তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ভারতীয় নারী দল এখন বাংলাদেশে। আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু হচ্ছে সিরিজটি। এটা আইসিসির উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হওয়ায় হারমানপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে সফরকারীরা।
ঐতিহ্য, শক্তি, সামর্থ্যে নিগার সুলতানাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারতীয় নারী দল।
তবে খেলাটা বাংলাদেশের মাঠে হওয়ায় সতর্ক ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। ওরা সব সময় নিজেদের মাটিতে ভালো ক্রিকেট খেলে, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। এখানে এসে দুই-তিন দিন প্রস্তুতির সময় পেয়েছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার প্রত্যাশা করছি।
ভারতের সামর্থ্য অজানা নয় বাংলাদেশি অধিনায়ক নিগার সুলতানার। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়েরও ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। তবে ইতিহাস গড়তে আত্মবিশ্বাসী নিগার, ‘এটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনারা (সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের) কি বিশ্বাস করেন আমরা তাদের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারব? আমাদের বিশ্বাস আছে আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো ক্রিকেট খেলব।
সবচেয়ে বড় কথা, সিরিজ জিততে চায় সবাই।’মিরপুরে বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ খেলেছিল ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ১১ বছর পর ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুতে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত নিগার সুলতানারা। নিজেদের বোলারদের ওপর আস্থা থাকায় ভারতকে ভয় পাচ্ছেন না তিনি, ‘ওদের হারমানপ্রীত, শেফালি, স্মৃতির মতো খেলোয়াড় আছে। তবে আমি বলব আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন সবার সেরা।
তাদের বিপক্ষে যদি আমরা পরিকল্পনামতো সঠিক বোলিং করতে পারি, তাহলে কেউ হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’ভারতের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় ২, হার ১১টিতে। জয় দুটি এসেছে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে। ফাইনালে শেষ বলের রোমাঞ্চে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২৪ বলে ২৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন নিগার। এর আগে ২০১৩ সালে ভারত সফরে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশ হারে ৩-০ ব্যবধানে। ২০১৪ সালে কক্সবাজারেও তিন ম্যাচের সিরিজে ভারতের জয় ৩-০ ব্যবধানে। এবার শক্তিশালী ভারতকে আটকাতে পারবে তো বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ভারতীয় নারী দল এখন বাংলাদেশে। আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু হচ্ছে সিরিজটি। এটা আইসিসির উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হওয়ায় হারমানপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে সফরকারীরা।
ঐতিহ্য, শক্তি, সামর্থ্যে নিগার সুলতানাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারতীয় নারী দল।
তবে খেলাটা বাংলাদেশের মাঠে হওয়ায় সতর্ক ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। ওরা সব সময় নিজেদের মাটিতে ভালো ক্রিকেট খেলে, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। এখানে এসে দুই-তিন দিন প্রস্তুতির সময় পেয়েছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার প্রত্যাশা করছি।
ভারতের সামর্থ্য অজানা নয় বাংলাদেশি অধিনায়ক নিগার সুলতানার। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়েরও ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। তবে ইতিহাস গড়তে আত্মবিশ্বাসী নিগার, ‘এটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনারা (সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের) কি বিশ্বাস করেন আমরা তাদের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারব? আমাদের বিশ্বাস আছে আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো ক্রিকেট খেলব।
সবচেয়ে বড় কথা, সিরিজ জিততে চায় সবাই।’মিরপুরে বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ খেলেছিল ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ১১ বছর পর ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুতে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত নিগার সুলতানারা। নিজেদের বোলারদের ওপর আস্থা থাকায় ভারতকে ভয় পাচ্ছেন না তিনি, ‘ওদের হারমানপ্রীত, শেফালি, স্মৃতির মতো খেলোয়াড় আছে। তবে আমি বলব আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন সবার সেরা।
তাদের বিপক্ষে যদি আমরা পরিকল্পনামতো সঠিক বোলিং করতে পারি, তাহলে কেউ হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’ভারতের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় ২, হার ১১টিতে। জয় দুটি এসেছে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে। ফাইনালে শেষ বলের রোমাঞ্চে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২৪ বলে ২৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন নিগার। এর আগে ২০১৩ সালে ভারত সফরে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশ হারে ৩-০ ব্যবধানে। ২০১৪ সালে কক্সবাজারেও তিন ম্যাচের সিরিজে ভারতের জয় ৩-০ ব্যবধানে। এবার শক্তিশালী ভারতকে আটকাতে পারবে তো বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ভারতীয় নারী দল এখন বাংলাদেশে। আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু হচ্ছে সিরিজটি। এটা আইসিসির উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হওয়ায় হারমানপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে সফরকারীরা।
