কোনো দেশে ফুটবল ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হলে সেটা ব্রাজিল। দক্ষিণ আমেরিকান দেশটির ক্লাবগুলো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ব্রাজিলের শীর্ষ লিগ সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যা মিলিয়েও রিয়াল মাদ্রিদকে ধরা যাবে না। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যার দেড় গুণ বেশি অনুসারী আছে শুধু রিয়ালেরই।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও টিকটক মিলিয়ে রিয়ালের মোট অনুসারীসংখ্যা ৩৫ কোটি ৮২ লাখ। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো ক্লাবের মোট অনুসারীসংখ্যা ২৩ কোটি ২২ লাখ। অর্থাৎ ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’র সবগুলো ক্লাবের চেয়ে ১২ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি অনুসারীসংখ্যা ফ্লামেঙ্গোর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান আইপিইসির জরিপ অনুসারে আটবার সিরি ‘আ’জয়ী রিও ডি জেনিরোর এই ক্লাবের মোট ভক্তসংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ। ব্রাজিলের সবগুলো ক্লাবের মধ্যে ফ্লামেঙ্গোর ভক্তসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
ফ্লামেঙ্গোয় বেশ কিছু তারকা ফুটবলারও আছেন। চেলসিতে খেলা দাভিদ লুইজ, আতলেতিকো মাদ্রিদে খেলা ফিলিপে লুইস ছাড়াও এভারটন রিবেইরো খেলেন ফ্লামেঙ্গোয়। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ভিনিসিয়ুস এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লামেঙ্গোর মোট অনুসারীসংখ্যা ৫ কোটি ৫৬ লাখ, যা রিয়াল মাদ্রিদের মোট অনুসারীসংখ্যার চেয়ে ৬ গুণ কম।
ব্রাজিলের সাও পাওলোয় উলফ স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ফাবিও উলফ খেলাধুলার বাজার বিপণন বিশেষজ্ঞ। মার্কাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘ফ্লামেঙ্গোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নেটওয়ার্ক খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং বোঝা যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে ক্লাবটি ভালো কাজ করছে। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার সঙ্গে পার্থক্যটা এখনো অনেক বেশি। কারণ, দশকের পর দশক ধরে নিজেদের ব্র্যান্ড আন্তর্জাতিকীকরণে দুটি ক্লাবই কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে আসছে।’ ফাবিও উলফ পালমেইরাস থেকে রিয়ালে যোগ দেওয়া উঠতি তারকা এনদ্রিকের স্পনসরশিপ চুক্তির দেখভালও করেন।
ব্রাজিলের সিরি ‘আ’ক্লাবগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারীসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাও পাওলোর দুটি ক্লাব। ৩ কোটি ৪৮ লাখ অনুসারী নিয়ে দুইয়ে করিন্থিয়ানস এবং ২ কোটি ৯ লাখ অনুসারী নিয়ে তৃতীয় সাও পাওলো। শীর্ষ পাঁচে বাকি দুটি ক্লাব পালমেইরাস (১ কোটি ৭৯ লাখ) ও সান্তোস (১ কোটি ২৬ লাখ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এই হিসাব করা হয়েছে।
ব্রাজিলে খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘পেনাল্টি’র বাজার ব্যবস্থাপক বের্নাদো কাইজেতা অবশ্য মনে করেন, তাঁর দেশের ক্লাবগুলো ব্র্যান্ডিংয়ে আগের তুলনায় ভালো করছে, ‘সংখ্যাগুলো এখনো অনেক কম হলেও ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লাবের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পেশাদারদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে। আগে আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে প্রায় ভাবাই হতো না।’
স্প্যানিশ ফুটবলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও রিয়াল-বার্সার দ্বৈরথ চলে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টিকটক ও টুইটারে বার্সার চেয়ে রিয়ালের অনুসারীসংখ্যা বেশি। কিন্তু ইউটিউবে আবার বার্সার অনুসারী বেশি। সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে রিয়ালই এগিয়ে (৩৫ কোটি ৮২ লাখ)।
বার্সার মোট অনুসারীসংখ্যা ৩২ কোটি ৮৪ লাখ। অর্থাৎ প্রায় ২ কোটি ৯৮ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের। তবে রিয়াল ও বার্সার তুলনায় স্পেনের অন্য ক্লাবগুলোর অনুসারীসংখ্যা বেশ কম। আতলেতিকো মাদ্রিদের অনুসারীসংখ্যা ৪ কোটি ৭০ লাখ। ইউরোপা লিগে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন সেভিয়ার অনুসারীসংখ্যা ১ কোটি ১৯ লাখ।
কোনো দেশে ফুটবল ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হলে সেটা ব্রাজিল। দক্ষিণ আমেরিকান দেশটির ক্লাবগুলো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ব্রাজিলের শীর্ষ লিগ সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যা মিলিয়েও রিয়াল মাদ্রিদকে ধরা যাবে না। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যার দেড় গুণ বেশি অনুসারী আছে শুধু রিয়ালেরই।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও টিকটক মিলিয়ে রিয়ালের মোট অনুসারীসংখ্যা ৩৫ কোটি ৮২ লাখ। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো ক্লাবের মোট অনুসারীসংখ্যা ২৩ কোটি ২২ লাখ। অর্থাৎ ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’র সবগুলো ক্লাবের চেয়ে ১২ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি অনুসারীসংখ্যা ফ্লামেঙ্গোর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান আইপিইসির জরিপ অনুসারে আটবার সিরি ‘আ’জয়ী রিও ডি জেনিরোর এই ক্লাবের মোট ভক্তসংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ। ব্রাজিলের সবগুলো ক্লাবের মধ্যে ফ্লামেঙ্গোর ভক্তসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
ফ্লামেঙ্গোয় বেশ কিছু তারকা ফুটবলারও আছেন। চেলসিতে খেলা দাভিদ লুইজ, আতলেতিকো মাদ্রিদে খেলা ফিলিপে লুইস ছাড়াও এভারটন রিবেইরো খেলেন ফ্লামেঙ্গোয়। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ভিনিসিয়ুস এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লামেঙ্গোর মোট অনুসারীসংখ্যা ৫ কোটি ৫৬ লাখ, যা রিয়াল মাদ্রিদের মোট অনুসারীসংখ্যার চেয়ে ৬ গুণ কম।
ব্রাজিলের সাও পাওলোয় উলফ স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ফাবিও উলফ খেলাধুলার বাজার বিপণন বিশেষজ্ঞ। মার্কাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘ফ্লামেঙ্গোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নেটওয়ার্ক খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং বোঝা যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে ক্লাবটি ভালো কাজ করছে। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার সঙ্গে পার্থক্যটা এখনো অনেক বেশি। কারণ, দশকের পর দশক ধরে নিজেদের ব্র্যান্ড আন্তর্জাতিকীকরণে দুটি ক্লাবই কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে আসছে।’ ফাবিও উলফ পালমেইরাস থেকে রিয়ালে যোগ দেওয়া উঠতি তারকা এনদ্রিকের স্পনসরশিপ চুক্তির দেখভালও করেন।
ব্রাজিলের সিরি ‘আ’ক্লাবগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারীসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাও পাওলোর দুটি ক্লাব। ৩ কোটি ৪৮ লাখ অনুসারী নিয়ে দুইয়ে করিন্থিয়ানস এবং ২ কোটি ৯ লাখ অনুসারী নিয়ে তৃতীয় সাও পাওলো। শীর্ষ পাঁচে বাকি দুটি ক্লাব পালমেইরাস (১ কোটি ৭৯ লাখ) ও সান্তোস (১ কোটি ২৬ লাখ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এই হিসাব করা হয়েছে।
ব্রাজিলে খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘পেনাল্টি’র বাজার ব্যবস্থাপক বের্নাদো কাইজেতা অবশ্য মনে করেন, তাঁর দেশের ক্লাবগুলো ব্র্যান্ডিংয়ে আগের তুলনায় ভালো করছে, ‘সংখ্যাগুলো এখনো অনেক কম হলেও ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লাবের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পেশাদারদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে। আগে আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে প্রায় ভাবাই হতো না।’
স্প্যানিশ ফুটবলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও রিয়াল-বার্সার দ্বৈরথ চলে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টিকটক ও টুইটারে বার্সার চেয়ে রিয়ালের অনুসারীসংখ্যা বেশি। কিন্তু ইউটিউবে আবার বার্সার অনুসারী বেশি। সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে রিয়ালই এগিয়ে (৩৫ কোটি ৮২ লাখ)।
বার্সার মোট অনুসারীসংখ্যা ৩২ কোটি ৮৪ লাখ। অর্থাৎ প্রায় ২ কোটি ৯৮ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের। তবে রিয়াল ও বার্সার তুলনায় স্পেনের অন্য ক্লাবগুলোর অনুসারীসংখ্যা বেশ কম। আতলেতিকো মাদ্রিদের অনুসারীসংখ্যা ৪ কোটি ৭০ লাখ। ইউরোপা লিগে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন সেভিয়ার অনুসারীসংখ্যা ১ কোটি ১৯ লাখ।
কোনো দেশে ফুটবল ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হলে সেটা ব্রাজিল। দক্ষিণ আমেরিকান দেশটির ক্লাবগুলো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ব্রাজিলের শীর্ষ লিগ সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যা মিলিয়েও রিয়াল মাদ্রিদকে ধরা যাবে না। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যার দেড় গুণ বেশি অনুসারী আছে শুধু রিয়ালেরই।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও টিকটক মিলিয়ে রিয়ালের মোট অনুসারীসংখ্যা ৩৫ কোটি ৮২ লাখ। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো ক্লাবের মোট অনুসারীসংখ্যা ২৩ কোটি ২২ লাখ। অর্থাৎ ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’র সবগুলো ক্লাবের চেয়ে ১২ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি অনুসারীসংখ্যা ফ্লামেঙ্গোর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান আইপিইসির জরিপ অনুসারে আটবার সিরি ‘আ’জয়ী রিও ডি জেনিরোর এই ক্লাবের মোট ভক্তসংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ। ব্রাজিলের সবগুলো ক্লাবের মধ্যে ফ্লামেঙ্গোর ভক্তসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
ফ্লামেঙ্গোয় বেশ কিছু তারকা ফুটবলারও আছেন। চেলসিতে খেলা দাভিদ লুইজ, আতলেতিকো মাদ্রিদে খেলা ফিলিপে লুইস ছাড়াও এভারটন রিবেইরো খেলেন ফ্লামেঙ্গোয়। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ভিনিসিয়ুস এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লামেঙ্গোর মোট অনুসারীসংখ্যা ৫ কোটি ৫৬ লাখ, যা রিয়াল মাদ্রিদের মোট অনুসারীসংখ্যার চেয়ে ৬ গুণ কম।
ব্রাজিলের সাও পাওলোয় উলফ স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ফাবিও উলফ খেলাধুলার বাজার বিপণন বিশেষজ্ঞ। মার্কাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘ফ্লামেঙ্গোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নেটওয়ার্ক খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং বোঝা যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে ক্লাবটি ভালো কাজ করছে। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার সঙ্গে পার্থক্যটা এখনো অনেক বেশি। কারণ, দশকের পর দশক ধরে নিজেদের ব্র্যান্ড আন্তর্জাতিকীকরণে দুটি ক্লাবই কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে আসছে।’ ফাবিও উলফ পালমেইরাস থেকে রিয়ালে যোগ দেওয়া উঠতি তারকা এনদ্রিকের স্পনসরশিপ চুক্তির দেখভালও করেন।
ব্রাজিলের সিরি ‘আ’ক্লাবগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারীসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাও পাওলোর দুটি ক্লাব। ৩ কোটি ৪৮ লাখ অনুসারী নিয়ে দুইয়ে করিন্থিয়ানস এবং ২ কোটি ৯ লাখ অনুসারী নিয়ে তৃতীয় সাও পাওলো। শীর্ষ পাঁচে বাকি দুটি ক্লাব পালমেইরাস (১ কোটি ৭৯ লাখ) ও সান্তোস (১ কোটি ২৬ লাখ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এই হিসাব করা হয়েছে।
ব্রাজিলে খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘পেনাল্টি’র বাজার ব্যবস্থাপক বের্নাদো কাইজেতা অবশ্য মনে করেন, তাঁর দেশের ক্লাবগুলো ব্র্যান্ডিংয়ে আগের তুলনায় ভালো করছে, ‘সংখ্যাগুলো এখনো অনেক কম হলেও ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লাবের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পেশাদারদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে। আগে আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে প্রায় ভাবাই হতো না।’
স্প্যানিশ ফুটবলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও রিয়াল-বার্সার দ্বৈরথ চলে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টিকটক ও টুইটারে বার্সার চেয়ে রিয়ালের অনুসারীসংখ্যা বেশি। কিন্তু ইউটিউবে আবার বার্সার অনুসারী বেশি। সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে রিয়ালই এগিয়ে (৩৫ কোটি ৮২ লাখ)।
বার্সার মোট অনুসারীসংখ্যা ৩২ কোটি ৮৪ লাখ। অর্থাৎ প্রায় ২ কোটি ৯৮ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের। তবে রিয়াল ও বার্সার তুলনায় স্পেনের অন্য ক্লাবগুলোর অনুসারীসংখ্যা বেশ কম। আতলেতিকো মাদ্রিদের অনুসারীসংখ্যা ৪ কোটি ৭০ লাখ। ইউরোপা লিগে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন সেভিয়ার অনুসারীসংখ্যা ১ কোটি ১৯ লাখ।
কোনো দেশে ফুটবল ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হলে সেটা ব্রাজিল। দক্ষিণ আমেরিকান দেশটির ক্লাবগুলো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ব্রাজিলের শীর্ষ লিগ সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যা মিলিয়েও রিয়াল মাদ্রিদকে ধরা যাবে না। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যার দেড় গুণ বেশি অনুসারী আছে শুধু রিয়ালেরই।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও টিকটক মিলিয়ে রিয়ালের মোট অনুসারীসংখ্যা ৩৫ কোটি ৮২ লাখ। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো ক্লাবের মোট অনুসারীসংখ্যা ২৩ কোটি ২২ লাখ। অর্থাৎ ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’র সবগুলো ক্লাবের চেয়ে ১২ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি অনুসারীসংখ্যা ফ্লামেঙ্গোর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান আইপিইসির জরিপ অনুসারে আটবার সিরি ‘আ’জয়ী রিও ডি জেনিরোর এই ক্লাবের মোট ভক্তসংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ। ব্রাজিলের সবগুলো ক্লাবের মধ্যে ফ্লামেঙ্গোর ভক্তসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
ফ্লামেঙ্গোয় বেশ কিছু তারকা ফুটবলারও আছেন। চেলসিতে খেলা দাভিদ লুইজ, আতলেতিকো মাদ্রিদে খেলা ফিলিপে লুইস ছাড়াও এভারটন রিবেইরো খেলেন ফ্লামেঙ্গোয়। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ভিনিসিয়ুস এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লামেঙ্গোর মোট অনুসারীসংখ্যা ৫ কোটি ৫৬ লাখ, যা রিয়াল মাদ্রিদের মোট অনুসারীসংখ্যার চেয়ে ৬ গুণ কম।
ব্রাজিলের সাও পাওলোয় উলফ স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ফাবিও উলফ খেলাধুলার বাজার বিপণন বিশেষজ্ঞ। মার্কাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘ফ্লামেঙ্গোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নেটওয়ার্ক খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং বোঝা যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে ক্লাবটি ভালো কাজ করছে। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার সঙ্গে পার্থক্যটা এখনো অনেক বেশি। কারণ, দশকের পর দশক ধরে নিজেদের ব্র্যান্ড আন্তর্জাতিকীকরণে দুটি ক্লাবই কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে আসছে।’ ফাবিও উলফ পালমেইরাস থেকে রিয়ালে যোগ দেওয়া উঠতি তারকা এনদ্রিকের স্পনসরশিপ চুক্তির দেখভালও করেন।
ব্রাজিলের সিরি ‘আ’ক্লাবগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারীসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাও পাওলোর দুটি ক্লাব। ৩ কোটি ৪৮ লাখ অনুসারী নিয়ে দুইয়ে করিন্থিয়ানস এবং ২ কোটি ৯ লাখ অনুসারী নিয়ে তৃতীয় সাও পাওলো। শীর্ষ পাঁচে বাকি দুটি ক্লাব পালমেইরাস (১ কোটি ৭৯ লাখ) ও সান্তোস (১ কোটি ২৬ লাখ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এই হিসাব করা হয়েছে।
ব্রাজিলে খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘পেনাল্টি’র বাজার ব্যবস্থাপক বের্নাদো কাইজেতা অবশ্য মনে করেন, তাঁর দেশের ক্লাবগুলো ব্র্যান্ডিংয়ে আগের তুলনায় ভালো করছে, ‘সংখ্যাগুলো এখনো অনেক কম হলেও ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লাবের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পেশাদারদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে। আগে আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে প্রায় ভাবাই হতো না।’
স্প্যানিশ ফুটবলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও রিয়াল-বার্সার দ্বৈরথ চলে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টিকটক ও টুইটারে বার্সার চেয়ে রিয়ালের অনুসারীসংখ্যা বেশি। কিন্তু ইউটিউবে আবার বার্সার অনুসারী বেশি। সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে রিয়ালই এগিয়ে (৩৫ কোটি ৮২ লাখ)।
বার্সার মোট অনুসারীসংখ্যা ৩২ কোটি ৮৪ লাখ। অর্থাৎ প্রায় ২ কোটি ৯৮ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের। তবে রিয়াল ও বার্সার তুলনায় স্পেনের অন্য ক্লাবগুলোর অনুসারীসংখ্যা বেশ কম। আতলেতিকো মাদ্রিদের অনুসারীসংখ্যা ৪ কোটি ৭০ লাখ। ইউরোপা লিগে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন সেভিয়ার অনুসারীসংখ্যা ১ কোটি ১৯ লাখ।
কোনো দেশে ফুটবল ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হলে সেটা ব্রাজিল। দক্ষিণ আমেরিকান দেশটির ক্লাবগুলো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ব্রাজিলের শীর্ষ লিগ সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যা মিলিয়েও রিয়াল মাদ্রিদকে ধরা যাবে না। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যার দেড় গুণ বেশি অনুসারী আছে শুধু রিয়ালেরই।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও টিকটক মিলিয়ে রিয়ালের মোট অনুসারীসংখ্যা ৩৫ কোটি ৮২ লাখ। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো ক্লাবের মোট অনুসারীসংখ্যা ২৩ কোটি ২২ লাখ। অর্থাৎ ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’র সবগুলো ক্লাবের চেয়ে ১২ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি অনুসারীসংখ্যা ফ্লামেঙ্গোর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান আইপিইসির জরিপ অনুসারে আটবার সিরি ‘আ’জয়ী রিও ডি জেনিরোর এই ক্লাবের মোট ভক্তসংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ। ব্রাজিলের সবগুলো ক্লাবের মধ্যে ফ্লামেঙ্গোর ভক্তসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
ফ্লামেঙ্গোয় বেশ কিছু তারকা ফুটবলারও আছেন। চেলসিতে খেলা দাভিদ লুইজ, আতলেতিকো মাদ্রিদে খেলা ফিলিপে লুইস ছাড়াও এভারটন রিবেইরো খেলেন ফ্লামেঙ্গোয়। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ভিনিসিয়ুস এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লামেঙ্গোর মোট অনুসারীসংখ্যা ৫ কোটি ৫৬ লাখ, যা রিয়াল মাদ্রিদের মোট অনুসারীসংখ্যার চেয়ে ৬ গুণ কম।
ব্রাজিলের সাও পাওলোয় উলফ স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ফাবিও উলফ খেলাধুলার বাজার বিপণন বিশেষজ্ঞ। মার্কাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘ফ্লামেঙ্গোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নেটওয়ার্ক খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং বোঝা যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে ক্লাবটি ভালো কাজ করছে। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার সঙ্গে পার্থক্যটা এখনো অনেক বেশি। কারণ, দশকের পর দশক ধরে নিজেদের ব্র্যান্ড আন্তর্জাতিকীকরণে দুটি ক্লাবই কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে আসছে।’ ফাবিও উলফ পালমেইরাস থেকে রিয়ালে যোগ দেওয়া উঠতি তারকা এনদ্রিকের স্পনসরশিপ চুক্তির দেখভালও করেন।
ব্রাজিলের সিরি ‘আ’ক্লাবগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারীসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাও পাওলোর দুটি ক্লাব। ৩ কোটি ৪৮ লাখ অনুসারী নিয়ে দুইয়ে করিন্থিয়ানস এবং ২ কোটি ৯ লাখ অনুসারী নিয়ে তৃতীয় সাও পাওলো। শীর্ষ পাঁচে বাকি দুটি ক্লাব পালমেইরাস (১ কোটি ৭৯ লাখ) ও সান্তোস (১ কোটি ২৬ লাখ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এই হিসাব করা হয়েছে।
ব্রাজিলে খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘পেনাল্টি’র বাজার ব্যবস্থাপক বের্নাদো কাইজেতা অবশ্য মনে করেন, তাঁর দেশের ক্লাবগুলো ব্র্যান্ডিংয়ে আগের তুলনায় ভালো করছে, ‘সংখ্যাগুলো এখনো অনেক কম হলেও ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লাবের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পেশাদারদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে। আগে আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে প্রায় ভাবাই হতো না।’
স্প্যানিশ ফুটবলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও রিয়াল-বার্সার দ্বৈরথ চলে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টিকটক ও টুইটারে বার্সার চেয়ে রিয়ালের অনুসারীসংখ্যা বেশি। কিন্তু ইউটিউবে আবার বার্সার অনুসারী বেশি। সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে রিয়ালই এগিয়ে (৩৫ কোটি ৮২ লাখ)।
বার্সার মোট অনুসারীসংখ্যা ৩২ কোটি ৮৪ লাখ। অর্থাৎ প্রায় ২ কোটি ৯৮ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের। তবে রিয়াল ও বার্সার তুলনায় স্পেনের অন্য ক্লাবগুলোর অনুসারীসংখ্যা বেশ কম। আতলেতিকো মাদ্রিদের অনুসারীসংখ্যা ৪ কোটি ৭০ লাখ। ইউরোপা লিগে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন সেভিয়ার অনুসারীসংখ্যা ১ কোটি ১৯ লাখ।
কোনো দেশে ফুটবল ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হলে সেটা ব্রাজিল। দক্ষিণ আমেরিকান দেশটির ক্লাবগুলো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ব্রাজিলের শীর্ষ লিগ সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যা মিলিয়েও রিয়াল মাদ্রিদকে ধরা যাবে না। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যার দেড় গুণ বেশি অনুসারী আছে শুধু রিয়ালেরই।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও টিকটক মিলিয়ে রিয়ালের মোট অনুসারীসংখ্যা ৩৫ কোটি ৮২ লাখ। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো ক্লাবের মোট অনুসারীসংখ্যা ২৩ কোটি ২২ লাখ। অর্থাৎ ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’র সবগুলো ক্লাবের চেয়ে ১২ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি অনুসারীসংখ্যা ফ্লামেঙ্গোর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান আইপিইসির জরিপ অনুসারে আটবার সিরি ‘আ’জয়ী রিও ডি জেনিরোর এই ক্লাবের মোট ভক্তসংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ। ব্রাজিলের সবগুলো ক্লাবের মধ্যে ফ্লামেঙ্গোর ভক্তসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
ফ্লামেঙ্গোয় বেশ কিছু তারকা ফুটবলারও আছেন। চেলসিতে খেলা দাভিদ লুইজ, আতলেতিকো মাদ্রিদে খেলা ফিলিপে লুইস ছাড়াও এভারটন রিবেইরো খেলেন ফ্লামেঙ্গোয়। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ভিনিসিয়ুস এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লামেঙ্গোর মোট অনুসারীসংখ্যা ৫ কোটি ৫৬ লাখ, যা রিয়াল মাদ্রিদের মোট অনুসারীসংখ্যার চেয়ে ৬ গুণ কম।
ব্রাজিলের সাও পাওলোয় উলফ স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ফাবিও উলফ খেলাধুলার বাজার বিপণন বিশেষজ্ঞ। মার্কাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘ফ্লামেঙ্গোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নেটওয়ার্ক খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং বোঝা যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে ক্লাবটি ভালো কাজ করছে। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার সঙ্গে পার্থক্যটা এখনো অনেক বেশি। কারণ, দশকের পর দশক ধরে নিজেদের ব্র্যান্ড আন্তর্জাতিকীকরণে দুটি ক্লাবই কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে আসছে।’ ফাবিও উলফ পালমেইরাস থেকে রিয়ালে যোগ দেওয়া উঠতি তারকা এনদ্রিকের স্পনসরশিপ চুক্তির দেখভালও করেন।
ব্রাজিলের সিরি ‘আ’ক্লাবগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারীসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাও পাওলোর দুটি ক্লাব। ৩ কোটি ৪৮ লাখ অনুসারী নিয়ে দুইয়ে করিন্থিয়ানস এবং ২ কোটি ৯ লাখ অনুসারী নিয়ে তৃতীয় সাও পাওলো। শীর্ষ পাঁচে বাকি দুটি ক্লাব পালমেইরাস (১ কোটি ৭৯ লাখ) ও সান্তোস (১ কোটি ২৬ লাখ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এই হিসাব করা হয়েছে।
ব্রাজিলে খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘পেনাল্টি’র বাজার ব্যবস্থাপক বের্নাদো কাইজেতা অবশ্য মনে করেন, তাঁর দেশের ক্লাবগুলো ব্র্যান্ডিংয়ে আগের তুলনায় ভালো করছে, ‘সংখ্যাগুলো এখনো অনেক কম হলেও ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লাবের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পেশাদারদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে। আগে আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে প্রায় ভাবাই হতো না।’
স্প্যানিশ ফুটবলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও রিয়াল-বার্সার দ্বৈরথ চলে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টিকটক ও টুইটারে বার্সার চেয়ে রিয়ালের অনুসারীসংখ্যা বেশি। কিন্তু ইউটিউবে আবার বার্সার অনুসারী বেশি। সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে রিয়ালই এগিয়ে (৩৫ কোটি ৮২ লাখ)।
বার্সার মোট অনুসারীসংখ্যা ৩২ কোটি ৮৪ লাখ। অর্থাৎ প্রায় ২ কোটি ৯৮ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের। তবে রিয়াল ও বার্সার তুলনায় স্পেনের অন্য ক্লাবগুলোর অনুসারীসংখ্যা বেশ কম। আতলেতিকো মাদ্রিদের অনুসারীসংখ্যা ৪ কোটি ৭০ লাখ। ইউরোপা লিগে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন সেভিয়ার অনুসারীসংখ্যা ১ কোটি ১৯ লাখ।
কোনো দেশে ফুটবল ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হলে সেটা ব্রাজিল। দক্ষিণ আমেরিকান দেশটির ক্লাবগুলো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ব্রাজিলের শীর্ষ লিগ সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যা মিলিয়েও রিয়াল মাদ্রিদকে ধরা যাবে না। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যার দেড় গুণ বেশি অনুসারী আছে শুধু রিয়ালেরই।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও টিকটক মিলিয়ে রিয়ালের মোট অনুসারীসংখ্যা ৩৫ কোটি ৮২ লাখ। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো ক্লাবের মোট অনুসারীসংখ্যা ২৩ কোটি ২২ লাখ। অর্থাৎ ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’র সবগুলো ক্লাবের চেয়ে ১২ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি অনুসারীসংখ্যা ফ্লামেঙ্গোর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান আইপিইসির জরিপ অনুসারে আটবার সিরি ‘আ’জয়ী রিও ডি জেনিরোর এই ক্লাবের মোট ভক্তসংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ। ব্রাজিলের সবগুলো ক্লাবের মধ্যে ফ্লামেঙ্গোর ভক্তসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
ফ্লামেঙ্গোয় বেশ কিছু তারকা ফুটবলারও আছেন। চেলসিতে খেলা দাভিদ লুইজ, আতলেতিকো মাদ্রিদে খেলা ফিলিপে লুইস ছাড়াও এভারটন রিবেইরো খেলেন ফ্লামেঙ্গোয়। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ভিনিসিয়ুস এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লামেঙ্গোর মোট অনুসারীসংখ্যা ৫ কোটি ৫৬ লাখ, যা রিয়াল মাদ্রিদের মোট অনুসারীসংখ্যার চেয়ে ৬ গুণ কম।
ব্রাজিলের সাও পাওলোয় উলফ স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ফাবিও উলফ খেলাধুলার বাজার বিপণন বিশেষজ্ঞ। মার্কাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘ফ্লামেঙ্গোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নেটওয়ার্ক খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং বোঝা যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে ক্লাবটি ভালো কাজ করছে। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার সঙ্গে পার্থক্যটা এখনো অনেক বেশি। কারণ, দশকের পর দশক ধরে নিজেদের ব্র্যান্ড আন্তর্জাতিকীকরণে দুটি ক্লাবই কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে আসছে।’ ফাবিও উলফ পালমেইরাস থেকে রিয়ালে যোগ দেওয়া উঠতি তারকা এনদ্রিকের স্পনসরশিপ চুক্তির দেখভালও করেন।
ব্রাজিলের সিরি ‘আ’ক্লাবগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারীসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাও পাওলোর দুটি ক্লাব। ৩ কোটি ৪৮ লাখ অনুসারী নিয়ে দুইয়ে করিন্থিয়ানস এবং ২ কোটি ৯ লাখ অনুসারী নিয়ে তৃতীয় সাও পাওলো। শীর্ষ পাঁচে বাকি দুটি ক্লাব পালমেইরাস (১ কোটি ৭৯ লাখ) ও সান্তোস (১ কোটি ২৬ লাখ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এই হিসাব করা হয়েছে।
ব্রাজিলে খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘পেনাল্টি’র বাজার ব্যবস্থাপক বের্নাদো কাইজেতা অবশ্য মনে করেন, তাঁর দেশের ক্লাবগুলো ব্র্যান্ডিংয়ে আগের তুলনায় ভালো করছে, ‘সংখ্যাগুলো এখনো অনেক কম হলেও ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লাবের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পেশাদারদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে। আগে আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে প্রায় ভাবাই হতো না।’
স্প্যানিশ ফুটবলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও রিয়াল-বার্সার দ্বৈরথ চলে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টিকটক ও টুইটারে বার্সার চেয়ে রিয়ালের অনুসারীসংখ্যা বেশি। কিন্তু ইউটিউবে আবার বার্সার অনুসারী বেশি। সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে রিয়ালই এগিয়ে (৩৫ কোটি ৮২ লাখ)।
