হারিকেন মিল্টন ইতিহাসের অন্যতম ভয়ংকর শক্তিশালী ঝড়হাওয়া আঘাত করার জন্য ফ্লোরিডার দোরগোড়ায় এসে মানব সম্পদ ধ্বংসের হুমকি দিচ্ছে।
১৯২১ সালের নামহীন বড় আকারের ঝরের পরে আজ বুধবার শেষ বেলা থেকে বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে আঘাত করার জন্য আগত ঝড়ের জন্য অন্যান্য নাগরিকদের মত বাঙ্গালী কমিউনিটিও উদবিগ্ন। কি হবে, কি হতে পারে এমন উদবেগের মধ্যে মায়ামিস্থ বাংলাদেশ কন্সল জেনারেল এর পক্ষ থেকে মো. সামাউন খালিদ, কনসাল ও দূতালয় প্রধান বলেছেন বাংলাদেশের কমিউনিটির নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় সব রকম ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে।
কি ধরনের ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কনস্যুলেট থেকে আমরা হারিকেন মিল্টন ও এর সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। স্থানীয়ভাবে মায়ামি ডেড কাউন্টি ও ইউ এস স্টেট ডিপার্টমেন্টের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি এবং ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস ও ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও অবহিত রাখছি। একইসাথে রেডজোনের যেসব শহরে প্রবাসী বাংলাদেশী যারা রয়েছেন তাদের প্রতিনিধি বা অ্যাসোসিয়েশনের সাথেও যোগাযোগ রয়েছে আমাদের। কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার সম্পর্কিত যে কোনো জরুরি প্রয়োজনে প্রবাসীদের অনুরোধ জানাচ্ছি আমাদের সাথে মোবাইলে বা ইমেইলে যোগাযোগ করতে যেন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের সেবা প্রদান করা যায়। হারিকেন পরবর্তী সময়েও আমরা একই কার্যক্রম অব্যাহত রাখবো।
সারাসোটা কাউন্টির বয়োজ্যেষ্ঠ বাঙ্গালী ব্যবসায়ী ‘বিসমিল্লা গ্রোসারি’র মালিক সাইফুর রহমান বলেন, তিনি এই ঝড় নিয়ে খুবই আতংকিত তাই পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঝড়ের আওতার বাইরে গিয়ে ঝড়ের দিনগুলো কাটিয়ে আসবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
হারিকেনের প্রধান রুট ট্যাম্পার বাঙ্গালী ব্যবসায়ী ‘মদিনা গ্রসারী’র মালিক মোঃ সফি বলেছেন, তার কোন রকম প্রস্তুতি নাই। তিনি বাড়িতেই থাকবেন, তবে তার কি পরিনতি হবে বলতে পারছে না আবার তা নিয়ে ভাবনাও নাই।
২০২২ সালের ঝড়ের ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই আবার এমন প্রলয়ংকারী ঝড় এসে দরজায় নক করায় ফোর্টমায়ার্স-র বাঙ্গালীদের মধ্য সর্বগ্রাসী আতংক দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে স্থানিয় বাংলাদেশ কমিউনিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ দুলাল হোসেন বলেছেন, “আমরা সতর্ক আছি, কিন্তু নিরাপত্যার জন্য অন্য কোথাও যাচ্ছি না। এখানেই থাকব দেখি কি হয়, আশা করি খারাপ কিছু হবে না।
স্থানীয় অদিবাসি নিরাপদ আশ্রয়ের খঁজে ছুটে চলার জন্য প্রায় সবাই গ্যাস ও পেট্রোলের জন্য লাইন ধরে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে আছে। ইতি মধ্যেই ফ্লোরিডার ৮০০০ গ্যাস স্টেশনের প্রায় সবগুলোর জ্বালানি শেষ হয়ে গিয়েছে।
ফোর্টমায়ার্স’র রিয়েলস্টেট ব্যবসায়ী মঞ্জুর আলম বলেছেন কি হয়, কি হবে তা নিয়ে তারা খুবই টেনশনে আছেন। তিনি নিজেদের নিরাপদ রাখাত জন্য যেমন চেষ্টা করছেন তেমন অন্যদের নিরাপত্তার জন্যও সহায়তা করছেন।
স্থানীয় প্রশাসন সকল নাগরিকদের তাদের প্রতিষ্ঠিত নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যেতে অনুরোধ করেছেন।
