হাইকোর্টে অর্থের বিনিময়ে উনি রায়টি নিয়েছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার আপিল বিভাগ হাইকোর্টের দেওয়া পূর্বের রায় বহাল রেখে আতাউর রহমান প্রধানের নির্বাচনে আইনগত কোনো বাধা নেই বলে রায় দেন। এর পরই ‘ঈগল’ নিয়ে মাঠে নামেন ওই প্রার্থী।
উচ্চ আদালত নিয়ে করা মন্তব্যের বিষয়ে গতকাল বুধবার জানতে চাইলে আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল সাংবাদিকদের বলেন, ‘না, না। ওই কথাটা হলো উকিলদেরকে (আইনজীবী) ম্যানেজ করেছে। কোর্ট তো আর ম্যানেজ হয় না।’
অপরদিকে স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান প্রধান বলেন, ‘আমার প্রতি লালমনিরহাট-১ আসনের মানুষের ভালোবাসা দেখে শুরু থেকেই প্রতিপক্ষরা আমাকে ভোটের মাঠ থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু উচ্চ আদালতের ন্যায়বিচারে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে মাঠে আছি। আগামী ৭ জানুয়ারি সাধারণ ভোটাররাও ন্যায়বিচার করবেন।’
এর আগে গত বছরের ২৯ ডিসেম্বর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার সিন্দুর্ণা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদের উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন নৌকায় ভোট না দিলে তাদের দেশ ছাড়া করা হবে বলে মন্তব্য করে ব্যাপক সমালোচনায় পড়েছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক শ্যামল। এ সময় তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়েছিল।