পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার কাশিনাথপুরে হাইকোর্টের রায় অমান্য করে মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করে যাচ্ছেন ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না বলে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট। কিন্তু কাশীনাথপুরে হাইকোর্টের রায় অমান্য করে মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করে যাচ্ছেন আলট্রা মর্ডান ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ডাক্তার আব্দুস সালাম।
ভুক্তভোগী এবং এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়, গর্ভবর্তীদের আল্ট্রাসনোগ্রাম করে সালাম ডাক্তার নিজের ইচ্ছাতেই বলে দেন, ছেলে হবে না কি মেয়ে হবে। এখানেই সমস্যা, যাদের ছেলে অথবা মেয়ের চাহিদা আলট্রা করে তার উল্টো ধরা পরলেই তারা বেশিরভাগই গর্ভপাত করে বাচ্চা নষ্টের সিদ্ধান্ত নেয়।
গর্ভবতী নারী বাচ্চা নষ্ট না করতে চাইলে মারপিটসহ বিবাহ বিচ্ছেদের মতোও ঘটনা ঘটছে ডাক্তার আব্দুস সালামের মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করার জন্য। গর্ভবতী এক নারী বলেন, ০৩ এপ্রিল আলট্রা মর্ডান ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ডাক্তার আব্দুস সালামকে দিয়ে আলট্রা করলাম। আমি এবং আমার সাথে থাকা আত্মীয়, কি বাচ্চা হবে জানতে চাওয়ার আগেই ডাক্তার সাহেব উপর দিয়েই বলে দিলো আপনার মেয়ে হবে। অথচ ২৫ ফেব্রুয়ারি মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না বলে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট।
জানা গেছে, এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত দেশের হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো যাতে গর্ভাবস্থায় শিশুর লিঙ্গ পরিচয় শনাক্তকরণকে নিরুৎসাহিত করে এবং গাইডলাইন কঠোরভাবে অনুসরণ করে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
ডাক্তার আব্দুস সালাম বলেন, আমাদের কাছে অফিসিয়ালি কোন কাগজপত্র আসেনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং পত্রপত্রিকায় জানতে পারছি। তবে এরকম কোন ঘটনা ঘটে নাই। আমরা ছেলে/মেয়ে কি হবে মুখেও বলিনা এবং লিখিতও দেইনা কোন সময়ই।
মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের রেকর্ড আছে সাংবাদিক ডাক্তার আব্দুস সালামকে জানালে তিনি বলেন, আপনি আমার ভাই, এখন আপনি যদি জানতে চান, ছেলে না কি মেয়ে হবে তখন তো বলতেই হয়।
এ বিষয়ে সদ্য বিদায়ী সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার সুজয় কুমার সাহা বলেন, হাইকোর্টের রায় অমান্য করে মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করলে এটা দন্ড পাওয়ার যোগ্য অপরাধ।
এ বিষয়ে সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল বাতেন বলেন, মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় বলার কথা না। আমি নতুন আসছি। ওনার সাথে কথা বলে দেখবো।
পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার কাশিনাথপুরে হাইকোর্টের রায় অমান্য করে মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করে যাচ্ছেন ডায়াগনস্টিক সেন্টার।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না বলে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট। কিন্তু কাশীনাথপুরে হাইকোর্টের রায় অমান্য করে মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করে যাচ্ছেন আলট্রা মর্ডান ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ডাক্তার আব্দুস সালাম।
ভুক্তভোগী এবং এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়, গর্ভবর্তীদের আল্ট্রাসনোগ্রাম করে সালাম ডাক্তার নিজের ইচ্ছাতেই বলে দেন, ছেলে হবে না কি মেয়ে হবে। এখানেই সমস্যা, যাদের ছেলে অথবা মেয়ের চাহিদা আলট্রা করে তার উল্টো ধরা পরলেই তারা বেশিরভাগই গর্ভপাত করে বাচ্চা নষ্টের সিদ্ধান্ত নেয়।
গর্ভবতী নারী বাচ্চা নষ্ট না করতে চাইলে মারপিটসহ বিবাহ বিচ্ছেদের মতোও ঘটনা ঘটছে ডাক্তার আব্দুস সালামের মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করার জন্য। গর্ভবতী এক নারী বলেন, ০৩ এপ্রিল আলট্রা মর্ডান ডায়াগনস্টিক সেন্টারের ডাক্তার আব্দুস সালামকে দিয়ে আলট্রা করলাম। আমি এবং আমার সাথে থাকা আত্মীয়, কি বাচ্চা হবে জানতে চাওয়ার আগেই ডাক্তার সাহেব উপর দিয়েই বলে দিলো আপনার মেয়ে হবে। অথচ ২৫ ফেব্রুয়ারি মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করা যাবে না বলে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট।
জানা গেছে, এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে আদালত দেশের হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো যাতে গর্ভাবস্থায় শিশুর লিঙ্গ পরিচয় শনাক্তকরণকে নিরুৎসাহিত করে এবং গাইডলাইন কঠোরভাবে অনুসরণ করে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
ডাক্তার আব্দুস সালাম বলেন, আমাদের কাছে অফিসিয়ালি কোন কাগজপত্র আসেনি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এবং পত্রপত্রিকায় জানতে পারছি। তবে এরকম কোন ঘটনা ঘটে নাই। আমরা ছেলে/মেয়ে কি হবে মুখেও বলিনা এবং লিখিতও দেইনা কোন সময়ই।
মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশের রেকর্ড আছে সাংবাদিক ডাক্তার আব্দুস সালামকে জানালে তিনি বলেন, আপনি আমার ভাই, এখন আপনি যদি জানতে চান, ছেলে না কি মেয়ে হবে তখন তো বলতেই হয়।
এ বিষয়ে সদ্য বিদায়ী সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার সুজয় কুমার সাহা বলেন, হাইকোর্টের রায় অমান্য করে মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় প্রকাশ করলে এটা দন্ড পাওয়ার যোগ্য অপরাধ।
এ বিষয়ে সাঁথিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার আব্দুল বাতেন বলেন, মাতৃগর্ভে থাকা শিশুর লিঙ্গ পরিচয় বলার কথা না। আমি নতুন আসছি। ওনার সাথে কথা বলে দেখবো।