ঐতিহ্য, শক্তি, সামর্থ্যে নিগার সুলতানাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারতীয় নারী দল।
তবে খেলাটা বাংলাদেশের মাঠে হওয়ায় সতর্ক ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। ওরা সব সময় নিজেদের মাটিতে ভালো ক্রিকেট খেলে, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। এখানে এসে দুই-তিন দিন প্রস্তুতির সময় পেয়েছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার প্রত্যাশা করছি।
ভারতের সামর্থ্য অজানা নয় বাংলাদেশি অধিনায়ক নিগার সুলতানার। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়েরও ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। তবে ইতিহাস গড়তে আত্মবিশ্বাসী নিগার, ‘এটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনারা (সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের) কি বিশ্বাস করেন আমরা তাদের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারব? আমাদের বিশ্বাস আছে আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো ক্রিকেট খেলব।
সবচেয়ে বড় কথা, সিরিজ জিততে চায় সবাই।’মিরপুরে বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ খেলেছিল ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ১১ বছর পর ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুতে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত নিগার সুলতানারা। নিজেদের বোলারদের ওপর আস্থা থাকায় ভারতকে ভয় পাচ্ছেন না তিনি, ‘ওদের হারমানপ্রীত, শেফালি, স্মৃতির মতো খেলোয়াড় আছে। তবে আমি বলব আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন সবার সেরা।
তাদের বিপক্ষে যদি আমরা পরিকল্পনামতো সঠিক বোলিং করতে পারি, তাহলে কেউ হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’ভারতের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় ২, হার ১১টিতে। জয় দুটি এসেছে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে। ফাইনালে শেষ বলের রোমাঞ্চে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২৪ বলে ২৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন নিগার। এর আগে ২০১৩ সালে ভারত সফরে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশ হারে ৩-০ ব্যবধানে। ২০১৪ সালে কক্সবাজারেও তিন ম্যাচের সিরিজে ভারতের জয় ৩-০ ব্যবধানে। এবার শক্তিশালী ভারতকে আটকাতে পারবে তো বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ভারতীয় নারী দল এখন বাংলাদেশে। আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু হচ্ছে সিরিজটি। এটা আইসিসির উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হওয়ায় হারমানপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে সফরকারীরা।
ঐতিহ্য, শক্তি, সামর্থ্যে নিগার সুলতানাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারতীয় নারী দল।
তবে খেলাটা বাংলাদেশের মাঠে হওয়ায় সতর্ক ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। ওরা সব সময় নিজেদের মাটিতে ভালো ক্রিকেট খেলে, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। এখানে এসে দুই-তিন দিন প্রস্তুতির সময় পেয়েছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার প্রত্যাশা করছি।
ভারতের সামর্থ্য অজানা নয় বাংলাদেশি অধিনায়ক নিগার সুলতানার। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়েরও ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। তবে ইতিহাস গড়তে আত্মবিশ্বাসী নিগার, ‘এটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনারা (সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের) কি বিশ্বাস করেন আমরা তাদের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারব? আমাদের বিশ্বাস আছে আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো ক্রিকেট খেলব।
সবচেয়ে বড় কথা, সিরিজ জিততে চায় সবাই।’মিরপুরে বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ খেলেছিল ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ১১ বছর পর ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুতে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত নিগার সুলতানারা। নিজেদের বোলারদের ওপর আস্থা থাকায় ভারতকে ভয় পাচ্ছেন না তিনি, ‘ওদের হারমানপ্রীত, শেফালি, স্মৃতির মতো খেলোয়াড় আছে। তবে আমি বলব আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন সবার সেরা।
