ফ্লোরিডাটয় অবস্থিত সাউথওয়েস্ট র্যান্সেস-র সাউথ ফ্লোরিডা হিন্দু মন্দিরে বাঙ্গালী হিন্দু ধর্মাবলম্ভীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দূর্গাপুজা উৎযাপন করা হয়েছে।
সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদিকা চম্পা সাহা ও সিনিয়র সদস্যা সুবর্ণা চৌধুরীর নেতৃত্বে হিন্দু বাঙ্গালী সোসাইটি অফ ফ্লোরিডা-র তত্ত্বাবধানে ১২-১৩ অক্টোবর দুই দিন ব্যাপি শ্রীশ্রী শারদীয় দূর্গাপুজা উৎসব ২০২৪ পালিত হয়েছে।
বাঙ্গালী হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দূর্গাপুজা, তারা যে স্থানেই থাকুক না কেন সেই স্থানে উৎসবও তাদের সাথেই থাকে। আর দুর্গা উৎসবতো হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব, প্রাণের উৎসব। তাই দূর্গা উৎসব তারা প্রাণ উজার করে পালন করে থাকে, এ বছরও তার সামান্য পরিমানও ব্যাতিক্রম ছিলো না।
পুরোহিত ইন্দ্রজিত ভট্টাচার্য এর পরিচালনায় প্রথম দিনে সকাল ১০টায় ষষ্ঠী দিয়ে শুরু হয়ে পরপর সপ্তমী ও অষ্টমী পূজা সম্পাদন করা হয়।
এর পরে পূজার মাহত্ব নিয়ে সংগঠনের সভাপতি সঞ্জয় কুমার সাহার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক লিটন মজুমদারের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি সাধণ সরকার এবং রতন মজুমদার। আলোচনার বক্তারা বলেন পরবর্তী পুজা উৎসব নিজস্ব মন্দিরে অনুষ্ঠিত করার জন্য ব্যাবস্থা গ্রহন করার জন্য সবাইকে একত্রে এগিয়ে আসতে হবে।
আলোচনা অনুষ্ঠানের পরে ৪-৫শত অংশগ্রহণকারী পুন্যার্থীদেরকে মহা-প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
দিনব্যাপি ধর্মীয় কর্মকান্ডের সম্পাদনান্তে দিনের শেষ বেলায় সংগঠনের সাংস্কৃতিক সম্পাদিকা শর্মিলা ভট্টাচার্য-র তত্ত্বাবধানে পরিবেশিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এর পরে সন্ধ্যা ৬টায় সমাপ্ত হয় পুন্যার্থীদের মিলন মেলা।
পূজার ২য় দিনে দুপুর ২টায় মহাষ্টমীর মাধ্যমে শুরু হয় এর পরে যথাক্রমে নবমী ও দশমীর মাধ্যমে ধর্মীয় আচার পূর্ণ হয়। এর পরে লিটন মজুমদারের তত্ত্বাবধায়নে মহা-প্রসাদ বিতরণ করার পরে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠাণ।
বরাবরের মত এবারের পূজায় অংশগ্রহণ করেন ফ্লোরিডার সামাজিক সংগঠন- বাংলাদেশ এসোসিয়েসন অব ফ্লোরিডা, বাংলাদেশ এসোসিয়েসন অব ফ্লোরিডা, বাংলাদেশ এসোসিয়েসন অব ফ্লোরিডা আইএনসি, মায়ামী বৈশাখী মেলা, বাংলাদেশ ক্লাব অব ফ্লোরিডা এবং মা ও শিশু ফ্লোরিডা।
এ বছর মা দূর্গা পালকিতে আগমন করে হাতিতে গমন করেছেন। এর অর্থ, শাস্ত্র মতে দেবীর পালকিতে আগমন হলে সে বছর মর্ত্যে খরা, ভূমিকম্প, যুদ্ধ, মহামারীর মতো দুর্যোগ দেখা দেয়। আবার দেবী ফিরেছেন গজে, অর্থাৎ হাতিতে। এতে মর্ত্যলোক সুখ, শান্তি সমৃদ্ধিতে ভরে যায়। সেই হিসাবে পৃথীবির এই অস্থিরতার শেষে সুখ-শান্তি ফিরে আসবে।