বার্সার মোট অনুসারীসংখ্যা ৩২ কোটি ৮৪ লাখ। অর্থাৎ প্রায় ২ কোটি ৯৮ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের। তবে রিয়াল ও বার্সার তুলনায় স্পেনের অন্য ক্লাবগুলোর অনুসারীসংখ্যা বেশ কম। আতলেতিকো মাদ্রিদের অনুসারীসংখ্যা ৪ কোটি ৭০ লাখ। ইউরোপা লিগে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন সেভিয়ার অনুসারীসংখ্যা ১ কোটি ১৯ লাখ।
কোনো দেশে ফুটবল ধর্ম হিসেবে বিবেচিত হলে সেটা ব্রাজিল। দক্ষিণ আমেরিকান দেশটির ক্লাবগুলো বিশ্বে বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু আশ্চর্যের বিষয়, ব্রাজিলের শীর্ষ লিগ সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যা মিলিয়েও রিয়াল মাদ্রিদকে ধরা যাবে না। ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো দলের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মোট অনুসারীসংখ্যার দেড় গুণ বেশি অনুসারী আছে শুধু রিয়ালেরই।
ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার ও টিকটক মিলিয়ে রিয়ালের মোট অনুসারীসংখ্যা ৩৫ কোটি ৮২ লাখ। আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’তে খেলা সবগুলো ক্লাবের মোট অনুসারীসংখ্যা ২৩ কোটি ২২ লাখ। অর্থাৎ ব্রাজিলিয়ান সিরি ‘আ’র সবগুলো ক্লাবের চেয়ে ১২ কোটি ৬০ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে ব্রাজিলে সবচেয়ে বেশি অনুসারীসংখ্যা ফ্লামেঙ্গোর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণী প্রতিষ্ঠান আইপিইসির জরিপ অনুসারে আটবার সিরি ‘আ’জয়ী রিও ডি জেনিরোর এই ক্লাবের মোট ভক্তসংখ্যা ৪ কোটি ২০ লাখ। ব্রাজিলের সবগুলো ক্লাবের মধ্যে ফ্লামেঙ্গোর ভক্তসংখ্যাই সবচেয়ে বেশি।
ফ্লামেঙ্গোয় বেশ কিছু তারকা ফুটবলারও আছেন। চেলসিতে খেলা দাভিদ লুইজ, আতলেতিকো মাদ্রিদে খেলা ফিলিপে লুইস ছাড়াও এভারটন রিবেইরো খেলেন ফ্লামেঙ্গোয়। রিয়াল মাদ্রিদ তারকা ভিনিসিয়ুস এই ক্লাব থেকেই উঠে এসেছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ফ্লামেঙ্গোর মোট অনুসারীসংখ্যা ৫ কোটি ৫৬ লাখ, যা রিয়াল মাদ্রিদের মোট অনুসারীসংখ্যার চেয়ে ৬ গুণ কম।
ব্রাজিলের সাও পাওলোয় উলফ স্পোর্টসের ব্যবস্থাপনা অংশীদার ফাবিও উলফ খেলাধুলার বাজার বিপণন বিশেষজ্ঞ। মার্কাকে তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, ‘ফ্লামেঙ্গোর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নেটওয়ার্ক খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে এবং বোঝা যাচ্ছে এ ক্ষেত্রে ক্লাবটি ভালো কাজ করছে। কিন্তু রিয়াল মাদ্রিদ ও বার্সেলোনার সঙ্গে পার্থক্যটা এখনো অনেক বেশি। কারণ, দশকের পর দশক ধরে নিজেদের ব্র্যান্ড আন্তর্জাতিকীকরণে দুটি ক্লাবই কার্যকর পদক্ষেপ নিয়ে আসছে।’ ফাবিও উলফ পালমেইরাস থেকে রিয়ালে যোগ দেওয়া উঠতি তারকা এনদ্রিকের স্পনসরশিপ চুক্তির দেখভালও করেন।
ব্রাজিলের সিরি ‘আ’ক্লাবগুলোর মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুসারীসংখ্যায় দ্বিতীয় ও তৃতীয় সাও পাওলোর দুটি ক্লাব। ৩ কোটি ৪৮ লাখ অনুসারী নিয়ে দুইয়ে করিন্থিয়ানস এবং ২ কোটি ৯ লাখ অনুসারী নিয়ে তৃতীয় সাও পাওলো। শীর্ষ পাঁচে বাকি দুটি ক্লাব পালমেইরাস (১ কোটি ৭৯ লাখ) ও সান্তোস (১ কোটি ২৬ লাখ)। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে এই হিসাব করা হয়েছে।
ব্রাজিলে খেলাধুলার সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ‘পেনাল্টি’র বাজার ব্যবস্থাপক বের্নাদো কাইজেতা অবশ্য মনে করেন, তাঁর দেশের ক্লাবগুলো ব্র্যান্ডিংয়ে আগের তুলনায় ভালো করছে, ‘সংখ্যাগুলো এখনো অনেক কম হলেও ক্লাবের ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে ক্লাবের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকা পেশাদারদের দৃষ্টিভঙ্গি পাল্টেছে। আগে আন্তর্জাতিক বাজার নিয়ে প্রায় ভাবাই হতো না।’
স্প্যানিশ ফুটবলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও রিয়াল-বার্সার দ্বৈরথ চলে। ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক, টিকটক ও টুইটারে বার্সার চেয়ে রিয়ালের অনুসারীসংখ্যা বেশি। কিন্তু ইউটিউবে আবার বার্সার অনুসারী বেশি। সবগুলো প্ল্যাটফর্ম মিলিয়ে রিয়ালই এগিয়ে (৩৫ কোটি ৮২ লাখ)।
বার্সার মোট অনুসারীসংখ্যা ৩২ কোটি ৮৪ লাখ। অর্থাৎ প্রায় ২ কোটি ৯৮ লাখ অনুসারী বেশি রিয়ালের। তবে রিয়াল ও বার্সার তুলনায় স্পেনের অন্য ক্লাবগুলোর অনুসারীসংখ্যা বেশ কম। আতলেতিকো মাদ্রিদের অনুসারীসংখ্যা ৪ কোটি ৭০ লাখ। ইউরোপা লিগে সাতবারের চ্যাম্পিয়ন সেভিয়ার অনুসারীসংখ্যা ১ কোটি ১৯ লাখ।