বর্ষাকালে নিত্যপণ্য কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। কিন্তু কাঁচা মরিচের বর্তমান বাজারমূল্যের নজির বোধ হয় আর ঘটেনি। কিছুদিন আগেও মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য জানিয়েছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে মরিচ সংগ্রহের কাজটি কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে পণ্যটির।
হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকায় মরিচের ঊর্ধ্বমুখী বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার গত ২৫ জুন থেকে নিত্যপণ্যটি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এরপর ঈদের কারণে বন্ধ থাকে মরিচের আমদানি। বিক্রেতারা বলেন, এবার প্রচণ্ড গরম আর বৃষ্টির কারণে দেশে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হয়ে যায়। এতে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম হু হু করে বাড়ছে।
এ ছাড়া কোরবানি ঈদে কাঁচা মরিচের চাহিদা বেশি থাকে, সে হিসেবে জোগান থাকে না। এটাও দাম বাড়ার একটি অন্যতম কারণ বলছেন তাঁরা। কিন্তু গত সোমবার (২৬ জুন) ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে পাঁচটি ট্রাকে ২৭ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ বন্দরে প্রবেশ করে। ঈদের ছুটির কারণে কয়দিন বিরতির পর আবারও বিভিন্ন বন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ দেশে আসছে। কিন্তু তারপরও লাগামহীন কাঁচা মরিচের দাম।
ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানো হয়েছে। একটি চক্র বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে মানুষের পকেট কাটছে। কিছুদিন আগে তারা পেঁয়াজের দাম নিয়েও একইভাবে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কাঁচা মরিচের এমন ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের মানুষ হয়তো এর আগে কখনো দেখেনি, তাই কাঁচা মরিচের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের নজরদারি একান্ত প্রয়োজন।
বর্ষাকালে নিত্যপণ্য কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। কিন্তু কাঁচা মরিচের বর্তমান বাজারমূল্যের নজির বোধ হয় আর ঘটেনি। কিছুদিন আগেও মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য জানিয়েছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে মরিচ সংগ্রহের কাজটি কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে পণ্যটির।
হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকায় মরিচের ঊর্ধ্বমুখী বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার গত ২৫ জুন থেকে নিত্যপণ্যটি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এরপর ঈদের কারণে বন্ধ থাকে মরিচের আমদানি। বিক্রেতারা বলেন, এবার প্রচণ্ড গরম আর বৃষ্টির কারণে দেশে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হয়ে যায়। এতে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম হু হু করে বাড়ছে।
এ ছাড়া কোরবানি ঈদে কাঁচা মরিচের চাহিদা বেশি থাকে, সে হিসেবে জোগান থাকে না। এটাও দাম বাড়ার একটি অন্যতম কারণ বলছেন তাঁরা। কিন্তু গত সোমবার (২৬ জুন) ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে পাঁচটি ট্রাকে ২৭ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ বন্দরে প্রবেশ করে। ঈদের ছুটির কারণে কয়দিন বিরতির পর আবারও বিভিন্ন বন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ দেশে আসছে। কিন্তু তারপরও লাগামহীন কাঁচা মরিচের দাম।
ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানো হয়েছে। একটি চক্র বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে মানুষের পকেট কাটছে। কিছুদিন আগে তারা পেঁয়াজের দাম নিয়েও একইভাবে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কাঁচা মরিচের এমন ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের মানুষ হয়তো এর আগে কখনো দেখেনি, তাই কাঁচা মরিচের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের নজরদারি একান্ত প্রয়োজন।
বর্ষাকালে নিত্যপণ্য কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। কিন্তু কাঁচা মরিচের বর্তমান বাজারমূল্যের নজির বোধ হয় আর ঘটেনি। কিছুদিন আগেও মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য জানিয়েছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে মরিচ সংগ্রহের কাজটি কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে পণ্যটির।
হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকায় মরিচের ঊর্ধ্বমুখী বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার গত ২৫ জুন থেকে নিত্যপণ্যটি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এরপর ঈদের কারণে বন্ধ থাকে মরিচের আমদানি। বিক্রেতারা বলেন, এবার প্রচণ্ড গরম আর বৃষ্টির কারণে দেশে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হয়ে যায়। এতে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম হু হু করে বাড়ছে।
এ ছাড়া কোরবানি ঈদে কাঁচা মরিচের চাহিদা বেশি থাকে, সে হিসেবে জোগান থাকে না। এটাও দাম বাড়ার একটি অন্যতম কারণ বলছেন তাঁরা। কিন্তু গত সোমবার (২৬ জুন) ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে পাঁচটি ট্রাকে ২৭ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ বন্দরে প্রবেশ করে। ঈদের ছুটির কারণে কয়দিন বিরতির পর আবারও বিভিন্ন বন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ দেশে আসছে। কিন্তু তারপরও লাগামহীন কাঁচা মরিচের দাম।
ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানো হয়েছে। একটি চক্র বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে মানুষের পকেট কাটছে। কিছুদিন আগে তারা পেঁয়াজের দাম নিয়েও একইভাবে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কাঁচা মরিচের এমন ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের মানুষ হয়তো এর আগে কখনো দেখেনি, তাই কাঁচা মরিচের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের নজরদারি একান্ত প্রয়োজন।
বর্ষাকালে নিত্যপণ্য কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। কিন্তু কাঁচা মরিচের বর্তমান বাজারমূল্যের নজির বোধ হয় আর ঘটেনি। কিছুদিন আগেও মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য জানিয়েছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে মরিচ সংগ্রহের কাজটি কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে পণ্যটির।
হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকায় মরিচের ঊর্ধ্বমুখী বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার গত ২৫ জুন থেকে নিত্যপণ্যটি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এরপর ঈদের কারণে বন্ধ থাকে মরিচের আমদানি। বিক্রেতারা বলেন, এবার প্রচণ্ড গরম আর বৃষ্টির কারণে দেশে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হয়ে যায়। এতে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম হু হু করে বাড়ছে।
এ ছাড়া কোরবানি ঈদে কাঁচা মরিচের চাহিদা বেশি থাকে, সে হিসেবে জোগান থাকে না। এটাও দাম বাড়ার একটি অন্যতম কারণ বলছেন তাঁরা। কিন্তু গত সোমবার (২৬ জুন) ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে পাঁচটি ট্রাকে ২৭ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ বন্দরে প্রবেশ করে। ঈদের ছুটির কারণে কয়দিন বিরতির পর আবারও বিভিন্ন বন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ দেশে আসছে। কিন্তু তারপরও লাগামহীন কাঁচা মরিচের দাম।
ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানো হয়েছে। একটি চক্র বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে মানুষের পকেট কাটছে। কিছুদিন আগে তারা পেঁয়াজের দাম নিয়েও একইভাবে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কাঁচা মরিচের এমন ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের মানুষ হয়তো এর আগে কখনো দেখেনি, তাই কাঁচা মরিচের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের নজরদারি একান্ত প্রয়োজন।
বর্ষাকালে নিত্যপণ্য কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। কিন্তু কাঁচা মরিচের বর্তমান বাজারমূল্যের নজির বোধ হয় আর ঘটেনি। কিছুদিন আগেও মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য জানিয়েছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে মরিচ সংগ্রহের কাজটি কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে পণ্যটির।
হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকায় মরিচের ঊর্ধ্বমুখী বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার গত ২৫ জুন থেকে নিত্যপণ্যটি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এরপর ঈদের কারণে বন্ধ থাকে মরিচের আমদানি। বিক্রেতারা বলেন, এবার প্রচণ্ড গরম আর বৃষ্টির কারণে দেশে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হয়ে যায়। এতে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম হু হু করে বাড়ছে।
এ ছাড়া কোরবানি ঈদে কাঁচা মরিচের চাহিদা বেশি থাকে, সে হিসেবে জোগান থাকে না। এটাও দাম বাড়ার একটি অন্যতম কারণ বলছেন তাঁরা। কিন্তু গত সোমবার (২৬ জুন) ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে পাঁচটি ট্রাকে ২৭ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ বন্দরে প্রবেশ করে। ঈদের ছুটির কারণে কয়দিন বিরতির পর আবারও বিভিন্ন বন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ দেশে আসছে। কিন্তু তারপরও লাগামহীন কাঁচা মরিচের দাম।
ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানো হয়েছে। একটি চক্র বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে মানুষের পকেট কাটছে। কিছুদিন আগে তারা পেঁয়াজের দাম নিয়েও একইভাবে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কাঁচা মরিচের এমন ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের মানুষ হয়তো এর আগে কখনো দেখেনি, তাই কাঁচা মরিচের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের নজরদারি একান্ত প্রয়োজন।
বর্ষাকালে নিত্যপণ্য কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। কিন্তু কাঁচা মরিচের বর্তমান বাজারমূল্যের নজির বোধ হয় আর ঘটেনি। কিছুদিন আগেও মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য জানিয়েছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে মরিচ সংগ্রহের কাজটি কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে পণ্যটির।
হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকায় মরিচের ঊর্ধ্বমুখী বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার গত ২৫ জুন থেকে নিত্যপণ্যটি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এরপর ঈদের কারণে বন্ধ থাকে মরিচের আমদানি। বিক্রেতারা বলেন, এবার প্রচণ্ড গরম আর বৃষ্টির কারণে দেশে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হয়ে যায়। এতে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম হু হু করে বাড়ছে।