ফ্লোরিডাটয় অবস্থিত সাউথওয়েস্ট র্যান্সেস-র সাউথ ফ্লোরিডা হিন্দু মন্দিরে বাঙ্গালী হিন্দু ধর্মাবলম্ভীদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দূর্গাপুজা উৎযাপন করা হয়েছে।
সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদিকা চম্পা সাহা ও সিনিয়র সদস্যা সুবর্ণা চৌধুরীর নেতৃত্বে হিন্দু বাঙ্গালী সোসাইটি অফ ফ্লোরিডা-র তত্ত্বাবধানে ১২-১৩ অক্টোবর দুই দিন ব্যাপি শ্রীশ্রী শারদীয় দূর্গাপুজা উৎসব ২০২৪ পালিত হয়েছে।
বাঙ্গালী হিন্দুদের প্রধান ধর্মীয় উৎসব দূর্গাপুজা, তারা যে স্থানেই থাকুক না কেন সেই স্থানে উৎসবও তাদের সাথেই থাকে। আর দুর্গা উৎসবতো হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের প্রধান উৎসব, প্রাণের উৎসব। তাই দূর্গা উৎসব তারা প্রাণ উজার করে পালন করে থাকে, এ বছরও তার সামান্য পরিমানও ব্যাতিক্রম ছিলো না।
পুরোহিত ইন্দ্রজিত ভট্টাচার্য এর পরিচালনায় প্রথম দিনে সকাল ১০টায় ষষ্ঠী দিয়ে শুরু হয়ে পরপর সপ্তমী ও অষ্টমী পূজা সম্পাদন করা হয়।
এর পরে পূজার মাহত্ব নিয়ে সংগঠনের সভাপতি সঞ্জয় কুমার সাহার সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক লিটন মজুমদারের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয় আলোচনা সভা। আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন সাবেক সভাপতি সাধণ সরকার এবং রতন মজুমদার। আলোচনার বক্তারা বলেন পরবর্তী পুজা উৎসব নিজস্ব মন্দিরে অনুষ্ঠিত করার জন্য ব্যাবস্থা গ্রহন করার জন্য সবাইকে একত্রে এগিয়ে আসতে হবে।
আলোচনা অনুষ্ঠানের পরে ৪-৫শত অংশগ্রহণকারী পুন্যার্থীদেরকে মহা-প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
দিনব্যাপি ধর্মীয় কর্মকান্ডের সম্পাদনান্তে দিনের শেষ বেলায় সংগঠনের সাংস্কৃতিক সম্পাদিকা শর্মিলা ভট্টাচার্য-র তত্ত্বাবধানে পরিবেশিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এর পরে সন্ধ্যা ৬টায় সমাপ্ত হয় পুন্যার্থীদের মিলন মেলা।
পূজার ২য় দিনে দুপুর ২টায় মহাষ্টমীর মাধ্যমে শুরু হয় এর পরে যথাক্রমে নবমী ও দশমীর মাধ্যমে ধর্মীয় আচার পূর্ণ হয়। এর পরে লিটন মজুমদারের তত্ত্বাবধায়নে মহা-প্রসাদ বিতরণ করার পরে শুরু হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠাণ।
বরাবরের মত এবারের পূজায় অংশগ্রহণ করেন ফ্লোরিডার সামাজিক সংগঠন- বাংলাদেশ এসোসিয়েসন অব ফ্লোরিডা, বাংলাদেশ এসোসিয়েসন অব ফ্লোরিডা, বাংলাদেশ এসোসিয়েসন অব ফ্লোরিডা আইএনসি, মায়ামী বৈশাখী মেলা, বাংলাদেশ ক্লাব অব ফ্লোরিডা এবং মা ও শিশু ফ্লোরিডা।
এ বছর মা দূর্গা পালকিতে আগমন করে হাতিতে গমন করেছেন। এর অর্থ, শাস্ত্র মতে দেবীর পালকিতে আগমন হলে সে বছর মর্ত্যে খরা, ভূমিকম্প, যুদ্ধ, মহামারীর মতো দুর্যোগ দেখা দেয়। আবার দেবী ফিরেছেন গজে, অর্থাৎ হাতিতে। এতে মর্ত্যলোক সুখ, শান্তি সমৃদ্ধিতে ভরে যায়। সেই হিসাবে পৃথীবির এই অস্থিরতার শেষে সুখ-শান্তি ফিরে আসবে।