তাদের বিপক্ষে যদি আমরা পরিকল্পনামতো সঠিক বোলিং করতে পারি, তাহলে কেউ হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’ভারতের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় ২, হার ১১টিতে। জয় দুটি এসেছে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে। ফাইনালে শেষ বলের রোমাঞ্চে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২৪ বলে ২৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন নিগার। এর আগে ২০১৩ সালে ভারত সফরে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশ হারে ৩-০ ব্যবধানে। ২০১৪ সালে কক্সবাজারেও তিন ম্যাচের সিরিজে ভারতের জয় ৩-০ ব্যবধানে। এবার শক্তিশালী ভারতকে আটকাতে পারবে তো বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ভারতীয় নারী দল এখন বাংলাদেশে। আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু হচ্ছে সিরিজটি। এটা আইসিসির উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হওয়ায় হারমানপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে সফরকারীরা।
ঐতিহ্য, শক্তি, সামর্থ্যে নিগার সুলতানাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারতীয় নারী দল।
তবে খেলাটা বাংলাদেশের মাঠে হওয়ায় সতর্ক ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। ওরা সব সময় নিজেদের মাটিতে ভালো ক্রিকেট খেলে, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। এখানে এসে দুই-তিন দিন প্রস্তুতির সময় পেয়েছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার প্রত্যাশা করছি।
ভারতের সামর্থ্য অজানা নয় বাংলাদেশি অধিনায়ক নিগার সুলতানার। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়েরও ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। তবে ইতিহাস গড়তে আত্মবিশ্বাসী নিগার, ‘এটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনারা (সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের) কি বিশ্বাস করেন আমরা তাদের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারব? আমাদের বিশ্বাস আছে আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো ক্রিকেট খেলব।
সবচেয়ে বড় কথা, সিরিজ জিততে চায় সবাই।’মিরপুরে বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ খেলেছিল ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ১১ বছর পর ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুতে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত নিগার সুলতানারা। নিজেদের বোলারদের ওপর আস্থা থাকায় ভারতকে ভয় পাচ্ছেন না তিনি, ‘ওদের হারমানপ্রীত, শেফালি, স্মৃতির মতো খেলোয়াড় আছে। তবে আমি বলব আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন সবার সেরা।
তাদের বিপক্ষে যদি আমরা পরিকল্পনামতো সঠিক বোলিং করতে পারি, তাহলে কেউ হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’ভারতের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় ২, হার ১১টিতে। জয় দুটি এসেছে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে। ফাইনালে শেষ বলের রোমাঞ্চে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২৪ বলে ২৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন নিগার। এর আগে ২০১৩ সালে ভারত সফরে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশ হারে ৩-০ ব্যবধানে। ২০১৪ সালে কক্সবাজারেও তিন ম্যাচের সিরিজে ভারতের জয় ৩-০ ব্যবধানে। এবার শক্তিশালী ভারতকে আটকাতে পারবে তো বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ভারতীয় নারী দল এখন বাংলাদেশে। আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু হচ্ছে সিরিজটি। এটা আইসিসির উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হওয়ায় হারমানপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে সফরকারীরা।
ঐতিহ্য, শক্তি, সামর্থ্যে নিগার সুলতানাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারতীয় নারী দল।
তবে খেলাটা বাংলাদেশের মাঠে হওয়ায় সতর্ক ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। ওরা সব সময় নিজেদের মাটিতে ভালো ক্রিকেট খেলে, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। এখানে এসে দুই-তিন দিন প্রস্তুতির সময় পেয়েছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার প্রত্যাশা করছি।
ভারতের সামর্থ্য অজানা নয় বাংলাদেশি অধিনায়ক নিগার সুলতানার। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়েরও ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। তবে ইতিহাস গড়তে আত্মবিশ্বাসী নিগার, ‘এটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনারা (সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের) কি বিশ্বাস করেন আমরা তাদের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারব? আমাদের বিশ্বাস আছে আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো ক্রিকেট খেলব।
সবচেয়ে বড় কথা, সিরিজ জিততে চায় সবাই।’মিরপুরে বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ খেলেছিল ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ১১ বছর পর ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুতে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত নিগার সুলতানারা। নিজেদের বোলারদের ওপর আস্থা থাকায় ভারতকে ভয় পাচ্ছেন না তিনি, ‘ওদের হারমানপ্রীত, শেফালি, স্মৃতির মতো খেলোয়াড় আছে। তবে আমি বলব আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন সবার সেরা।
