সেনাপ্রধানের নিকট পদত্যাগপত্রের বৈধতা ও বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টার অবৈধতা। এই দুই নিয়ে চুলছেঁড়া বিশ্লেষণ হচ্ছে। বাংলাদেশ সংবিধানের কোথাও অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কথা লেখা নেই। আপনারা বলেছেন সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ বলে Doctrine of necessity অনুযায়ী অন্তর্বতী সরকার গঠন করেছেন।
প্রশ্ন হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর পদ শুন্য হয় ৫৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, যদি রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন, সংসদ সদস্য না থাকেন, সদস্যের সংখ্যাগরিষ্ট সদস্যের সমর্থন হারালে, এই তিনটির কোনটায় ঘটেনি। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমেদ ভূঁইয়া বলেছেন সর্বোচ্চ আদালতের পরামর্শ নিয়ে রাষ্ট্রপতি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছেন (The Daily Star) ৯, আগষ্ট শুক্রবার। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান সহ মোট ৭ জন, এম ইনায়েতুর রহিম, মো. আশফাকুল ইসলাম, মো. আবু জাফর সিদ্দিকী, জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম, মো. শাহিনুর ইসলাম ও কাশেফা হোসেনের বেঞ্চ পরামর্শ দেন যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপতি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করতে পারেন, কারণ এখন সংসদ নেই এবং প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে পদত্যাগ করেছেন।
কাম টু দ্যা পয়েন্ট, সংবিধান ৫৭ অনুচ্ছেদে, বলা আছে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগপত্র জমা দিবেন রাষ্ট্রপতির কাছে। প্রশ্ন হচ্ছে এখানে সেনা প্রধান কে? উনি পদত্যাগপত্র নেওয়ার মানে কি? আপনাদের কাছে প্রশ্ন রইলো?
রেজিস্ট্রার জেনারেলও বলেছেন, ‘সংবিধানে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কোনো বিধান নেই দ্যা ডেইলি ষ্টার ৯,আগষ্ট শুক্রবার। প্রশ্ন হল, বিধান না থাকা সত্ত্বেও সরকার প্রধানের পদত্যাগপত্র হাতে না পাওয়া সত্ত্বেও কিভাবে আরেকটা সরকার প্রধানের শপথ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন?
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামত চেয়ে রেফারেন্স পাঠিয়েছেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, রেফারেন্স পাঠিয়ে থাকলে এই ডকুমেন্টস কোথায়? তর্কিত বিতর্ক নিরসনে কেন জনসম্মুখে প্রকাশ করছেন না? সুপ্রিম কোর্টের রেজিষ্টার সাহেব এটা স্পষ্ট করেননি যে, রাষ্ট্রপতিকে মতামত জানাতে আপিল বিভাগের বিচারপতিরা সশরীর? নাকি ভার্চুয়াল বেঞ্চে বসেছিলেন?
কারণ ৮, আগষ্ট ২০২৪ সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
১৯৫৪ সালে পাকিস্তানে একটি বিতর্কিত রায়ে, প্রধান বিচারপতি মুহাম্মদ মুনির ৩য় গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদকে জরুরি ক্ষমতার অতিরিক্ত ক্ষমতা দেওয়ার জন্য মধ্যযুগের আইনবিদ হেনরি ডি ব্রাক্টনের Doctrine of necessity উদ্ধৃত করেছেন, ‘যা অন্য কোনভাবে বৈধ নয়, তা প্রয়োজনের দ্বারা বৈধ করা হয় প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগপত্র যেহেতু কোনভাবেই বৈধ করা যাচ্ছে না, তাহলে শেখ হাসিনা এখন ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
সেনাপ্রধানের নিকট পদত্যাগপত্রের বৈধতা ও বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টার অবৈধতা। এই দুই নিয়ে চুলছেঁড়া বিশ্লেষণ হচ্ছে। বাংলাদেশ সংবিধানের কোথাও অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কথা লেখা নেই। আপনারা বলেছেন সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ বলে Doctrine of necessity অনুযায়ী অন্তর্বতী সরকার গঠন করেছেন।
প্রশ্ন হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর পদ শুন্য হয় ৫৭ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী, যদি রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন, সংসদ সদস্য না থাকেন, সদস্যের সংখ্যাগরিষ্ট সদস্যের সমর্থন হারালে, এই তিনটির কোনটায় ঘটেনি। সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমেদ ভূঁইয়া বলেছেন সর্বোচ্চ আদালতের পরামর্শ নিয়ে রাষ্ট্রপতি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করেছেন (The Daily Star) ৯, আগষ্ট শুক্রবার। প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান সহ মোট ৭ জন, এম ইনায়েতুর রহিম, মো. আশফাকুল ইসলাম, মো. আবু জাফর সিদ্দিকী, জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম, মো. শাহিনুর ইসলাম ও কাশেফা হোসেনের বেঞ্চ পরামর্শ দেন যে, বর্তমান পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রপতি অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করতে পারেন, কারণ এখন সংসদ নেই এবং প্রধানমন্ত্রী ইতোমধ্যে পদত্যাগ করেছেন।
কাম টু দ্যা পয়েন্ট, সংবিধান ৫৭ অনুচ্ছেদে, বলা আছে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগপত্র জমা দিবেন রাষ্ট্রপতির কাছে। প্রশ্ন হচ্ছে এখানে সেনা প্রধান কে? উনি পদত্যাগপত্র নেওয়ার মানে কি? আপনাদের কাছে প্রশ্ন রইলো?
রেজিস্ট্রার জেনারেলও বলেছেন, ‘সংবিধানে অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের কোনো বিধান নেই দ্যা ডেইলি ষ্টার ৯,আগষ্ট শুক্রবার। প্রশ্ন হল, বিধান না থাকা সত্ত্বেও সরকার প্রধানের পদত্যাগপত্র হাতে না পাওয়া সত্ত্বেও কিভাবে আরেকটা সরকার প্রধানের শপথ নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন?
রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের মতামত চেয়ে রেফারেন্স পাঠিয়েছেন। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, রেফারেন্স পাঠিয়ে থাকলে এই ডকুমেন্টস কোথায়? তর্কিত বিতর্ক নিরসনে কেন জনসম্মুখে প্রকাশ করছেন না? সুপ্রিম কোর্টের রেজিষ্টার সাহেব এটা স্পষ্ট করেননি যে, রাষ্ট্রপতিকে মতামত জানাতে আপিল বিভাগের বিচারপতিরা সশরীর? নাকি ভার্চুয়াল বেঞ্চে বসেছিলেন?
কারণ ৮, আগষ্ট ২০২৪ সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের কার্যক্রম বন্ধ ছিল।
১৯৫৪ সালে পাকিস্তানে একটি বিতর্কিত রায়ে, প্রধান বিচারপতি মুহাম্মদ মুনির ৩য় গভর্নর জেনারেল গোলাম মোহাম্মদকে জরুরি ক্ষমতার অতিরিক্ত ক্ষমতা দেওয়ার জন্য মধ্যযুগের আইনবিদ হেনরি ডি ব্রাক্টনের Doctrine of necessity উদ্ধৃত করেছেন, ‘যা অন্য কোনভাবে বৈধ নয়, তা প্রয়োজনের দ্বারা বৈধ করা হয় প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগপত্র যেহেতু কোনভাবেই বৈধ করা যাচ্ছে না, তাহলে শেখ হাসিনা এখন ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।