সিনেমা থেকে তারকাদের রাজনীতির পোস্টারে আসা উপমহাদেশের বেশ পুরোনো চর্চা। বলা হয় রাজনীতির অলঙ্কার তারকারা। তাইতো রাজনৈতিক দলগুলো প্রায় সময় সেই অলঙ্কার গায়ে জড়াতে চান। তারকারা রাজনীতিতে জড়িয়েছেন কখনো ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থেকে আবার কখনো ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে।
এক সময় রাজনীতিতে যোগদানের খবর বেশি পাওয়া যেত ভারতের বিভিন্ন সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি তারকাদের দিয়ে। পঞ্চাশের দশকে বলিউডের পৃথ্বীরাজের অভিনেতা থেকে নেতা হওয়ার যে পথচলার শুরু হয় সেটি চলছে এখনো। ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থেকে ১৯৮৪ সালে বন্ধু রাজিব গান্ধীকে সমর্থন করতে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন অমিতাভ বচ্চন। সেই বছর লোকসভা নির্বাচনে উত্তর প্রদেশ থেকে নির্বাচিত হন অমিতাভ বচ্চন। স্বামীর হাত ধরে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন জয়া বচ্চনও।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ১০ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফেরদৌস। মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে নিজ এলাকায় প্রচারণায় নেমেছেন তিনি। অন্যদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বিয়ের পর থেকে স্বামীর সূত্রে রাজনীতিতে সরব হয়েছেন। এই সময়ে সিনেমা নিয়ে আপাতত তাকে সরব না পাওয়া গেলেও রাজনীতির মাঠে নিয়মিত তিনি আছেন। শুরুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়নের আবেদন করলেও সেখানে ব্যর্থ হন। তবে আশা ছেড়ে দেননি। পরবর্তীকালে রাজশাহী ১ আসনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়ে মনোনয়ন পান।
এরইমধ্যে প্রচারণা নিয়ে পুরোদমে ব্যস্ত এই নায়িকা। সেই ছবিও নিয়মিত প্রকাশ করছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তারকাদের এই রাজনীতিতে আসার এই চর্চাকে যেমন অনেকেই স্বাগত জানাচ্ছেন অন্যদিকে তাদের মূল কাজ থেকে সরে যাওয়া সমালোচনাও তৈরি করেছে। রাজনীতিই যেন এখন অনেক তারকার শেষ আশ্রয়।
সিনেমা থেকে তারকাদের রাজনীতির পোস্টারে আসা উপমহাদেশের বেশ পুরোনো চর্চা। বলা হয় রাজনীতির অলঙ্কার তারকারা। তাইতো রাজনৈতিক দলগুলো প্রায় সময় সেই অলঙ্কার গায়ে জড়াতে চান। তারকারা রাজনীতিতে জড়িয়েছেন কখনো ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থেকে আবার কখনো ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে।
এক সময় রাজনীতিতে যোগদানের খবর বেশি পাওয়া যেত ভারতের বিভিন্ন সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি তারকাদের দিয়ে। পঞ্চাশের দশকে বলিউডের পৃথ্বীরাজের অভিনেতা থেকে নেতা হওয়ার যে পথচলার শুরু হয় সেটি চলছে এখনো। ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থেকে ১৯৮৪ সালে বন্ধু রাজিব গান্ধীকে সমর্থন করতে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন অমিতাভ বচ্চন। সেই বছর লোকসভা নির্বাচনে উত্তর প্রদেশ থেকে নির্বাচিত হন অমিতাভ বচ্চন। স্বামীর হাত ধরে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন জয়া বচ্চনও।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ১০ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফেরদৌস। মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে নিজ এলাকায় প্রচারণায় নেমেছেন তিনি। অন্যদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বিয়ের পর থেকে স্বামীর সূত্রে রাজনীতিতে সরব হয়েছেন। এই সময়ে সিনেমা নিয়ে আপাতত তাকে সরব না পাওয়া গেলেও রাজনীতির মাঠে নিয়মিত তিনি আছেন। শুরুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়নের আবেদন করলেও সেখানে ব্যর্থ হন। তবে আশা ছেড়ে দেননি। পরবর্তীকালে রাজশাহী ১ আসনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়ে মনোনয়ন পান।
এরইমধ্যে প্রচারণা নিয়ে পুরোদমে ব্যস্ত এই নায়িকা। সেই ছবিও নিয়মিত প্রকাশ করছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তারকাদের এই রাজনীতিতে আসার এই চর্চাকে যেমন অনেকেই স্বাগত জানাচ্ছেন অন্যদিকে তাদের মূল কাজ থেকে সরে যাওয়া সমালোচনাও তৈরি করেছে। রাজনীতিই যেন এখন অনেক তারকার শেষ আশ্রয়।
