রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাসের (আগস্ট) প্রথম ২৫ দিনে দেশে ১৭২ কোটি ৯৩ লাখ বা ১.৭৩ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ (প্রতি ডলার ৯৫ টাকা হিসাবে) প্রায় ১৬ হাজার ৪২৯ কোটি টাকা।
এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো আগস্ট মাসে ২১৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২৫ দিনে ১৭২ কোটি ৯৩ লাখ ডলারের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বিশেষায়িত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে দুই কোটি ১০ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
আলোচিত সময়ের মধ্যে বরাবরের মতো সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। বেসরকারিখাতের এ ব্যাংকটির মাধ্যমে এসেছে ৩৫ কোটি ৬২ লাখ রেমিট্যান্স । এরপরই রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংটির মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ডলার।
এছাড়া সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ডলার, ডাচ–বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৫৪ লাখ ডলার, রূপালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলার এসেছে।
তবে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি বিডিবিএল, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বিদেশি ব্যাংক আল-ফালাহ, হাবিব ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে।
এছাড়া আগের মাস জুলাইয়ে ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার বা প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। চলতি বছরের জুনে এসেছিল ১৮৩ কোটি ৭২ লাখ ডলার, মে মাসে এসেছিল ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
এদিকে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ২ হাজার ১০৩ কোটি ডলার। যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে বছরের চেয়ে ৩.৭৫ বিলিয়ন ডলার কম। তার আগের অর্থবছরে (২০২০-২০২১) এসেছিল ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার।
রেমিট্যান্স প্রবাহে ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে। চলতি মাসের (আগস্ট) প্রথম ২৫ দিনে দেশে ১৭২ কোটি ৯৩ লাখ বা ১.৭৩ বিলিয়ন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ (প্রতি ডলার ৯৫ টাকা হিসাবে) প্রায় ১৬ হাজার ৪২৯ কোটি টাকা।
এ ধারা অব্যাহত থাকলে পুরো আগস্ট মাসে ২১৪ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স আসার সম্ভাবনা রয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
২৫ দিনে ১৭২ কোটি ৯৩ লাখ ডলারের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত পাঁচ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩১ কোটি ৫০ লাখ ডলার। বিশেষায়িত বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে দুই কোটি ১০ লাখ ডলার। আর বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৩৮ কোটি ৬৯ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
আলোচিত সময়ের মধ্যে বরাবরের মতো সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স এসেছে ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে। বেসরকারিখাতের এ ব্যাংকটির মাধ্যমে এসেছে ৩৫ কোটি ৬২ লাখ রেমিট্যান্স । এরপরই রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত অগ্রণী ব্যাংক। এ ব্যাংটির মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ডলার।
এছাড়া সিটি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ডলার, ডাচ–বাংলা ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৫৪ লাখ ডলার, রূপালী ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ৩৫ লাখ ডলার এসেছে।
তবে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি বিডিবিএল, রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক, বিদেশি ব্যাংক আল-ফালাহ, হাবিব ব্যাংক ও ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান, স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়ার মাধ্যমে।
এছাড়া আগের মাস জুলাইয়ে ২০৯ কোটি ৬৯ লাখ ডলার বা প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স এসেছে দেশে। চলতি বছরের জুনে এসেছিল ১৮৩ কোটি ৭২ লাখ ডলার, মে মাসে এসেছিল ১৮৮ কোটি ৫৩ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।
এদিকে ২০২১-২০২২ অর্থবছরে প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ২ হাজার ১০৩ কোটি ডলার। যা তার আগের অর্থবছরের চেয়ে বছরের চেয়ে ৩.৭৫ বিলিয়ন ডলার কম। তার আগের অর্থবছরে (২০২০-২০২১) এসেছিল ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার।