পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার ক্ষেতুপাড়া ইউনিয়নের মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাত ও ব্যক্তিগত প্রয়োজনে অর্থ ব্যয় করার অভিযোগে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা কমিটি।
পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি কর্তৃক জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ ও প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায়, মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুজিবর রহমান সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে প্রতিষ্ঠানের অর্থ নিজ প্রয়োজনে ব্যয় ও আত্মসাৎ করেন। প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সভায় এ বিষয়ে আলোকপাত করা হলে তিনি কোন সদুত্তর দেননি। এমনকি ডাকযোগে পরিচালনা পর্ষদ কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠালেও তিনি তা গ্রহণ না করায় কমিটির সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে রেজুলেশনের মাধ্যমে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এ বিষয়ে মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের পরিচালনা পর্যদের সভাপতি ও ক্ষেতুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুনসুর আলম পিন্চু জানান, অর্থ আত্মসাত ও হিসাবনিকাশে অমিলের কারণে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বরখাস্ত বিধিবহির্ভূত কিনা জিজ্ঞেসা করলে তিনি জানান,আমরা ম্যানেজিং কমিটি বিধি মোতাবেক তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। যদি আমরা বিধিবহির্ভূত কোনো কাজ করি তাহলে সে আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিক।
এ বিষয়ে মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুজিবর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, দুপুর দুইটার পর আমি আপনার সাথে কথা বলবো। দুপুর দুইটার পর তাকে ফোন দিলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সাঁথিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল কাদের বিশ্বাস জানান, ম্যানেজিং কমিটির কোনো চিঠি আমি পাইনি। এমনকি অধ্যক্ষও আমাকে এ ব্যাপারে অবহিত করেনি।
সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমার কার্যালয়ে কোনো চিঠি আসেনি। বরখাস্ত করেছে কিনা আমার জানা নেই।
পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার ক্ষেতুপাড়া ইউনিয়নের মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মজিবুর রহমানের বিরুদ্ধে প্রতিষ্ঠানের অর্থ আত্মসাত ও ব্যক্তিগত প্রয়োজনে অর্থ ব্যয় করার অভিযোগে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা কমিটি।
পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি কর্তৃক জেলা প্রশাসক বরাবর লিখিত অভিযোগ ও প্রতিষ্ঠান সূত্রে জানা যায়, মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুজিবর রহমান সরকারি নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে প্রতিষ্ঠানের অর্থ নিজ প্রয়োজনে ব্যয় ও আত্মসাৎ করেন। প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডির সভায় এ বিষয়ে আলোকপাত করা হলে তিনি কোন সদুত্তর দেননি। এমনকি ডাকযোগে পরিচালনা পর্ষদ কারণ দর্শানোর নোটিশ পাঠালেও তিনি তা গ্রহণ না করায় কমিটির সদস্যদের সর্বসম্মতিক্রমে রেজুলেশনের মাধ্যমে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়।
এ বিষয়ে মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের পরিচালনা পর্যদের সভাপতি ও ক্ষেতুপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মুনসুর আলম পিন্চু জানান, অর্থ আত্মসাত ও হিসাবনিকাশে অমিলের কারণে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।
বরখাস্ত বিধিবহির্ভূত কিনা জিজ্ঞেসা করলে তিনি জানান,আমরা ম্যানেজিং কমিটি বিধি মোতাবেক তাকে সাময়িক বরখাস্ত করেছি। যদি আমরা বিধিবহির্ভূত কোনো কাজ করি তাহলে সে আমাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দিক।
এ বিষয়ে মিয়াপুর হাজী জসিম উদ্দিন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ মো. মুজিবর রহমানের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, দুপুর দুইটার পর আমি আপনার সাথে কথা বলবো। দুপুর দুইটার পর তাকে ফোন দিলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এ বিষয়ে সাঁথিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আবদুল কাদের বিশ্বাস জানান, ম্যানেজিং কমিটির কোনো চিঠি আমি পাইনি। এমনকি অধ্যক্ষও আমাকে এ ব্যাপারে অবহিত করেনি।
সাঁথিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, এ বিষয়ে আমার কার্যালয়ে কোনো চিঠি আসেনি। বরখাস্ত করেছে কিনা আমার জানা নেই।