সিনেমা থেকে তারকাদের রাজনীতির পোস্টারে আসা উপমহাদেশের বেশ পুরোনো চর্চা। বলা হয় রাজনীতির অলঙ্কার তারকারা। তাইতো রাজনৈতিক দলগুলো প্রায় সময় সেই অলঙ্কার গায়ে জড়াতে চান। তারকারা রাজনীতিতে জড়িয়েছেন কখনো ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থেকে আবার কখনো ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে।
এক সময় রাজনীতিতে যোগদানের খবর বেশি পাওয়া যেত ভারতের বিভিন্ন সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি তারকাদের দিয়ে। পঞ্চাশের দশকে বলিউডের পৃথ্বীরাজের অভিনেতা থেকে নেতা হওয়ার যে পথচলার শুরু হয় সেটি চলছে এখনো। ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থেকে ১৯৮৪ সালে বন্ধু রাজিব গান্ধীকে সমর্থন করতে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন অমিতাভ বচ্চন। সেই বছর লোকসভা নির্বাচনে উত্তর প্রদেশ থেকে নির্বাচিত হন অমিতাভ বচ্চন। স্বামীর হাত ধরে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন জয়া বচ্চনও।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ১০ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফেরদৌস। মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে নিজ এলাকায় প্রচারণায় নেমেছেন তিনি। অন্যদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বিয়ের পর থেকে স্বামীর সূত্রে রাজনীতিতে সরব হয়েছেন। এই সময়ে সিনেমা নিয়ে আপাতত তাকে সরব না পাওয়া গেলেও রাজনীতির মাঠে নিয়মিত তিনি আছেন। শুরুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়নের আবেদন করলেও সেখানে ব্যর্থ হন। তবে আশা ছেড়ে দেননি। পরবর্তীকালে রাজশাহী ১ আসনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়ে মনোনয়ন পান।
এরইমধ্যে প্রচারণা নিয়ে পুরোদমে ব্যস্ত এই নায়িকা। সেই ছবিও নিয়মিত প্রকাশ করছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তারকাদের এই রাজনীতিতে আসার এই চর্চাকে যেমন অনেকেই স্বাগত জানাচ্ছেন অন্যদিকে তাদের মূল কাজ থেকে সরে যাওয়া সমালোচনাও তৈরি করেছে। রাজনীতিই যেন এখন অনেক তারকার শেষ আশ্রয়।
সিনেমা থেকে তারকাদের রাজনীতির পোস্টারে আসা উপমহাদেশের বেশ পুরোনো চর্চা। বলা হয় রাজনীতির অলঙ্কার তারকারা। তাইতো রাজনৈতিক দলগুলো প্রায় সময় সেই অলঙ্কার গায়ে জড়াতে চান। তারকারা রাজনীতিতে জড়িয়েছেন কখনো ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থেকে আবার কখনো ক্যারিয়ারের শেষ সময়ে।
এক সময় রাজনীতিতে যোগদানের খবর বেশি পাওয়া যেত ভারতের বিভিন্ন সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি তারকাদের দিয়ে। পঞ্চাশের দশকে বলিউডের পৃথ্বীরাজের অভিনেতা থেকে নেতা হওয়ার যে পথচলার শুরু হয় সেটি চলছে এখনো। ক্যারিয়ারের তুঙ্গে থেকে ১৯৮৪ সালে বন্ধু রাজিব গান্ধীকে সমর্থন করতে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন অমিতাভ বচ্চন। সেই বছর লোকসভা নির্বাচনে উত্তর প্রদেশ থেকে নির্বাচিত হন অমিতাভ বচ্চন। স্বামীর হাত ধরে রাজনীতিতে যোগ দিয়েছিলেন জয়া বচ্চনও।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ১০ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী ফেরদৌস। মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে নিজ এলাকায় প্রচারণায় নেমেছেন তিনি। অন্যদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি বিয়ের পর থেকে স্বামীর সূত্রে রাজনীতিতে সরব হয়েছেন। এই সময়ে সিনেমা নিয়ে আপাতত তাকে সরব না পাওয়া গেলেও রাজনীতির মাঠে নিয়মিত তিনি আছেন। শুরুতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ থেকে আওয়ামী লীগের হয়ে মনোনয়নের আবেদন করলেও সেখানে ব্যর্থ হন। তবে আশা ছেড়ে দেননি। পরবর্তীকালে রাজশাহী ১ আসনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী হয়ে মনোনয়ন পান।
এরইমধ্যে প্রচারণা নিয়ে পুরোদমে ব্যস্ত এই নায়িকা। সেই ছবিও নিয়মিত প্রকাশ করছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। তারকাদের এই রাজনীতিতে আসার এই চর্চাকে যেমন অনেকেই স্বাগত জানাচ্ছেন অন্যদিকে তাদের মূল কাজ থেকে সরে যাওয়া সমালোচনাও তৈরি করেছে। রাজনীতিই যেন এখন অনেক তারকার শেষ আশ্রয়।