তাদের বিপক্ষে যদি আমরা পরিকল্পনামতো সঠিক বোলিং করতে পারি, তাহলে কেউ হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’ভারতের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় ২, হার ১১টিতে। জয় দুটি এসেছে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে। ফাইনালে শেষ বলের রোমাঞ্চে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২৪ বলে ২৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন নিগার। এর আগে ২০১৩ সালে ভারত সফরে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশ হারে ৩-০ ব্যবধানে। ২০১৪ সালে কক্সবাজারেও তিন ম্যাচের সিরিজে ভারতের জয় ৩-০ ব্যবধানে। এবার শক্তিশালী ভারতকে আটকাতে পারবে তো বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ভারতীয় নারী দল এখন বাংলাদেশে। আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু হচ্ছে সিরিজটি। এটা আইসিসির উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হওয়ায় হারমানপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে সফরকারীরা।
ঐতিহ্য, শক্তি, সামর্থ্যে নিগার সুলতানাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারতীয় নারী দল।
তবে খেলাটা বাংলাদেশের মাঠে হওয়ায় সতর্ক ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। ওরা সব সময় নিজেদের মাটিতে ভালো ক্রিকেট খেলে, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। এখানে এসে দুই-তিন দিন প্রস্তুতির সময় পেয়েছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার প্রত্যাশা করছি।
ভারতের সামর্থ্য অজানা নয় বাংলাদেশি অধিনায়ক নিগার সুলতানার। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়েরও ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। তবে ইতিহাস গড়তে আত্মবিশ্বাসী নিগার, ‘এটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনারা (সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের) কি বিশ্বাস করেন আমরা তাদের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারব? আমাদের বিশ্বাস আছে আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো ক্রিকেট খেলব।
সবচেয়ে বড় কথা, সিরিজ জিততে চায় সবাই।’মিরপুরে বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ খেলেছিল ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ১১ বছর পর ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুতে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত নিগার সুলতানারা। নিজেদের বোলারদের ওপর আস্থা থাকায় ভারতকে ভয় পাচ্ছেন না তিনি, ‘ওদের হারমানপ্রীত, শেফালি, স্মৃতির মতো খেলোয়াড় আছে। তবে আমি বলব আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন সবার সেরা।
তাদের বিপক্ষে যদি আমরা পরিকল্পনামতো সঠিক বোলিং করতে পারি, তাহলে কেউ হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’ভারতের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় ২, হার ১১টিতে। জয় দুটি এসেছে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে। ফাইনালে শেষ বলের রোমাঞ্চে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২৪ বলে ২৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন নিগার। এর আগে ২০১৩ সালে ভারত সফরে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশ হারে ৩-০ ব্যবধানে। ২০১৪ সালে কক্সবাজারেও তিন ম্যাচের সিরিজে ভারতের জয় ৩-০ ব্যবধানে। এবার শক্তিশালী ভারতকে আটকাতে পারবে তো বাংলাদেশ।
তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে ভারতীয় নারী দল এখন বাংলাদেশে। আজ মিরপুরে প্রথম টি-টোয়েন্টি দিয়ে শুরু হচ্ছে সিরিজটি। এটা আইসিসির উইমেনস চ্যাম্পিয়নশিপের অংশ হওয়ায় হারমানপ্রীত কৌরের নেতৃত্বে শক্তিশালী দল নিয়েই এসেছে সফরকারীরা।
ঐতিহ্য, শক্তি, সামর্থ্যে নিগার সুলতানাদের চেয়ে অনেক এগিয়ে ভারতীয় নারী দল।
তবে খেলাটা বাংলাদেশের মাঠে হওয়ায় সতর্ক ভারতীয় অধিনায়ক হারমানপ্রীত কৌর, ‘বাংলাদেশ ভালো দল। ওরা সব সময় নিজেদের মাটিতে ভালো ক্রিকেট খেলে, যা আমাদের জন্য চ্যালেঞ্জের। এখানে এসে দুই-তিন দিন প্রস্তুতির সময় পেয়েছি। আমরা ইতিবাচক ক্রিকেট খেলার প্রত্যাশা করছি।
ভারতের সামর্থ্য অজানা নয় বাংলাদেশি অধিনায়ক নিগার সুলতানার। ভারতের বিপক্ষে সিরিজ জয়েরও ইতিহাস নেই বাংলাদেশের। তবে ইতিহাস গড়তে আত্মবিশ্বাসী নিগার, ‘এটা বিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। আপনারা (সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের) কি বিশ্বাস করেন আমরা তাদের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারব? আমাদের বিশ্বাস আছে আমরা ভারতের সঙ্গে ভালো ক্রিকেট খেলব।
সবচেয়ে বড় কথা, সিরিজ জিততে চায় সবাই।’মিরপুরে বাংলাদেশ নারী দল সর্বশেষ খেলেছিল ২০১২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। ১১ বছর পর ঐতিহ্যবাহী ভেন্যুতে খেলতে পেরে রোমাঞ্চিত নিগার সুলতানারা। নিজেদের বোলারদের ওপর আস্থা থাকায় ভারতকে ভয় পাচ্ছেন না তিনি, ‘ওদের হারমানপ্রীত, শেফালি, স্মৃতির মতো খেলোয়াড় আছে। তবে আমি বলব আমাদের বোলিং আক্রমণ এখন সবার সেরা।
তাদের বিপক্ষে যদি আমরা পরিকল্পনামতো সঠিক বোলিং করতে পারি, তাহলে কেউ হুমকি হয়ে দাঁড়াতে পারবে না।’ভারতের বিপক্ষে ১৩টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছে বাংলাদেশ। জয় ২, হার ১১টিতে। জয় দুটি এসেছে ২০১৮ সালের এশিয়া কাপে। ফাইনালে শেষ বলের রোমাঞ্চে ভারতকে ৩ উইকেটে হারিয়ে শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ। সেই ম্যাচে ২৪ বলে ২৭ রানের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস খেলেছিলেন নিগার। এর আগে ২০১৩ সালে ভারত সফরে প্রথম দ্বিপক্ষীয় সিরিজে বাংলাদেশ হারে ৩-০ ব্যবধানে। ২০১৪ সালে কক্সবাজারেও তিন ম্যাচের সিরিজে ভারতের জয় ৩-০ ব্যবধানে। এবার শক্তিশালী ভারতকে আটকাতে পারবে তো বাংলাদেশ।