তার ভাষ্য,হাওয়া ছবির দর্শক জনসমাগম বেশি হওয়ার কারণে আমাদের থ্রিডি হলে আমরা ৩ টা স্পেশিয়াল শো বাড়িয়ে দিয়েছি।তাই আপাতত থর এর শো বন্ধ করে দিয়েছি।
এদিকে শুক্রবার দেশের ২৪ হলে মুক্তি পায় মেজবাউর রহমান সুমনের প্রথম সিনেমা ‘হাওয়া’।মুক্তির আগেই ছবিটি নিয়ে তুমুল আগ্রহ তৈরি হয় দর্শকদের মাঝে।বিশেষ করে ’সাদা সাদা কালা কালা’- হাশিম মাহমুদের এই গান ‘ভাইরাল’ হওয়ায় ছবিটির অগ্রিম টিকিট হুরহুর করে বিক্রি হতে থাকে ঢাকার সিনেপ্লেক্সগুলোতে।
মুক্তির দিন থেকেই রাজধানীর সবচেয়ে অভিজাত স্টার সিনেপ্লেক্সের ৫টি শাখায় প্রতিদিন চলছে সিনেমাটির ২৬ টি করে শো।যা সাম্প্রতিক সময়ের বাংলা সিনেমার ক্ষেত্রে রেকর্ড বলছে স্টার কর্তৃপক্ষ।রাজধানীর ব্লকবাস্টার সিনেমাসে প্রতিনিদ ছবিটির ১৩টি করে শো চালিয়ে আসছে।
দেশের টিভি ফিকশন ও বিজ্ঞাপনের খ্যাতিমান নির্মাতা মেজবাউর রহমান সুমন।মাঝসমুদ্রে গন্তব্যহীন একটি মাছ ধরার ট্রলারে আটকে পড়া আট জন মাঝি-মাল্লা এবং এক রহস্যময় বেদেনিকে নিয়ে নির্মাণ করেছেন ছবিটি। পরিচালকের মতো মিস্ট্রি ড্রামা ঘরানার চলচ্চিত্রটি মূলত এ কালের রূপকথা।রূপকথানির্ভর সিনেমার প্রচলিত এ ফর্মটি সিনেমার পর্দায় নতুন আঙ্গিকে দেখতে পাবেন দর্শকেরা।
নির্মাতার ভাষ্য,এটি সমুদ্র,পানি,সম্পর্ক ও প্রতিশোধের গল্প,যেখানে উপজীব্য সমুদ্র।গভীর সমুদ্র ও সেখানে মাছ ধরার ট্রলারকে কেন্দ্র করে নির্মিত গল্পের চলচ্চিত্র।৮ জন মাঝিমাল্লার ও একজন বেদেনিকে নিয়েই গল্পটি তৈরি।
সিনেমাটির প্রযোজনা সংস্থা সান মিউজিক অ্যান্ড মোশন পিকচার্স লিমিটেড এবং নির্মাণ সংস্থা ফেইসকার্ড প্রোডাকশন।মেজবাউর রহমান সুমনের কাহিনি এবং সংলাপে চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য লিখেছেন মেজবাউর রহমান সুমন,সুকর্ণ সাহেদ ধীমান এবং জাহিন ফারুক আমিন।