শিক্ষক মায়ের মেধাবী সন্তান আহমেদ মারিয়াম ভবিষ্যতে একজন সফট ওয়ার ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়। সিলেট কেমব্রিজ গ্রামার স্কুলের সপ্তম শ্রেনীর ছাত্রী কিশোরী আহমেদ মারিয়ার ‘‘সোসাইটি ফর ষ্টুডেন্ট ডেভলাপমেন্ট‘‘- সিলেট শাখার মেধাবৃত্তি পরীক্ষায় শতাধিক অংশ গ্রহনকারীকে পেছনে ফেলে সর্বোচ্চ মার্ক পেয়ে সকলকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। সে প্রাথমিকেও টেলেন্টফুল বৃত্তি পেয়েছে। সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার উত্তর দাওরাই গ্রামের বাসিন্দা বর্তমানে সিলেট নগরীর হাউজিং ষ্টেট এলাকায় বসবারত আহমেদ মারিয়ামের পিতা সিলেট কেন্দ্রীয় মুসলিম সাহিত্য সংসদের আজীবন সদস্য ও একজন ফার্মাসিষ্ট। মাতা রহিমা আক্তার রোজি একজন স্কুল শিক্ষক। তিনি বর্তমানে বিশ্বনাথের মাহতাবপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। মারিয়ামের পিতা কয়েস আহমদ বলেন জীবনে আমার অতিরিক্ত চাওয়া পাওয়ার কিছু নেই। একটাই চাওয়া সন্তানদের যেন মানুষ করতে পারি। এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তানের জনক কয়েস আহমদ। পুত্র মাদ্রাসায় অধ্যয়নরত সাত বছর বয়সে ১০পাড়া হিফজ সম্পন্ন করেছে।
গেল ২৩ ফেব্রূয়ারী ২০২৫ রোববার বিকেলে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় মিনি অডিটোরিয়ামে সোসাইটি ফর স্টুডেন্ট ডেভলাপমেন্ট সিলেট শাখার পরিচালক রেজাউল করিম সোহেল এর সভাপতিত্বে ও সহকারি পরিচালক আব্দুল্লাহ হাই সাদিক এর সঞ্চালনায় পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপক ড. তাজ উদ্দিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সুলতান আহমদ, সিলেট ক্যান্টনমেন্ট ইংলিশ স্কুল ও কলেজের অধ্যক্ষ লেফটেনেন্ট কর্নেল আরিফুর রহমান, মুহিবুর রহমান একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক মো. মুহিবুর রহমান, সোসাইটি ফর স্টুডেন্ট ডেভলাপমেন্ট কেন্দ্রীয় সভাপতি সাহিদ আক্তার মুসান্নাহ অন্যান্য সহকারি পরিচালক, সদস্য ও অসংখ অভিভাবকবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