এ ছাড়া কোরবানি ঈদে কাঁচা মরিচের চাহিদা বেশি থাকে, সে হিসেবে জোগান থাকে না। এটাও দাম বাড়ার একটি অন্যতম কারণ বলছেন তাঁরা। কিন্তু গত সোমবার (২৬ জুন) ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে পাঁচটি ট্রাকে ২৭ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ বন্দরে প্রবেশ করে। ঈদের ছুটির কারণে কয়দিন বিরতির পর আবারও বিভিন্ন বন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ দেশে আসছে। কিন্তু তারপরও লাগামহীন কাঁচা মরিচের দাম।
ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানো হয়েছে। একটি চক্র বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে মানুষের পকেট কাটছে। কিছুদিন আগে তারা পেঁয়াজের দাম নিয়েও একইভাবে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কাঁচা মরিচের এমন ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের মানুষ হয়তো এর আগে কখনো দেখেনি, তাই কাঁচা মরিচের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের নজরদারি একান্ত প্রয়োজন।
বর্ষাকালে নিত্যপণ্য কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। কিন্তু কাঁচা মরিচের বর্তমান বাজারমূল্যের নজির বোধ হয় আর ঘটেনি। কিছুদিন আগেও মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য জানিয়েছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে মরিচ সংগ্রহের কাজটি কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে পণ্যটির।
হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকায় মরিচের ঊর্ধ্বমুখী বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার গত ২৫ জুন থেকে নিত্যপণ্যটি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এরপর ঈদের কারণে বন্ধ থাকে মরিচের আমদানি। বিক্রেতারা বলেন, এবার প্রচণ্ড গরম আর বৃষ্টির কারণে দেশে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হয়ে যায়। এতে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম হু হু করে বাড়ছে।
এ ছাড়া কোরবানি ঈদে কাঁচা মরিচের চাহিদা বেশি থাকে, সে হিসেবে জোগান থাকে না। এটাও দাম বাড়ার একটি অন্যতম কারণ বলছেন তাঁরা। কিন্তু গত সোমবার (২৬ জুন) ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে পাঁচটি ট্রাকে ২৭ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ বন্দরে প্রবেশ করে। ঈদের ছুটির কারণে কয়দিন বিরতির পর আবারও বিভিন্ন বন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ দেশে আসছে। কিন্তু তারপরও লাগামহীন কাঁচা মরিচের দাম।
ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানো হয়েছে। একটি চক্র বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে মানুষের পকেট কাটছে। কিছুদিন আগে তারা পেঁয়াজের দাম নিয়েও একইভাবে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কাঁচা মরিচের এমন ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের মানুষ হয়তো এর আগে কখনো দেখেনি, তাই কাঁচা মরিচের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের নজরদারি একান্ত প্রয়োজন।
বর্ষাকালে নিত্যপণ্য কাঁচা মরিচের দাম কিছুটা বাড়ে। কিন্তু কাঁচা মরিচের বর্তমান বাজারমূল্যের নজির বোধ হয় আর ঘটেনি। কিছুদিন আগেও মাত্র ৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে কাঁচা মরিচ। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে বিক্রি হচ্ছে ৬০০ থেকে ৮০০ টাকায়। এ বিষয়ে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্য জানিয়েছে, এপ্রিল ও মে মাসে খরার পর হঠাৎ অতিবৃষ্টিতে বেশির ভাগ মরিচগাছ মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ কারণে অধিকাংশ গাছে ফলন নেই বললেই চলে। এর ওপর টানা বৃষ্টিতে মরিচ সংগ্রহের কাজটি কঠিন হয়ে পড়েছে। এ কারণে দাম বেড়েছে পণ্যটির।
হঠাৎ কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়তে থাকায় মরিচের ঊর্ধ্বমুখী বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকার গত ২৫ জুন থেকে নিত্যপণ্যটি আমদানির উদ্যোগ নেয়। এরপর ঈদের কারণে বন্ধ থাকে মরিচের আমদানি। বিক্রেতারা বলেন, এবার প্রচণ্ড গরম আর বৃষ্টির কারণে দেশে কাঁচা মরিচের আবাদ নষ্ট হয়ে যায়। এতে বাজারে সরবরাহ কম থাকায় দাম হু হু করে বাড়ছে।
এ ছাড়া কোরবানি ঈদে কাঁচা মরিচের চাহিদা বেশি থাকে, সে হিসেবে জোগান থাকে না। এটাও দাম বাড়ার একটি অন্যতম কারণ বলছেন তাঁরা। কিন্তু গত সোমবার (২৬ জুন) ভারত থেকে হিলি বন্দর দিয়ে পাঁচটি ট্রাকে ২৭ মেট্রিক টন কাঁচা মরিচ বন্দরে প্রবেশ করে। ঈদের ছুটির কারণে কয়দিন বিরতির পর আবারও বিভিন্ন বন্দর দিয়ে কাঁচা মরিচ দেশে আসছে। কিন্তু তারপরও লাগামহীন কাঁচা মরিচের দাম।
ক্রেতাদের দাবি, সিন্ডিকেট করে কাঁচা মরিচের দাম বাড়ানো হয়েছে। একটি চক্র বাজারে সিন্ডিকেট তৈরি করে মানুষের পকেট কাটছে। কিছুদিন আগে তারা পেঁয়াজের দাম নিয়েও একইভাবে সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিল। কিন্তু কাঁচা মরিচের এমন ঊর্ধ্বগতি বাংলাদেশের মানুষ হয়তো এর আগে কখনো দেখেনি, তাই কাঁচা মরিচের লাগামহীন দাম নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষের নজরদারি একান্ত প্রয়োজন।