হারিকেন মিল্টন ইতিহাসের অন্যতম ভয়ংকর শক্তিশালী ঝড়হাওয়া আঘাত করার জন্য ফ্লোরিডার দোরগোড়ায় এসে মানব সম্পদ ধ্বংসের হুমকি দিচ্ছে।
১৯২১ সালের নামহীন বড় আকারের ঝরের পরে আজ বুধবার শেষ বেলা থেকে বৃহস্পতিবার সকালের মধ্যে আঘাত করার জন্য আগত ঝড়ের জন্য অন্যান্য নাগরিকদের মত বাঙ্গালী কমিউনিটিও উদবিগ্ন। কি হবে, কি হতে পারে এমন উদবেগের মধ্যে মায়ামিস্থ বাংলাদেশ কন্সল জেনারেল এর পক্ষ থেকে মো. সামাউন খালিদ, কনসাল ও দূতালয় প্রধান বলেছেন বাংলাদেশের কমিউনিটির নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় সব রকম ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে।
কি ধরনের ব্যাবস্থা নেয়া হয়েছে এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কনস্যুলেট থেকে আমরা হারিকেন মিল্টন ও এর সম্ভাব্য ক্ষয়ক্ষতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছি। স্থানীয়ভাবে মায়ামি ডেড কাউন্টি ও ইউ এস স্টেট ডিপার্টমেন্টের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখছি এবং ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাস ও ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কেও অবহিত রাখছি। একইসাথে রেডজোনের যেসব শহরে প্রবাসী বাংলাদেশী যারা রয়েছেন তাদের প্রতিনিধি বা অ্যাসোসিয়েশনের সাথেও যোগাযোগ রয়েছে আমাদের। কনস্যুলার ও ওয়েলফেয়ার সম্পর্কিত যে কোনো জরুরি প্রয়োজনে প্রবাসীদের অনুরোধ জানাচ্ছি আমাদের সাথে মোবাইলে বা ইমেইলে যোগাযোগ করতে যেন অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তাদের সেবা প্রদান করা যায়। হারিকেন পরবর্তী সময়েও আমরা একই কার্যক্রম অব্যাহত রাখবো।
সারাসোটা কাউন্টির বয়োজ্যেষ্ঠ বাঙ্গালী ব্যবসায়ী ‘বিসমিল্লা গ্রোসারি’র মালিক সাইফুর রহমান বলেন, তিনি এই ঝড় নিয়ে খুবই আতংকিত তাই পরিবারের সবাইকে নিয়ে ঝড়ের আওতার বাইরে গিয়ে ঝড়ের দিনগুলো কাটিয়ে আসবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
হারিকেনের প্রধান রুট ট্যাম্পার বাঙ্গালী ব্যবসায়ী ‘মদিনা গ্রসারী’র মালিক মোঃ সফি বলেছেন, তার কোন রকম প্রস্তুতি নাই। তিনি বাড়িতেই থাকবেন, তবে তার কি পরিনতি হবে বলতে পারছে না আবার তা নিয়ে ভাবনাও নাই।
২০২২ সালের ঝড়ের ক্ষতি কাটিয়ে ওঠার আগেই আবার এমন প্রলয়ংকারী ঝড় এসে দরজায় নক করায় ফোর্টমায়ার্স-র বাঙ্গালীদের মধ্য সর্বগ্রাসী আতংক দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতির মধ্যে স্থানিয় বাংলাদেশ কমিউনিটির সাধারণ সম্পাদক মোঃ দুলাল হোসেন বলেছেন, “আমরা সতর্ক আছি, কিন্তু নিরাপত্যার জন্য অন্য কোথাও যাচ্ছি না। এখানেই থাকব দেখি কি হয়, আশা করি খারাপ কিছু হবে না।
স্থানীয় অদিবাসি নিরাপদ আশ্রয়ের খঁজে ছুটে চলার জন্য প্রায় সবাই গ্যাস ও পেট্রোলের জন্য লাইন ধরে দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে আছে। ইতি মধ্যেই ফ্লোরিডার ৮০০০ গ্যাস স্টেশনের প্রায় সবগুলোর জ্বালানি শেষ হয়ে গিয়েছে।
ফোর্টমায়ার্স’র রিয়েলস্টেট ব্যবসায়ী মঞ্জুর আলম বলেছেন কি হয়, কি হবে তা নিয়ে তারা খুবই টেনশনে আছেন। তিনি নিজেদের নিরাপদ রাখাত জন্য যেমন চেষ্টা করছেন তেমন অন্যদের নিরাপত্তার জন্যও সহায়তা করছেন।
স্থানীয় প্রশাসন সকল নাগরিকদের তাদের প্রতিষ্ঠিত নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে চলে যেতে অনুরোধ করেছেন।